ইউজার লগইন

ভালোবাসার অনুগল্প

মাঝে মাঝে শিশিরের ফোঁটার মত কিছু ঘটনা জমে থাকে আমাদের চারিপাশে । টুপটাপ যখন ঝরে তখন কেবল শব্দ পাওয়া যায়, সকালেই আবার উবে যাওয়ার মতই সে ঘটনাগুলো মিলিয়ে যায় । আর কখনো শোনা যায়না । সে রকমই একটা ঘটনা ঘটল এই শান্তিপুরে । মানুষের কান অব্দি পৌছানোর আগেই যদিও তা আবার গায়েব হয়ে গিয়েছে ।
নামটা প্রশান্তিময় হলেও এই ক্ষুদে শহরের মানুষদের শান্তশিষ্ট ঠিক বলা যাবেনা । আবার তারা যে খুব খারাপ তাও না । এরা অল্পতেই উত্তেজিত হয়, অল্পতেই অবাক হয় আর হঠাত রেগে গিয়ে তুমুল ঝগড়া বাধিয়ে দেয় ।
তাই প্রথম যখন তারা বুড়ো প্রফেসরের বিয়ের খবর শোনে স্বভাবতই অবাক হয় । কানাঘুসো শুরু হয়ে যায় এ পাড়ায় ও পাড়ায় । দোকানে, বাজারে । এমনকি স্কুলেও হাসাহাসি হয় ছেলেমেয়েদের মাঝে । সবাই অবাক হয়ে ভাবে, এই লোকটা এতগুলো বছর যখন একাই কাটালো তখন বাকি দিনগুলিও কাটাতো । কি দরকার ছিল নিজে বুড়ো হয়ে আরেক বুড়িকে বিয়ে করার । এইরকম বিবিধ গুঞ্জনের মাঝে দিন যেতে থাকে । প্রফেসর নিজাম কিছুদিন লাজুক পায়ে এদিক সেদিক ঘুরলেন । তারপর তিনিও একদিন সহজ হয়ে গেলেন সবার মত । বাড়িতে নতুন বউ রেখে বেশী সময় তখন বাইরে কাটাতে লাগলেন । তাছাড়া শিরিনের সামনে তার এখন যেতেও কিছুটা অস্বস্তি হয় । অথচ যখন তারা বন্ধু ছিলেন, তার মনে আছে, কি অনায়াসে বসে গল্প করতেন দুজনে । কি থেকে যে কি হয়ে গেল দুজনে ঠিক ঠাহর করে উঠতে পারেননা । দেখা যায় মিনিটের পর মিনিট কেটে যাচ্ছে, দুজনের মুখে যেন কুলুপ এটে গিয়েছে । কিছুক্ষন বসে থেকে নিজাম সাহেব ছুতো খুঁজে উঠে পড়েন । শিরিন চুপচাপ বসে থাকেন ।


তারা যে কখনো স্বামী-স্ত্রী হতে চেয়েছেন তা নয় । নিজাম সাহেব বহু বছর বিপত্নীক হিসেবে জীবন কাটিয়েছেন আর শিরিন বিয়েই করেননি জীবনে । কেন করেননি সেটা ভিন্ন গল্প । তবে এই দুজনের মধ্যে স্বাভাবিক একটা বন্ধুত্ব ছিল এতটা বছর । পরিণত বয়সের বন্ধুত্ব যেমন হয়, আপনি সম্বোধন করেও তারা ব্যাক্তিগত হাস্যালাপ করতেন অনায়াসে । এরা একই কলেজে পড়াতেন । নিজাম কেমিস্ট্রি আর শিরিন ইতিহাসের অধ্যাপক হয়েছিলেন শেষ দিকে । মাত্র বছর কয়েকের ব্যাবধানে দুজনের অবসর প্রাপ্তি । আর তারপর বহুদিন ধরে এই বন্ধুত্ব। একই পাড়াতে বাড়ি হওয়ার সুবিধায় নিজাম সাহেব সন্ধ্যার চা খেতেও মাঝেমধ্যে শিরিনের বাসায় চলে যেতেন ।
আর শিরিন তার সুজলা সুফলা হাসিখুশী বাড়িটিতে নিজাম সাহেবকে পেয়ে মনের আগল খুলে গল্প করতেন । বাড়ি ভর্তি তার ভাই-বোনের সন্তানরা সারাক্ষন হৈ হৈ করছে । নিজাম সাহেবকে পেলে তারাও খুশী হত । নির্জলা রসায়নের লোক হলেও তার ঝুড়ি ভরা হাজারো গল্পে । সাহিত্যের অনেক সুলুক সন্ধান দিতেন ওই ছানাপোনা গুলোকে । তারপর সন্ধ্যা উতরিয়ে একটু ঘন রাতের দিকে তিনি ফিরে যেতেন তার একলা ঘরে ।
এত কিছুর পরেও কখনো তাদের মনে অন্যরকম কিছু ঘটেছিল কিনা কে জানে । হয়তো ঘটেনি । তাদের প্রৌঢ়ত্ব কিংবা পরিনত ব্যাক্তিত্বই হয়তো অন্যকিছু ভাবার অবকাশ দেয়নি । কেটে যাচ্ছিল দিন অনায়াসে । কিন্তু তাদের হঠাৎ এই গাঁটবন্ধন দুজনকে নতুন করে অচেনা করে দিল । তাদের শত্রুও কখনো বলবেনা তারা বুড়ো বয়েসে প্রেম করেছিলেন । অথচ! একি যন্ত্রনায় পড়লেন দুজনেই ।


নিজাম সাহেব শিরিনের হাতের রান্নার প্রশংসা করেছেন বহুবার । শিরিন খুব ভালো মুরগী রাঁধতে জানেন । কিন্তু বিয়ের পর নিজামের বাড়িতে ঠিক তাল পাচ্ছেননা । তার ভাগ্নি পারিজাত তাকে রান্নার আধুনিক সরঞ্জাম কিনে দিয়ে গেছে বিয়ের উপহার হিসেবে । খালার থুতনি টিপে দিয়ে বলে গেছে, বড় খালা যেন নতুন খালুকে ভালো করে রেঁধে খাওয়ায় । কতকাল বউয়ের হাতের রান্না খায়না । শিরিন তার ভাগ্নির গালে আদুরে চড় বসিয়ে চুপ থাকতে বলেছে । এই বেসামাল সময়ে খুনসুটি ভালো লাগছেনা ।
শিরিনের মনে হল এই বিয়েটা ঠিক হলনা । এমন না যে, শরীরের প্রবল আকর্ষনে তারা এক হয়েছেন । ষাট পেরুনো শিরিন বা সত্তুর ছুঁইছুঁই নিজাম কেউই এখন আর ওসব অনুভব করেননা । তবুও তারা বিয়ে করে ফেললেন । অথচ এখন যে নিজামের সামনেই সে সহজ হতে পারছেন না । শিরিন মনে মনে হাসলেন । তার বন্ধু নিজাম এখন তার কাছ থেকে দূরে দূরে থাকেন । খেতে বসে মাথা নিচু করে খেয়ে যান । অথচ তার কলেজ পাড়ার বাড়িতে বসে কত হৈচৈ করে দাওয়াত খেতেন ।
সব কিছুর মূলে এই বিয়েটা, আর বিয়ের মূলে তার হঠাত টাইফয়েডে ভোগা । ওই সময় নিজাম সাহেব প্রায় প্রতিদিন তাকে দেখতে যেতেন । সকালে হাটতে বেড়িয়ে একবারে শিরিনের বাড়ি হয়ে ফিরতেন । আবার কখনো অন্য বন্ধুসমেত হাজিরা দিতেন । একমাস নিয়মিত দেখতে গেলেন । অবশেষে সুস্থ হবার পরে সবাই মিলে আলোচনা করে তাদের বিয়েতে রাজি করালো । আশ্চর্য হল এই যে, তখন শিরিন আর নিজামও কি ভেবে বিয়েতে হ্যা বলে দিল । নিজাম সাহেবের ছেলে জার্মানী থেকে ফোনে উচ্ছাস নিয়ে বাবার বিয়েতে মত দিল । শিরিনের ভাইবোনও সবাই খুশীতে ডগমগ করছিল । আর ছেলেমেয়েদের তো আনন্দের সীমা ছিল না । যদিও শহরের লোকজন বাকা চোখে নিয়েছিল বিষয়টা । আর সেজন্যই বোধহয় নিজাম সাহেব লজ্জিত হয়ে পড়েছিলেন । তিনি মনে করেছিলেন তার চিরকালের সন্ত টাইপ চরিত্রে বোধহয় এবার কালিমা লেপন করা হবে ।
তা অবশ্য হয়নি ।


নিজাম সাহেব ভাবলেন, শিরিনের সাথে একটা দুরত্ব তৈরী হয়ে যাচ্ছে । এটাকে বেশী বাড়তে দেয়া উচিত হবে না । তাদের একটা স্পষ্ট বন্ধুত্ব ছিল । সেটা বাকি জীবন থাকলে, বরং একটু কাছাকাছি হয়ে থাকলে ক্ষতি কিছু নেই । তার যত লজ্জা সব আসলে তৈরী হয়েছে বাইরের লোকজনের জন্য । আর তারাও ধীরে ধীরে সহজ হয়ে আসছে । এখন আর আলটপকা কোন বাক্যবাণ ছুটে আসেনা । কেউ এ নিয়ে কথাও বলে না । উলটো সেদিন কেউ কেউ জিজ্ঞেস করলো, শিরিন কেমন আছে । তো খামখা কেন নিজে শামুকের মত গুটিয়ে থাকা । শিরিন এই বৃদ্ধ বয়েসে নিজের বাড়ি ছেড়ে এই প্রায় পোড়ো বাড়িতে এসে উঠেছে । ওকেও সহজ হতে দেয়া উচিত । অনেক ভেবেটেবে নিজাম সাহেব শিরিনের সাথে আবার গল্পের দিনে ফিরে যাবার সিদ্ধান্ত নিলেন ।
কিন্তু শিরিনের সামনে যেয়ে বলার কিছু আর খুঁজে পেলেননা । শিরিন বারান্দার চেয়ারে বসেছিল এক মগ চা নিয়ে । নিজাম সেখানে যেয়ে কি করবেন প্রথমে ভেবে পেলেননা । তারপর শিরিনের পাশের চেয়ারে বসে কথা বলার সুযোগ খুঁজতে লাগলেন । কিন্তু আচমকা শিরিনই কথা বলা শুরু করলো । সাধারণ দুচারটে কথা থেকে ক্রমশ পাটির মত কথা বুনে যেতে লাগলো । নিজাম সাহেব এই হঠাত পরিবর্তনে যারপরনাই খুশী হলেন । এখন তিনিও অনায়াসে শামিল হলেন শিরিনের সাথে । চা খেতে খেতে এই টুকটাক গল্প করা দুজনকে তাদের অজান্তে বন্ধুত্বে প্রত্যাবর্তন করালো । গল্পের শাখা প্রশাখা সাহিত্য, ইতিহাস, দর্শন ছাড়িয়ে আমেরিকার নতুন সরকার পর্যন্ত গিয়ে ঠেকেছে । তাদের আলোচনার যেন কোন শেষ নেই ।
বিকেল পেড়িয়ে সন্ধ্যা তাদের চোখের সামনেই যুবতী হল । মধ্য ফাল্গুনের উতলা বাতাস তোলপাড় করছে বাড়ির গাছপালা । নিজাম সাহেব অনেক্ষন চেয়েছিলেন শিরিনের মুখের দিকে । তার মনে হল, বছর পঁচিশ আগে তার একজন জীবনসঙ্গী ছিল । এরকম আধুনিক আর শিক্ষিতও সে ছিলনা । কখনো এভাবে তাদের বসে গল্প করা হয়নি । তিনি কখনো খুঁটিয়ে দেখেননি সেইজন কিরকম করে শাড়ি পরত । কেমন ছিল তার চুলের সাজ । অথচ সে ছিল, থাকবার মতই । যেমন থাকে দুনিয়ার আর দশজন । আলাদা করে কিছু নয় । সে চলেও গিয়েছে সাধারণ ভাবে । তখন একরকম জীবন ছিল ।
আর আজকের এই নতুন জীবন তিনি পেয়েছেন । সামনে যে নারী বসে আছে সে অন্যরকম, অন্তত তার মনে হল । নিজাম সাহেব খুঁটিয়ে শিরিনের শাড়ি দেখলেন, খুব পাতলা চুল অত্যন্ত যত্ন করে বাঁধা, তিনি দেখলেন । হাত গুটিয়ে অন্ধকারে চেয়ে থাকাটুকু দেখলেন । তার ভালো লাগলো । মনে হল এই শিরিন কারো জায়গা দখল করেনি । একটা নতুন জায়গা তৈরী করে নিয়েছে । এই চিন্তাটুকু নিজাম সাহেবকে স্বস্তি দিল । তিনি একটা নিশ্বাস ছেড়ে দিয়ে গালিবের শের শোনালেন শিরিনকে, জানেন গালিব শিরিনের পছন্দের কবি । মুখে মৃদু হাসি ধরে রেখে বললেন,

হৃদয় তোমার, হৃদয়ের মাঝে যা কিছু আছে সকলি তোমার
এ-হৃদয় নাও, কিন্তু হৃদয়বাসনাকে দাও বাহির করে ।

তিনি ভাবেননি শিরিন তার সঙ্গে আবৃত্তি করবে । কখনো করেনি আগে, সে শুধু শুনতে ভালোবাসে । কিন্তু আজ এই তাল মিলানো নিজাম সাহেবের কাছে নতুন রূপে ধরা দিল । এ বুঝি বা নতুন জীবনের শুভাগমন ।


নিজাম আর শিরিন জার্মানীতে গেলেন ছেলের কাছে । সবাই যদিও বললো, এটা মধুচন্দ্রিমা ছাড়া আর কিছু নয় । কিন্তু এ নিয়েও কাউকে দ্বিতীয়বার গুজগুজ করতে দেখা গেলনা । খুব স্বাভাবিক ভাবে আর দশটা ঘটনার মত ডালে চালে এক হয়ে গেল । আমাদের মনে হল ওরা দুইজনতো বহুবছর ধরেই বিবাহিত । ছেলের কাছে নিয়মিতই আসছে যাচ্ছে । এ আর নতুন কি ।
কলেজপাড়ার শেষ প্রান্তে, পুরনো বাড়িটায় নতুন লাগানো নেমপ্লেটটিকেও মনে হল জন্মাবধি দেখে আসছি । ওখানে অধ্যাপক নিজামের পাশে অধ্যাপক শিরিনের নামটাও ছিল বরাবর । এটাই বা নতুন কি!!

( অনুগল্প Smile )

পোস্টটি ১৪ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

মীর's picture


বিকেল পেরিয়ে সন্ধ্যা তাদের চোখের সামনেই যুবতী হল।

দারুণ লাইন! Smile
গল্পটাও দারুণ।

লিজা's picture


এত দারুণের সমাহার, মীর? লজ্জা লাগতেছে Tongue
ভালো লাগায় ধন্যবাদ ।

মীর's picture


আপনে লেখছেন দারুণ, আমার আর কি করা।
Welcome

নুশেরা's picture


অতি পরিচিত থিমে-ফ্রেমে কী অসাধারণ গল্প!
লিজা, তোমার (তুমি করে বলে ফেললাম, চাইলে আপনিআজ্ঞে করবো Smile ) হাতে অদ্ভুত ক্ষমতা আছে গল্প বুননের। অপচয় কোরো না। লেখালেখি চলুক!

কয়েকটা বানান আর দুএকটা শব্দরীতি নিয়ে বলতে চেয়েছিলাম, সব ভুলে গেছি গল্প পড়ে।
===========================================
তোমাকে আমি একটা বইয়ের ফটোকপি উপহার দিতে চাই। প্লিজ আমাকে ডাক-ঠিকানা জানিয়ো, ফেইসবুকে নুশেরা তাজরীন হিসেবে আছি।

নুশেরা's picture


আর হ্যাঁ, গল্পটা সোজা প্রিয় পোস্টে!

লিজা's picture


আপু অবশ্যই তুমি করে বলবেন । গল্প ভালো লাগায় ধন্যবাদ ।
বানানগুলো ঠিক করে দিয়েন আপু । আপনাকে অনেক আগেই অনুরোধ পাঠাইছি ফেসবুকে । আপনি তো এখন আমার ফেসবুক ফ্রেন্ডও Big smile ঠিকানা জানিয়ে দিচ্ছি মেসেজে ।

লীনা দিলরুবা's picture


দারুণ গল্প!

লিজা's picture


থ্যাঙ্ক ইউ, আপু Smile

টুটুল's picture


সেইরম Smile

১০

লিজা's picture


সেই .......... রাম ধইন্যা, ভাইজান Tongue Tongue

১১

জেবীন's picture


অনেক দারুন একটা গল্প, কি সুন্দর করে বলে গেলেন...    শেষের অনুভূতিগুলো...ওয়াও!
প্রিয়তে নেয়ার মতোনই গল্প... :)

আমাদের বাড়ির কাছেই একবাড়িতে এমন এক বিয়ে হয়েছিলো, নাহ তারা বন্ধু ছিলেন না, অনেক বছর গুজগুজ চলতো উনাদের নিয়ে, আন্টির ছেলেমেয়েরা মেনে নিলেও, শুনেছিলাম ভদ্রলোকের মেয়েরা মেনে নেননি বাবার এহেন কাজ, তবে অনেকদিন ম্রীয়মান হয়ে থাকা বাড়িটাতে রঙের ছোয়াঁ দেখেছিলাম আমরা...

১২

লিজা's picture


এইরকম বিয়ে আমি দুইটা দেখেছি । কোনটাতেই ঝামেলা হয়নি । এক লোক তো বিয়ের আগে অসুস্থই থাকতো বেশীরভাগ সময় । সব কিছু তার ছেলের বউয়ের এক হাতে সামলানো লাগতো । পরে সেই লোককে বিয়ে দেয় ছেলে মেয়েরা । তারপর, বুড়া পুরা সুস্থ হয়ে ওঠে । গটগট করে হাটাচলা শুরু করে দেয় । আর বুড়া বয়সে বউও পাইছে একটা!! সেই খালাম্মা খুব খুব ভালো একজন মানুষ!!

১৩

নজরুল ইসলাম's picture


ভালো লাগলো গল্পটা

১৪

লিজা's picture


ধন্যবাদ, ভাইয়া ।

১৫

বাতিঘর's picture


গল্পটাকে ভালো বললে ভুলই বলা হবে--কারণ এটা মোটেও ভালোনা; এইটা খুউবববববববব ভালো একটা লেখা! বাতিঘরের পক্ষ থেকে স্বাগতম কোক পার্টি পার্টি হুক্কা

১৬

লিজা's picture


ধন্যবাদ, ধুয়াখোর TongueBeer আমি এইটা খাই ।

১৭

তানবীরা's picture


খুব স্বাভাবিক ভাবে আর দশটা ঘটনার মত ডালে চালে এক হয়ে গেল ।

আমি নুশেরার কথাটার পুনরাবৃত্তি করতে চাই। তোমার হাতে যাদু আছে।

১৮

লিজা's picture


উহু, জাদু আছে নায়িকা মৌসুমি'র হাতে Tongue (তিব্বত ডিটারজেন্টের বিজ্ঞাপন Laughing out loud )

ভালো লাগায় ধন্যবাদ, আপু ।

১৯

নাজমুল হুদা's picture


বৃদ্ধ বয়সে বলার মত কথা শেষ হয়ে যায়। গল্পে বুড়ো-বুড়ি কথা শুরু করায় তাই বেশ ভাল লাগলো। অনুগল্প বলা হলেও গল্পের বক্তব্য অনেক বিস্তৃত। আরও চাই এমন অনেক গল্প।

২০

লিজা's picture


গল্প করার আবার বয়স আছে নি? আমার বড় কাকা আর কাকি অনেক রাত পর্যন্ত গুটুর গুটুর করে এখনো । ওনাদের ফিসফাসের গুঞ্জন আমাদের কানে সুড়সুড়ি দেয় । আর আমরা হাসাহাসি করি এইটা নিয়া Laughing out loud
অনুগল্প লেখাটা কি মুছে দেব?

২১

নাজমুল হুদা's picture


না, না, মুছবেন কেন? অনুভূতিকে মুছতে হয়না।

২২

জ্যোতি's picture


বাহ্।দারুণ এক গল্প লিখেছেন। খুব ভালো লাগলো।

২৩

নাজ's picture


এত সহজ ভাষায় এত সুন্দর লিখিস কিভাবে? আমার তো না পড়ার অভ্যাস আছে, না সুন্দর করে লিখতে পারি!
ধুর Sad

২৪

সাহাদাত উদরাজী's picture


:Cool

২৫

মীর's picture


দু'একটা নতুন লেখা ছাড়লেও কিন্তু পারেন। আপনাদের ওয়ার্ড নাম্বার কত?

২৬

লিজা's picture


আদম গননা করতেসেন নাকি আপনি Thinking ? ওয়ার্ড নাম্বার তো জানিনা ।
নতুন লেখা একটা দেব । আপনাদের সুন্দর সুন্দর সব লেখা পড়তে পড়তে নিজে কিছু দেবার কথা মনেই থাকেনা । Smile

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

লিজা's picture

নিজের সম্পর্কে

♥__̴ı̴̴̡̡̡ ̡͌l̡̡̡ ̡͌l̡*̡̡ ̴̡ı̴̴̡ ̡̡͡|̲̲̲͡͡͡ ̲▫̲͡ ̲̲̲͡͡π̲̲͡͡ ̲̲͡▫̲̲͡͡ ̲|̡̡̡ ̡ ̴̡ı̴̡̡ ̡͌l̡̡̡̡.__♥