ইউজার লগইন

স্বপ্নে আমি আলো জ্বেলেছি অন্তরে

আমি তখন স্কুলে পড়ি। কোন ক্লাসে মনে নেই। বাজারে হঠাৎ নতুন এক ধরনের কলম এলো। সেটার সঙ্গে টেলিফোনের তারের মতো প্যাঁচানো চিকন প্লাস্টিকের তার ছিলো, যার শেষমাথায় লাগানো ছিলো একটা গোলমতো রাবার। রাবারটার গায়ে লাগানো ছিলো আঠা। ঐ রাবারটা টেবিলের সঙ্গে আটকে দেয়া যেতো। ছেলেভুলোনো কৌশল। যেন আঠা দিয়ে না আটকে দিলে ছেলেদের হাতে কলম থাকছেই না কোনমতে আর।

তবে যতই ছেলেভুলোনো কৌশল হোক না কেন, সহসাই সবার হাতে একটা করে অমন কলম দেখা যেতে লাগলো। ছেলেরা স্কুলে এসে নিজের সিটে বসে প্রথমে ব্যাগ থেকে কলমটা বের করতো। তারপর গোল রাবারটা বেঞ্চির সঙ্গে আটকে কলমটাকে খুব সুন্দর করে ব্যাগের পাশে শুইয়ে রাখতো। রাখার পর এদিক-সেদিক তাকাতো। যেন কতই না চমৎকার লাগছে! দুইদিন পর রাবারের আঠা উঠে গেলে আর সেটা কোনোকিছুর সঙ্গে আটকাতো না। পুরো ভাবটাই মার খেয়ে যেতো তখন। সে কথা জানার পরও আমি একদিন বাসায় আব্দার ধরলাম, আমার ঐ কলমটা লাগবে।

ছেলেবেলায় ‘চাওয়া’র কোনো শেষ ছিলো না। কতকিছু যে চাই! ঈদে নতুন জামা-কাপড় তো বটেই, খানিকটা ছোট থাকতে খেলনাও ছিলো সেই তালিকার একটি অত্যাবশ্যকীয় অনুষঙ্গ। একটা সময় গল্পের বই ছিলো সব ধরনের চাওয়ার তালিকায় প্রথম স্থানে। যদিও আমাদের বাসায় গল্পের বই পড়াটাকে খারাপ চোখে দেখা হতো না। তাই গল্পের বই হাতের কাছে প্রচুর ছিলো। শুধু স্কুলের পড়া ফাঁকি দিয়ে ওগুলো না পড়লেই হলো। কিন্তু সে কথা কি আর কেউ শোনে? পড়ার বইয়ের মধ্যে এমনভাবে সেবা প্রকাশনীর পেপারব্যাকগুলো রেখে পড়তাম, কারো সাধ্য নেই বোঝার আমি কি পড়ছি। তারপরও ঠিকই টের পেয়ে যেতো আম্মু। কপালে জুটতো দু’চারখানি অসতর্কতাবশত অর্জিত বকা।

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খেলনা, গল্পের বই ইত্যাদি থেকে চাওয়ার তালিকা পরিবর্তিত হয়ে গেলো। কঠিন থেকে বায়বীয় পদার্থের দিকে ধাবিত হলাম। যদিও স্বাধীনতা, সবকিছুতে ইন্টারফেয়ার না করা, স্কুল বা স্যারের বাসায় খোঁজ-খবর না নেয়া- ইত্যাদিকে পদার্থ বলা যায় না সে অর্থে। কিন্তু একসময় এগুলোই হয়ে উঠলো আমার প্রধান চাওয়া। মনে মনে সবচেয়ে বেশি চাইতাম পরিবারের সার্বক্ষণিক নজরদারি থেকে মুক্তি। তবে বাবা-মা এই জিনিসটা কিন্তু চাহিবামাত্র বাহককে বুঝাইয়া দেন নাই। এজন্য আমার বিস্তর কালঘাম ঝড়াতে হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর আস্তে আস্তে এই চাওয়াগুলো পূরণ হলো। অবশ্য পুরোপুরি হয় নি। পুরোপুরি হয়তো কখনো হয়ও না। কিংবা কে জানে, মানুষ হয়তো পুরোপুরি স্বাধীনতা চায়ও না। জীবনের একটা সময়ে হয়তো সবারই মনে হয়, কাজে-কামে টুকটাক ইন্টারফেয়ার করার লোকও এক-দুইজন থাকা দরকার। আমার অনেক সময় মনে হইসে এই কথাটা।

তারপরেও মোটামুটি ৯০-৯৫ শতাংশ স্বাধীন একটা জীবন পেয়ে যাবার পর আমার চাওয়াটা আবার ঘুরে গেলো। কি চাই? হ্যাঁ, ভালোবাসা। এতদিন যা কিছু চাওয়ার সবই ছিলো বাবা-মায়ের কাছে। আর ধর্মজনিত কারণে আল্লাহর কাছে। এই প্রথম বোধহয় বাবা-মা’র বৃত্তের বাইরে আসা শিখলাম। ভালোবাসা পাবার কিছুদিন পর থেকেই সেটা ফিকে লাগতে শুরু হলো। নিত্যদিন চলে ঝগড়া, মন কষাকষি, কথা কাটাকাটি, মুখ দেখা বন্ধ, যোগাযোগ বন্ধ আবার নিত্যদিনই হয়ে যায় মিটমাট। কতদিন আর ভালো লাগে এইসব? চাওয়া নামক ব্রেকলেস্ গাড়িটাও তাই উশখুশ আরম্ভ করে দিলো। ভালোবাসা থাকুক ভালোবাসার জায়গায়, চলো আমরা নতুন কিছু খুঁজি।

নতুন কিছু খুঁজতে গিয়ে জীবনে আবার ফিরে আসলো পুরোনো দিনের নিয়ম। শুরু হলো বারোয়ারি বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে আড্ডা দেয়া। আবার শুরু হলো অনিয়ম, নিষিদ্ধ কার্যকলাপের চর্চা। অবধারিতভাবে বয়ঃসন্ধিকালের মতো আবার চলে আসলো ব্যক্তিস্বাধীনতার ওপর হুমকি। আবার জন্ম নিলো স্বাধীনতার চাহিদা। কি করা যায়? কি করা যায়? সময়গুলোকে ব্যস্ত করে দেয়া যাক।

বুদ্ধিগুলো যে সবসময় আমিই খুঁজে বের করি- এমন না। পরিবার বা ততোধিক ঘনিষ্ঠ দু’একজনের পরামর্শও মিশে থাকে এইসব বুদ্ধির সঙ্গে। শুরু করলাম চাকুরী খোঁজা। নতুন চাওয়া জন্ম নিলো। যার নাম চাকুরী।

ততদিনে বিশ্ববিদ্যালয়ের গন্ডি পেরিয়ে এসেছি। আগের মতো জীবনটা আর অতো সহজ নেই। সেই আঠা-কলমের মতো যা চাই, তা এখন সঙ্গে সঙ্গে সামনে এসে হাজির হয় না। চাকুরী খুঁজতে খুঁজতে এক প্রকার শুকতলা ক্ষয়েই উঠলো জুতার। আজ এই অফিস-কাল সেই অফিস, নিত্যদিনের ধর্ণাবাজি চললো দীর্ঘদিন। তারপর একদিন এই চাওয়াটাও মিটে গেলো। চাকুরী পেয়ে গেলাম। জীবনটা হয়তো আগের মতো সহজ হয়ে গেলো না, কিন্তু দীর্ঘ অন্ধকারের শেষে যেনো আলোর দেখা পেলাম।

কর্মজীবনের আবার অন্যরকম রকম-সকম। সকালে নিয়ম করে ঘুম থেকে উঠতে হয়। নিয়ম করে অফিস যেতে হয়। ঘাড়ের ওপর এমন একটা দায়িত্ব থাকে, যেটাকে এড়ানোর সুযোগ নেই। তাই ঘাড়টা সবসময় ভার হয়ে থাকে। এভাবেই চলতে হয় সারাবছর।

আমি তাই চলা শুরু করলাম। বছর তিনেক হবে বোধহয়, জীবনে নতুন কোনো চাওয়া যুক্ত হলো না। এমন আশ্চর্য সময় আমার কখনো কাটে নি। নতুন কিছু চাচ্ছি না। নতুন কোনো কিছুর জন্য ছুটছি না। দিন আনি দিন খাই। বেশ সময় কাটে। ছোট-বড় পারিবারিক আর সামাজিক গন্ডগোল যে একেবারেই হয় না, তা না। সেগুলো যেভাবে দরকার সেভাবে সামলানোর চেষ্টা করি। যতদূর পর্যন্ত পারলাম, ততদূর পর্যন্ত লাভ হলো। যতটুকু পারলাম না, ততটুকু ক্ষতির খাতায় চলে গেলো। এভাবেই দিন কাটতে থাকলো।

তারপর আবার একদিন নতুন চাওয়া এসে মাথায় চেপে বসলো। চাকুরী তো বহুদিন হলো। এখন কি আমার একটু প্রমোশন দরকার না? হ্যাঁ, খুব দরকার। আমাদের সার্ভিস বুকে পরিস্কার লেখা আছে তিন বছর কাজ করলে সিনিয়রিটি দেয়া হবে। তাহলে আমি কেন সেটা পাচ্ছি না? তাই তো। লাগাও খোঁজ-খবর। জানা গেলো, সার্ভিস বুক আসলে কাজীর গরুর মতো। কেতাবে আছে, গোয়ালে নেই। এই ময়দানে আসল ক্রীড়ানকের নাম হলো তেল। এটাকে যথা জায়গায় যথামতো ব্যবহার করা গেলে সব চিন্তাই কেটে যাবে এক লহমায়। কিন্তু আমি তো সেই কম্মোটি শিখি নাই!

আগেই বলেছি, বুদ্ধি সব যে আমার মাথা থেকে বেরুতো এমন নয়। যথারীতি গিয়ে আমার বুদ্ধির সোর্সগুলোর কাছে হাত পাতলাম। হাত তো ঠিক না, বলা ভালো কান পাতলাম। তারপর কানে যেসব বাণী প্রবেশ করলো, সময়মতো আমি শুধু সেগুলো চোখ-কান বুজে পালন করতে থাকলাম। এ যেন ছেলেবেলার স্কুল-ফাইনাল পরীক্ষা। কি মুখস্ত করছি, কেন মুখস্ত করছি; জানি না। মুখস্ত করি আর পরীক্ষার দিন খাতায় উগড়ে দিয়ে আসি। বছর শেষে দেখা যায় ঠিক ঠিক পাশ করে গেছি। এই দফাতেও তাই হলো।

যাক্ এরপরে বুড়িগঙ্গা নদী দিয়ে অনেক ময়লা জল গড়িয়েছে। পার হয়েছে দীর্ঘ সময়। জীবনের এই পর্যায়ে এসে আমি যেটা বুঝি সেটা হচ্ছে- চাওয়া-পাওয়ার এক নিরন্তর ইদুর-বেড়াল দৌঁড়ই হচ্ছে মানুষের জীবনের প্রধান ফুয়েল। এটাই মানুষকে জীবনভর তাড়িয়ে নিয়ে বেড়ায়। মানুষ প্রথমে একটা জিনিস চায়। তারপর সেটা পাওয়ার জন্য চেষ্টা শুরু করে। যারা সফল হয় তারা তো পেয়েই গেলো, যারা বিফল হয় তারা আবার শুরু থেকে শুরু করে। আর যারা একবার সফল হয় অর্থাৎ একটা চাওয়াকে জয় করে, তারা ক’দিন পরেই আবার নতুন আরেকটা কিছু চায়। সেটা জয় করলে, আবার নতুন আরেকটা। এভাবে চলতে থাকে। মানুষের প্রত্যেকটা নতুন চাওয়া, পুরোনোটার চেয়ে কঠিন হতে থাকে। সেগুলো জয় করতে, আগেরবারের চেয়ে পরিশ্রমও বেশি করতে হয়। এটাই নিয়ম।

এই কথাটা কতদূর সত্য জানি না; বিল গেটস নাকি একবার বলেছিলেন, ‘আমি একটা কঠিন কাজ করানোর জন্য সবসময় একজন অলস লোককে প্রিফার করি। কারণ সে তার নিজের মতো করে কাজটা করার একটা সহজ সিস্টেম বের করে ফেলবে।’ আমি নিজেও একজন অলস মানুষ। চাওয়া-পাওয়ার ভারসাম্য রক্ষার কঠিন কাজটা করার একটা সহজ পন্থা আমিও বের করে নিয়েছি। সেটা হচ্ছে চাওয়াকে সীমিত করে ফেলা। আজকাল প্রায় কিছুই চাই না বলা চলে। কারো কাছেই। আমার চাওয়া এখন এত কমে গেছে যে, ফর্দ তৈরি করলে তাতে অনিচ্ছাসত্ত্বেও প্রমোশনের মতো কটকটে জৈবিক বিষয়কে ঠাঁই দিতে হয়। নাহলে লেখার প্রকৃত উদ্দেশ্য পরিস্কার হয় না। চাওয়ার সংখ্যা বেশি থাকলে এ ঝামেলা হতো না।

যাক্ যা বলছিলাম, চাওয়া কমিয়ে ফেলার পর কিন্তু আমার অনেক সুবিধে হয়ে গেছে। প্রথমত পরিশ্রম কম হয়। দ্বিতীয়ত ভাবনা-চিন্তা করার জন্য অনেক বেশি সময় পাই। তৃতীয়ত নিস্পৃহ থাকার অনেক বেশি সুযোগ পাই। চতুর্থত ঝামেলাতে অনেক কম জড়াই। এরকম আরো অনেকগুলি আছে, যার সব এখন মনে পড়ছে না। অসুবিধে একটাই। জীবনের গন্ডিটা ছোট হয়ে আসছে। একসময় আমি অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখতাম। এখন আর সেসব দেখি না।

অবশ্য এতে আমার খুব বেশি সমস্যা হয় না। বড় বড় স্বপ্ন না দেখলেও ছোট ছোট স্বপ্ন ঠিকই দেখি। স্বপ্ন দেখি ঈদে পরিবার-পরিজন, বাবা-মা, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজন’কে অনেকরকম উপহার দিচ্ছি, সেগুলো তাদের পছন্দ হচ্ছে। স্বপ্ন দেখি বন্ধু-বান্ধব, সহকর্মীদেরকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি; তারা খুশি হচ্ছে, তাদের সঙ্গে আনন্দময় সময় কাটছে। স্বপ্ন দেখি রিকশাওয়ালাটাকে তার চাওয়ার চাইতেও ২০টা টাকা বেশি দিচ্ছি, সে অবাক চোখে তাকিয়ে থাকছে। ইত্যাদি।

এই ক্ষুদ্র স্বপ্নগুলো পূরণ হলে আমি আসলেই অনেক খুশি হবো। কারণ আমার আর কোনো স্বপ্ন নেই। কিন্তু এগুলোই আসলে ঠিকঠাকমতো পূরণ হবে কিনা, কে জানে! আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার অবশ্য বলে দিয়েছেন, মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়। দেখা যাক, আমি আশাবাদী।

---

পোস্টটি ১৬ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

সাঈদ's picture


চাওয়ার শেষ নাই ।

প্রিয়'s picture


কিসু না চাইলেও দেখা যাবে যে একটা কিসু কেনার সময় দশদিন দশ দোকান ঘুরে আশে পাশের মানুষরে অস্থির বানায় রাখসেন। এটাই লাইফের সিস্টেম। ঠিক বলসি কিনা বলেন? Wink Wink

মনজুর আনাম's picture


কলমগুলো কিনতামই তো ওই ভাবটা ধরার জন্য,আহ মনে পড়ে গেল সব কিছু , নষ্টালজিক হয়ে গেলাম দাদা Sad

আরাফাত শান্ত's picture


জীবনটা এমনি কিছু করার নাই। তবে লেখা দারুন হইছে এর বেশী আর চাওয়ার নেই!

একজন মায়াবতী's picture


ঈদ মোবারাক ভাই Smile আপনার স্বপ্ন-আশা অবশ্যই পূরণ হবে

নাঈম's picture


মানুষের চাওয়ার আসলেই শেষ নাই, কিন্তু সেই চাওয়াগুলো পূরণ না হলে কষ্টেরও সীমা থাকেনা। এমবিএতে পড়ার সময় এক সিনিয়র বড় ভাই আমাকে বলেছিলেন, "কখনো মানুষের কাছে বেশী কিছু এক্সপেক্ট করবি না, করলে যদি না পাশ, তাহলে সেই কষ্টটা খুবই ভয়াবহ।" আমি সেই বড় ভাইয়ের কথা ফলো করার চেষ্টা করি তারপর থেকে। কিন্তু সবসময় যে তা করতে পারি , তাও কিন্তু না। অবচেতন বা সচেতন মনেও আশেপাশের মানুষদের কাছ থেকে অনেক কিছু প্রত্যাশা করি, বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সেই প্রত্যাশাটা পূরণ হয়না। তারপর আবার দেখা যায় সেই একই মানুষের কাছে আবার নতুন কোন প্রত্যাশা করি, আবার ব্যর্থ হই। এভাবেই প্রত্যাশার পারদ ক্রমাগত নিচের দিকে নামতে থাকে। তারপরও আমি আশা করে যাই। অন্যদের বেলায় এটা কেমন আমি ঠিক নিশ্চিত না, তারপরও মনে হয় মানুষ আশা নিয়েই বেঁচে থাকে, বারবার প্রত্যাখ্যাত হলেও সে সেই পুরোনো আশ্রয়স্থলে ফিরে যেতে চায়--এটাই হয়ত মনুষ্য জাতির সহজাত প্রবৃত্তি।

রন's picture


চাওয়া-পাওয়ার ব্যাপারটা আসলেই খুব বিরক্তিকর! আমরা তো আগে থেকেই অনেক কিছু চাই এবং পাওয়ার জন্য ছুটোছুটি করি, তবে অনেক সময় দেখা যায় মনের মধ্যে একটা চাওয়া তৈরি হয় যা কখন, কিভাবে তৈরি হইল তা টেরও পাইনা আমরা(চাওয়া সীমিত রাখার পড়েও), হটাত একদিন হয়ত টের পাই কিছু(!) একটা চাচ্ছি হয়তো, চাওয়া টা যখন পাওয়ায় রূপান্তর না হয় তখনই ঝামেলাটা বেড়ে যায়! হয়তো এইটাই জীবন!

আপনার চাওয়া-পাওয়ার গল্প ভাল লেগেছে মীর ভাই! মনের সাথে জড়িত সব চাওয়া-পাওয়া গুলোই যেন পূরণ হয়, দোয়া করি Smile

জ্যোতি's picture


ছোটবেলার কত কথা যে মনে পড়ে!যা হোক,ঈদ মোবারক মজা

রায়েহাত শুভ's picture


মানুষের বয়স বাড়বার সাথে সাথে চাওয়াগুলো সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে...

১০

বিষণ্ণ বাউন্ডুলে's picture


এই লেখাটায় আপনের টাচটা পাইলাম না! Sad

ভাই, নতুন গল্প দেন।

১১

অনিমেষ রহমান's picture


হা আশা আছে বলেই আমরা সবাই বেঁচে আছি ভাই।
নিজের অনেক কথাই মনে পড়ে গেলো।

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

মীর's picture

নিজের সম্পর্কে

স্বাগতম। আমার নাম মীর রাকীব-উন-নবী। জীবিকার তাগিদে পরবাসী। মাঝে মাঝে টুকটাক গল্প-কবিতা-আত্মজীবনী ইত্যাদি লিখি। সেসব প্রধানত এই ব্লগেই প্রকাশ করে থাকি। এই ব্লগে আমার সব লেখার কপিরাইট আমার নিজেরই। অনুগ্রহ করে সূ্ত্র উল্লেখ না করে লেখাগুলো কেউ ব্যবহার করবেন না। যেকোন যোগাযোগের জন্য ই-মেইল করুন: bd.mir13@gmail.com.
ধন্যবাদ। হ্যাপি রিডিং!