ইউজার লগইন

ভাস্কর'এর ব্লগ

মাস্টারশেফ

ইহা হয় একটা নতুন লেখা। মনে হলো কতোকাল পরে ছন্দের সাথে আড়ি খেলে লিখলাম।

।।মাস্টারশেফ।।

তেল মসলার এই অলস দুপুর
কেমন ভিনদেশি মোড়কে কাটে।
বাড়ির সামনে দিয়ে চলে যাচ্ছিলো
একটা রাগী মোটর সাইকেল।
তার চাকার ঘুর্ণনে কিছু রসুনের কোয়া ছুঁড়ে দিলে
সাৎ করে থেমে গেলো মাঝরাস্তায়।
এযেনো এক্সরসিজম!
অলস আমার নোটবুকে টুকে রাখলাম,
যেহেতু ওউইজা বোর্ড ফেলে এসেছি
শৈশবের দম আটকানো অ্যাডভেঞ্চারে।

আমার পাকঘরে স্বপাক আহার,
সব বেপরোয়া বালকদের দেখিয়ে দেখিয়ে
মজাদার রান্না চড়াই চুলাতে।
আমি তাদের অব্যর্থ নার্সিসিজমে জল ঢেলে দিলে
তাদের ফ্যাকাসে মুখ আর বিস্ফারিত চোখ।

আমার তরকারিতে লবন, মসলা কিংবা তেল
সব ঠিকঠাক কষানোয়
লেগেছে রঙের বাহারী ঝলক।
যখন কাটিং বোর্ডে ছিলো চাকুর থ্রিলার
তখন এতোটা বর্ণিল ছিলোনা।
বয়সী বায়সের মতো আমার ভালো লাগে
দরজায় ঝুলিয়ে রাখা অলস সময়।

বাংলা RAPএর ব্যাটেলফিল্ডে স্বাগতম।

আমার কৈশোর ছিলো সাইকাডেলিক রক আর হেভি মেটাল মিউজিকের আবহে নিমজ্জিত। আশির দশকে সামরিক জান্তা আর স্বৈরশাসকের নিপীড়ন আর নিষ্পেষণকালের দোহাই দিবোনা। কিন্তু রাষ্ট্রকে যদি একটা এস্টাবলিশমেন্ট ধরি তাহলে তার সকল রুচিগত ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে নিজের পছন্দ অপছন্দকে অগ্রাধিকার দেয়ার আকাঙ্খাতো ছিলোই। সেইসময়টা পুরোপুরিভাবে প্রতিবাদি মানসিকতার কাছে সমর্পিত ছিলো। যার প্রভাব আমরা দেখতে পাই আশির দশক জুড়ে। তবে গ্লোবাল স্পেকট্রামে যেইসব সাংস্কৃতিক উপাদান বা এক্সপ্রেশন জনপ্রিয় হয় তার ঢেউ বাংলাদেশ অথবা আরো বিস্তৃত করে বললে ভারতীয় উপমহাদেশের তটে আছড়ে পড়ে এক দশক পরে। পশ্চিমে তখন সাইকাডেলিক রক, অল্টারনেটিভ রক কিংবা হেভি মেটাল সংগীতের ধারা জনপ্রিয়তার অংশিদার হয়ে গেছে। মূলধারাকে প্রশ্ন করতে অন্য একটা সাংগীতিক এক্সপ্রেশন তখন প্রতিবাদের স্রোত তৈরির রসদ জোগাচ্ছে। মার্কিন মুলুকে থাকা আফ্রো আমেরিকান জনগোষ্ঠীর তরুণরা

বাংলাদেশি ডায়াস্পোরা

ডায়াস্পোরা শব্দটা শুনতেই কেমন বুকের মধ্য মোচড় দিয়ে ওঠে। ভাসিলি কান্দিনস্কির কয়েকটা বিমুর্ত পেইন্টিংয়ের কথা মনে পড়ে। জন্মভূমি রাশিয়া ছেড়ে ফ্রান্সের নাগরিকত্ব নিয়ে সেখানেই থিতু হওয়ার পর তার ছবি আঁকার দর্শনটাই কিভাবে পাল্টে গিয়েছিলো। কিংবা তুরস্কের বংশোদ্ভুত জার্মান ফাতিহ আকিনের সিনেমা যেখানে এক নৈরাশ্যবাদী মন্থর জীবনধারা দেখান তিনি। সব অসামাজিক মানুষের বিমূর্ত জীবন। তবে এই উত্তর কাঠামোবাদের সময়ে ডায়াস্পোরা শব্দটা কেবল বিমূর্ত শিল্পের মতো অস্থিরতায় ভোগেনা। নানারকমের রাজনৈতিক রহস্য নিয়ে ডায়াস্পোরা মানুষেরা তাদের জীবনের ব্যপ্তি ঘটায়।

ওয়েব লগ

আমি কিছুকাল মনেহয় পাগল ছিলাম। বহুদিন পর নিজের পুরানা লেখা পড়তে গিয়ে মনে হলো। কোন কারণে কোন লেখাটা লিখছিলাম তার বেশিরভাগ মনে করতে পারলাম না। পঞ্চাশ বছর বয়সে ডিমেনশিয়া হইতেই পারে ভেবে নিজেরে সান্তনা দিতে চেষ্টা করি। খানিকক্ষণ পর বোধোদয় হয় আসলে জীবনের যেই অধ্যায়গুলো মনে করতে পারতেছিনা, সেইসব ইন্টেনশনালি ভুলে গেছি। ভুলে গেছি লিখে মনে হইলো, ভুলে আছি লিখতে পারলে ভালো হইতো। বয়স আর মগজের দোষ দিয়া যেনো ইচ্ছাশক্তিরে অবহেলা করতে চাইতেছি। ভুলে গেছি লিখলে নিজেরে বেশ পাওয়ারফুল মনে হয়। অন্যদিকে ভুলে আছি লিখলে কেমন পরাজিত পরাজিত লাগে।

ফেইসবুকের সাম্প্রতিক স্টেটাসমালা

এক.
যাহা লাউ, তাহাই কদু; যাহা ১৫ ফেব্রুয়ারি, তাহাই ৫ জানুয়ারি...

দুই.
যেনতেন ভাবে ক্ষমতায় যাওয়াটাই বিপ্লব, এই তত্ত্ব মেনন সাহেব আর ইনু সাহেব আগে বুঝেছেন; নিজেদের পার্টি ভেঙে জাসদ কিংবা ওয়ার্কার্স পার্টিতে যোগ দেয়াটাই এখন সকল বিপ্লবী বামদের জন্য যথাযথ সিদ্ধান্ত হবে...

তিন.
প্রত্যাশারে বলি এইবেলা দূরে থাকো,
দরোজায় দাড়িয়ে না থেকে রাস্তা মাপো...

চার.
যতোদিন তোমাদের হাতে দেশ;
পথ খুঁজে পাবে না বাংলাদেশ!

পাঁচ.
I called you silently at dawn,
There were waves
But failed to reach your realm...

ছয়.
Spending day and night with the people I really like; the friends whom I really adore...
Enjoying every moment of life, whether I'm awake or travelling through the dreams...

সাত.
যেই অবস্থা চলছে তাতে মনে হচ্ছে দেশ জলে ভাসিয়ে কেবল নৌকা চলবে দেশজুড়ে পিতার ছবি আঁকা পাল তুলে...কিন্তু ডাঙায় অভ্যস্ত ব্যাঘ্র সম্প্রদায় এমন অযাচার মেনে নিবে কতোকাল?

আগামীকাল ২৪ মার্চ, শাহবাগ চত্বরে মশাল মিছিল: চলুন আবার শ্লোগান ধরি একসাথে...

গণজাগরণ মঞ্চ নিয়া হাজারো প্রশ্ন-হাজারো সন্দেহ-হাজারো অভিযোগ আমাদের প্রাণে...কিন্তু এই মঞ্চ তৈরী হয়েছে সাধারণ মানুষের ক্ষমতায়-প্রেরণায় সেই কথা মনে হয় আমরা ভুলতে বসেছি। আমাদের শ্লোগানে আর প্রতিরোধে যেই মঞ্চের সৃষ্টি তাকে জবাবদিহিতা করতে হবে আমাদের কাছেই। যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবীতে একেবারেই নিঃস্বার্থ হয়েই আমরা যুক্ত হয়েছিলাম, কোনো রাজনৈতিক দল-কোনো এজেন্সী-কোনো ভিনদেশি চক্রান্ত আমাদের মোটিভেইট করেনি। আমরা শাহবাগ চত্বরে দাঁড়িয়েছি আমাদের ঐক্যবদ্ধতা মূর্ত হয়েছিলো গণজাগরণের চেতনায়।

আমাদের - একান্ত আমাদেরই প্রেরণায় যেই গণজাগরণ মঞ্চ তার অনেক সিদ্ধান্ত আজকে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। সেইসব প্রশ্নের জবাব চেয়ে আমরা আবার একতাবদ্ধ হবো...আমাদের ঐক্যের শক্তি দিয়ে গণজাগরণ মঞ্চকে বাধ্য করতে হবে জনতার কাছে জবাবদিহি থাকতে।

কয়েকটি আঙুল সম্পর্কীত লিরিক

১.
হাত পুড়ে যেতে পারে ভেবে
আঙুল বাড়িয়ে দিলে ভয়ে,
আমার শরীর তখন উষ্ণতা বেড়ে
পুড়তে পুড়তে ফুটতে থেকেছে তরল সোনা;
আঙুলেই তবে ঘটে যাক গ্যালভানাইজেশন...

নাহয় সোনার মোড়কেই
তুমি নির্দেশনা দিয়ো পরবর্তী প্রজন্মরে...আর
কখনো সখনো নিজেরেও।

২.
আঙুল তুলতেই নিজেরে মুজিব মনে হতে থাকে
সাথে সাথে আঙুল নামিয়ে উচু স্বরে ধরেছি শ্লোগান
নিজেরে তখন নূর হোসেনের মতো লাগে...
যেকীনা মৃত্যুরে ডেকে এনে ভালোবেসেছিলো।

৩.
আঙুলে বন্ধন গড়ে তোমার আমার বন্ধুত্বের যোগ।
যেদিন আঙুল কেটে আমি নদীতে ভাসাবো
সেদিন থেকেই আমাদের শত্রুতা শুরু হবে।

৪.
স্মৃতিময়তায় তোমার তর্জনী আছে।
আমারে নির্দেশ করছিলে কোথাও মিশে যেতে
নির্দেশনার চে' বেশি ভালোবাসি তোমার চিৎকার-চোখ
এমনকি আঙুলটারেও...

ফেইসবুক স্টেটাসমালা ৫ (আন্দোলনের দিনগুলি অথবা দিন গুনি)

এক.
তুমি জানতেই না যে কখন তুমি এসে ঠাই গেড়েছো আমার আঙিনায়
আমি তোমার শেকড়ে জল ঢালি, স্মৃতির মতোন করে এলিয়ে রেখেছি
অর্গানিক ইতিহাস। মাটি আর মমতার উর্বরতা বেড়ে তুমি বৃক্ষ হবে,
অন্ধ হবে; ঘ্রাণে আর শব্দে তুমি ফলবতী, ছড়িয়ে ছড়িয়ে পড়বে সভ্যতায়।

দুই
মানুষকে নাকচ করে দেবার অধিকার কারো নেই!

তিন
আমরা কি চাই, যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসী নাকি কেবলই বিচার? যুদ্ধাপরাধীদের নির্মূল করতে চাই নাকি তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে বুঝিয়ে দিতে চাই আমরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ? আমরা কি জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করতে চাই নাকি তাকে আওয়ামী-বিএনপি'র পা চাটা একটি বৈধ রাজনৈতিক সংগঠন হিসাবে দেখতে চাই? শাহবাগে সমবেত মানুষের মিছিলে অংশগ্রহণরতদের এই সব প্রশ্নের উত্তর জানা থাকাটা জরুরী...

চার
বহুদিন পর এতো মানুষকে একসাথে শ্লোগানে গলা মিলাইতে দেখলাম-শুনলাম...বহুদিন পর!

পাঁচ
জীবন জুড়ে ছন্দপতন
বিষণ্ন অস্থির লাগে
মন পড়ে রয় শাহবাগে।

স্বপ্নে লাগে মোটিভেশন
দেশের প্রেমে প্রাণ লাগে
মন পড়ে রয় শাহবাগে।

মায়ের চোখে শিখা লেলিহান

ফেইসবুক স্টেটাসমালা ৪

এক.
ভালো ছিলে কৃষকায় মেঘ, সংবিগ্ন তাড়ায় উড়ে
যাবে দূরবর্তী দেয়ালের আঁচড়ে ক্ষতবিক্ষত
হাজারো কাহিনী মেলে রাখা বিপন্ন পলেস্তারায়।
তবুও নিয়তি জেনো, বেতার বার্তার মতো ঠিক
ছুঁয়ে দেবে আঁধারের পাখিকূল - অসহায় মোহে।

দুই.
শহরের পথে পড়ে থাকা রোদকণা
ধীরে কুয়াশায় বিলীন হবার কালে
আমি দাঁড়াবো সেখানে; লাল শার্ট,
ক্ষয়ে যাওয়া জিন। সিগারেট জ্বেলে
দিলেই আমার ম্লান বলিরেখাগুলো
আপনার চোখে পড়বে...বয়সের ভার;

তিন.

কার বা কাদের সহযোগিতায় বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে গেলো সেইটার তদন্ত আর বিচার জরুরী এখন। পুলিশী নজরদারীর পরেও কিভাবে একজন যুদ্ধাপরাধী দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারে তার জবাব সরকারকেই দিতে হবে...

চার.
আহারে দেবদূত! তুমিও ভূতের ভয়ে ভয়ে
রয়ে গেছো পূত পবিত্র শরীর
অবদমনে দমনে ক্ষয়ে গেছে
তোমার মনন, প্রাণ ও মন বিষণ্ন...

পাঁচ.
কুয়াশায় দৃষ্টি সীমানা ঘোলাটে হয়ে আসে;
তবু তারে আরামদায়ক মনে হয়...
কুয়াশায় আড়াল হয়ে যায় জাগতিক নানা রূপ,
তবু সে যেনো নতুন রূপের সূচনা...

ছয়.

আগামীকাল, ১৬ জানুয়ারির হরতাল আমি সমর্থন করি

হরতাল মানে বিড়ম্বনা। হরতাল মানে নাশকতা। হরতাল মানে উন্নয়ণের পথে অন্তরায়। এমন করেই বাংলাদেশের শহুরে মধ্যবিত্তরা জনগণের আন্দোলন সংগ্রামের প্রকাশভঙ্গীকে বিচার করেন। অথচ সভ্যতার ইতিহাসে গৌতম বুদ্ধের পর সবচাইতে জনপ্রিয় শান্তিকামী মানুষ হিসাবে পরিচিত মহাত্মা গান্ধীর পরিকল্পণাতে "হরতাল" নামের আন্দোলন শুরু হয় বৃটিশ বিরোধে মানুষকে একাট্টা করতে। প্রতিবাদের প্রকাশভঙ্গী হিসাবে আমাদের বাংলাদেশেও হরতালের গ্রহণযোগ্যতা ছিলো গতোশতকের আশির দশক পযর্ন্ত। নব্বইয়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সময় হরতালে যখন আমরা রাজপথে ভাংচূড় করছিলাম তখন সাধারণ খেটেখাওয়া মানুষ-সরকারী কমর্চারী কিম্বা প্রিভিলেজ্ড মধ্যবিত্তরাও বাড়ি থেকে শাবল-কোদাল-দা নিয়ে এসে আমাদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। সেনাহুমকীর মুখে দিনআনিদিনখাই গোত্রের রিকশাওয়ালা ভাইয়েরাও বস্তিতে বস্তিতে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলেন।

ওয়েব লগ ২

............................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................
এক.
মাইকে কাঁদছিলেন কোনো এক মাওলানা
তার অসহায় কণ্ঠ বাজীতে হারিয়ে গেলো।
চমকে ওঠা রাতের আঁধারে তার ধাঁধাঁনো চোখের
আহাজারি ভেসে আসে আমার হিমশীতল ঘরে।
দূরে কোনো মাঠে হৈচৈ অ্যালকোহলিক মাতম...

একজন ট্যাক্সিচালকের ঠোটে তাচ্ছিল্য ভেসেছে
যুবক আর যুবতীর ঠোট বিষয়ক আলাপে-খেয়ালে।

ওয়েব লগ ১

..................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................

এক.
নিয়মিত বাড়িগুলো বদলে যাচ্ছে
বদলে যাচ্ছে আলো-বাতাস, পাখির ডাক
রিকসার ক্রিং ক্রিং, ব্যর্থ চাকা,
পাশের ফ্ল্যাট, স্কুল পড়ুয়া বাচ্চা মেয়েটার বিনুনীর ফিতা
বদলে যাচ্ছে লঙ্গিচিউড-ল্যাটিচিউড
এবং কাহারো কাহারো অ্যাটিচিউড।

তবে আমি ঠিক আগের মতোই
বরং কিছুটা বেশি আগের মতোন

ক্ষয় বিষয়ক কিছু উপলব্ধি

........................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................

চারটি লিরিক

........................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................

আগুণ কি আর বোঝে, কে মালিক কে শ্রমিক!

কিভাবে আগুণ জ্বললো? কেনো আগুণ জ্বললো? কার বা কাদের চক্রান্তে অথবা দোষে আগুণ ছড়িয়ে পড়লো? তাজরীন ফ্যাশন্স নামের গার্মেন্ট ফ্যাক্টরীতে সরকারী হিসাবে ১১২ আর অনুমেয় দুই শতাধিক আগুণে পোড়া লাশের গন্ধ বাতাসে ছড়িয়ে পড়ার আগেই এসব প্রশ্ন ছড়িয়ে পড়েছে দিকে দিকে। সরকারী মহলে যখন জোরেসোরে রব উঠেছে এই আগুণ লাগার ঘটনা বিরোধী দলের নাশকতা তখন বেসরকারী মহলেও আগুণের বিষয়টাই মূখ্য হয়ে উঠেছে। শ'য়ে শ'য়ে আগুণে পোড়া লাশের জন্য দায়ী করা হচ্ছে ফায়ার এস্কেপের অভাব আর কর্তৃপক্ষের আগুণ সম্পর্কীত জ্ঞানের অপ্রতুলতা।