শুনেছি আজ সন্ধ্যায় কোথায় যেন এক সমাবেশ হয়েছে, ঐ সমাবেশে আবার ব্যাপক খানাপিনা হয়েছে।
ঈমানে কইলাম আমি দুইখান চকলেট আর এক গ্লাস লাচ্ছি ছাড়া কিছু খাইনাই। আবার গোপন সূত্র (নজুদা) থেকে জানলাম ওরস্যালাইনের সংকটের কথা, ইহা জাইনা মনে আনন্দ পাইছি
১ এ তায়েফ সর্বডানে ঠিকই আছে। খাদ্যপানীয়ের প্রতি তার প্রীতি ব্ই বা পাঠাভ্যাসের চেয়ে কম না বোঝা গেছে। তার ঠিক পাশে সাদাকালো স্ট্রাইপের টিশার্টে রাকিব। লাল টিশার্ট শামসীর (মতান্তরে শামসীর নানা)।
৩ এ অদ্রোহ মাঝেরজন। বামের লাল টিশার্টের মালিক হলো সবচেয়ে চুপচাপ আজম
আর অংশগ্রহণকারী সকলের উচ্ছাসের ছোঁয়া মনে হয় ঢাকায় বসেও টের পেলাম ... অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা যারা লেখালেখি থেকে অনেক দুরে বসে বসে ঝিমাচ্ছেন... তাদের নেক্সট আড্ডায় জরিমানার সিস্টেম চালুর অনুরোধ জানাই
আগে থেইকা বয়ানদা আর অদ্রোহরে চিনি। শশমা দেইখা নুশেরাপুরে চিনলাম, তারার হাসি তো তারপরে আর চেনা লাগে না । আন্দাজের উপরে পারভেজ ভাইরেও চিনলাম(বেগুনি শার্ট)। আর কাউরেই চিনতে পারলাম না। বকলম এর কমেন্টে বাকিদের চিনতে পারলাম।
মজা কইরা কইছিলাম। ইম্পলিমেন্ট করা হার্ড মনে হয়. ইমেজ ম্যাপিং দিয়া করা যায়, গুগল এনালিটিকসের গ্রাফের মতো করে। ইমেজ ম্যাপিং এর নমুনা দেখতে পারেন এখানে
গুগল মামারে একটা খোঁচা দিয়া দ্রুপালের জন্য এই লিঙ্কটা পাইলাম। তবে জেক্যোয়ারি দেখে একটু স্লো হবে স্ক্রিপ্ট লোড করার কারণে। ইউজ করে দেখতে পারেন। ম্যানুয়ালি কোড করতে পারলে ভাল হইতো, জাভাস্ক্রিপ্টের বস লোকদের জন্য ব্যাপার হবার কথা না ।
ঢাকা থেকে মেসবাহভাই, টুটুলদা প্রমুখ, মধ্যপ্রাচ্য থেকে বকলমভাই, কোরিয়া থেকে রাসেল আশরাফ সহ বিশ্বব্যাপী ব্লগারকুল ফোনাফুনির মাধ্যমে এই আড্ডায় শরিক হন। ছবিতে তার প্রমাণ দেখা যায়
আড্ডার ছবি দেখে ব্যাপক আপ্লুত হলাম। আফসোসায়িত হলাম। বহুদিন আড্ডা দেইনি। এই একটা নিশ্চিত আড্ডা মিস করতে হলো বেরসিক লাল চোখের যন্ত্রনার জন্য। সপরিবারে আক্রান্ত বলে কথা!
তিন-চার দিন চোখ খুলে ভালো তাকাতে পারিনি কারো দিকে। আজকেই পুরোপুরি সেরেছে। গতকালও দেখি দুই চোখের দুই সাইজ। দুই চোখে মিলিয়ে মোট সোয়া দুই চোখে তাকাতে পেরেছি। নতুন কেউ দেখলে ভড়কে যেতে পারে বলে আড্ডায় হাজির হইনি।
আড্ডা শুনে ভেবেছি ৪/৫ জনের মতো হবে। চট্টগ্রামে এতজন ব্লগার আছে ভাবতেই পারিনি। তেরোজন! এর মধ্যে একজন বিয়ে করতে যাচ্ছে শোনা গেল, কোন সে জন? আরেকটা আড্ডার সুযোগ তৈরী হবে নাকি বিয়ে বাড়ীতে?
তবে আগামী মাসে কিংবা পরের মাসে আরেকটা ছোট খাট আড্ডার সম্ভাবনা ঘোষনা দিতে চাই। এই আড্ডায় উপস্থিত থাকতে না পারার খেসারত স্বরূপ সেই আড্ডার আপ্যায়নের ভার মডুরামকে না দিয়ে নিজের হাতে নিতে চাই। যদি ইফতারাড্ডা হয় সারাদেশের জীবিত/মৃত সকল ব্লগার স্বাগতম!
নীড়দা
আমার আর অপনার চোখেরও একই দশা ছিলো। আমরা কিন্তু সানগ্লাস ইস্তেমাল করে চলে গেছি। গিয়ে কাউকে ঠিকমতো দেখি না। কী আছে দুনিয়ায়- বলে চশমায় ব্যাক করলাম। খুশির কথা, সংক্রমণের আশঙ্কা সত্ত্বেও কেউ অস্বস্তি দেখায়নি
আমি তেকোনা চোখে কালো শশমা নিয়েও চলে যেতাম। কিন্তু অফিস থেকে বাসায় ঢুকেই ডাক্তারের কাছে ছুটতে হলো পিচ্চি দুটোকে নিয়ে। ফিরতে ফিরতে রাত আটটা পেরিয়ে গেছে। আগামী আড্ডা নিশ্চয়ই বাদ যাবে না.........ইফতারাড্ডা হোক কিংবা ঈদুলআড্ডা হোক ..
লাল জামা পরা ঐটা শিশু। লাল শাড়ীর ভদ্রমহিলা পাইলা কই? শাড়ি দেখা যায় যেইটা ঐটারে বলে দারুচিনি রং। বড়জোর জাফরান রং বলা যায়। রঙচঙ কিচ্ছু চিনেনা পুলাপান, আপসুস
আমি মাত্র চোঁখে এন্টিবায়োটিক ড্রপ দিলাম তাই মনে হয় আমিও ঝাপসা দেখছি অগত্যা লাল থুক্কু জাফরান দারুচিনি ইত্যাদি রঙের শাড়িওয়ালী যা বলেছেন তাই সত্য বলে মেনে নিলাম
কালকে দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ ছিলো না আমাদের এলাকায়। তাই সেলফোনে চার্জ দিতে পারি নাই, নাইলে ইচ্ছা ছিলো ফোন করে সবটিরে কইষা ঝাড়ি দিমু বাড়িত গিয়া পড়তে বসনের জন্য। এত কীসের আড্ডাবাজী? পোলাপান সব উচ্ছ্বন্নে যাইতেছে
ঠিক কইছেন নজরুল ভাই।আর দেখেন না এমনিতে ফাকিঁবাজি করছে তারপর আবার সেটা নিয়া কেমন লাফালাফি ঝাপাঝাপি করতেছে।শুনলাম সামনের শুক্রবারও নাকি ঢাকাতে এইরকম একটা আড্ডা আছে সেদিন কিন্তু অবশ্যই আগে থেকে সেলফোনে চার্জ দিয়ে রাখবেন এবং কইষা ঝাড়ি দিবেন পারলে কিছু গুন্ডা পাঠায় দিবেন।
আমাদের দেখিয়ে দেখিয়ে সবাই এইরাম আড্ডায় আর খায় কেমনে !!! সবডি খাদক আর আড্ডক দেখি !!! আর সাষ্টের পোলাপাইন বেশী খায় জানতাম কিন্তু এইরাম বেশী খায় তাতো জানতাম না । আফসুস।
আড্ডায়িত সপাইরে মাইনাস ।
সাস্টের পোলাপাইন আর আইইউটির পোলাপাইন -- এগো লগে খানাদানা কম্পিটিশনে না যাওনই ভালা... আর নেহায়েতই যাইতে হইলে এই মুটাসুটা বান্দাকে সাথে নিয়া গেলে কিন্চিত লাভবান হইবার আশা থাকলেও থাকতে পারে...
হা হা হা...
তবে, একটা মজার ব্যাপার বলি। সবাই কিন্তু, চট্টগ্রামে থাকে না। হঠাৎ কেমন করে যেন সবাই একসাথে উপস্থিত হয়ে গেল। সেদিন রাতে আর আজ মিলিয়ে অন্তত: ৫-৬ জন আবার চিটাং ছেড়ে এখন ঢাকায়।
চমৎকার এই আড্ডার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।
আমারবন্ধুকে কাছ থেকে জানার সুযোগ করে দেবার জন্য শামসীর, মিশু ও নুশেরাকে আলাদা করে ধন্যবাদ না দিলেই নয়।
আড্ডা যুগ যুগ জিয়ে
"কাছিম" নিকে কি দারুন খরগোশ হারানি বুদ্ধি নিয়ে চলতো, এখন "বলদ" নাম নিয়া সব খোয়াইছে, নইলে আড্ডা'র মানুষদের সাথে কথা বলার জন্যে ফোন দিসি, ও আমারে বলে, ""এখন অনেক হাউকাউয়ে আছি পরে ফোন করমু নে!!" কি আর করা কারো সাথে কথা হইলো না...
জলদি পাল্টাও এই নিক, 'কাছিম' নইলে 'সাইফুর' নামেই আসো...
আড্ডাবাজ'রা@ দোয়া করি আরো আরো চেষ্টা চলুক চট্টলাবাসীদের যেন বড়ো হইয়া তারা আড্ডাবাজীতে আমাদের ধারে-কাছে আসতে পারে...
ছবিগুলো খুঁজে পেলাম...সাড়ে তেরোজনের মধ্যে সাড়ে বারোজনকে আগে কখনো দেখিনাই (আমি ছাড়া!)
তবে আড্ডার ম্যাগনেটিক ফিল্ড খুবই শক্তিশালী থাকার কারনে তেমন সমস্যা হয় নাই
@নুশেরা আপু, বাসায় এমনিতে থাকতে পারি না, আমি নাকি কম কথা বলি।এর উপর ব্লগ জগতে আপনি চুপচাপ হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন ...দুনিয়ার কোথাও দেখি শান্তি নাই
@ বিমা এই পোস্টের ৪২ নাম্বার মন্তব্যের দেনাটা ভু্ইলেন না য্যান
@ আজম
পর্যবেক্ষণ তাহলে ঠিকই আছে
স্বাগতম এবিতে। জোর গতিতে শুরু হোক লেখালেখি। আমার মনে আছে, ছোট বাচ্চাদের জন্য বোধগম্যভাবে বিজ্ঞান বিষয়ক লেখালেখির পরিকল্পনা ছিলো তোমার। চাইলে সেটা শুরু করে দিতে পারো
"আমরা বন্ধু" ব্লগে প্রকাশিত লেখা ও মন্তব্যের দায় একান্তই সংশ্লিষ্ট লেখক বা মন্তব্যকারীর, ব্লগ কর্তৃপক্ষকে এজন্য কোনভাবেই দায়ী করা যাবে না।
পোস্ট প্রদান কারী ব্লগার এবং মন্তব্য প্রদান কারী ব্লগারের পোস্টে অথবা প্রোফাইলে পরিষ্কারভাবে লাইসেন্স প্রসঙ্গে কোন উল্লেখ না থাকলে স্ব-স্ব পোস্টের এবং মন্তব্যের সর্বস্বত্ব সম্পূর্ণভাবে সংশ্লিষ্ট ব্লগারের বা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার কর্তৃক সংরক্ষিত থাকবে। ব্লগার অথবা মন্তব্য প্রদানকারী ব্লগার/অতিথি ব্লগারের অনুমতি ব্যতিরেকে পোস্টের অথবা মন্তব্যের আংশিক বা পূর্ণ অংশ কোন ধরনের মিডিয়ায় পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
কপিরাইট (c) ২০১১ - ২০১২২ | আমরা ব্ন্ধু ডট কম
আমি মনে হয় গোপন সভার ছবির প্রথম দর্শক!
থাক আমিও জানতে চাইব না ছবিগুলি কোথাকার এবং ছবিতে কারা কারা আছে।
খালি খাওন আর খাওন ..................
প্রথমেই ছবির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ মিশু ভাইকে।
এখন আসি গেস গেম এ।
প্রথম ছবির সর্ব বামে খুব সম্ভবত মুক্ত বয়ান। বাকী কাউরে চিনি না। সর্ব ডানে সম্ভবত তায়েফ আহমেদ (?)।
২য় ছবির দুই আন্টি থুক্কু আপুমনিদের একজন নুশেরাপু অন্যজন তাঁরার হাসি আকা এফ বেগম। বেগুনী শার্ট পড়াটা মনে হয় পারভেজ ভাই (পুরাটাই আন্দাজ এর উপর)।
৩ নং ছবির সর্ব বামের জন অদ্রোহ হইলও হইতে পারে। (আল্লাহ মালুম)
৪নং ছবির এ্যাশ কালারের শার্ট + চশমাওয়াটা আমাদের টারটেল ভাই ওরফে সাইফুর ভাই মনে মনে হইতাছে।
৫নং এ জীভে জল আনা ফুচকার ছবির জন্য আপনাগোরে মাইনাচ।
৬নং এ আমাদের নরাধম বদ্দা আকা মাহফুজ ভাই।
৭নং এ রাজকন্যা ও সুপার মডেল অপনা মা'মনি।
কতটুকু গুলায়া ফেললাম কেউ ক্লিয়ার করলে ভাই হইতো। ইহা নিতান্তাই ঝড়ে বক মারার অপচেষ্টা।
ঝড়ে বক মইরা পচা গন্ধ ছড়াইতেছে
১ এ তায়েফ সর্বডানে ঠিকই আছে। খাদ্যপানীয়ের প্রতি তার প্রীতি ব্ই বা পাঠাভ্যাসের চেয়ে কম না বোঝা গেছে। তার ঠিক পাশে সাদাকালো স্ট্রাইপের টিশার্টে রাকিব। লাল টিশার্ট শামসীর (মতান্তরে শামসীর নানা)।
৩ এ অদ্রোহ মাঝেরজন। বামের লাল টিশার্টের মালিক হলো সবচেয়ে চুপচাপ আজম
রাকিবরে তো দেখি শুধু খানাপিনা নিয়েই বিজি ছিল
আমারে খাদক অপবাদ দেওনের জইন্য তীব্র ধিক্কার।
(
ভদ্রতা দেখাইতে গিয়া কেউ খায় না, এইদিকে আবার খাওন নষ্ট করনও গুনাহের কাম।
দুইয়ে মিল্যা আমি একটু সওয়াব কামাইছি বইলা আপ্নে এইভাবে কইতে পার্লেন!!
বেশ।
১বস্তা ধইন্যাপাতা!
বেশ জমছে!
মিশু নামের পাপ্পারাজির ছবি দিয়ে জনগণকে সতর্ক করে দেয়া হোক
মিশুরে মাইকে ধন্যবাদ
আর অংশগ্রহণকারী সকলের উচ্ছাসের ছোঁয়া মনে হয় ঢাকায় বসেও টের পেলাম
... অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যারা যারা লেখালেখি থেকে অনেক দুরে বসে বসে ঝিমাচ্ছেন... তাদের নেক্সট আড্ডায় জরিমানার সিস্টেম চালুর অনুরোধ জানাই 
আগে থেইকা বয়ানদা আর অদ্রোহরে চিনি। শশমা দেইখা নুশেরাপুরে চিনলাম, তারার হাসি তো তারপরে আর চেনা লাগে না
। আন্দাজের উপরে পারভেজ ভাইরেও চিনলাম(বেগুনি শার্ট)। আর কাউরেই চিনতে পারলাম না। বকলম এর কমেন্টে বাকিদের চিনতে পারলাম।
ব্লগে ছবি পোস্ট ট্যাগিং এর সিস্টেম চালু করা হোক
আচ্ছা এই ধরনের সিস্টেম আছে নাকি? লাইক এফবি
মজা কইরা কইছিলাম। ইম্পলিমেন্ট করা হার্ড মনে হয়. ইমেজ ম্যাপিং দিয়া করা যায়, গুগল এনালিটিকসের গ্রাফের মতো করে। ইমেজ ম্যাপিং এর নমুনা দেখতে পারেন এখানে
গুগল মামারে একটা খোঁচা দিয়া দ্রুপালের জন্য এই লিঙ্কটা পাইলাম। তবে জেক্যোয়ারি দেখে একটু স্লো হবে স্ক্রিপ্ট লোড করার কারণে। ইউজ করে দেখতে পারেন। ম্যানুয়ালি কোড করতে পারলে ভাল হইতো, জাভাস্ক্রিপ্টের বস লোকদের জন্য ব্যাপার হবার কথা না
।
চাটগাঁর লুকরা দেখি খালি খাওয়া-দাওয়াই করছে
আড্ডা হৈছে নাকী খাড্ডা 
যার চোখ যেইদিকে যায়
আড্ডা আর খাড্ডা দিয়া দেশটা শেষ হয়ে গেল.।আড্ডা-খাড্ডা মাইনাস

ঢাকা থেকে মেসবাহভাই, টুটুলদা প্রমুখ, মধ্যপ্রাচ্য থেকে বকলমভাই, কোরিয়া থেকে রাসেল আশরাফ সহ বিশ্বব্যাপী ব্লগারকুল ফোনাফুনির মাধ্যমে এই আড্ডায় শরিক হন। ছবিতে তার প্রমাণ দেখা যায়
ডাবল মাইনাস
দিক্কারে দিক্কারে চিটাং ছয়লাপ হৈয়া যাউক...
আম্রা বঞ্চিতদের পক্ষের লুক...
পৃথিবীতে দুই ধরণের মানুষ রৈছে, যারা আড্ডা দিছে আর যারা আড্ডা মিস্কর্ছে...
আহারে....।

পুলাটা ......।
বড় কষ্ট পাইছে.....।
একমত সহকারে সহমত----
প্রাত:স্মরণীয় বাণী-----
যারা আড্ডাইছে, ওদেরকে মাইনাস সহকারে রিপুর্ট করলাম, লাল বাটন---
আহেম, ঢাকার আড্ডায় আম্রা যামুতো? আমাগো নিবো?
হ আম্রা সেরাম বন্চিত হইছি... এতোগুলান দুস্তপাল আড্ডাইলো আর আম্রারে এক্ষান ফুন পর্যন্ত দিলো না... দিক্কার দিক্কার...
দিক্কার!
দিক্কার ।
মিশু দেশে আসলেন, ফেসবুকে স্ট্যাটাস পালটাইলেন, থবরও দিলেন না যে। মিশুরে মাইনাস্
চট্টগ্রামবাসীদেরও আড্ডা রোগে ধরুক। আমিন।
এতকিছু গেস করলাম বাট কিন্তু শিরোনামের কুশ্চেনের উত্তর টাই দেয়া হয় নাই। আড্ডাবাজীর এই স্পটটা খুব সম্ভবত 'সানমার ওশান সিটি', নাকি মিছা কইলাম?!
১০০% সঠিক উত্তর!
ছবিতে নীড়দা কোনটা?!!
নাকি পারভেজ ভাইই নীড়দা?!!
আরেকটু নীচের দিকে খেয়াল করলেই পেয়ে যাবেন উত্তর।
আড্ডার ছবি দেখে ব্যাপক আপ্লুত হলাম। আফসোসায়িত হলাম। বহুদিন আড্ডা দেইনি। এই একটা নিশ্চিত আড্ডা মিস করতে হলো বেরসিক লাল চোখের যন্ত্রনার জন্য। সপরিবারে আক্রান্ত বলে কথা!
তিন-চার দিন চোখ খুলে ভালো তাকাতে পারিনি কারো দিকে। আজকেই পুরোপুরি সেরেছে। গতকালও দেখি দুই চোখের দুই সাইজ। দুই চোখে মিলিয়ে মোট সোয়া দুই চোখে তাকাতে পেরেছি। নতুন কেউ দেখলে ভড়কে যেতে পারে বলে আড্ডায় হাজির হইনি।
আড্ডা শুনে ভেবেছি ৪/৫ জনের মতো হবে। চট্টগ্রামে এতজন ব্লগার আছে ভাবতেই পারিনি। তেরোজন! এর মধ্যে একজন বিয়ে করতে যাচ্ছে শোনা গেল, কোন সে জন? আরেকটা আড্ডার সুযোগ তৈরী হবে নাকি বিয়ে বাড়ীতে?
তবে আগামী মাসে কিংবা পরের মাসে আরেকটা ছোট খাট আড্ডার সম্ভাবনা ঘোষনা দিতে চাই। এই আড্ডায় উপস্থিত থাকতে না পারার খেসারত স্বরূপ সেই আড্ডার আপ্যায়নের ভার মডুরামকে না দিয়ে নিজের হাতে নিতে চাই। যদি ইফতারাড্ডা হয় সারাদেশের জীবিত/মৃত সকল ব্লগার স্বাগতম!

আমি সবার আগে উপস্থিতি ঘোষনা করলাম..।

ফডুর ফেভু লিঙ্ক নাই? উইথ ট্যাগিং?
ফডুতে চশমা পড়াডা নুশেরা আপু? নাহ, এ হৈতেই পারেনা!!
হ আম্মো তাই কই। আমি এতো পচা না
ইফতার আড্ডায় থাকনের আগাম ঘোষণা দিলাম...
অগ্রিম স্বাগতম
ছবি দেখে হিংসায় মরছি। এত খাওয়া মাইনষে খায়? এত খাইলে আড্ডা হলো কখন?নীড়দা কুনটা?
এত্ত খাওয়া কই দেখলেন? এইটা তো মাত্র পানচিনি! আসল খানা তো শুরুই হয় নাই। নীড়দার গায়েবী উপস্থিতি ছিল, ফটুতে আসে না
নীড়দা
আমার আর অপনার চোখেরও একই দশা ছিলো। আমরা কিন্তু সানগ্লাস ইস্তেমাল করে চলে গেছি। গিয়ে কাউকে ঠিকমতো দেখি না। কী আছে দুনিয়ায়- বলে চশমায় ব্যাক করলাম। খুশির কথা, সংক্রমণের আশঙ্কা সত্ত্বেও কেউ অস্বস্তি দেখায়নি
আপনার জরিমানা ঈদ পুনর্মিলনীর জন্য তোলা থাকলো।
আমি তেকোনা চোখে কালো শশমা নিয়েও চলে যেতাম। কিন্তু অফিস থেকে বাসায় ঢুকেই ডাক্তারের কাছে ছুটতে হলো পিচ্চি দুটোকে নিয়ে। ফিরতে ফিরতে রাত আটটা পেরিয়ে গেছে। আগামী আড্ডা নিশ্চয়ই বাদ যাবে না.........ইফতারাড্ডা হোক কিংবা ঈদুলআড্ডা হোক ..
লাল শাড়ী পরা ভদ্রমহিলা কে ? ভাবের তো সীমা নাই তাঁর !!
লাল জামা পরা ঐটা শিশু। লাল শাড়ীর ভদ্রমহিলা পাইলা কই? শাড়ি দেখা যায় যেইটা ঐটারে বলে দারুচিনি রং। বড়জোর জাফরান রং বলা যায়। রঙচঙ কিচ্ছু চিনেনা পুলাপান, আপসুস
অপর্ণা কথিত ভদ্রমহিলার কাছ থেকে রঙ বিষয়ে অনেক জ্ঞানলাভ করলাম ।
হ্যা , মানিক ভাই । দারুচিনি জীবনে দেখি নাই মনে হচ্ছে এখন ।
ক্যাটকেটে যেইটা চোখে বাজতেছে কালার মইধ্যে লাল লাল .........ওইটা লাল না !! আল্লা মালুম । বেশি রংটং দেখলে চোখের পাওয়ার কইমা যায় , আমার সেই দশা

আমি মাত্র চোঁখে এন্টিবায়োটিক ড্রপ দিলাম তাই মনে হয় আমিও ঝাপসা দেখছি অগত্যা লাল থুক্কু জাফরান দারুচিনি ইত্যাদি রঙের শাড়িওয়ালী যা বলেছেন তাই সত্য বলে মেনে নিলাম
কালকে দুপুর আড়াইটা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ ছিলো না আমাদের এলাকায়। তাই সেলফোনে চার্জ দিতে পারি নাই, নাইলে ইচ্ছা ছিলো ফোন করে সবটিরে কইষা ঝাড়ি দিমু বাড়িত গিয়া পড়তে বসনের জন্য। এত কীসের আড্ডাবাজী? পোলাপান সব উচ্ছ্বন্নে যাইতেছে

ঠিক কইছেন নজরুল ভাই।আর দেখেন না এমনিতে ফাকিঁবাজি করছে তারপর আবার সেটা নিয়া কেমন লাফালাফি ঝাপাঝাপি করতেছে।শুনলাম সামনের শুক্রবারও নাকি ঢাকাতে এইরকম একটা আড্ডা আছে সেদিন কিন্তু অবশ্যই আগে থেকে সেলফোনে চার্জ দিয়ে রাখবেন এবং কইষা ঝাড়ি দিবেন পারলে কিছু গুন্ডা পাঠায় দিবেন।

ভাল ছেলেরা আড্ডাবাজি করে না। মাগরিবের আজানের পূর্বেই ঘরে ফিরে যায়।

মাইনাচ এবং দিক্কার
ছবি পোস্টের জন্য মিশুভাইকে ধন্যবাদ।
সবার জন্য নির্জলা হিংসা
আমাদের দেখিয়ে দেখিয়ে সবাই এইরাম আড্ডায় আর খায় কেমনে !!! সবডি খাদক আর আড্ডক দেখি !!! আর সাষ্টের পোলাপাইন বেশী খায় জানতাম কিন্তু এইরাম বেশী খায় তাতো জানতাম না । আফসুস।
আড্ডায়িত সপাইরে মাইনাস ।
চাঙ্কুরে সহমত।


সাস্টের পুলাপাইন আসলেই বেশী খায়!
বুয়েট-চুয়েট তো সেই তুলনায় পাখির আহার....
এর পরের ইফতারাড্ডাতে আমিও আসমু।দাওয়াত বঝে নিলাম।তখন দেখা যাবে খাদক কারে কয়।
সাস্টের পোলাপাইন আর আইইউটির পোলাপাইন -- এগো লগে খানাদানা কম্পিটিশনে না যাওনই ভালা... আর নেহায়েতই যাইতে হইলে এই মুটাসুটা বান্দাকে সাথে নিয়া গেলে কিন্চিত লাভবান হইবার আশা থাকলেও থাকতে পারে...
ঐ বেদ্দপ, সাস্টের পুলাপাইনরে বেশি খাইতে কই দেখলা?
আমারে কুনদিন খাইতে দেখছো? খালি আজাইরা ---
আহারে পুলাটা....
না খাইয়া, না খাইয়া শুকায়া গজার কাঠ হৈয়া যাইতেছে....।
২০২১ সালে সাষ্টেতো আমরাও ভর্তি হইতে যাইতাছি। তখন এত খানাপিনার পরতিশোধ নিপ ।
সাষ্টের পোলাপাইন নাকি খায় না !! আহারে !!! ফডুতে সাষ্টের সবডি পোলাপাইন না খেয়ে কিরাম ভদ্রভাবে দাড়িয়ে আছে !!! ওরা নন-খায়িত ছেলে !!!
কয়েকটা ছবি নিয়ে গেলাম।
এইখানে আরো কিছু ফটুক আছে
ওরা ১১ জন।
বাম থেকে...
নরাধম, সাইফুর, আজম, তায়েফ, শামসীর, মুক্ত বয়ান, অদ্রোহ
বসে আছেন -
অন্যরকম, পারভেজ, আহমেদ রাকিব, মিশু
ফটোগ্রাফার: তারার হাসি
এই সবগুলা ছেলেই চাটগাঁর?

হা হা হা...

তবে, একটা মজার ব্যাপার বলি। সবাই কিন্তু, চট্টগ্রামে থাকে না। হঠাৎ কেমন করে যেন সবাই একসাথে উপস্থিত হয়ে গেল। সেদিন রাতে আর আজ মিলিয়ে অন্তত: ৫-৬ জন আবার চিটাং ছেড়ে এখন ঢাকায়।
নজরুল ভাইয়ের সন্দেহ বাতিকের প্রতি তেব্ব দেক্কার....

সহজ সরল জিজ্ঞাসায় দিক্কার ক্যান?
এবির চট্টলাবাসী সদস্য আরো ছিলো কিন্তু, আসতে পারে নাই। নাঈম, আরিফ থেকে আনা দেশের বাইরে।
চমৎকার এই আড্ডার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

আমারবন্ধুকে কাছ থেকে জানার সুযোগ করে দেবার জন্য শামসীর, মিশু ও নুশেরাকে আলাদা করে ধন্যবাদ না দিলেই নয়।
আড্ডা যুগ যুগ জিয়ে
সবাই কত আড্ডা মারে!
আড্ডা ভালোই হইছে। সবাইরে দেখে ভালো লাগছিলো
এইটা কি??
আপনের আদি ও অকৃত্রিম নিক "কাছিম"এ আসেন... একটু গফ-সফ করি..
"কাছিম" নিকে কি দারুন খরগোশ হারানি বুদ্ধি নিয়ে চলতো, এখন "বলদ" নাম নিয়া সব খোয়াইছে, নইলে আড্ডা'র মানুষদের সাথে কথা বলার জন্যে ফোন দিসি, ও আমারে বলে, ""এখন অনেক হাউকাউয়ে আছি পরে ফোন করমু নে!!"
কি আর করা কারো সাথে কথা হইলো না...
জলদি পাল্টাও এই নিক, 'কাছিম' নইলে 'সাইফুর' নামেই আসো...
আড্ডাবাজ'রা@ দোয়া করি আরো আরো চেষ্টা চলুক চট্টলাবাসীদের যেন বড়ো হইয়া তারা আড্ডাবাজীতে আমাদের ধারে-কাছে আসতে পারে...
ফটুক ভালো হয় নাই... আমি কৈ... এইডা কি ফটুকশপের কারসাজি ?

মানিনা, মানবোনা... চিটাগাং এ যাবো না...
দুঃখিত! এই ছবি গুলান কবে কোথায় তোলা হয়েছে বলব ন
না কইলেন
দিক্কার!
একটা মাইনাস বাটনের খুব অভাব বোধ করছি .................
বেশ
খালি দুইটা কথা কইতে চাই.........
@নুশেরাপা , ঢাকায় যখন আসবেন আড্ডা দিতে তখন যদি এরকম স্নিকার আর টুইক্স এর দুইট বড় প্যাকেট না থাকে, তাইলে ..........
ছবিগুলো খুঁজে পেলাম...সাড়ে তেরোজনের মধ্যে সাড়ে বারোজনকে আগে কখনো দেখিনাই (আমি ছাড়া!)
তবে আড্ডার ম্যাগনেটিক ফিল্ড খুবই শক্তিশালী থাকার কারনে তেমন সমস্যা হয় নাই
@নুশেরা আপু, বাসায় এমনিতে থাকতে পারি না, আমি নাকি কম কথা বলি।এর উপর ব্লগ জগতে আপনি চুপচাপ হিসাবে পরিচয় করিয়ে দিচ্ছেন
...দুনিয়ার কোথাও দেখি শান্তি নাই 
@ বিমা
এই পোস্টের ৪২ নাম্বার মন্তব্যের দেনাটা ভু্ইলেন না য্যান
@ আজম

পর্যবেক্ষণ তাহলে ঠিকই আছে
স্বাগতম এবিতে। জোর গতিতে শুরু হোক লেখালেখি। আমার মনে আছে, ছোট বাচ্চাদের জন্য বোধগম্যভাবে বিজ্ঞান বিষয়ক লেখালেখির পরিকল্পনা ছিলো তোমার। চাইলে সেটা শুরু করে দিতে পারো
মন্তব্য করুন