আরাফাত শান্ত'এর ব্লগ
প্রশ্ন গুলো সহজ আর উত্তরওতো জানা
সবাই দেখি বই মেলা নিয়া লিখে। বইমেলা আমার জন্যও একটা বিশেষ উপলক্ষ্য বই মেলা। চিটাগাং এ থাকতে ভাবতাম কবে টিভি বাদ দিয়ে কিউট চ্যানেলআই বই মেলা প্রতিদিন অনুষ্ঠানটা মেলায় গিয়ে দেখতে পারবো। ঢাকা এসে মুলত স্বপ্নভঙ্গের শুরু। যারা বই মেলার স্টার তারা দেখি আমার চেয়েও সহজলভ্য। তাদের একটা জবর জং বই কিনে পাশে দাঁড়ালেই দুনিয়ার আলাপ শুরু করে দেয়। যাই হোক বই মেলা নিয়া স্মৃতিচারন করার অনেক সময় পাবো। আজকে সময় নাই।
দিনে দিনে বয়স বাড়ে...
জানুয়ারী মাসটা আমার খুব প্রিয় মাস। স্কুলে ঠিকঠাক মতো ক্লাস হতো না চলতো স্পোর্টস। আর এই চান্সে আমরা আমাদের মতো খেলাধুলায় মত্ত থাকতাম। কিন্তু সবাই না বেশীর ভাগই ছেলে স্কুলে যেয়ে প্যারেডের জন্য কাজ করতো। ঐখানেই থাকতো। আমাদের হাউজ সিস্টেম ছিলো অনেকে ছিলো হাউজের নেতা। তখন তো আর বছরের প্রথম দিনেই বই দিতো না শেখ হাসিনার মতো তাই আমাদের দিন কাটতো খেলাধুলা আর হাসি তামাশা আড্ডা দিয়ে। কিন্তু প্রিন্সিপাল কমান্ডার মোসলেউদ্দিন সাহেব ছিলেন এক পিস তিনি তার জিপ হাকিয়ে আমাদেরকে খুজতেন। মাঝে মধ্যেই ধরা খেতাম। আর খাইলেই সেই মুহুরতেই মাইর স্টার্ট এরপর কলেজে নিয়ে গিয়েই বাস্কেটবল গ্রাউন্ডে দাড় করিয়ে রাখা। এরপর কিছু দিন এই অপমানে মন খারাপ থাকতো। এমন সব অপমান করা মুহুর্তেই আসতো আমার জন্মদিন। খুব মেজাজ খারাপ থাকতো। স্কুলের জীবনে কোন কালেই আমি জন্মদিন নিয়ে খুব একটা ভাবতাম না। বাসাতেও তাই ছিলো জন্মদিন মানেই ভালো মন্
টাইফুনের গতিতে কাটিয়ে দেয়া সময়
কোন কোনো লোক কয় তাদের নাকি সময় কাটে না। আমি তো দেখি আমার সময় খালি শার্প ব্লেডের মতো কাটতেছেই মসৃনভাবে। এই গত ১ মাস যে কত ব্যস্ততায় গেলো টেরই পাইলাম না। ভাইয়া-ভাবি আসলো দেশে কিন্তু এতো অল্প সময়ের জন্য যে বুঝতেই পারলাম না।তবে ভাইয়া-ভাবীর আগমনে মন মেজাজ খুব ভালো ছিলো,তাদের মেয়েকে দেখতে পারা,বাড়িতে যাওয়া সব মিলিয়ে দিন গুলো ছিলো গত বছরের সেরা দিন গুলোর অন্যতম। তারপর ক্রমাগত পিছাইতে থাকা ডি ইউ এর ইএমবিএ পরীক্ষা ৬ তারিখে আনলো। কীভাবে জানি চান্স পেয়ে গেলাম। চান্স টান্স পেয়ে মন মেজাজ ভালো। বাপ মাও খুশি কিন্তু দিন গুলো যে চলে গেলো বুঝলামই না। ব্লগে নিয়মিত হবার কথা ছিলো তাও পারলাম না।তবে সামনে অফুরন্ত সময় এমবিএর উসিলায় আরও কিছু দিন বেকার থাকার মজা ভাবের সহীত নেয়া যাবে। এই কথা ভাবতেই শান্তি পাইতেছি। কিন্তু আপসুস হলো সামু ব্লগের এককালের স্টার নাদান সাহেব বিয়া করলো এই ব্যাস্ততার উসিলায় যোগাযোগ করতে পার
বন্ধুদের বিবাহের খায়েশ পূরন সমিতি!
শরীরটা ভালো না।কেমন জানি বমি বমি লাগতেছে তাই আড্ডা ফেলে বাসায় এসে পড়লাম।এসে দেখি শরীর কোনো খারাপই না।বাসায় বসে কী করবো ভাবছিলাম এমন সময় ভাবলাম এবিতে একখান পোষ্ট মাইরা দেই।কিন্তু কি নিয়ে লিখবো তা ভেবে পাইতেছিলাম না তখনি হঠাত ২০০৯ সালের কথা মনে পড়লো।ভাবলাম লিখেই ফেলি আজাইরা এক কাজ কর্মের ফিরিস্তি।
সামু ব্লগে এখন যাই না একেবারেই।লোকজন পড়ে মাঝে সাঝে আমি তাও যাই না।সামু ব্লগে সব সময় বিবাহ নিয়া যে কোন আলোচনাই হিট।বিশিষ্ট বড় ভাইজান-আপুদের দেখতাম বিবাহের সিরিয়াল নিয়ে খুব আলোচনা হয়তো।কার আগে কে থাকবে?সেইখানে আমাদের বলা হইতো 'পোলাপাইন রাস্তা মাপো।এই খানে কি?'আমি ভাবতাম বিবাহ করতে ব্লগের সিরিয়াল কেন নিতে হবে?মন চাইলে বিবাহের পরিবেশ পাইলেই বিয়া করবা!ব্লগের আলোচনার খেতা পুরো!
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
খেলা দেইখা প্রচন্ড মেজাজ খারাপ।কোথাও গেলাম না বন্ধুরা সবাই মিলে পুরান ঢাকা ট্যুর দিলো মনিরের গাড়ীতে বিকালে আমি বললাম বাংলাদেশ জিতবে আজ,আজ আমি কোথাও যাবো না।এই ভাবেই যে ধরাটা খাবো ভাবি নাই আগে।কি আর করা, ভেবে কি আর হবে!
জীবনের অপর নাম জেনেছি বাশ
লাভ হবে কি ছেড়ে দীর্ঘ শ্বাস!(স্বরচিত)
নেট নিয়া আছি ফ্যাসাদে।জিপির ১ জিবি শেষ হয় ৭ দিনে।কি সোলেমানী বান মারছে আল্লাহই জানে।স্পীড তো অনন্তর সিনেমা খোজ দ্যা সার্চের মতো।সেই ব্যাটার আরো দুইটা সিনেমা আসতেছে।রিদয় ভাঙ্গা ঢেউ আর মোস্ট ওয়েলকাম।সার্চ ২ এরো কাজ শ্যাষ প্রায়।ঐ হালার একখান পি এর জব ভেকেন্সী দেখছিলাম।সেইখানে তার এসিট্যান্টকে অবশ্যই আইবিএর এমবি করা আকর্ষনীয় চেহারার ছেলে/মেয়ে হতে হবে।আমি কই হালার পো আইবি এ তো দূরে থাক আমার মতো বলদ ও তোর চাকরী করবে না যদি না তোর মতোই ছাগল না হয়।
সিয়োন ফ্রী ব্যাপিষ্ট চার্চ
লেখতে ইচ্ছা করে অনেক কিছু কিন্তু জিপির নেট যে জাহান্নাম তাতে আগ্রহ পাই না।আর টিভি দেখে পড়াশুনা করে চায়ের দোকানে দেদারসে সময় চলে যায় আর বাকি সময় যায় ফেসবুকে।এই বুইড়া বয়সে যে এমন ফেসবুকের ভিমরতি পাবে তা আগে ভাবি নাই।আগে ব্লগে বসলেই নিজেরে দেশের সব চেয়ে সচেতন নাগরিক মনে হতো!তখন কেউ ফেসবুকের আলাপ করলেই বলতাম ভাই আমাদের আজাইরা সময় নাই যে ফেসবুকে বসবো!এখন কালের বিবর্তনে ফেসবুক ছাড়া জীবনটারে চা-হীন জীবন মনে হয়।যাই হোক তাই কাজ কাম না থাকলে ফেসবুকেই বসে বসে সামাজিক যোগাযোগ মেইন্টেন করি!
আবারো টিভি দেখা আবারো ঈদ!
গত তিন দিন ধরে ঢাকায় আসছি।কিন্তু দিনগুলো যে এত ব্যাস্ততায় গেলো টেরই পেলাম না।যাই হোক এসেই পোষ্টটা দেয়া উচিত ছিলো কিন্তু সময় পাই নাই।তাই টপিকটা বাসি হয়ে গেলো।কাহিনী সেই আগের মতই।ভাবছিলাম এবার ঈদে বাড়ীতে যাবো না।চিটাগাং যাবো।কিন্তু আম্মুর ঝাড়ি খেয়ে সব প্ল্যান গেলো জাহান্নামে।যেতে হবেই বাড়ীতে।টিকেট নিয়ে ঝামেলা হয় নাই।মামাই কাটছে।ভয় ছিলো যমুনা/এগারোসিন্ধুর ১০-১২ টা বগী আগুনে পোড়ার পরে সত্যিই ট্রেন আসবে কিনা?আসলেও কবে?দেখলাম তিন ঘন্টা লেটে ট্রেন হাজির।মনে ঈদের খুশি।কিন্তু ট্রেনে উঠে দেখি আমাদের যে সীট তা থেকে শুরু করে৩০ টা সিট নাই।আগেই বলছিলাম নিকোলাস কেইজের মতো মামা আছে আমার।তাই টিটি কে এনে কথা বারতা কিছু শুনানো হলো।সাথেই সাথেই ট্রেনের যে পাউয়ার সিষ্টেম আছে সেখানে জায়গা হলো ঠিক মতো।কিন্তু জেনারেটরের আওয়াজে টেকা দায়।কিন্তু আস্তে আস্তে ট্রেন চলার সাথে সাথে আওয়াজো সহ্য হয়ে গেলো।মাঝরাতে বাড়িতে আসল
যতটুকু মুখ ততটুকু কথা!
গত দুই পোষ্ট যাবত পোষ্টে আসা মন্তব্যের কোনো জবাব দিতেছি না।এইটা এমন না যে আমার হাতে সময় নাই বা সুশীল হবার কোনো চেষ্টায় আছি।আসলে জবাব দেবার কোন দরকার আছে কিনা?কিংবা দিলে কি বলবো তাই ভেবে পাই না।তবে এত কিছু ভাবি না।এইখানে যারা আমারে ভালও পায় তারাই ভালোবেসে কমেন্ট করে তাই বলার কিছু নাই।তাদের জন্যই মশার কামড় খেয়ে কারেন্ট যাবার চিন্তা মাথায় নিয়ে আমার এইসব ছাইপাস লেখার চেষ্টা!
বুলডোজার
কাহিনী তেমন জটিল কিছু না।বিশাল বড় এক বুলডোজার সাথে দেড়শ পুলিশ একজন স্মার্ট ম্যাজিষ্ট্রেট এসে খাল উদ্ধারের নামে গুড়িয়ে দিয়ে গেলো খালের উপরে দখল করা কিছু স্থাপনা।আপাতত আগামী ৭-৮ দিন অভিযান বন্ধ তাই ভাবলাম এই নিয়ে কিছু লেখি।এই আর কি!
বেকারের দিনকাল ও টিভি সমাচার
মন মেজাজ খুব ভালো।এক বন্ধু আসছে চিটাগাং থেকে তাকে নিয়ে ঘুরে ফিরে বাইরে চলতেছে গত দুইদিন।সব কিছুতেই তার খুব আগ্রহ ঢাকা শহর নিয়ে।তাই এই রোদের মধ্যেও সারাদিন ধরেই বাইরে দিন যাচ্ছে।বাড়ি থেকে ফেরার সময় মন মেজাজ ভালও ছিলো না।ট্রেনে উঠতে না উঠতেই ঢাকায় ফেরার সময় সেটটা হারালাম তাতে মেজাজ একটু খারাপ ছিলো এখন সব ঠিকঠাক।মুবাইল ও নেট ছাড়া ভালোই দিন পার করতেছি।বাসায় নেট নাই তাই সাইবার ক্যাফেতে হেডফোন একটা কানে দিয়া ইউটিউবে গান শুনতে শুনতে পোষ্টটা লিখতেছি।
বয়ে নিয়া চলা যাপিত জীবন!
ব্লগ এখন আর আমাকে টানে না।আর আগের মতো পড়ার ধৈর্য পাই না ব্লগের কোন পোষ্ট।ফেসবুকেই এখন বেকুবের মতো বসে থাকি।সেইখানেই যা পড়ার চিরকুট, সংযোগ তা দেখে নেই।তাই ব্লগের দুনিয়া আমাকে আর মুগ্ধ করে না,সকাল হলেই দেখতে বসি আগের মতো যে ব্লগে কি পোস্ট আসলো!এখনকার দিন গুলো কাটাই অন্যরকমের।সকাল হলেই নেটে বাংলা পত্রিকা পড়ি।ফেসবুকে লোকজনের ভাবনা জানি।চ্যাটে কারো সাথে বাতচিত করি।এরপর এমবিএ ভর্তি বিষয়ক বইপত্রের পাতা উল্টাই।এরপর নাস্তা করে চায়ের দোকান তাও আবার আমার বাসা থেকে ১৫ মিনিটের হাটা পথ।চায়ের দোকানে বন্ধু বান্ধব আছে কিছু যাদের সাথে পরিচয় ঐখানেই।সেইখানে নানা চাপা চুপা পিটায়া চারটার দিকে রুমে ফিরি।সেইখানে দেখি মামা আমার জন্য না খেয়ে বসে আছে।বেচারা মামা!জানলোও না তার ভাগিনা কত আকামের লুক:(
বারবার ফিরে আসা
সকাল সকালেই আসলাম চট্টগ্রাম কলেজ।বন্ধুরা বিসিএস পরীক্ষা দিবে তাই আমার তাদের সাথে ঘুরতে আসা।শত শত মানুষ বিসিএস এর জন্য আসছে এক সাথে এত মানুষ দেখে খুব মজা লাগলো।বন্ধুরা পরীক্ষার টেনশনে আছে সবাই হলে।আর আমি এক সাইবার ক্যাফেতে বসে সময় পার করতেছি।আজ প্রায় ১৭ দিন ধরে আমি চিটাগাং এ।আজ পর্যন্ত এত দিন আমি কোথাও থাকি নাই বেড়াতে এসে।বন্ধু আছে অনেক কিন্তু দুই জনের বাসাতেই থাকা হয়।এই দুই বাসাতেই আমি ঘরের ছেলের মতই।ইচ্ছে মত নিজের ঘরের মত করে থাকা।যদিও এতদিন অন্যের বাসায় থাকা ঠিক না তবুও পড়ে থাকি।কারন এই বন্ধুরা এই জায়গার চেয়ে শান্তিময় স্থান আমার কাছে আর নাই।বলে রাখি আমরা চট্রগ্রাম মেইন শহরে বড় হয় নি।অনর্গল ভাবে চিটাগাং এর ভাষাতেও কথা বলি না।বরং যেসব বন্ধু বলতো তাদেরকে ভেংগানোই ছিলো আমাদের কাজ।বাপের নেভীর চাকরীর উসিলাতেই চট্রগ্রামে থাকা।পতেংগায় নেভীর যে কলোনী সেখানেই পার হয়েছে আমার জীবনের ১১ বছর।চিটাগাং অ
ওরা বড় হবে,চড়বে গাড়ী / আর আমি কাটবো ঘাস!
আমাকে নিয়ে কোন সময়ই আমি উচ্চ ধারনা করি না।নিজেকে কোন সময়ই বড় কিছু এই জীবনে কখনোই মনে হয় নাই।এইটা কোন বিনয় বা লোক দেখানো ভদ্রতা না এইটা নিজের একান্ত বোধের জায়গা!সুতরাং লোকজন আমার অক্ষমতা নিয়ে কিছু ভৎসনা করবে এইটা মেনে নেওয়া ছাড়া আমার আর কোন গতি নাই।অন্যের জন্য কিছু করতে পারলে নিজের অনেক ভাল লাগে তাই করে দেই সাধ্যের ভেতরে থাকলে।এই যেমন কথা ছিলো আমার এক বন্ধুর ছোট ভাই চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় আসবে তার জন্য ফিরতি টিকেট কাটতে হবে ট্রেনের। আমিও অনুপ্রানিত হয়ে ছুটির শনিবারে কমলাপুরে যেয়ে টিকেট কাটলাম। এরপর কয় সে আসবে না মেজাজটা প্রচন্ড গরম হইলো সেই বন্ধু মাফটাফ চেয়ে তো অস্থির কি আর করা যাব.. গেলাম আবার টিকেট ফেরত দিতে ভাবলাম একটু ব্যাবসা করা যাক ফেরত না দিয়ে বেচে দিলাম এক চাচার কাছে ১৬৫ টাকার টিকেট বেচলাম ২০০ টাকায়।ভালৈ লাগলো ব্যাবসাটা করতে সেই আনন্দে কেটে আনলাম জামালপুর যাবার টিকেট।
ব্যাক্তিগত আলাপ কিংবা প্যাচাল
হাতে অনেক সময় ছুটির দিন।কাল অফিস নাই।তাই ভাবলাম পোস্ট টোস্ট পত্রিকায় লেইখা ফাটায় ফেলাই কিন্তু লেখতে গেলেই মনে হয় কি দরকার লেখা এরচেয়ে ফেসবুকেই থাক বইসা বইসা লোকজনের কান্ডকীর্তি দেখ!আগে কোন কালেই ফেসবুকরে ভালো পাইতাম না।এখন ফেসবুকই ভালো লাগে আর সব কিছুরেই মনে হয় পানসে পানসে।আর চটপট ফেসবুক দেখে ঝটপট কিছু লাইক কমেন্ট মেরে আর কিছু ভাবের স্ট্যাটাস মারলেই দেখি লোকজন অনেক ভালো পায়।এতো সামান্যতেই যখন ভালো পায় তখন সমস্যা কি আমার ভালো লোক হয়ে না থাকার!~
বাড়ী থেকে ফিরে
সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।পোস্ট লিখবো লিখবো করছিলাম কিন্তু লেখা হয়ে উঠলো না কিবোর্ড নষ্ট থাকার কারনে।গরীবের সংসারে আর কি একসময় পিসি নস্ট আবার হার্ড ডিস্ক নস্ট সব ঠিক যখন তখন আবার কিবোর্ড নস্ট।এইভাবেই চলতেছে মেস জীবন।কি আর করার তাই আবারো সাইবার ক্যাফেতে বসেই পোস্টটা লিখছি।গত দুই মাসে যা সাইবার ক্যাফেতে টাকা দিছি তা দিয়ে মনে হয় একটা মডেম কেনা যেতো/#)