এ টি এম কাদের'এর ব্লগ
যাই বন্ধুরা যাই
যাই, বন্ধুরা যাই !
যেখানে শেখড়, সে পিতৃভুমে যাই ।
কতকাল পড়ে আছি বিদেশ বিভুইঁয়ে !
প্রতিদিন ডেকে গেছে মা !
'আয় খোকা আয় ' ।
সময় হয়নি সাড়া দেবার !
আজ যাই !
জনমের মতো !
ফিরে যাই মা’র বুকে !
যেখানে মাটির সোঁধা গন্ধ
মৗ মৗ করে সারাক্ষণ ।
আহা ! কি সুন্দর কচুরি পানার ফুলগুলো
পুকুরের ঈশানকোণে ফুটেছিল !
ঝির ঝির হাওয়ায় দোলছিল !
দুলে দুলে ডাকছিল
আয় আয় ফিরে আয় !
আহা কি মধুর ডাক !
দাও, সব কিছু শেষ করে দাও
দাও, শেষ করে দাও সবকিছু !
আমাদের সব বাচ্চাদের চোর-চেঁচরা নকলবাজ বানাও !
জালিয়াত চালিয়াত বানাও !
কষ্ট করে কেন শিখতে যাবে ওরা !
যখন নকলের সিঁড়ি বেয়ে থর থর উঠে যেতে পারবে
রাষ্টের সর্বোচ্চ সোপানের শেষ ধাপে ।
অতএব ফাঁস করো প্রশ্ন পত্র, ফাঁস কর সব ।
আলু কচু না জানলে কি হয় !
সাইনটাতো করতে পারবে !
এতেই হবে !
কি চাই আর জাতিকে ধ্বংস করতে !
চাই, সর্বত্র মুক্তিযুদ্ধ আর স্বাধীনতার চেতনার তাপ্পি !
চাই বিকৃত ইতিহাসের কপি পেষ্ট !
চাই মুক্ত চিন্তার ধ্বংসাবশেষ !
চাই সত্যের সার্বজনীন কবর !
ন্যায়ের চিরকালীন বিলুপ্তি !
অতএব শেষ করে দাও সব কিছু !
আমাদের প্রিয় নব প্রজন্ম নিঃশেষ হোক
রাজনীতির কুট চালে !
তরুণরা মাদকের ছোবলে জর্জরিত থাক নিত্যদিন ।
ইতিহাস-সংস্কৃতি মিথ্যার মোড়কে দৃষ্টি নন্দন হোক !
ঘৃণার বিষ ছড়িয়ে দাও সর্বত্র !
দাও, সব শেষ করে দাও !
মাফ করে দিও সবাই
বন্ধুরা, ক্ষমা করে দিও সবাই । ২৩/১০/১৪ তারিখ সকালে স্বজনরা হাসপাতালে নিয়েগেছিল, ফেরা হবে ভাবিনি । আল্লাহর রহমত আর সবার আন্তরিক শুভেচ্ছায় ফিরে এসেছি, তবে ডানপিঠে ‘ডান পা’ পুরো এবং তার দোসর ডান হাত আংশিক বিগড়ে আছে । আরে আমার হাত আমার পা, আমার কথা শুনবেনা ওরা ? “কি করা যায় !” ডাক্তারকে বললেন, “এক্সপার্ট কিছু হালকা ব্যায়াম শিখিয়ে দেবে । প্রতিদিন করুন, বুড়োদের রাগ-অভিমান পড়েও যেতে পারে”।
ফিলথি
জনাব এ কে খন্দকারের বইটির ব্যাপারে বলছি ! বইটিতে লেখা “জয় পাকিস্তান” বা “জিয়ে পাকিস্তান” নিয়ে পার্লামেন্টে সাংসদদের অনিয়ন্ত্রিত প্রতিক্রিয়া, ক্ষিপ্ততা, অশোভন উক্তি, বিশ্রি গালাগাল মাননীয় সাংসদদের নীচ মানসিকতার কথাই শুধু জানান দেয় যা আদৌ গ্রহণযোগ্য নয় । ব্যাপারটাতো সামান্যই, এত সামান্য যে এটাকে ফিলথি বা ফালতু হিসেবে ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দেওয়াই হতো বুদ্ধিমানের কাজ । তাজকন্যা শারমিন আহমদের বইটির ব্যাপারে তাই করা হয়েছিল । ফলে বইটি নিয়ে তেমন হৈচৈ হয়নি । অথচ ওটাতেও আওয়ামীদের জন্য ব্যাপক আপত্তিকর মাল মসলা ছিল !
পাগলের প্রলাপ
ইদানীং মন খারাপ হয়না আপনার আর ? চুকা তিতা কোনটা ? হায় আল্লা ! কনেরা ভাল আছে ? ভাল থাকছে ? বাল্য বিয়ে সব বন্ধ হয়ে গেছে দেশে ? তাহলে আর লেখা লেখির প্রয়োজন কি ?
রন ভা'য়াকে
ব্লগ খুললে প্রায় দেখা যায় আপনি আছেন অনলাইনে । অথচ দীর্ঘদিন আপনার কোন লেখা দেখিনা ব্লগে । ইচ্ছে করে জিজ্ঞেস করতে, কেন লিখেননা ইদানিং ? আপনার শেষ লেখা ছিলো গেলো বছরের ৮ এপ্রিল, " আমার শেখ মুজিব " শিরোনামে । এরপর আর কোন লেখা পাইনা আপনার । অথচ আপনি নিয়মিত ব্লগে বসেন ! আরো একজন প্রিয় ব্লগার, 'মীর ভাই' চুপ মেরে আছেন বহুদিন । আমার আন্তরিক কামনা অচিরেই আপনারা ফিরে আসবেন ব্লগে !
আপনার শেষ লেখার চুম্বকীয় অংশটা উদ্ধৃত করলাম । মনে হয় এর ইম্পেক্ট এখন আরো বহুগুণ বেশি ।
লিখবেন আশা করি । ব্লগীয় ভাই হিসেবে এই অনুরোধ !
বুঝিনি
ছোট বেলার কথা ! কিন্তু আজো মনে হয় এই সেদিনের ঘটনা ! বাবা থাকতেন কোলকাতায় । সেখানে ব্যবসা ছিল । ব্যবসার কাজে নানা দেশে যেতেন বাবা । কাছে পেতামনা খুব একটা ! ভালমতো মিস করতাম তাকে ! কাছে না পাওয়ার এই যন্ত্রণা বাবা কিন্তু পুষিয়ে দিতেন অন্যভাবে । নানা দেশ হতে আনা নানা রঙের জামা- কাপড় নিয়ে আসতেন আমাদের জন্য । একবার এনেছিলেন হালকা গোলাপি রঙের একটি হাফ সার্ট, ফুল-পাখি- মানুষ-জীব-জন্তুর নানা ছবিতে ভরা ! ছোটবেলা যত জামা কাপড় পরেছি, আজও মনে পড়ে ওটিই ছিল সবচেয়ে প্রিয় জামা আমার । সমবয়সীরাতো বটে বড়রাও অনেকে খুঁটিয়ে দেখতেন ছবিগুলো !
প্যাঁচকলে গণতন্ত্র
বঙ্গবন্ধুর সরকার প্রথম জাতীয় পে-স্কেল দিয়েছিলেন । আমার শিক্ষক চৌধুরি সাহেব ওটার নাম দিয়েছিলেন জাতীয় প্যাঁচকল ! ওই প্যাঁচকলে পড়ে অনেকের অর্থনৈতিক ডিমোশন হয়েছিল । একজন কেরানী আর ড্রাইভারের বেতন ছিল সমান । উপ-সহকারী প্রকৌশলী আর তার ড্রাইভারের বেতনের ফারাক ছিল মাত্র একশ টাকা । তৎকালীন সরকারি চাকুরেরা এগুলো অনিচ্ছার সাথে হজম করতে বাধ্য ছিল । তো এর সাথে গণতন্ত্রের সম্পর্কটা কি ! চৌধুরি সাহেব বলতেন সবকিছুই গন্তন্ত্রের সাথে সম্পর্কিত, যারা পে-স্কেল করেছেন তারা গণতান্ত্রিক হলে এমন গুরুতর ব্যবধান হওয়ার কথা ছিলনা ।
পঁচন ধরেছিল মাথায়
এ বি'র বন্ধুরা
মনে হয় কিছুই দেখিনা আমরা
কিছুই শুনিনা । চারপাশে যত কিছু ঘটুকনা কেন,
আমাদের চোখ-কান থাকে বন্ধ ! আমরা দেখিনা শুনিনা,
আমরা এ বি’র সব বন্ধুরা !
আমাদের নদীর সব পানি মানুষের খুনে লাল হয়ে যাক,
আমাদের পড়শী কেউ গুম হয়ে যাক,
কারো বোন, আত্মজা বা স্ত্রীর সম্ভ্রম লুটে যাক,
আমাদের কি আসে যায় ! আমাদের নিজেরতো কেউ না !
তাইতো আমাদের কিছুই লেখা হয়না এসব নিয়ে !
আমরা মজে থাকি নিজেদের নিয়ে ।
প্রেম, ভালবাসা, ইর্ষা,ঘৃণা, মান-অভিমান,
গান-সিনেমা জাগতিক সব কিছু থাকে আমাদের লেখায় !
থাকেনা শুধু মানুষ ! অবহেলিত মানুষরা !
গেলো বছর হটাৎ কিভাবে যেন জেগে উঠেছিলাম সবাই !
[আমার নিজের কিন্তু সংশয় ছিল, ঘরপোড়া গরু কিনা !]
সে জাগরণ ও একদিন লুট হয়ে গেল ।
যে যার মতো ঘুমিয়ে পড়লাম সবাই আবার ।
একটা অনৈতিক নির্বাচণ হল, অবৈধ সরকার হলো
আমরা চুপ থাকলাম ।
ভারত আমাদের শুকিয়ে মারার তাবত ব্যবস্থা করল।
বাস্তবের রাক্ষস-খোক্ষস-ডাইনীরা
ইদানীং আমার সব কিছুই এলো মেলো । কিছুই গুচিয়ে করতে পারিনা । ভাবনারা জঠ পাকায় খালি । লেখালেখি হয়না বহুদিন, অথচ লেখার কত টফিক্স । কত কিছু ঘটে গেল গত দেড় দু’বছরে ! গত বছরের শেষ দু’তিন মাস এবং এ’ বছরের প্রথম মাসে কত সন্ত্রাস হল ! কত মানুষের জান গেল রাজপথে ! গুলিতে, বোমায় ! এরই মাঝে অতি আশ্চর্য একটা নির্বাচণও হল । পুরো দুনিয়া গণতন্ত্রের শিক্ষা এবং দীক্ষা পেল পুঅর বাংলদেশ থেকে । অথচ আমার কিছুই করা হলনা ! অবশ্য আমি একা নই, প্রিয় এ ব্লগটির দু’একজন ছাড়া আর কাউকে যেন ছুঁয়নি ঘটনাগুলো ! তা থাক ওসব ! তারচে বরং নিজের যন্ত্রণার কথা বলি ! আমি কিন্তু লিখতে চাই, নিজের অনুভুতিগুলো রেখে যেতে চাই প্রিয় ব্লগে । কিন্তু হয়না, লিখতে বসলে এলোমেলো হয়ে যায় সব ! চোখের সামনে শৈশবে শোনা রূপকথার দৈত্য-দানো, রাক্ষস-খোক্ষস আর ডাইনীদের বিকট বিকট হা গুলো ভসে উঠে ! অনিদ্য সুন্দর রাজকুমার-রাজকনেদের দেখিনা কোথাও !
হাজি সেলিম ফঠিকছড়িতে
১।
উদ্ভিগ্ন ছিলাম খুব ! দু’মেয়েই সরকারি চাকুরে । নির্বাচনে ডিউটি পড়েছে । পুরো রাত প্রায় নির্ঘুম কেটেছে, চোখ লেগেছিল ভোরের দিকে । ঘুম ভাংতে ভাংতে তাই সকাল দশটা । দেশে বারটা । মেয়েরা আগের দিন বলে দিয়েছিল ফোন নীরব থাকবে বেলা২টা পর্যন্ত । এখনো পুরো দু’ ঘন্টা বাকি । টি ভি অন করলাম । নির্বাচন লাইভ দেখাচ্ছে । ভোটার উপস্থিতি নগণ্য । সহিংসতার কিছু কিছু ঘটনা লাইভ দেখাচ্ছে । একজনকে কয়েকজনে মিলে পেটাচ্ছে, কিছু নির্বাচনিী সামগ্রী জ্বলছে, বেশক’টা নির্বাচন কেন্দ্রও । টেলপের দিকে চোখ দিলাম । হতভাগ্য একজন নির্বাচন-কর্মকর্তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে দূর্বৃত্তরা । একজন সহকারীর কব্জি কেটে নিয়েছে । বুক ধক্ করে উঠল । কম্পিত হাতে বড় মেয়েকে রিং দিলাম । আমার আশার বিপরীতে ফোন ধরলো মেয়ে ।
-হ্যলো ।
-হ্যালো আব্বু, সালাম আলায়কুম ।
-ওয়ালায়কুম, কেমন আছো মামণি ?
-ভালো আব্বু ! তুমি তোমরা ?
-আল্লা্ রহমতে ভাল । ফোন সাইলেন্স থাকবে বলেছিলে !
নপূংসক দেশ
আমি ক্ষুব্ধ, ভীষণ ক্ষুব্ধ !
মনে হচ্ছে বাংলাদেশ নপুংশক হয়ে গেছে !
কাপুরুষ হয়ে গেছে সবাই !
স্বদেশ,স্বজাতির প্রতি কারো দায় নাই,
কর্তব্য নাই ।
বিশ্বাস ঘাতক হয়ে গেছে পুরো জাতি ?
একজন সৎ মানুষও অবশিষ্ট নাই আর ?
সবাই জাহান্নামে চলে গেছে?
দেশটাকেই নরক বানিয়ে রেখে ?
কোথায় রফিক আজাদ আজ?
'ভাত দে হারামজাদা' বলে
জনককেও চ্যালেন্জ ছুড়েছিলেন যিনি !
কিংবা নেয়ামত হোসেন ?
" রক্ত দিয়ে কিনলাম শালার এমন স্বাধীনতা "
লিখে আলোড়ণ তুলেছিল যার কলম !
দেশতো আজ সে দিনের অজাচার থেকেও
লক্ষ গুণ কদাচারের করাল গ্রাসে !
রাহু-কেতু গিলে খাচ্ছে সব ।
মানুষের রক্তে ভেসে যাচ্ছে দেশ,
ঘৃণার আগুনে পুড়েৃ যাচ্ছে জননী ।
কেউ জাগবেনা তবু ?
নপুংশক রয়ে যাবে ?
স্বেচ্ছায় নামবেনা কেউ ওরা
চূড়া থেকে । কেউ নামেনা ।
জনক নামেনি, ঘোষক স্বৈরাচার কেউনা ।
ওদের নামাতে হয় , প্রয়োজনে ঘাড় ধরে ।
আমি ক্ষুব্ধ, ভীষণ ক্ষুব্ধ !
ক্ষুব্ধ চিত্তে কামনা করছি..
কেউ একজন আসুক ....
দুই হন্তারককে হটিয়ে দিক !
দুই হারামি মিলিয়া
আর কত জ্বালাবি তোরা দুই হারামি মিলিয়া ?
পালাবার ও পথ পাবিনে মানুষ গেলে ক্ষ্যাপিয়া ।
আর কত....।
মুখে তোদের গণের কথা,
অন্তরে সব শয়তানী,
হিজাব পরে, হ্বজ করে পাপ রাখতে চা'স ঢাকিয়া ।
তোরা দুই শয়তানী মিলিয়া ।
আর কত ...............
দুজনইতো ছোটলোক,
কথা দিয়ে রাখিসনা ।
ষন্ডা-পান্ডা-গুন্ডা দিয়ে
দল চালাতে ভাবিসনা ।
প্রতিটা দিন মরছে মানুষ, মারছিস দুজন মিলিয়া ।
বাপ-স্বামী কেন্ উপরে গেছে, পারলে দেখিস ভাবিয়া ।
তোরা দুই নষ্টেতে মিলিয়া ।
আর কত............।
পিঠ যখন দে'য়ালে ঠেকে,
পিছুবার আর জায়গা নাই
মানুষ তখন রুখে দাঁড়ায়
হাতের কাছে যা'ই পায় ।
মানুষ আর মরবে ক'বার তোরা দুই ডাইনীর লাগিয়া ?
তোরা দুই বেজন্মার লাগিয়া ?
আর কত ..........
ছড়া - ১
হে মেয়েরা, চুপ কর !
চুলাচুলি বন্ধ্ কর ।
কুত্তাগুলো সামাল দিয়ে,
শান্তির ভিৎ গড় !
কথা বড় বেশি ক’স,
ফেরেস্তাতো কেউ ন’স,
দাঁতে নখে খুন মেখে,
ঊপদেশ কারে দ’স !
তুইও ভালা, হে ও ভালা,
এই হইলো বড় জ্বালা,
দুইজন তো্রা চইলা গেলে,
হেইটা হবে আরো ভালা !
দু’জনেই নাকি ভালা চাস,
কার ভালা আল্লা জানে,
দেশের যদি ভালা চাস,
চলে যানা জানে মানে !
দেশ থাকুক শান্তিতে
মানুষ থাকুক ভালো,
ঊপড়ে গিয়ে তোদের নাহয়
একটু আধটু কষ্ট হলো !
সবতো দিলি তো্রা দু’জন,
বাপ-ভাই-স্বামী, আর কি দিবি !
এবার নাহয় শেষ ঘরে যাই,
জন্মের মতো থিতু হবি !
ভাত, ভোট,স্বপ্ন আর গ'তন্ত্র
কল্পলোকের গল্প বলে নেতা দেখায় স্বপ্ন,
ঠা ঠা রোদে চর্ম পুড়ে গিলে নিরন্ন ।
নেতার গলায় মধুর হাঁড়ি,
কানে লাগে মিষ্টি ভারি,
গল্প গিলে অল্প হলেও ভরত যদি পেঠ,
কেইবা অমন খুন বহাতো পোড়া পেটের জন্য !
নেতা-নেতী ভাতের-ভোটের স্বপ্ন ফেরি করে,
(তবু) হা'ভাতেরা হাজার বছর পড়ে থাকে হা করে,
দুগ্ধ-মাখন,হালুয়া-রুটি,
নিজেরা খান লুঠিপুটি,
গলায় তৃপ্তির ঢেকুর তুলে দেন ঊপদেশ সংযমের,
এমন শালার নেড়ির বাচ্চার নেতৃত্ব আজ দেশ জুড়ে ।
চুপি চুপি 'কারচুপি' সব দলে চায় হোক ভোটে,
নিজেরা জিতলে শ'ভাগ সঠিক ! অন্যের বেলায় বটে,
গদি থাকলে হারাম যা যা,
গদি গেলে হালাল সব,
গোদের উপর বিষফোঁড়া 'হর ---' গণের মাথায় 'তাল' পড়ে,
পঁচা ডিমে তা দিয়েও 'গ'তন্ত্রের ছা' ফোটে !