ইউজার লগইন
ব্লগ
বাংলা RAPএর ব্যাটেলফিল্ডে স্বাগতম।
আমার কৈশোর ছিলো সাইকাডেলিক রক আর হেভি মেটাল মিউজিকের আবহে নিমজ্জিত। আশির দশকে সামরিক জান্তা আর স্বৈরশাসকের নিপীড়ন আর নিষ্পেষণকালের দোহাই দিবোনা। কিন্তু রাষ্ট্রকে যদি একটা এস্টাবলিশমেন্ট ধরি তাহলে তার সকল রুচিগত ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে নিজের পছন্দ অপছন্দকে অগ্রাধিকার দেয়ার আকাঙ্খাতো ছিলোই। সেইসময়টা পুরোপুরিভাবে প্রতিবাদি মানসিকতার কাছে সমর্পিত ছিলো। যার প্রভাব আমরা দেখতে পাই আশির দশক জুড়ে। তবে গ্লোবাল স্পেকট্রামে যেইসব সাংস্কৃতিক উপাদান বা এক্সপ্রেশন জনপ্রিয় হয় তার ঢেউ বাংলাদেশ অথবা আরো বিস্তৃত করে বললে ভারতীয় উপমহাদেশের তটে আছড়ে পড়ে এক দশক পরে। পশ্চিমে তখন সাইকাডেলিক রক, অল্টারনেটিভ রক কিংবা হেভি মেটাল সংগীতের ধারা জনপ্রিয়তার অংশিদার হয়ে গেছে। মূলধারাকে প্রশ্ন করতে অন্য একটা সাংগীতিক এক্সপ্রেশন তখন প্রতিবাদের স্রোত তৈরির রসদ জোগাচ্ছে। মার্কিন মুলুকে থাকা আফ্রো আমেরিকান জনগোষ্ঠীর তরুণরা
বাংলাদেশি ডায়াস্পোরা
ডায়াস্পোরা শব্দটা শুনতেই কেমন বুকের মধ্য মোচড় দিয়ে ওঠে। ভাসিলি কান্দিনস্কির কয়েকটা বিমুর্ত পেইন্টিংয়ের কথা মনে পড়ে। জন্মভূমি রাশিয়া ছেড়ে ফ্রান্সের নাগরিকত্ব নিয়ে সেখানেই থিতু হওয়ার পর তার ছবি আঁকার দর্শনটাই কিভাবে পাল্টে গিয়েছিলো। কিংবা তুরস্কের বংশোদ্ভুত জার্মান ফাতিহ আকিনের সিনেমা যেখানে এক নৈরাশ্যবাদী মন্থর জীবনধারা দেখান তিনি। সব অসামাজিক মানুষের বিমূর্ত জীবন। তবে এই উত্তর কাঠামোবাদের সময়ে ডায়াস্পোরা শব্দটা কেবল বিমূর্ত শিল্পের মতো অস্থিরতায় ভোগেনা। নানারকমের রাজনৈতিক রহস্য নিয়ে ডায়াস্পোরা মানুষেরা তাদের জীবনের ব্যপ্তি ঘটায়।
ওয়েব লগ
আমি কিছুকাল মনেহয় পাগল ছিলাম। বহুদিন পর নিজের পুরানা লেখা পড়তে গিয়ে মনে হলো। কোন কারণে কোন লেখাটা লিখছিলাম তার বেশিরভাগ মনে করতে পারলাম না। পঞ্চাশ বছর বয়সে ডিমেনশিয়া হইতেই পারে ভেবে নিজেরে সান্তনা দিতে চেষ্টা করি। খানিকক্ষণ পর বোধোদয় হয় আসলে জীবনের যেই অধ্যায়গুলো মনে করতে পারতেছিনা, সেইসব ইন্টেনশনালি ভুলে গেছি। ভুলে গেছি লিখে মনে হইলো, ভুলে আছি লিখতে পারলে ভালো হইতো। বয়স আর মগজের দোষ দিয়া যেনো ইচ্ছাশক্তিরে অবহেলা করতে চাইতেছি। ভুলে গেছি লিখলে নিজেরে বেশ পাওয়ারফুল মনে হয়। অন্যদিকে ভুলে আছি লিখলে কেমন পরাজিত পরাজিত লাগে।
গল্প: আপনাদের বাড়ি থেকে অরোরা দেখা যায়?
পার্ফমেন্স মার্কেটিং যেমন ডিমান্ডিং, তেমনি হেভিওয়েট একটা জব, যেটা ঘুম ছাড়া দিন-রাত সর্বক্ষণ মাথার ভেতর বন্ধুর মতো সঙ্গ জুগিয়ে চলতে পারে। মানুষের আর বেশি কিছু লাগে না। একটা কোম্পানির চাকুরির বিজ্ঞাপন দেখে ভাবছিল তিষি, কি দারুণ করেই না নিজেদের প্রাত্যহিক জীবনের ছবি আঁকতে পারে তারা!
প্রতিদিন সকালে কোম্পানির ভেতর কফিমেশিন চলে প্রবল গতিতে। এখন সময় এনালাইসিসের। কেপিআই-গুলোর কি অবস্থা? মেটা-ক্যাম্পেইনটা কেমন চলছে? নতুন ল্যান্ডিং পেইজটা কি কনভার্সন আনছে, যেমনটা আশা করা হয়েছিল?
তোমাকে পড়ে না মনে
কবিতা/ তোমাকে পড়ে না মনে
আহসান হাবিব
১৫/২/২০২২
এখন তোমাকে পড়ে না আর মনে
তোমাকে না দেখতে দেখতে
কেমন যেন ঝাপসা হয়ে গেছে
তোমার মুখখানা।
অথচ এই মুখখানাই ছিল
এক সময় পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মুখ।
এই মুখখানার যিনি মালিক
তাকে ছাড়া বাঁচতে পারব তা
কল্পনাতেও সম্ভব ছিল না।
তুমি যে দিন
বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গেলে
তার ক'দিন আগে এসেছিলে
কত কথা হলো, হাসি আনন্দ,
বিশ্বাস কর তোমার দেশে ফেরার আনন্দ
আমাকেও কি ভাবে প্রভাবিত করেছিল।
আমি তোমাকে বলতে পারিনি।
দেশে পৌছার আগ পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্ত
একে অপরের আপডেট যেন লাইভ হচ্ছিল।
হঠাৎ দুূূদিন তুমি কন্টক্ট এর বাইরে।
দুশ্চিন্তায় অবর্ননীয় অবস্থা আমার।
তৃতীয় দিন তোমার ছোট্ট মেসেজ
আংগুল কেটে ফেলেছি
সাথে কাটা আংগুল এবং কান্না কান্না
কটা ছবি।
সেদিন তোমায় অনেক বকেছিলাম
তোমার অসাবধানতার জন্য।
মুখ বুঝে সব বকুনি সহ্য করেছিলে।
Way to the perfect sunday
On sundays perhaps I will wake up at 10 am and be confused about the day. But the following order of execution guarantees the way to a wonderful - if not perfect- sunday -
1. Bathroom Session:
Go to the bathroom, drink some warm water from the tap, sit down on the toilet and read the book for some time. Then brush the teeth, splash water on face.
2. Laundry Session:
Put laundry into the washing machine, change bed linen.
3. Coffee and Music Session:
Get some coffee going and sit down by the window, listen to music and be happy.
4. Work Session:
Do some serious work for as long as possible.
5. Lunch Session:
Just get a nice meal.
6. Grooming Session:
Trim hair / beard / body hair, cut nails.
7. Cleaning Session:
And reruns all become our history
বছরের প্রথম দিনে মনে হলো আমি অনেককাল কোন আনন্দ অনুভব করিনাই। জীবন খুব মেকানিকাল হয়ে গেছে, এটা করতে হবে, ওটা করতে হবে, করে ফেলার পর আবার কিছু একটা নতুন করতে হবে, এই চলছে। কোনকিছু নিয়ে আগের আমিটার মতোন বেপরোয়া রকম উত্তেজিত হয়ে উঠিনা, কোনকিছুর জন্য প্রবল আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা নাই, প্রিয় কিছু হারিয়ে ফেললেও মন একটুও টলছে না, কেমন একটা স্তব্ধতার মধ্যে জীবন চলছে, বিন্দুমাত্র তীব্রতার লেশ নাই। তবুও আমি আছি। আর এই থাকাটাকে কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছিনা। বোঝার জন্য খুব বেশি চেষ্টা করছি তাও বলা যায়না অবশ্য।
দিনলিপিতে দু'হাজার বাইশ - ৯
ছেলেবেলা থেকে আমার দিনলিপি লেখার অভ্যাস। কিন্তু ছেলেবেলায় একটা বড় সমস্যা ছিল "প্রাইভেসি" নামের। যাই লিখতাম নিজের ডায়েরিতে, বাসায় প্রকাশ হয়ে পড়তো। গোপন কথাবার্তা গোপন থাকতো না মোটেও। অথচ ছেলেবেলার বন্ধু নীলু মামার ছিল সব গোপন কথায় ভরা ডায়েরি। সংখ্যায় অনেক। উনার বাসায় ডায়েরি পড়ার মতো উৎসাহী কেউ ছিল না।
এসেন শহরে মানুষের সংখ্যা অনেক। ছয় লাখের কাছাকাছি। অনাবাদীদের এই দেশে ছয় লাখ একটা শহরের জনসংখ্যা আসলে একটু বেশিই। তাইতো এই শহরটা জনসংখ্যার দিক থেকে জার্মানির নবম বৃহত্তম শহর। নিজের অঙ্গরাজ্যে এর অবস্থান চতুর্থ। উইকিপিডিয়া মাইরি! যারা পরিসংখ্যানের শিক্ষার্থী, তাদের জন্য দৈনিক একটি করে উইকিপিডিয়া আর্টিকেল পড়া বাধ্যতামূলক করে দেয়া যেতে পারে। তাহলে আর আলাদা করে পরিসংখ্যানের রিপোর্ট তৈরি করা শেখা লাগে না।
দিনলিপিতে দু'হাজার বাইশ - ৮
"রক্ত রাঙা গোলাপ রাঙা
রাঙা পায়ের আলতা
আলতার চেয়ে রাঙা কি
জানলে বল না তা"
বাংলা লোকগীতি শুনছিলাম। সেখান থেকে জানতে পারলাম, আলতার চেয়ে রাঙা হয় সোনা বন্ধুর ঠোঁটখানা। আমাদের লোকগীতিতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা জীবনের কথাগুলো অনেকাংশেই অভিজ্ঞতালব্ধ বচন। তবে জীবন যেহেতু আমাদের সবারটাই সবার থেকে ভিন্ন, তাই সব সোনাবন্ধুর ঠোঁট লাল হয় না। শিল্পী অবশ্য বুঝিয়েছেন মনের ভেতর কল্পনা করে নেয়া রংয়ের কথা। সে হিসেবেও সবসময় যে সঠিক মিল পাওয়া যায়, সে আশা বাতুলতা। মনে মনে যদি কেউ ঠোঁটের প্রিয় রং কমলা কল্পনা করে নেয়, তখন কি উপায়?
আহমাদ মোস্তফা কামালের জন্মদিনে!
আজ আমার প্রিয় লেখক আহমাদ মোস্তফা কামালের জন্মদিন। ব্যাপারটা আমার জন্য আনন্দের যে তার জন্মদিন নিয়ে আমি লিখি প্রায়শই। আমাকে আনন্দ দেয়। অনিক ভাই নামে আমার এক ভাই আছে। তিনি থিয়েটার কর্মী ও লিটল ম্যাগ সংগঠক। প্রচুর বড় বড় সাহিত্যিকদের সাথে তার উঠা বসা। প্রচুর মানুষকে তিনি চিনেনও। আমি গল্প করতে গিয়ে দেখি সাহিত্যের মানুষদের ভেতরে আহমাদ মোস্তফা কামাল ছাড়া কারো সাথেই আমার নিবিড়ভাবে চেনাজানা নাই। তাই তার গল্পই করতে হয়। ভাগ্যিস অনিক ভাই কামাল ভাইকে চিনে কম। এতটুকুই ভরসা।
দিনলিপিতে দু'হাজার বাইশ - ৭
বেশিরভাগ সময় আমার জীবন কাটে ঝড়ের গতিতে। সকাল থেকে সন্ধ্যা কোথা দিয়ে পার হয়ে যায় তার কোন হদিস থাকে না। তারপর আবার জীবনের এমন সময় আসে যখন সবকিছু চলে অত্যন্ত ধীরগতিতে। সকাল থেকে দুপুর হতে চায় না, দুপুর হয় তো বিকাল হয় না, কোনমতে একবার বিকাল হতে পারলে তারপর আর কোনকিছুই হয় না। সেসব দিনগুলোর সঙ্গে সবসময় মনের অবস্থার কোন যোগসাজশ থাকে এমন না। অমন ধীরস্থির দিনগুলো মন ভাল থাকলেও আসে, মন খারাপ থাকলেও আসে। জীবনের তাৎক্ষণিক অবস্থার ওপর নির্ভর করে।
তবে এবার মনের অবস্থা নিয়ে অভিযোগ করার মতো কিছু নেই। চলছে সবই। যতোটা চলবে বলে ভেবেছিলাম, তারচেয়ে বেশিই চলছে। সেদিক থেকে আমি খুশি। প্রতিদিন ভোর ছয়টা ৪৫ মিনিটে একটা অ্যালার্ম বেজে ওঠে। তারপর আমার বিছানা ছাড়তে ছাড়তে সাতটা বাজে। কম্বল আর বিছানাটা গুছিয়ে তারপরে ছাড়ি বিছানাটাকে। রাতে যাতে আবার ফিরে ঝুপ করে ওর ভেতর ঢুকে যেতে পারি।
আমি গান আপলোড করতে পারিনি।
আমি কয়েকবার চেষ্টা করেছিলাম আমার লেখা/গাওয়া গান আপলোড করতে কিন্তু পারিনি।
PM SARGAM studio আমার লেখা গানগুলো কম্পোজ করছে।
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=pfbid0xmk9KHi6n4XGy5LLgt61wCWgDQsE4FwgwYpr31aSvBekFbmf8iDeM2xYut3ky4isl&id=100001784364749
আর তো কিছুই নাই যে লেখার কেমনে ৫০ পুরন করি
এই গ্রুপটাকে অনেক ভালো বাসি তাই সদা স্বরণ করি।
এই গ্রুপের সবাই বড় মানুষ সবার বড় বড় অবদান।
তবু কেন জানি গ্রুপটা দিনে দিনে হয়ে যাচ্ছে ম্রিয়মাণ।
আশায় বুক বাধি, আছি শেষ অবধি থাকবো চিরদিন।
আসবে ফের জোয়ার, অন্ধকার হবো পার, ফিরবে সুদিন।
যার তুলনা বাংলাদেশ
গীতিকবিতাঃ যার তুলনা বাংলাদেশ
আহসান হাবিব
১৬/১১/২০২২
নদী সাগর পাহারের দেশ
কি যে সুন্দর আমার দেশ
আহা কি সুন্দর সুজলা সুফলা দেশ
যার তুলনা বাংলাদেশ।।
শত নদী বয়ে যায় যাতে শত প্রজাতির মাছের মেলা
ইলিশ মাছের ঝলমল রুপে পাগল সারা দুনিয়া পাগলা
ভাজি খাই বা তরকারি খাই, খেতেই থাকি
হয়না শেষ।
যার তুলনা বাংলাদেশ।।
বর্ষাকালে থৈথৈ পানিতে ভাসে যদিও কভু হয় বন্যা
পানি গেলেই সোনার ফসল ফলায় মায়ের আদুরে কন্যা
পলির মাঝে সবুজ বধু সেজে
আহা কি সুন্দর মানায়/দেখতে বেশ।
যার তুলনা বাংলাদেশ।।
যুদ্ধ করে মামলা করে জিতে এনেছি বিশাল সাগড়
সাগড় বুকে কতোই সম্পদ তুলে এনে ভরবো ঘর।
পৃথিবী দেখবে আবাক হয়ে
সোনার বাংলা হবে সোনার দেশ।
যার তুলনা বাংলাদেশ।।
পাহাড় গুলো দেশের সম্পদ ঘরের যেমন থাকে খুটি
ঝড়-ঝঞ্ঝা বন্যা এলে রক্ষা করে,যায় না তো কভু টুটি।।
পাহাড়ি সব বন্য প্রাণী, মানুষগুলো
Then she gets you on her wavelength
গুগল কিপ ইদানিং হয়ে গেছে আমার আবোলতাবোল ভাবনার সিন্দুক। যখন যা মাথায় আসে তাই সাথে সাথে লিখে ফেলি। এমনভাবে অস্থির হয়ে যাই লেখার জন্য যেন লিখে ফেলার মধ্যেই আছে জগতের সমস্ত বিভ্রান্তির সমাপ্তি। এইযে ব্ল্যাক হোলের মতো সর্বগ্রাসী শূন্যতাটার সামনে দাঁড়িয়ে আছি, অক্ষরগুলো টাইপ করা শেষ হলেই যেন এখান থেকে উড়ে পালিয়ে যাওয়ার জন্য দুটো পাখা ম্যাজিকালি উদয় হবে আমার পিঠে। ওইসব হয়না, লেখা শেষ হলে আমি চুপচাপ সামনের অন্ধকারের দিকে তাকিয়ে আরেকটা বিড়ি ধরাই।
বেশিদিন ডরম্যান্সি থাকে না। যতই শীতঘুম দেয়ার জন্য শরীর মন প্রস্তুত হয়ে যাক না কেন, জীবন তার বেয়োনেট নিয়ে হাজির হবে নানাবিধ প্যারা দেয়ার জন্য। মৃত্যু নিয়ে আগে যেরকম হাস্যকর মেলোড্রামাটিক অনুভূতি ছিল এখন বেশ একটা নির্লিপ্ততা কাজ করে, এক সময় এইসব অহেতুক সময়ক্ষেপন শেষ হবে ভাবতে ভালই লাগে।
হারিয়ে যেও না- কবীর সুমন!
হারিয়ে যেও না হারিয়ে যেও না স্বপ্নে ঝিকিমিক দূরের তারা
এখনও ডাক দেয় অনাগত দিন যদিও এই রাত দিশেহারা
এখনও জীবনের কোথাও না কোথাও বিরল ভরসার সাহসী সুরভি
এখনও রোদ্দুর সহসা জ্বেলে দেয় বিদ্রোহের রঙে রক্তকরবী
হারিয়ে যেও না হারিয়ে যেও না রক্তকিংশুক দিনের আশা
এখনও লালে লাল ভোরের আকাশে পাঠায় সুখবর ভালোবাসা
এখনও কিছু হাত হতাশা রুখছে বাতাসে কাঁপছে প্রাণের স্লোগান
এখনও কিছু মুখ মুখর কণ্ঠ সজীব রাখছে আগামীর গান
হারিয়ে যেও না ফুরিয়ে যেও না আমার আগামী গানের ভাষা
এখনও শরীরের পরতে পরতে উতরোল উতরোল জীবন পিপাসা।
সুর কথা ও কন্ঠঃ কবীর সুমন
https://youtu.be/8IyEEaTsuGQ
কবীর সুমন এই গান নিয়ে বলেছেন, "১৯৮৫ সালে বেঁধেছিলাম এই গানটি। ৩১ বছর কেটে গেল। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় লিখেছিলেন - 'তেত্রিশ বছর কেটে গেল, কেউ কথা রাখেনি।' - কিন্তু না, কালের কলম লিখছে - কেউ কেউ কথা রাখছে।...