ইউজার লগইন
ব্লগ
সুমনামির ভেতরে!
ফেসবুকে না থাকার সুবিধে অসুবিধা হলো ভাইরাল জিনিস নিয়ে জানা বোঝা যায় একটু পরে। যেমন আজ দুপুরে সোহানকে ফোন দিয়ে জানলাম বেগুন নিয়ে আগুন মাখা ইস্যু হয়ে গেছে। পরে রাতে জেমসের মুখে শুনলাম ঘটনা। ব্যাপারটা বিস্ময়কর ও হাস্যকর দুটোই লাগলো। এমনিতেই বারেকে বসলে আমি দেশের রাজনীতি নিয়ে হালচাল জানতে পারি। বিএনপি ফ্যান সবাই বারেক সাহেবকে ঘিরে ধরে, বারেক সাহেব রাহুল দ্রাবিড়ের মত ব্যাটিং করেন আওয়ামীলীগ নিয়ে। সেখানে দল করতে গিয়ে অনেক কথাই ভুল ঠিকের বাইরে গায়ের জোরের। তবে আমি ভাবি সাধারণ মানুষের এই তেল, কোনো দলই তাদের দু চার আনা উপকার করে নাই তাও কি কঠিন ভক্তি দলের প্রতি। আমরা লীগ বিএনপি না করলেও আমাদেরও আছে নানান এজেন্ডা। এই যে যেমন সুমন বাংলাদেশে গান গাইলো, তাই নিয়ে আমরা দুই পক্ষ হয়ে গেলাম ফেসবুকে। কেউ কেউ সুমনের বাংলা গানের জীবন্ত ইতিহাস কিংবা ব্লগার হত্যার সময় সুমন কি বলেছিল এসব নিয়ে। আমি এখানেও মধ্যপন্
দিনলিপিতে দু'হাজার বাইশ - ৬
সুযোগ থাকলে প্রতিদিন একবার করে লিখতে বসতে সমস্যা কি? সপ্তাহে দুইদিন এবার সুযোগ পাইলাম। এমন সপ্তাহান্ত বারে বারে আসুক।
দিনলিপিতে দু'হাজার বাইশ - ৫
বাসায় ঢুকে ব্যাকপ্যাক নামায় রেখে সরাসরি যে বিছানায় চলে যাই, ব্যাপারটা ঠিক তা নয়। সাধারণত প্রথমে রান্নাঘরে ঢুকে চারপাশটায় একবার চোখ বুলানো হয়। কেন যে কাজটা করা হয় জানি না। যেন ঘরে ঢুকে রান্নাঘরে একবার চোখ বুলিয়ে আমি মস্তিষ্ককে আশ্বস্ত করলাম ঘরে ঢুকেছি।
কাপড় ইত্যাদি পাল্টে তারপর শোবার জায়গাটায় আসি। বিছানাপাতি এখনও পুরোদমে ব্যাবহার করা শুরু করি নি। সামনে সপ্তাহে আলমারি আসবে। যেটা আবার নিজেকে সেট করতে হবে। পার্ট বাই পার্ট। এসব কাজে আমার দক্ষতা চিরকালই প্রশ্নবিদ্ধ। তবে উদ্যম খুঁজে পেলে ঝাপিয়ে পড়তে পারি তেমন কোন সমস্যা ছাড়াই। তবে সমস্যাটা আসলে উদ্যম খুঁজে পাওয়াই। সে ব্যাটার খোঁজ ত্রিভুবনে যারা দিতে পারে তাদের খোঁজ পাওয়াটাই ভীষন দায়।
সোনাঝুরি বনের একাকী!
উন্নয়নশীল দেশে থাকার সুবিধা অনেক। প্রচুর পাইরেসি চালানো যায়। তাতে অবশ্য মোবাইলের বারোটা বাজতে পারে কিন্তু কাজ হয় দারুণ। যেমন আমি খেলা দেখি স্পটজফাই নামের এক এপিকে ফাইলে। তাতে তিন বল পরে আসলেও খেলা দেখা যায়। বইয়ের জন্য আছে ফ্রি ইবুক ডাউনলোডার। ইউটিউবে গান মিনিমাইজ করে শোনার জন্য আছে, একটা এপ। তাতে আপনি স্পটিফাইয়ের মতন ইউটিউবে গান শুনতে পারবেন। এগুলো কোনোটাই গুগলের প্লেস্টোরে নাই। ব্রাউজারে সার্চ দিলে আসে। ফাইল গুলো আমার আগাম সতর্কতা জানায়, যে তুমি যে ফাইল নামাচ্ছো, তাতে ক্ষতি হতে পারে। তখন অপশন আসে, ডাউনলোড এনিওয়ে। জীবনটা আমাদের হয়তো তেমনই, এনিওয়ে কিংবা হোয়াটেভার করে করেই পার হচ্ছে। যাক এপিকে ফাইল নামানো এপে সেটের খুব একটা ক্ষতি হয় নাই। আর মন না চাইলেই আমি ডিলেট করে দিই। গেম টেম খেলি না, মোবাইলে ভারী কিছু দেখিও কম। এই টুকটাক ইউটিউব ভিডিও দেখা আর গান শোনা ও পড়াশোনাই মোবাইলে কাজ।
কিছু শুনছিনা এখন
আসলে তো সবকিছুই শেষ হয়। সেটা কি আমি জানতাম না? জানি বলেই তো পৃথিবী এতো ক্লান্তিকর লাগে।
স্মৃতি হলো শীতকালীন বৈকাল হ্রদের মতোন। পর্যাপ্ত গরম কাপড় পরেটরে, গরম কফির ফ্লাস্ক নিয়ে একটা সুবিধামতোন জায়গা খুঁজে নিয়ে বসে ওর লক্ষ বছরের জমিয়ে রাখা গল্প শুনতে বেশ আরাম, কিন্তু তার বিভিন্ন কোণে কি আছে সেটা ভালোমতো দেখার জন্য পা বাড়ালেই পথ হারিয়ে অতল গহীনে ডুবে যাবার আশঙ্কা। ঠিক নানুবাড়ির বড় পুকুরটার শিকল দৈত্যের মতোন, এক টানে একেবারে ম্যারিয়ানা ট্রেঞ্চের তলদেশে। দম আটকে মরে যাওয়াটা ভয়ের না। তবে ফেরার পথ না পেয়ে অজানা জগতের সদস্য হয়ে যাওয়াটা ভয়ংকর। আর আমি তো খুব ভাল জানি সমস্ত অজানাকে কেমন ভয় আমার।
ফাক অল দোজ পারফেক্ট পিপল!
শিরোনামের কথাটা আমার না। চিপ টেইলরের একটা গানের লাইন। আমার ভীষণ প্রিয়। সকল ব্যর্থদিন, গ্লানির দিন, হতাশার দিন, সুইসাইডাল ভাবনার দিন গানটা মনে পড়ে। আসলেই এই প্ল্যানেটে দরকার ছিল না এদের। তাও তারা আছে। উপকার করছে না বিশেষ। তবুও আছে। গানটা শুনতে শুনতে মনে পড়ে কয়েকটা লাইন। ইন্টারনেটেই দেখেছিলাম।
The loneliest people are the kindest,
the saddest people smile the brightest,
and the most damaged people are the wisest.
All because they don't wish to see others suffer like they do!
চিপ টেইলের বাবার দেয়া নাম ছিল ভিন্ন। এটা তার শিল্পী জীবনের নাম। আশি বছরের উপরে তার জীবনে তিনি সবসময় ইন্ডিপ্যান্ডেন্ট বিভিন্ন লেভেলে নিজের কান্ট্রি ও ফোক রক গান শুনিয়ে যাচ্ছেন। তার একটা রেকর্ড কোম্পানীর নাম, বুদ্দাহ রেকর্ডস। আরো অনেক গল্পই তাঁকে নিয়ে করা যায়। সেটা আজ থাক।
দিনলিপিতে দু'হাজার বাইশ - ৪
গভীর রাতে ব্লগ লেখার সেই প্রাচীন ব্যামোটি কি আবার ফিরে আসতে পারে না? আমার মনে আছে, কোন এক কালে গভীর রাতে ব্লগ লেখার ব্যামো ছিল। না লিখলে ঘুম আসতো না। হাত নিশপিশ করতো, পানির তৃষ্ণার চেয়ে বেশি ধোঁয়ার তৃষ্ণা পেতো এবং নানান উপসর্গ দেখা দিতো। সেই উজ্জল সময়টা হেলায় হারিয়েছিলাম দেখেশুনেই। এ জীবনে দেখেশুনে আমি যা কিছু হারিয়েছি তার তুলনায়, না বুঝে হারানো সবকিছুর অনুপাতই অনেক কম। কি ভয়ংকর, তাই না? কিন্তু আমার আরও মনে হয়, বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে ব্যাপারগুলো একই রকম।
হাঞ্চ-মতো একটা কিছু আরকি! একটা সামাজিক গবেষণার মানচিত্র আঁকা গেলে অবশ্য হাঞ্চটা টেস্ট করে দেখা যেতো। সেটা তো সম্ভব না। জীবনের বেশিরভাগ জিনিসপত্রই আবার এই কাতারের, "সম্ভব না"।
হ্যাপি বার্থডে, প্রিয় আমরা বন্ধু!
শুভ জন্মদিন আমরা বন্ধু। এখন সেই ব্লগের পাতার পর পাতা যখন আমার প্রিয় ব্লগারদের লেখা দেখি না, নিজেও লিখি না তেমন, ভারী অবাক লাগে। নিজের কাছে অচেনা লাগে সব কিছু। অথচ আমরা বন্ধু ব্লগ মানেই একটা সময় প্রথম পাতায় আমার লেখাই থাকতো চারটা পাঁচটা। প্রতি পাতায় পাতায় আমার লেখা। এরপর এখন আমি শুধুই পড়তে যাই। হারিয়ে যাওয়া রাসেল ভাইয়ের পুরোনো লেখা পড়তে যাই, মীর কি লিখলো একটু ঢু মারি, আহসান হাবীবের এত কবিতা কই থেকে আসে তা ভাবি, তানবীরা আপুর কোনো পোষ্টের কথা মনে পড়লে দেখি, জেবীন আপু, জ্যোতি আপু, বিমা ভাইয়ের পোষ্ট ও কমেন্ট দেখি, প্রিয় ও বিষন্ন বাউন্ডুলের কথা মনে করি, গৌতম দার আক্ষেপ দেখি, শুভ ভাইয়ের কবিতায় চোখ রাখি, কামাল ভাইয়ের পুরোনো লেখা পড়ি। আমরা বন্ধুর কাছে আমার অনেক ঋণ। এখনো যে ব্লগটা যে বেচে আছে, এটাও এক ধরনের স্বার্থকতা। আমরা বন্ধু আমাকে দিয়েছে অবারিত স্বাধীনতা, মন যা চায় লিখো। সেখানের সবাই যে ভূয়সী প
We're after the same rainbow's end
মাঝে মাঝে চারপাশটা কেমন অদ্ভুতুরে হয়ে যায়। ব্যাখ্যার অতীত কিছু ঘটনা একের পর এক ঘটতে থাকে, একটা আপাত নিস্তরঙ্গ জীবনকে একদম ভ্যাবাচ্যাকা ধরনের ওলটপালট করে দিয়ে।
বেশ কয়েকদিন ধরে আমি চেষ্টা করছিলাম অনেক পুরানো একটা আমি-র সাথে যোগাযোগ করতে। আমার গান শোনার একেকটা পর্যায় থাকে, জীবনের বিভিন্ন পর্বের সাথে বিভিন্ন গান একেবারে লেপ্টে থাকে। তো এবার একটা নির্দিষ্ট পর্যায়ের গান কয়েকদিন টানা শোনার পর একটা অতি আজব ব্যাপার হলো। হঠাৎ করে গানগুলি একসাথে হয়ে একটা পোর্টাল তৈরি করে ফেললো। পোর্টালের ওইপাশে গিয়ে দেখি পুরোন একটা অসম্ভব আনন্দের সময়ে পৌঁছে গেছি। তবে তারপর যেটা ঘটলো সেটা আজব বললেও আন্ডারস্টেটমেন্ট হবে। আমি আর ফেরার পথ খুঁজে পাচ্ছিলাম না। তারপর...
লিখতে লিখতে টের পেলাম কি পরিমান মাথা খারাপ ধরনের কথাবার্তা এগুলি। এটাই কি আমার বুড়ো হওয়া? মাথা খারাপ বুড়ি?
শব্দ তোমরা ক্লান্ত করেছো খুব
একটা দুর্ঘটনাময় সপ্তাহ গেল।
ল্যাপটপের কিবোর্ড একা একাই অনেক কিছু লিখতে শুরু করলো, কিবোর্ড পাল্টে আনার পর থেকে ব্লুটুথ মাউসটা ঝামেলা করা শুরু করলো, সে আর সহজে সংযুক্ত হতে চাচ্ছেনা। প্রতিবার অন করার পর ল্যাপটপ ব্লুটুথ আর মাউসের মধ্যে একটা সমঝোতা চুক্তি সাইন করাতে হয় বেশ কয়েক মিনিটের আলোচনা সভার মাধ্যমে। এর মধ্যে তিনটা সাবমিশন ছিল, এইসব যন্ত্রণায় একটা কোনমতে পার করতে পারলেও বাকি দুইটা বাদ দিতে হলো।
তারই কিছু রং নাও তুমি
আমার কয়েকটা Mode আছে। এগুলির একটার থেকে আরেকটা এতোটাই আলাদা, যে নিজেকে বেশি প্রকাশ করে ফেললে মনুষ্যসমাজ আমাকে ত্যাজ্য করে তাদের বানানো এসাইলামগুলিতে পাঠিয়ে দেবে। তাই চুপচাপ থাকি। কোনদিন কেউ যদি আমার ভিতরের খবর এতটুকুও আঁচ করতে পারে আমি উল্টোদিকে ঘুরে দৌঁড়! এভাবেই এতগুলি বছর এই পৃথিবী নামের তল্লাটে কাটিয়ে দিলাম।
নতুন শহরে ঢোকার রাতটা অদ্ভুত ছিল
ধরো তোমাকে যদি সাতটা গোলাপ ফুল দিই, তুমি কি করবে? অবাক চোখে তাকিয়ে থাকবে নিশ্চই, তাই না? আধপাগলা লোকটা ক্ষেপলো কিনা ভেবে হয়তো চিন্তাও করবে খানিকটা। জানি তো আমার ভাল থাকা, খারাপ থাকা সবই এখনও তোমাকে চিন্তিত করে। তারপরও কেন যে নিজেকে লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করো সবসময় সেটাই বুঝি না। কি দরকার বলো তো? তারচেয়ে চলো না দুই জনে চলে যাই অনেক দুরে কোথাও। যেখানে খুঁজে পাবে না চেনাজানা কেউ আমাদের। সবাই, আশপাশের সব্বাই যেখানে দুরের মানুষ, সেখানে গিয়ে চলো দেখি, কাছাকাছি থাকা যায় কিনা।
Dancing in the dark
এবার সাহিত্যে নোবেল পাওয়া আনি এর্খনো-য়ের লেখা একটা বই পড়া শুরু করেছি। খুব বেশিদূর পড়ে উঠতে পারিনি, তবে এরমধ্যেই একটা ভাল লেখা পড়ার যেই ঘোর, সেই ঘোরে পড়ে গেছি। গভীর প্রেমের গহীন বিষাদ, আকর্ষন, অবসাদ, মোহ, অপেক্ষা, শুধুমাত্র কুলছাপানো আবেগ না - তীব্র শরীরি চাওয়া তাও কতো অনায়াসে - যা শুধু মেয়েরাই জানে, আর সেটা আমি বুঝলাম কারন হতবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম এই গল্পটা আমি যাপন করে এসেছি, আর এই গল্পটা আরেকটা মেয়েই লিখেছে। কি অদ্ভুত! মনে হচ্ছে কুন্ডেরা পড়ছি, কিন্তু এবার কোন ব্যাটা লিখছে না, লিখছে আমার জীবন যাপন করা একজন, তাই সেটা একদম অবিকল আমার ডায়েরির পাতার মতন যেন। নোবেল কমিটির একটা জাপটানি প্রাপ্য আমার থেকে, একে পুরস্কার না দিলে এর নামও জীবনে জানা হতো না।
কবিতাঃ কিছু না শুধুই হারিয়ে ফেলা
যদি কোনদিন আর ফিরে আসা দেখতে না পাও
ভেবে নিও ভালবাসা তার সব শক্তি হারিয়ে ফেলেছে।
তা'বলে আবার ভেবো না কিন্তু পুরোনো ভালবাসা
সত্যি ছিল না,
জীবনটা গোলমেলে তাই
এ হিসাব বড় সহজে মেলে না।
ঐ হাত ধরে একদিন সত্যি মিলে ছিল সুখ,
অনেকভাবে ভেঙ্গেচুড়ে দুমড়ে মুচড়ে যাওয়ার পর
শুধু টিপটিপ করেও বেচেঁ ছিল বহুদিন।
দু'টি প্রাণ তাদের আপনাতে অতল গহীনে হারিয়ে কামড়ে ধরেছিল মাটি।
ভেবেছিল এই বুঝি কেউ এগিয়ে আসবে।
কিন্তু হায়! অপরের কাছেই তা চেয়েছিল তারা,
নিজে থেকে কেউ হাত বাড়ায়নি।
অতোখানি বাজে ভাবে কি আর বেচেঁ থাকা যায়?
তাই আমরা পারিনি,
এ তো সহজ এক প্রক্রিয়া মাত্র
বড় কিছু আমরা করে ফেলিনি তো।
ওঠো, সত্যি কিছু হয়নি, শিগ্রি
ভালোর পানে মুখ ঘোরাবে সবকিছু,
বলে দিচ্চি কিন্তু
হাল ছেড়োনি।
---
যদি কোনদিন
ইদানিং মনোসংযোগ করা খুব কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অনেক চেষ্টা করেও কোন বইয়ে মন দিতে না পেরে ছোট গল্প পড়া শুরু করেছি। আমার জীবনে ছোট গল্প খুব কম পড়া হয়েছে। শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ, এই ধরনের ব্যাপারগুলিতে আমার চরম অস্বস্তি। আমার সবকিছুতে ক্লোজার দরকার, নাহলে এতো অস্থির হয়ে থাকি যে বলার না। তবে এখন যেহেতু আমি বড়বেলা পার করছি, ছোট গল্প ভালই লাগছে। নিজেকে খুব বেশি কোথাও নিচ্ছিনা বলে টের পাচ্ছিনা পরিবর্তন আরো কতো কতো জায়গায় ঘটে গেছে। তবে খারাপও নেই, ভালও নেই, এই হলো বর্তমান স্টেট অফ মাইন্ড।