ইউজার লগইন
ব্লগ
ছবাই কেমন আচেন ?
।ছবাই কেমন আচেন ?
ছবার পেত্থমে ডেবুদা ও মডুদাকে নমস্কার জানাচ্চি। জিনিস টা খাসা হয়েচে দাদা। মাইরি বলচি। কেমন যেনো নিজের ঘর ঘর মনে হচ্চে।
আছা করি পরে ছবার ছাতে কতা হবে।
ও ডেবুদা, ও মডুদা ছময় করে আমার বাড়ীতে একবার বেড়িয়ে আছুন না। দুখান টোস্ট আর এক কাপ চা হয়ে যাবেক্ষন।
কোরবানের গরু কিনা থেকে শুরু করে পেটে চালান দেওয়ার আগ পর্যন্ত অভিজ্ঞতার আলোকে কিছু জরুরী যুগান্তকারী টিপস! (মাসরুর)
আর দুদিন বাদেই কুরবান। মানে কুরবানির ঈদ। এই ঈদের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল
একটি হালাল পশু কুরবানী দেওয়া। যে যার সামর্থ্য মত গরু, ছাগু, উট, দুম্বা,
ভেড়া, ষাঁড় ক্রয় করে সেটা কোরবান করে থাকেন। আমার এই পোস্টটি তাদেরই জন্য
যারা এই ক্রয় থেকে শুরু করে এটা পেটে চালান দেওয়া পর্যন্ত সকল প্রক্রিয়ার
সাথে জড়িত! এ ব্যাপারে আমার অভিজ্ঞতাও নেহাত কম নয়। একেবারে কমছে কম টানা
মন্টা চ্রম খ্রাপ !
মন্টা চ্রম খ্রাপ ! বোনের বাসায় বেড়াতে আসা অফিসের পাশের বাসার মেয়েটা ঈদের ছুটিতে দেশের বাড়ী (উত্তর বঙ্গের কোন এক জেলা) চলে গেছে। আর আসবেনা মনে হয়! :-(
বেবাক মাইয়াগো বিয়া অইয়া যাইতাছে !!
ঘটনা খুবই খারাপ। সবসময় চারপাশে অনেক মাইয়া বন্ধুরা থাকে। পুলকিত হই। হেরা বিপদে অাপদে সাহায্য টাহায্য করে। সময় অসময়ে চা-কফি অফার করে। বিড়ি - সিগারেট কিন্যা দেয়। মাঝে মইদ্যে দুপুরে অফিসের ক্যাফেতে খিচুড়ি খাই। হেরাই টেকা দেয়। তো, এখন ঘটনা হৈছে, দিন দিন একটা একটা কৈরা হেগো বিয়া হৈয়া যাইতাছে...
হ
আয়া পড়লাম ।
কিন্তুক পচুর ইংরেজী আশে পাশে ছড়ানো । এগিলিরে বাংলা করনের কাম ।
কয়খান স্বপ্নপূরণের ব্যাপার ছিল
আমি এখনো ছুড। মাসুম আরকি। যখন আরো ছুড ছিলাম, তখন কতগুলা স্বপ্ন ছিল। ছুড বেলা ভাল সময়, ফ্রি স্বপ্ন দেথা যায়। বড় হইলে নানা যন্ত্রনা, স্বপ্ন পূরণের দায়িত্ব চইলা আসে। (বড় বেলার স্বপ্ন নিয়া কেউ আবার বাজে কথা কইয়েন না)।
ধুমপায়ীরা আসলে কি খান?
আপনাদের সাথে আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে শোনা একটা ঘটনা শেয়ার করি...
টেস্ট
এইটা একটা অনটেস্ট ব্লগ... না প্রকাশ হইলে পয়লা মডুরে, তারপর ডেভুরে ধইরা মাইর...
“আমরা বন্ধু” ব্লগ – স্বপ্ন দেখছি না তো?
“আমরা বন্ধু” নামের ইয়াহু গ্রুপকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখতাম আমরা ক’জনা । রূঢ জীবনের চলার পথে সে স্বপ্ন গুলো কবে কোথায় হারিয়ে গেছে, সেটাও আজ ঠিক মনে করতে পারি না । সেই “আমরা বন্ধু” এবার এসেছে উজ্জীবিত হয়ে “আমরা বন্ধু” ব্লগ রূপে...বেঁচে-বর্তে থাকুক “আমরা বন্ধু” ব্লগ...স্বকীয় বৈশিষ্ট্যে বাংলা ব্লগস্ফিয়ারে একটা জায়গা করে নিক...সবার ভালবাসায় উদ্ভাসিত হোক “আমরা বন্ধু” ব্লগের যাত্রা...
ব্যায়াপক খুশির খবর...
ব্যায়াপক খুশির খবর। সামনে কোরবানীর ঈদ।
সবতে মিল্যা গরু নাইলে খাশি কিনুম। হুজুর ডাইক্যা জবাই দিমু।
মজা কইরা গোশত খামু। গোশত খাইয়া প্রেসার বাড়ামু। অসুস্থ হমু,
তারপরে ডাক্তরের কাছে যামু। কেউ কেউ হসপিটালে এডমিশন নিমু।
ডাকা শহর ফাঁকা পাইয়া গাড়িয়াল বড়লোকেগো ডিজুস পোলারা পাশে
এই.......... লাগে দাও ছুরি কাচি
আইস্যা পরলাম আমি ।
এইখানে নাকি কুরবানি দেওনের লাইগ্যা ম্যালা বাঘ বাল্লুক জরো কইরা রাখা হইচে ।
আমার দাও ছুরির বিজনেছ নিশচই বালো জম্বো এখানে ।
কার কার ছুরি লাগবো যায়গায় বইয়া মিনমিনা গলায় আউয়াজ দেন
দাড়িহীন দেবদাসের গল্প
নাহ এ জীবন আর রাখবো না। হয় আত্মহত্যা করব নয়তো বদনা আর কম্বলটা নিয়ে হিমালয়ের দিকে রওনা হবো। যৌবনের এই ঊষা লগ্নে স্বীয় ফ্রেন্ড বন্ধুরা প্রেম নদীতে নির্বিঘ্নে স্পীড-বোট চালিয়ে বেড়াচ্ছে। আর এই অধম এখনো তাদের হেল্পারীতেই ব্যস্ত । স্পীড বোট দূরে থাক, প্রেম নদীতে সাঁতারটা পর্যন্ত দেয়া হল না এখন পর্যন্ত। প্রেমহীন এ জীবন লবণহীন আজ তরকারীর মতোই বিস্বাদ। এজীবন রেখে আর কি হবে। বিছানাতে শুয়ে শুয়ে এই সব সাত পাঁ
অনেক আশা নিয়ে এসেছি গো কাছে ডেকে নাও, ফিরাইও না..........
অনেক আশা নিয়ে এসেছি গো কাছে ডেকে নাও, ফিরাইও না..........
সমস্যা :: দয়া করে মন্তব্য'র ঘরে লিখুন
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা শুরুতেই ... আপনাদের আগ্রহ আমাদের উৎসাহ যোগায়...
সাইটের বিটা ভার্ষণ চলছে। সাইট দাড় করাটা আসলে অনেক পরিশ্রমের। তাই হয়তো অনেক বিষয় এক সাথে স্মরণে রাখা সম্ভব হয় না। যার ফলশ্রুতিতে কিছু বাগ থেকেই যায়। আর তাই আপনাদের দারস্থ হতে হচ্ছে। আপনাদের সহযোগিতায় আমরা সকল সমস্যার সমাধান করতে পারবো। সাইট আপনাদের... সহযোগিতাও আপনাদেরই করতে হবে।
মাছের তেলে বেগুন ফ্রাই
গত সপ্তাহে ঢাকা গিয়েছিলাম আমরা ২বোন মামার সাথে। আমরা ২বোন এক পাশে, মামা আরেক পাশে। আমরা বিকাল ৪টার দিকে রওনা দিয়েছিলাম তাই মাগুরার কাছাকাছি থাকতেই রাত হয়ে গিয়েছিল। আমাদের পিছনে সিটে ২জন লোক বসেছিল, তাদের ভাবভঙ্গি দেখে মনে হল তাদের সামনে পিছনের ৪টা সিটও তাদের দিলে হাত রাখার জায়গার অভাব হবে। কিছুক্ষণ পরপর তারা আমাদের সিটে হাত দিচ্ছিলো। আমি সামনের দিকে ঝুকে থাকায় বুঝি নি। কিন্ত