ইউজার লগইন
ব্লগ
তোমাকে পড়ে না মনে
কবিতা/ তোমাকে পড়ে না মনে
আহসান হাবিব
১৫/২/২০২২
এখন তোমাকে পড়ে না আর মনে
তোমাকে না দেখতে দেখতে
কেমন যেন ঝাপসা হয়ে গেছে
তোমার মুখখানা।
অথচ এই মুখখানাই ছিল
এক সময় পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মুখ।
এই মুখখানার যিনি মালিক
তাকে ছাড়া বাঁচতে পারব তা
কল্পনাতেও সম্ভব ছিল না।
তুমি যে দিন
বাংলাদেশ ছেড়ে চলে গেলে
তার ক'দিন আগে এসেছিলে
কত কথা হলো, হাসি আনন্দ,
বিশ্বাস কর তোমার দেশে ফেরার আনন্দ
আমাকেও কি ভাবে প্রভাবিত করেছিল।
আমি তোমাকে বলতে পারিনি।
দেশে পৌছার আগ পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্ত
একে অপরের আপডেট যেন লাইভ হচ্ছিল।
হঠাৎ দুূূদিন তুমি কন্টক্ট এর বাইরে।
দুশ্চিন্তায় অবর্ননীয় অবস্থা আমার।
তৃতীয় দিন তোমার ছোট্ট মেসেজ
আংগুল কেটে ফেলেছি
সাথে কাটা আংগুল এবং কান্না কান্না
কটা ছবি।
সেদিন তোমায় অনেক বকেছিলাম
তোমার অসাবধানতার জন্য।
মুখ বুঝে সব বকুনি সহ্য করেছিলে।
ঝগড়া
কবিতা/ ঝগড়া
আহসান হাবিব
১৩/১/২০২২
ভেবেছিলাম বালিয়াড়িতেই বাধব
একখানা ঘর
থাকবো তোকে নিয়ে।
কতবার আরম্ভ করেছি
হয়নি তোর পছন্দ
এখানে এটা না, এখানে এটা দাও
ওখানে এটা চলবে না।
সরলরেখা বক্ররেখা তখনো কারো
জানা ছিল না।
বালিতেই এঁকে এঁকে একে অপরকে
বুঝাতাম।
হঠাৎ বালিয়াড়ি ঝড়ে আরম্ভ করা
ঘর, দালান নিশ্চিহ্ন।
হলোনা ঘর, বাধা হলো না আর।
সাড়াদিন শুধু ঝগড়াই করতাম
এটা নিয়ে ওটা নিয়ে
যেন ঝগড়া করার জন্যই
মোদের জন্ম।
আবার দুদম্ড না দেখলে কারো
সহ্য হতো না।
থাকা যেত না।
এই নিয়ে আবার ঝগড়া।।
ঝগড়ার বাধন, সে যে কি
শক্ত, কি যে কষ্টের।।
তুই যেদিন লাল শাড়ি পরে
চলে যাচ্ছিলি
সেদিনও বালিয়াড়ির ঘর বাধার
মতো খেলাই মনে করেছিলাম।
পরদিনই বুঝতে পারি
না এটা বালিয়াড়ির ঘরের মতো
চাইলে সরলরেখা বক্ররেখায় বদলানো
যায় না।
আস্তে আস্তে বুকের ভিতর
চিন চিন টন টন
যতরকম ব্যথা আছে
করতে লাগলো।
কোথায় তোমায় পাব মুরশিদ
গীতিকবিতা/কোথায় তোমায় পাব মুরশিদ
আহসান হাবিব
১১/১/২০২২ খৃষ্টাব্দ
কোথায় তোমায় পাব মুরশিদ
কোথায় বাড়ীঘর
এত ডাকি তবু কেন নাও না
মোর খবর।
দেখতে নারি তাও দিয়েছ
সকল ভান্ডার খুলে
শুকর গুজার হয়না আমার
সদাই যাই গো ভুলে,
আমি সদাই যাই গো ভুলে।
দেখতে তোমায় পাগল-পারা
জনম জনম ভর।
এত ডাকি তবু কেন নাও না
মোর খবর।
এই ফল ফসল এই যে ভূমি,
এই যে সাগর এই নদী
সকল প্রাণী, সকল পানি
না চাইতেই দিলে তুমি
শুধু দেখতেই তোমায়
পাই না আমি।
দেখতে তোমায় পাগল-পারা
জনম জনম ভর।
এত ডাকি তবু কেন নাও না
মোর খবর।
কোথায় তোমায় পাব মুরশিদ
গীতিকবিতা/কোথায় তোমায় পাব মুরশিদ
আহসান হাবিব
১১/১/২০২২ খৃষ্টাব্দ
কোথায় তোমায় পাব মুরশিদ
কোথায় বাড়ীঘর
এত ডাকি তবু কেন নাও না
মোর খবর।
দেখতে নারি তাও দিয়েছ
সকল ভান্ডার খুলে
শুকর গুজার হয়না আমার
সদাই যাই গো ভুলে,
আমি সদাই যাই গো ভুলে।
দেখতে তোমায় পাগল-পারা
জনম জনম ভর।
এত ডাকি তবু কেন নাও না
মোর খবর।
এই ফল ফসল এই যে ভূমি,
এই যে সাগর এই নদী
সকল প্রাণী, সকল পানি
না চাইতেই দিলে তুমি
শুধু দেখতেই তোমায়
পাই না আমি।
দেখতে তোমায় পাগল-পারা
জনম জনম ভর।
এত ডাকি তবু কেন নাও না
মোর খবর।
একাত্তরের বিদেশি সুহৃদঃ দুঃসময়ের সারথি
আমাদের মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি সুহৃদদের অবদান নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বাংলা ব্লগ ও ফেসবুকে সিরিজ আকারে আমার পোষ্টকৃত লেখাগুলো এ বছর দুই মলাটের মধ্যে বাঁধাই হয়ে পাঠকদের সামনে আসার সুযোগ ঘটলো। অবশেষে প্রকাশিত হলো “একাত্তরের বিদেশি সুহৃদঃ দুঃসময়ের সারথি” গ্রন্থটি।
অসংখ্য ধন্যবাদ “আমরা বন্ধু”র সহব্লগারদের, যাদের নিরন্তর উৎসাহ লেখাটা সম্পন্ন করতে আমাকে অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে। আরও ধন্যবাদ আমার সেইসব বন্ধুদের যাদের আন্তরিক সহায়তা আমার এই উদ্যোগটিকে সফল করার পেছনে বিশেষ ভুমিকা রেখেছে।
আসছে একুশে বইমেলায় চিরদিন প্রকাশনীর ৬৮ নম্বর স্টলে বইটি পাওয়া যাবে। সবাইকে বইমেলায় আমন্ত্রণ রইলো।
গরম করিস ঠান্ডা করিস
গীতিকবিতা / গরম করিস ঠান্ডা করিস ন
আহসান হাবিব
৩/২/২০২২
তুই তো শুধু গরম করিস ঠান্ডা করিস না।
জোয়ান পোলার ঠান্ডা সয় তাও গরম সয় না।
এত ডাংগর হইছস তবু তাও কি বুঝস না।
দেয়ায় ডাকে গুড়ুম গুড়ুম গরম হয় প্রকৃতি
ডাকাডাকি ঝড়ের আভাস প্রকৃতিরই রীতি
হায়রে প্রকৃতির রীতি।।
ঝড়ের পরে সুনসান সব তাও কি জানিস না।
এত ডাংগর হইছস তবু তাও কি বুঝস না।
ছেড়ে দে সব আধুরা খেলা আসল কথা ক
আমায় যদি ভালো লাগে তো বিয়া কইরা ল
হায়রে বিয়া কইরা ল।।
ঘ্যানর ঘ্যানর প্যানর প্যানর ছাইড়া দে তুই
আর যে পারি না।
এত ডাংগর হইছস তবু তাও কি বুঝস না।
যেন গলায় পড়লো ফাঁস্
গীতিকবিতা/ যেন গলায় পড়লো ফাঁস্।
আহসান হাবিব
২/২/২০২২
ঘুমটা যখন আসে তখন তুমি কেন আসো
ঘুমের চেয়ে তুমি কি আমায় বেশী ভালোবাসো
তাওতো আমার হয়না মনে২
শুধু কর খামচা খামচি, আর খিলখিলিয়ে হাসে।
ঘুমের চেয়ে তুমি কি আমায় বেশী ভালোবাস
অফিসের বস সারাদিন খেলে কোলবালিশের খেলা
এটা কর ওটা কর জানটাই ঝালাপাল
আমার জানটাই ঝালাপালা
তোমার আসায় কোলবালিশের যাওয়ায়
যেন গলায় পড়লো ফাঁস্।
প্রথম প্রথম ভালোই লাগতো আহা মরি
কোল বালিশটা কি ভালো।
আন্ধার ঘরে জ্বাললো যেন পূর্নিমারই আলো।
সেই আলো এখন আগুন হইয়া,সেই আগুন হইয়া
করে সকল সর্বনাশ্।
বিনা কাজে বাহির নাহি হইয়ো
গীতি কবিতা / বিনা কাজে বাহির নাহি হইয়ো
আহসান হাবিব
২৫/১/২০২২
শোন বাহে শোন খবর করোনা বেড়েছে জন্বর
বিনা কাজে বাহির নাহি হইয়ো।
কষিয়া পড়িছে জার,কি যে ঠান্ডা বলা ভার
সদা গরম কাপড় পরে রইয়ো।
বিনা কাজে বাহির নাহি হইয়ো।
প্রশাসনের যত ভাই সবারে সালাম জানাই
গরীব অসহায়ের প্রতি সহায় সদা হইয়ো
আছেন যত ধনীজন ভাবিয়া সবাইকে আপন
সহায়তার হাতখানি বাড়াইয়ো।
বিনা কাজে বাহির নাহি হইয়ো।
করোনা পজেটিভ আছেন যত ডাক্তারের কথামত
ঔষধ পথ্য সময় মতো খাইয়ো।
মাক্স পড়ে সবখানে, হাটে ঘাটে কিংবা যানবাহনে
সদা সতর্ক রইয়ো।
বিনা কাজে বাহির নাহি হইয়ো।
ওগো খোদা দয়াময়, তোমা হুকুমে সব হয়
দয়া করে মহামারি উঠাই লও গো
মোরা পাপী গুনাহগার তবু বান্ধা তোমার
ক্ষমা চাই ক্ষমা করে দাও গো
বিনা কাজে বাহির নাহি হইয়ো।
আমার আমার করি সদাই
গীতিকবিতা/আমার আমার করি সদাই
আহসান হাবিব
২৩/১/২০২২
আমার আমার করি সদাই
আমার তো নয় কিছু
তবু আমি সদাই ব্যস্ত
আমার করিতে সব কিছু।।
বাদশা সুলায়মান, জুলকারনাইন
সারা দুনিয়ায় রাজত্ব
পাইক পেয়াদা যত্র তত্র।
সাথে কত সৈন্য সামন্ত
কিছুই কি তার সাথে গেল
সব কিছুই রেখে গেলো
রেখে গেলো পিছু।
তবু আমি সদাই ব্যস্ত
আমার করিতে সব কিছু।।
আমার চলন আমার বলন
আমার যত আস্ফালন
নয় কভু কোন কাজে
বীণার সুরে নাহি বাজে
আমি না চাই তবু একদিন
ছাড়িবে
ছাড়িবে মম পিছু।
তবু আমি সদাই ব্যস্ত
আমার করিতে সব কিছু।।
কেউ আজ কেউ কাল
কেউ আজ কেউ কাল
আবুল হোসেন
২১/১/২০২২
ছয়দিন ছুটি কেমনে যে চলে গেল টেরই পেলাম না।
আজ (২১.১.২০২২) সকাল আটটার মধ্যে অফিসে যোগদান করার কথা। কিন্তু প্রথম থেকে প্রজেক্ট ম্যানেজাট, ক্যাম্প কমান্ডার এর সাথে সম্পর্ক ভালো থাকায় আর শুক্রবার এমনিতেই ছুটি তাই দেরীতে যাবার সিদ্ধান্ত নিলাম।
আমার বাসা মানিকদী, অফিস কাম রেসিডেন্স হাসনাবাদ বসুন্ধরা রিভারভিউ সিটিতে।
আমার ইন্জিনিয়ারিং এ পড়ার বন্ধু মাহমুদুর রহমান খোকন হার্টের ও আরো কিছু সমষ্যা নিয়ে স্যার সলিমুল্লা মেডিকেলে ভর্তি আছে।
যাবার সময় ওকে দেখে যাব তাই এই দেরী করার সিদ্ধান্ত।
আজ শুক্রবার, গিন্নীরও অফিস নাই। ওকেও সাথে নেই। একসাথে আরো কয়েক ঘন্টা থাকা যাবে, আর ওরও একটু রিলাক্স হবে।
হেরে যাবো তব সাথ।
গীতি কবিতা/ হেরে যাবো তব সাথ
আহসান হাবিব
১৮/১/২০২২
আমি ভেসে যাবো ডুবে যাবো
হেরে যাবো তব সাথে
তুমি মোর হংস বলাকার পাখা,
তুমি মোর মেঘে বেয়ে চলা ভেলা
থেকো গো আজীবন,থেকো নিঃসীম শুন্যে,
সকাল দুপুর রাতে।
আমি ভেসে যাবো ডুবে যাবো
হেরে যাবো তব সাথে
ওগো ঝরঝর বৃষ্টির রাতে,
ঝড় ঝঞ্জা বিজলীর সাথে
প্রলয়ঙ্কারী ঝঞ্জা দিকদিগন্ত হতে
আসুক না ঝঞ্জা আসুক না।
শুধু তুমি থেকো তুমি থেকো মোর সাথে
আমি ভেসে যাবো ডুবে যাবো
হেরে যাবো তব সাথে।
ওগো স্রোতস্বিনী, ওগো তটিনী, ওগো জলাঙ্গী
ওগো ভরা জোয়ারী,ওগো ক্ষুধা, তৃষ্ণা নিবারী,
দূঃখ জরা শোক, হাসি শান্তি সুখ
সকলি সকলি দেয় গো বিধাতা
তব বিনা যায় না কিছু সাথে।
আমি ভেসে যাবো ডুবে যাবো হেরে যাবো তব সাথে।
তাতেই আমি ধন্য হয়েছি
গীতিকবিতা/ তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
আহসান হাবিব
১৫/১/২০২২
সেদিন তোমান পাইনি তাতে কি
আজ তো পেয়েছি।
আজ পেয়েছি তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
কারো শুরুটা তেরোর ঘরে
কারো হয় বিশ পঁচিশে
আমার না হয় দেরীতেই শুরু
হলো তা চল্লিশে।
ভাটায় ভাটায় চলার চেয়ে
জোয়ারে চলাই ভালো,
তাইতো হাল ধরেছি।
আজ পেয়েছি তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
টনটনা প্রেমের বান ডাকছে
দক্ষিণা হাওয়ায় হাওয়ায়
দিগন্তে তা ছুটে বেড়ায়
হংস বলাকার পাখায়
তটিনী তরঙ্গে উথাল পাথাল যৌবন
কি যে কি পেয়েছি।
আজ পেয়েছি তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
তাতেই আমি ধন্য হয়েছি
গীতিকবিতা/ তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
আহসান হাবিব
১৫/১/২০২২
সেদিন তোমান পাইনি তাতে কি
আজ তো পেয়েছি।
আজ পেয়েছি তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
কারো শুরুটা তেরোর ঘরে
কারো হয় বিশ পঁচিশে
আমার না হয় দেরীতেই শুরু
হলো তা চল্লিশে।
ভাটায় ভাটায় চলার চেয়ে
জোয়ারে চলাই ভালো,
তাইতো হাল ধরেছি।
আজ পেয়েছি তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
টনটনা প্রেমের বান ডাকছে
দক্ষিণা হাওয়ায় হাওয়ায়
দিগন্তে তা ছুটে বেড়ায়
হংস বলাকার পাখায়
তটিনী তরঙ্গে উথাল পাথাল যৌবন
কি যে কি পেয়েছি।
আজ পেয়েছি তাতেই আমি ধন্য হয়েছি।
অন্য প্রাণীরা
ফ্রাঙ্কফুর্টের দূরপাল্লার ট্রেনস্টেশনে নামার সময় কেন যেন বিরক্তি ভন ভন করছিল মাথার মাঝে মাছির মতো। কিসের ওপর যে বিরক্তি তা বুঝতে পারছিলাম না। দুই দিনের জন্য বান্ধবীর সাথে দেখা করতে তার শহরে যাচ্ছি। সাড়ে তিন ঘন্টার মাত্র জার্নি। টিকেটও পেয়েছি দারুণ সাশ্রয়ী মূল্যে। সারাদিনে যা কিছু ঘটেছে আমার সাথে তাতেও খুব একটা খারাপ কিছু ছিল না। তারপরও আজাইরা বিরক্তি মাথাটাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছিল।
ফ্রাঙ্কফুর্টের ছিল ট্রেন বদলের পালা। তার আগে দেড় ঘন্টার মতো জার্নি করেছি। এখন মিনিট বিশেকে বিরতি এবং তারপর আরও দেড় ঘন্টা কি তার একটু বেশি। স্টেশনে দাঁড়িয়ে ধূমপানের কোনো উপায় নেই। স্টেশন থেকে বের হয়ে ধূমপান করতে হয়। ভাবলাম হাতে সময় আছে যেহেতু কাজটা করেই ফেলি।
পাশের গ্রামের চিকন কালা
গীতিকবিতা/ পাশের গ্রামের চিকন কালা
আহসান হাবিব
১১/১/২০২২
পাশের গ্রামের চিকন কালা বাবরী চুলের বাঁশিওয়ালা
আমায় থাকতে দিল না ঘরে।
সখী গো মন যে আমার সদাই তার লাগি
বাইরাম বাইরাম করে।।
কৃষ্ণের বাশীর সুর কেমন ছিল নাইতো আমার জানা
চিকনার বাঁশি নরম দিলটা আমার করলো ফানা ফানা।
বইতেও দেয় না শুইতেও না,ঘুমাইতে গেলে ঘুম আসে না
মনটা ছটফট ছটফট কইরা মরে।
আমায় থাকতে দিল না ঘরে।।
সকাল দুপুর গভীর রাইতে,বাজায় বাশি চিকন কালা
সে তো বাজায় মনের সুখে আমার জান হয় ঝালাপালা
আমি কি করিব কোথায় যাব কতদিন আর চাপায় রাখবো
কি হবে সকলে জানলে পরে।
আমায় থাকতে দিল না ঘরে।