ইউজার লগইন
আলোচনা
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?
ইংলিশ ভিংলিশ আর ডাচ ভাচ
খুব ছোটবেলা থেকেই আমি হার্ডকোর হিন্দী সিনেমা ভক্ত। একদম কুট্টিকালের সিনেমা জীবনই ধরতে গেলে শুরু হয়েছে ভিসিআর, ভিসিপি তারপর জিটিভি ভিটিভি সনি এলটিভি দিয়ে। এরমধ্যে জিতেন্দ্র মানে জিতুজী আর মিঠুন চক্রবর্তী ছিলেন সেই সময়ের প্রিয় নায়ক। জিতুজী নায়ক মানে নায়িকা হলো শ্রীদেবী কিংবা জয়াপ্রদা। জয়াপ্রদার মধ্যে আবার ভাল মেয়ে ভাল মেয়ে ভাব প্রবল আর শ্রীদেবীর মধ্যে একটা উইটি লুক ছিল যার ছিলাম আমি যাকে বলে ফিদা। মাওয়ালী সিনেমা এতোটাই ভাল লাগল, এতোটাই ভাল লাগল যে চান্স পেলেই রামা রামা রামা রামা রে। চান্স কি করে পাবো? গ্রামের বাড়ি থেকে কেউ এলে কিংবা এমনিতেও কেউ বেড়াতে এলে, ভিসিআর দেখতে চাইতো। দেখতে চাইলেই হলো আমি আর ভাইয়া পটিয়ে পটিয়ে মাওয়ালী আর জাষ্টিজ চৌধুরী আনাতাম। পম পম, ছোটবেলা থেকেই নাচ গানের বিশাল ভক্ত তাও যদি হয় আবার জিতুজীর। একটা সময়ের পর সেই ক্রেজ আবার মধ্যগগনে আনিল কাপুর আর মাধুরী উড়িয়ে নিয়ে গেলেন।
ছুডুলোক কিংবা ভদ্রলোক বয়ান
‘রাজনীতি’ কাহাকে বলে? ইহা কি নীতির রাজা না রাজার নীতি। আমি আসলে অনেক আগে থেকেই কনফিউজ ছিলাম-এখোনো আছি। রাজনীতিসচেতনতা কি একটা দেশের মানুষের যোগ্যতা কিংবা অযোগ্যতার মাপকাঠি হতে পারে? হাঁ মাপকাঠি হইতেই পারে। রাজনীতির সবচাইতে গুরুত্বপুর্ণ বিষয় হলো দেশ সম্পর্কে ভাবা। কি করলে কি হতে পারে? কি না করলে কি হতে পারতো? এই যে ভাবা-ভাবি তার নাম রাজনীতি দেওন যায়। অন্ততঃ আমার মতো খুব সাধারন মানুষের কাছে। আর সাধারন মানুষের এই রাজনৈতিক ভাবনায় প্রথমেই চলে আসে গনতান্ত্রিক রাজনীতির কথা। অর্থাৎ যারা রাজনীতি নিয়ে ভাবেন-তারা চান কিংবা না চান তাদের চিন্তা চেতনায় জেগে থাকে গনতন্ত্র। যাক গনতন্ত্র নিয়ে ভাবার আগে রাজনীতি নিয়ে বহুল প্রচলিত জোক্স শুনে নেই-
স্কুল টিচার বাড়ির কাজ হিসেবে রাজনীতির সংজ্ঞা শিখে আসতে বললেন। এক ছাত্র তাই সেটা জানতে তার বাবাকে প্রশ্ন করল।
ছেলে: আচ্ছা বাবা রাজনীতি কি?
বাবা: রাজনীতি হচ্ছে সরকারী দল বা সরকার, বিরোধী দল, শ্রমিকশ্রেনী এবং জনগণকে সাথে নিয়ে দেশের ভবিষ্যৎ উজ্জল করা।
ছেলে: বাবা, সরকার, বিরোধী দল, শ্রমিকশ্রেনী- জনগণ এবং ভবিষ্যতটা একটা খোলাসা করে বুঝিয়ে দাও।
মেরেছ কলসির কানা... তাই বলে কি প্রেম দিব না?
মেরেছি কলসির কানা... তাই বলে কি প্রেম দিব না?
এটা কোন কথা হইলো? কেউ ভুল কইরা কলসির কানা ছুইড়া মারতেই পারে... এই মারন না মারনটা তার বুঝের উপর নির্ভর করে। বুঝলে কি এম্নে কইরা আস্ত কলসি ছুইড়া মার্তো? তো? আম্রাও কি তাইলে অবুঝের মত আচরণ করবো? তাইলে আমার বিচক্ষনতা কৈ রইলো?
শিক্ষকদের এমপিওভুক্তি নিয়ে এতো জটিলতা কেন?
গত সেপ্টেম্বরের ২ তারিখে বেসরকারি কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ঢাকায় এসে এমপিওভুক্তির দাবিতে পুনরায় আন্দোলন শুরু করেছেন। এর আগেও একবার তাঁরা ঢাকায় আন্দোলন করেছিলেন এবং সেসময় বিভিন্ন ধরনের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের আন্দোলন সেপ্টেম্বরের ১ তারিখ পর্যন্ত স্থগিত রাখা হয়েছিল। সম্ভবত তাঁদের আশা ছিল- সরকার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এমপিওভুক্তির দাবি মেনে নেবে। রাস্তাঘাট অবরোধ করে বা এ ধরনের কর্মসূচি দিয়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করে আন্দোলন করাটা আইনের চোখে অপরাধ কিনা জানি না; তবে মানুষজন আজকাল এ ধরনের কর্মসূচি ভালো চোখে দেখে না। অন্যদিকে এদেশে যতোক্ষণ না মানুষজন রাস্তায় নামছে ততোক্ষণ তাদের কথা সরকার কানে তুলে না। সেপ্টেম্বরের ১ তারিখ পর্যন্ত স্থগিত আন্দোলন তাই স্বাভাবিকভাবেই দুই তারিখ থেকে নতুনভাবে শুরু হয়েছে। তার বেশ কিছু আগের আন্দোলনে শিক্ষকরা রাস্তা অবরোধ করেছিলেন শাহবাগে। সরকারের পুলিশ বাহিনী বীরত্ব দেখিয়েছিল শিক্ষকদের পিটিয়ে। অবশ্য এবার পুরোপুরি রাস্তা অবরোধ না করে শিক্ষকরা প্রেসক্লাবে রাস্তার পাশে শুয়ে-বসে আন্দোলন চালাচ্ছেন। সরকার তাঁদের দাবি কতোটুকু শুনছে বা শুনলেও আদৌ পাত্তা দিচ্ছে কিনা জান
ব্লু-মুন = নীল চাঁদোয়া....
নীল চাঁদোয়া...
আকাশটাকে আজ লাগছে যেন,
মাঝে মাঝে কিছু কিছু তারা বোনা...
বৃষ্টি ধোয়া
এই গানটা দূর্দান্ত লাগতো এক সময়... শম্পা রেজা হয়তো সেই আমলেই জানতেন ব্লু মুনের বিষয়ে। আমরা জানলাম হপায়
অধুনা ব্লু-মুনের একটা ক্রেজ দেখলাম। আমাদের বন্ধুদেরই দুইটা গ্রুপ দেশরে দুই প্রান্ত থেকে ব্লু-মুন দেখতেছে সদলবলে। এক দল সুনামগঞ্জে আর এক দল বরগুনা গেছে চাঁদ দেখতে। আজ পত্রিকায় দেখলাম ঢাকার আশে পাশেই নাকি দর্শনার্থীরা ভীর করেছে ব্লু মুন দেখার জন্য। অগত্য আমাদের তো আর দুরে কোথাও যাওয়ার নেই.. তাই মহল্লার চিপা অথবা বাড়ির ছাদই ভরসা। তাই মহল্লার কতিপয় উৎসাহী লোকজন শ্যামলীর কোন এক ছাদে বসছিলো চাঁদ খুজতে...
ফটো ক্রেডিট: ফারহানা জেবীন
ফটো: ঋহান চাঁদ খুজতেছে
শুধু কি ঋহান একাই চাঁদ খোজে?
নতুন টার্ম আইফনুগ্রাফার
অফ-সিজনে পর্যটন
বছরকয়েক আগে এক তুমুল বর্ষার দিনে কয়েকজন বন্ধুবান্ধব মিলে হাজির হয়েছিলাম কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে। প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে তুলনামূলকভাবে নতুন কলাতলী বিচে নামি যখন, সেখানে তখন আমরা ছাড়া আর মাত্র ৫-৬ জন পর্যটক উপস্থিত ছিলেন। অফ-সিজনে কক্সবাজারে বেড়ানোর ওই স্মৃতি এখনও আমাদের মনে পড়ে। বেড়াতে ও অন্যান্য কাজে বেশ কয়েকবার কক্সবাজার যাওয়া হয়েছে, কিন্তু সেই ভ্রমণে যে আনন্দ করেছিলাম আমরা, তার সঙ্গে অন্য ভ্রমণগুলোর তুলনা করা দায়। সেই স্মৃতির কথা মনে রেখে এবারও দিন কয়েক আগে ঘুরে এলাম কক্সবাজার থেকে। বলতে দ্বিধা নেই, অফ-সিজনে কক্সবাজারে বেড়ানোর আনন্দ একেবারেই অন্যরকম। অন-সিজনে পাওয়া সুযোগ-সুবিধার সঙ্গে তুলনা করলে অফ-সিজনে বেড়ানো রীতিমতো ঈর্ষণীয়।
সৈয়দ আবুল হোসেনের জন্য পুরো দেশের অপমান হলো
স্বপ্নের পদ্মা সেতু দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। আর এ জন্য মূলত দায়ী মাত্র একজন ব্যক্তি। আর তিনি হলেন সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন। তাঁর কারণেই বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু প্রকল্পে অর্থায়ন প্রথমে স্থগিত করে রাখে, আর সর্বশেষ বাতিলই করে দিয়েছে দাতা সংস্থাটি।
সৈয়দ আবুল হোসেনের দায়িত্ব ছিল পদ্মা সেতু প্রকল্পের বাস্তবায়ন। কিন্তু তিনি করেছেন ঠিক উল্টোটা। ফলে পদ্মা সেতু নির্মাণ যেমন অনিশ্চিত হয়ে গেছে, তার চেয়ে বেশি ভাবমূর্তির সংকটে পড়েছে দেশ। বাংলাদেশ নিয়ে এতোবড় অভিযোগ নিকট ভবিষ্যতে আর কখনো হয়নি। এই ঘটনায় দল হিসাবে আওয়ামী লীগকেও বড় ধরণের ভাবমূর্তির সংকটে পড়তে হল। এর রাজনৈতিক মূল্য আওয়ামী লীগকেই দিতে হবে।
অনিমেষ রহমানের ই-বুক অনিমেষ রহমানের ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সমগ্র।
অনিমেষ রহমান আমার প্রিয় লেখকদের মাঝে একজন। তিনি অসম্ভব প্রতিভাবান একজন.....
কি বলব তাকে ঠিক শব্দ খুঁজে পাচ্ছি না। তিনি যেমন সুন্দর কবিতা লেখেন তেমনি ভাবে গল্প লেখেন। আর আড্ডা জমাতে উনার বিকল্প পাওয়া দূরহ। আমার অনেক দিনের ইচ্ছে ছিলো দাদার লেখাগুলো নিয়ে কিছু একটা করবো। তাই অনিমেষদার এখন পর্যন্ত প্রকাশিত ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সিরিজের পর্ব গুলো দিয়ে তৈরী করে ফেললাম অনিমেষ রহমানের ব্যাবস্থাপনার ক্লাস সমগ্র।
আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে।
ডাউনলোড লিংক এখানে।
প্রত্যাবর্তন ও বিবিধ কথা
এলেম শেষে অনেক দিনের পরে । বন্ধুরা সব বন্ধু আছে ,
আমরা ও তো আমরা আছি । আমরা বন্ধু তেমনই আছি ,
যেমন ছিলেম আগে ।
(এক বা দুজন অনলাইনে ,
ডজনখানেক ভুলকি মারে
তারপরে কে ল্যাজ গুটিয়ে
ভোঁ দৌড় দিয়ে ভাগে ।
হায়রে কপাল আমরা আছি
যেমন ছিলেম আগে । ।)
আবদুল্লাহ আবু সায়িদ স্যার
``মন্ত্রী-এমপিদের কোনো নীতি নেই` - সায়িদ স্যার এই কথাটি বলার কারনে স্যারকে নাকি আমাদের জাতীয় সংসদে গিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে, এমনটাই দাবী তোলা হয়েছে শোনা যাচ্ছে! স্যার, আমি এই দেশের নাগরিক, ওই ১৬ কোটির মানুষের মধ্যে আমিও একজন এবং আমি বলছি আপনাকে ক্ষমা চাইতে হবেনা, কোন ভাবেই না! আপনি যা বলেছেন তা আমারো মনে কথা, আরো অনেকের! ঠিক কথাই বলেছেন!
এই BAL সরকারের আবুল মন্ত্রী গুলো হয়ত আপনাকে জোর করেই ক্ষমা চাওয়াইতে পারে তবে আমরা তা হতে দিবোনা! প্রয়োজন হলে যেই সংসদে আপনাকে ক্ষমা চাইতে ডাকা হচ্ছে ওই সংসদে আমরা আপনার ছাত্ররা দেয়াল তৈরি করে দিবো আপনার জন্য।
আবোল তাবোল - ১১
মন ভাল নেই, মন ভাল হয় না।
আমি নিজেই কবে কোথায় যেন বলেছিলাম, এই মুহূর্তে ঠিক এমনটাই মনে হচ্ছে।
রাতের শেষে দিন আসে এটাই স্বাভাবিক,
কিন্তু খুব ভাল কোন দিনের শেষে যখন রাতটা একটু বেশি অন্ধকার হয়ে নেমে আসে তখন খুব খারাপ লাগে।
মনে হয়, এ আঁধার কিছুতেই ফিকে হয়ে আসার নয়। খুব অসহায় লাগে।
আমি খুব দুষ্টু প্রকৃতির একটা ছেলে। ছোটবেলা থেকেই অভ্রাস, আশেপাশের মানুষজন কে না জ্বালালে আমার সময়ই কাটেনা!
স্কুল আর কলেজ বেলায় সমস্যা হয়নি কোন,
নানাবাসায় জ্বালানোর জন্য মানুষের অভাব ছিল না কখনো।
প্রাণের শহর ব্রাক্ষণবাড়িয়া ছেড়ে ঢাকা আসলাম আট এর শুরুতে।এতদিন কোনই সমস্যা হয়নি।
আব্বু আম্মু আর ভাইয়া তো আছেই, সাথে আরো থাকেন ছোটমামা আর নানু।
আর যেখানে আছি সেই একই বিল্ডিং এর আমাদের নিচের তালায় থাকে মেঝ খালারা। বড় দুই ভাই চাকরী করে। তার ছোট জন দুষ্টামিতে আমার নমস্য, সারাদিন ওর সাথেই চলি বলা চলে। আর একটা ছোট বোন, তা সেও আমার যন্ত্রনার হাত থেকে রেহাই পায় না কখনো। ছোটবোন তো কি হইছে, আমাদের কাজিনদের মাঝে তো সবার বড় বোণ; সবার আপুমনি।
ববি রায়ের সাথে চলে যেও না- অঞ্জন দত্ত
অঞ্জনের ব্যপারে আমার ভেতরে ভালোলাগা কাজ করে অনেকানেক আগে থেকে। কেন কাজ করে, সেটা জানি না। তোমার জঙলাপাড়ের ঢাকেশ্বরী শাড়ি (মালা) গানটা কত-কতবার শুনেছি? ঠিক নেই। অনেক সময় গানটা চালাই শুধু অনেকদিন পরে অঞ্জনের গলা শোনার জন্যই। এখনো মাঝে মাঝে হাইকোর্ট মাজারের রাস্তা দিয়ে ফেরার সময়, কদম ফোয়ারার জলের ছিটে মুখে-চোখে মাখার সময় গুনগুন করে গেয়ে উঠি- ২৪৪১১৩৯...হ্যালো তুমি শুনতে পাচ্ছো কি?
ভাস্কর'দার সাথে কথা বার্তা
রায়েহাত শুভঃ- রাত জেগে জেগে ক্লান্ত চাঁদটা যখন ঘুমিয়ে পড়ে পশ্চিমের কামরায়
তার কিছুটা আগে থেকেই শুরু হয় পথ চলার গান...
ভাস্কর'দাঃ- প্রতি দিন তার ঘুমের রুটিন পাল্টে গেলে
পথ চলা কিম্বা গানের রুটিনো কি তবে পাল্টে যায়?
রায়েহাত শুভঃ- গানের রুটিন পালটায় ঋতুচক্রের পালাবদলে
পথচলাও বদলে যায় সময় বদলানোর সময়ে...
ভাস্কর'দাঃ- যখন দিবস দীর্ঘ হয় তখন পথের দৈর্ঘ্য
কার সাথে তবে যাতায়াত করে! নাকি পথের সীমানা
অন্ধকার চাঁদ অথবা পথিক কারো নিয়ম মানে না...
রায়েহাত শুভঃ- পথিকেরই সব দায়,
পথ থাকে পথেরই মতো।
পথিক নিয়ম ভাঙে এবং গড়ে
পথ তার রুক্ষ্ম বুকে ধারণ করে রাখে পথিকের হাসি কান্না দুঃখ সুখ...
ভাস্কর'দাঃ- তবে ইতিহাসে শুনিয়াছি পথের আরম্ভ কিম্বা শেষ
কেবল পথিক নিজেই সাজায়, পথের আসলে কোনো
অস্তিত্ব থাকে না পথিকের পদছাপ ছাড়া...
বিদ্যালয় ও পরীক্ষাকে হরতালের আওতামুক্ত রাখা হোক
বিএনপির ডাকা সাম্প্রতিক তিনদিনের হরতালে সম্ভবত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এইচএসসি পরীক্ষার্থীরা। আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের এ এক বড় অসুবিধা!