ইউজার লগইন
কবিতা
রাতজাগা পাখি
আজ সকালে হিম কুয়াশার প্রাচীর ভেঙে
এক চিলতে রোদ্দুর হেসেছিলো আমাদের বারান্দায়;
আজ সকালে আকাশটা ভেসেছিলো আবার- আলোর বন্যায়,
আর আমি সেই ভোরের নৈসর্গিক আলোয় স্নান শেষে দেখি-
তোমার মুখে ছায়া ফেলেছে লোভী সূর্য, ওর বুকের নিরেট
আলোর রেখা কপাল-গাল ছুঁয়ে নেমে এসেছিলো তোমার ঠোঁটে,
অকস্মাৎ এক অচেনা পোর্টেট হয়ে উঠেছিলে তুমি।
আজ সকালে একমুঠো সোনালি রোদ্দুর উঁকি দিয়েছিলো
আমাদের জানালায়, কাঁচের শার্শিতে জমে থাকা শিশিরগুলো
সব উবে গিয়েছিলো তখন, আমাদের বুকের মাঝে জমাট বাঁধা
অভিমানগুলো মুছে দিতে সে হেসেছিলো আরেকবার,
সে কি জানতো অভিমানী তোমাকে ছুঁয়ে দিয়েছিলো বিরহী রাত?
তোমাকে নিমেষেই মানবী করে তুলেছিলো আরেকবার।
কাল রাতে একমুঠো স্বপ্ন ভিড়েছিলো আমাদের উঠোনে,
কাল রাতে অপার্থিব এক আলোয় ভরে গিয়েছিলো আমাদের ঘর,
রিনিঝিনি কাঁকনের সুরে স্বপ্নেরা পাখা মেলেছিলো নীল চাঁদোয়ায়,
কবিতা: ভীষণ বাজে
আমরাবন্ধু ব্লগে কবিতা পোস্ট করার একটা ছোট্ট সমস্যা আছে। কবিতা বেশি বড় না হলে, পুরোটা বাইরে থেকে দেখা যায়। বিষয়টা আমার কাছে কিছুটা অশ্লীলমতো লাগে। যে কারণে সাধারণত এ ধরনের পোস্টের শুরুতে কিছু অপ্রয়োজনীয় বাক্য জুড়ে, কবিতা ঢেকে রাখার চেষ্টা করি। তো এবার ভেবেছি, কবিতার শানে নুযুলকে এই অংশে অন্তর্ভূক্ত করে দেবো।
*শর্ত প্রযোজ্য.. [এলোমেলো কাব্যকথন!]
তুমি ছুঁয়ে দিলেই,
বৃষ্টি।
নাতিশীতোষ্ণ শিহরনে,
এলোমেলো মনে;
রাস্তা ভুল।
আলো আধারির মিশেলে,
নীল নির্জনে;
অজানা সুখের ঘ্রান।
তুমি ছুঁয়ে দিলেই -
রোদ্দুর মনে মেখে,
শেষ বিকেলের আলোয়;
ছায়াময় পথচলা।
মেঘ মেঘ সন্ধ্যার,
হঠাৎ নীরবতা -
আর নিনির্মেষ চুমুকের;
আধ্-কাপ চা-ই থাকুক সাক্ষি।
অগোছালো এলোচুলই,
ভালো মানায়;
আঙুলের ফাঁকে।
ঘোরলাগা জোছনায়,
দিন আর রাত কি?
ভুল ভালোবাসায়,
তুমি ছুঁয়ে দিলেই;
মিলে যাবে অপার্থিব হাহাকার।
অবাক দ্বীর্ঘশ্বাসে,
আলতো হাসিতে;
বুক ভরে দিবে মহাকাল।
বেখেয়ালে,
শুধু একবার;
তুমি ছুঁয়ে দিলেই..।। *
#অযথাই
আমার শুরু এখানে
অদ্ভুতুড়ে মুক্তবাস
-------------------
মাথা বন বন করছে কিছুই যেন চিন্তা করতে পারছিনা।
কিছুতেই কিছু মনে আসতে চাইছেনা,
ঘৃণার সকল স্তর পার করে এসে শুধু করছি হাপিত্যেশ,
মনে করে হাতড়ে খুঁজে ফিরছি এ আমার কোন দেশ।
আমার গর্ব, আমার অহংকারের একি সর্বনাশ-
পারছিনা বেরোতে, পারছিনা কিছুই, শুধু ধুঁকে ধুঁকে বসবাস!
মানি নাকো অনিয়ম, মানবিনা বলেছেন বড় কর্তা,
না না কেউ হারেনি, হেরেছি আমরা, হেরেছে আমার সত্তা-
অপমানে আঘাতে মহান মুক্তিযোদ্ধার আত্মহত্যা।
--মহান মুক্তিযোদ্ধা আইয়ুব খান এর স্মরণে
অভিমান নাকি নিস্পৃহতা
দিনের পর দিন কারো সাথে কথা না বললে কী হয়
মনের মধ্যে আর কোন গল্প জমে না
কারো জন্যে কোন অপেক্ষা থাকে না।
সবকিছুতেই কী একটা অদ্ভূত নিস্পৃহতা।
আকাশে বড় একটা চাঁদ উঠলে মনে হয়, কী যায় আসে
ভরা পূর্ণিমায় পৃথিবীর গাছপালা হেসে লুটিয়ে পড়লে মনে হয়, বয়েই গেলো তাতে।
রঙিন ফুলে প্রজাপতির ওড়াওড়ি খানিকক্ষণ চুপটি করে দেখার পর
হয়তো অজান্তেই মৃদু নিঃশ্বাস বেড়িয়ে যায়
কিন্তু কী অদ্ভূত জানো
এই নিঃসঙ্গতার মধ্যে অন্য একটি মাদকতা আছে।
কাউকে ছুঁয়ে না ছুঁয়ে থাকার অন্যরকম ভাললাগা
যার নাম জানা যায় না, যার আসলে কোন নাম নেই।
কল্পনা করতে ভাল লাগে, আচ্ছা কেউ থাকলে কী হতো?
মনের মধ্যে নিশ্চয় কথার ঢেউ বুদবুদ ফুটাতো
সারাদিনের সারাবেলার অর্থহীন টুকিটাকি তাকে হয়তো জানাতে ইচ্ছে করতো
তার গলা জড়িয়ে ধরে কী লুটিয়ে পড়তাম?
সে কি এই আকুলতা অনুভব করতে পারতো?
কোথা হে মহাকাল
তোমার সৃষ্টি তোমারে পুজিতে সেজদায় পড়িছে লুটি
রক্তের বন্যায় প্রাণ বায়ু উবে যায় দেহ হয় কুটিকুটি।।
দেহ কোথা দেহ কোথা এ যে রক্ত মাংসের পুটলি
বাঘ ভাল্লুক নয়রে হতভাগা, ভাইয়ের পাপ মেটাতে
ভাই মেরেছে ভাইকে ছড়রা গুলি।।
মানব সৃষ্টি করেছ তুমি তব ইবাদতের আশে
তব দুনিয়ায় জায়গা নাহি তার সাগরে সাগরে ভাসে।
অনিদ্রা অনাহার দিন যায় মাস যায় সাগরে চলে ফেরাফেরি
যেমন বেড়াল ঈদুর ধরিছে মারব তো জানি, খানিক খেলা করি।।
যেথায় যার জোড় বেশী সেথায় সে ধর্ম বড়
হয় মান, নয়ত দেখেছ দা ছুড়ি তলোয়ার জাহান্নামের পথ ধর।
কেউ গনিমতের মাল, কেউ রাজ্যহীনা এই কি অপরাধ
স্বামী সন্তান সমুখে ইজ্জত নেয় লুটে, লুটেরা অট্টহাসিতে উন্মাদ।
দুই তারে
দুটোই।
লোহার শেকল অথবা সুক্ষতম রেশমি সুতো।
অবাক সময় দোল খায় চিকন তারের টানে!
হালখাতায় লিখে রাখছি নগদবকেয়া হিসাব-নিকাশ
আবার হুট করে ঢুকে যাচ্ছি সমান্তরে ।ছেড়ে দিয়েছি ঘুড়ির সুতো ;
নাটাইসুদ্ধ।
কৃষ্ণভৃঙ্গের হুলের ভেতর ঢুকে পড়ছে বেহিসেবী দোদুল্যমানতা ।
ভাসানের প্রতিমা হয়ে কতবার ভেসে গেছি
আবার ভাটিতে ফেরা অবিকল নয় ; অবয়বে স্রোতের আঁচড়চিহ্ন ।
জল টেনে নিয়েছে অশ্রুর মতো মুক্তোদানাগুলো ।
হাতগুলো পাথরপাথর ;
কিছুই ধরতে পারেনা
না ফুল
না অমৃতপেয়ালা।
নোনাজলে ক্ষয়ে গেছে পা।
শৈত্যপ্রবাহের চূড়ায় আঁকার কথা ছিল যুগল পদচিহ্নের ছবি ।
ভিন্ন ছবি !
ভিন্ন পদচিহ্ন !
ভালোবেসে, অযথা-ই.. [এলোমেলো কাব্যকথন!]
# # #
তোমাকে কিছুই বলার সাধ্য নেই আমার।
ভালোবাসি -
এই এতটুকুন একটা শব্দ,
একবার জেনে গেলে;
কিছুই বলার থাকে না আর..
# # #
সব কথা বলতে নেই,
সব কিছু বুঝতে নেই।
পাছে -
ভুলগুলো ভালোবাসা হয়ে যায়,
ফুল হয়ে অসময়; ফের ঝরে যায়।
যথাযথ অবহেলায়,
অযথা ভালোবেসে; ভালোবাসায়..
# # #
ভালোবাসি,
সোদা গন্ধ রাত।
আর মনের কোণে,
অকারন
ক্ষনে ক্ষন -
অধরা; তোমার হাত..।
# # #
সারারাত,
নিকষ কালো অন্ধকার।
আলতো পরশে;
মৌনমুখর -
এলোমেলো কথকতা,
নিঝুমপুরের গান।
ভরে থাক,
তোমার প্রান।
ভোরের স্নিগ্ধ আলোয়,
অনাদিকাল -
মায়াভরা;
তোমার চোখ।
অধরা গালের টোল,
মৃদু হাসি।
দুর বহুদুর,
তবু-ও;
ভালোবাসাবাসি।
আমার হোক..
# # #
তখন,
আমার চোখে
তোমার ছবি;
এলোমেলো -
যখন,
বৃষ্টি এলো..
# # #
সে আমার নয়,
এ হতে পারে না।
স্বপ্ন
কথা ছিলো থাকবে সাথে
যে ক’টা দিন দেহে আছে প্রাণ বায়ু
কথা তুমি রাখোনি তোমার,
তাই দিনে দিনে কমে যায় আয়ু?
কথা দিয়েছিলে জীবনে এনে দিবে সূখ,
এনে দিবে শান্তির সুবাতাস,
বিপরীতে দিয়ে গেলে যাতনা,
তবে কেন করো আমায় উপহাস?
যত ভাবি ভূলে যাবো,
আরো বেশি মনে পরে যায়,
গোপনে কি যাদু করেছো আমায়?
তবে কেন এমন হয়?
উতলা হয়ে যায় মন,
দুচোখের কোণে অশ্রু জমে,
চঞ্চল হয় মন,
এই বুঝি ভালবাসা
এই বুঝি আপন জন।
দুচোখে ঘুম নেই,
পেটে নেই খিঁদে,
দিন রাত্রি কেটে যায়
তোমার অপেক্ষাই।
কবে তুমি দেখা দিবে?
কবে তুমি কল্পনা থেকে বাস্তব হয়ে ধরা দিবে?
স্বপ্ন আমি তোমারই অপেক্ষাই,
দিনকে করেছি রাত আর রাতকে করেছি দিন।
গুণেছি শত অপেক্ষার প্রহর।
তোমার অপেক্ষাই জেগেছি রাত ভর
তুমি আসোনি।
আমি শুধু শুধু পথ চেয়ে থেকেছি,
তুমি আসবে বলে।
ভাঙা মন আরো ভেঙেছে
তবুও আমি তোমারি অপেক্ষাই
তুমি ঠিক আসবেই।
তুমি এলেনা
তুমি এলেনা
তোমার জন্য আমি অপেক্ষার প্রহর গুণে চলছি,
ভালোবাসার পসরা সাজিয়ে গাঁথছি নকশি কাঁথার বুনন,
আমার চোখের জলে হাসছে সুতোয় আঁকা জলকন্যা।
তুমি এলেনা
তোমার পথ ভিজে পথ ভিজে আছে শিশিরের কান্নায়,
রোজ রাতে জেগে থাকে বাগানের চারাগাছগুলি,
ওদের কান্নার শব্দে আমার চোখের পাতা মেলেনা,
তুমি এলেনা।
তোমার জন্য নিষ্ঠুর আকাশ আর আবির মাখেনা,
বিমুগ্ধ বাতাস কনকনে জল নিয়ে ফিরে আসে
মলিন সন্নাসী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে রাধাচূড়ার মাতৃগর্ভ।
তবু তুমি এলেনা
তোমার অপেক্ষায় বিনিদ্র রজনী কাটছেনা আমার,
তোমার স্পর্শ ফিরে আসছেনা বরফশীতল হয়ে,
চিবুক গড়িয়েও ঝরছেনা এক বিন্দু নোনা জল।
একটু একটু করে শুধু চির ধরছে ধমনী, শিরা, উপশিরায়।
তুমি আসবেও না, জানি।
হাঁটবে না আমার পাথরে গড়া হাত ধরে,
তোমার ছোঁয়ায়ও আর থামবেনা আমার চুলের উড্ডয়ন,
নিঃশব্দ চুম্বনে কাটবেনা কোন পুর্ণিমা,
আশা
শুধু একটাই আশা
সুখ নয়, চাই শান্তি,
হোক না সে এক চিমটি
স্রষ্টার কাছে এই মোর মিনতি।
শুধু একটাই আশা
সরকারী কিংবা প্রাইভেট, হোক না সে একটা চাকুরী
যেন করতে পারি শুধু হালাল রুজি।
শুধু একটাই আশা
সুন্দর চেহেরা নয়,চাই সুন্দর মন
হোক না সে কৃষঙ্কলির মতন।
শুধু একটাই আশা
অট্টলিকা নয়, চাই একটা কুঁড়েঘর
যেখানে হবে মোর স্বপ্নের বাসর।
শুধু একটাই আশা
ছেলে কিংবা মেয়ে নয়,চাই সুসন্তান
যে করবে মা –বাবায় সম্মান।
শুধু একটাই আশা
মরুভুমি নয়,চাই সবুজে ঘেরা গ্রাম
যা দেখলে জুড়াবে মন ও প্রান।
শুধু একটাই আশা
এ প্লাস নয়, চাই শিক্ষার আলো
যা দিয়ে শিশুরা ঘুচাবে সমাজের কালো।
শুধু একটাই আশা
ইডেন গার্ডেন চাই না, চাই ছোট একটা মাঠ
যেখানে খেলবে শিশুরা এক ঝাক।
শুধু একটাই আশা
ঝগড়া কিংবা বিবাদ নয়, চাই শান্তির বার্তা
মিলেমিশে থাকবে প্রজা আর কর্তা।
শুধু একটাই আশা
অপেক্ষা !!!
অপেক্ষা!!!
ব্যস্ত মানুষ, ব্যস্ত গাড়ী
রাস্তায় দাঁড়িয়ে একলা আমি।
ব্যস্ত রাস্তায় খুজি তাকে
হারিয়েছি যাকে অনেক আগে।
ভোরের শিশির হয়ে আসবে সে
হয়তো কোন সবুজ মাঠে,
বলাকা বাসের জানালা দিয়ে
হয়তো সে ডাকবে আমাকে।
ক্লান্ত দুপুর কিংবা পড়ন্ত বিকেলে
আসবে সে নদীর জলে।
কোন এক গোধূলি লগ্নে
আসবে সে চায়ের কাপে।
মাঝ রাতে সপ্নের ঘোরে
হয়তো আসবে সে গল্প শোনাতে,
কোন এক ছুটির সকালে
হয়তো আসবে সে চিলেকোঠার কোনে।
আসবে যখনি পাবে আমায়
আছি শুধু তোমারি অপেক্ষায়!!!
কি বিষ রেখেছ ঢেলে...
কখনও কি ভালোবাসা জীবনের কানাগলি দিয়ে
ভুল করে হেঁটে যাবে পথ?
কোথাও ধুসর দূরে...
ঝাঁক বেঁধে নামে যদি
নম্র-নীল আলোর কপোত!
হুংকার ভুলে গেছি, কান্নাই সম্বল!
তোমার মন্দিরে আর হয়তো ফিরবনা।
স্নানের নামে পবিত্র জল আর ঘোলা করবনা,
ঘন নিঃশ্বাসে ও বাতাস আর ভারি হবেনা,
আমার গন্ধেও আর কুকুরগুলো ছুটে আসবেনা,
ওদের ঝাঁপাঝাঁপিতে তোমার বাগানও শ্রী হারাবেনা।
পূজোর থালায় উচ্ছিষ্ট বলেও আর কিছু থাকবেনা,
ধ্বংস হবেনা তোমার কষ্টার্জিত প্রসাদ।
তোমার ছায়াই যে তোমার মন্দির, আমি জানি।
ঢেকে রাখো তাকে পরম আদরে, ফুলের চাদরে!
কিংবা যদি একে মসজিদ বলেই বড়াই করো,
মুড়ে ফেল জমজমের পানিতে আর রঙ্গিন কাফনে,
সুগন্ধ তবু ছড়াবে ওই এক আগরবাতিটাই।
এক ফালি আকাশ ঢেকে মোমের আলো ছড়াতে পারো,
পারবে কি একটু সুগন্ধ ছড়াতে?
পারবেনা জানি, শুধুই হা হুতাশ করবে!
ভালোবাসি বলেই আজও তোমায় আঁকড়ে রেখেছি।
কী দিয়েছ আমায়, এক নামটুকু ছাড়া?
দুর্ভিক্ষে আজও ভাটা পড়েনি, তবু বেঁচে আছি!
মেলেনি মুক্ত সহবাসের সুযোগ, তবু বেঁচে আছি!
আমার হুংকার আজ কন্নায় বিলিন, তবু বেঁচে আছি!
৬ ডিসেম্বর
খুশীর হাওয়া বইছে
আজ বিজয়ের দিনে ।
নাচো হে বীরগঞ্জবাসী
তোমাদের মনও প্রাণও খুলে ।
আজ কেন আছো গো তোমরা,
হয়ে মুখ গোমড়া ।
এই আনন্দমুখরও দিনে ।
ঐ গাছে দিকে আখিঁ
খুলে দেখ চেয়ে....
কোকিলও ডাকছে খুশিরও দিনে ।
something....just try...,
আজকে উত্তরবঙ্গের দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জের পাক হানাদার মুক্ত দিবস ।দিনটি খুব ভাল ভাবে উদ্দযাপিত হচ্ছে । এই দিনে পেয়েছে মুক্তি পাক হানাদারদের থেকে, সদ্য বীরগঞ্জবাসী ।