ইউজার লগইন
খেলাধুলা
You Paid For It
# They changed the venue for their own advantage.
# They doubtedly appointed the stupid jokers as umpires.
# They evidently staged the Match.
# They drew the result-scatch long before it was to be held.
# They do not have gutts to face the fair challange.
.
and yet, they call themselves WORLD CHAMPION ... !
FUNNY !
Isn't it ?
মাহমুদুল্লারে দুইবার চোখ পিট পিট করেই আউট দিয়ে
দিলো ! কোন জুমিং নাই, বেনিফিট অব ডাউট নাই !
আজব ... ! ! ! বিশ্বকাপটারেও এরা IPL-এর মতো হালাল
জুয়া-সার্কাসের আসর বানাইতে নামছে।
Shameless circus from so-called ICC (Indian Cricket
Council) !
India,the cup is yours cz you "paid" for it...
ওদের মওকা,আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ
কোল্ড ড্রিংক কোম্পানি পেপসি Pepsi বাংলাদেশ-
ইন্ডিয়া কোয়ার্টার ফাইনাল
শিরোনামে মুওকা মওকা নামক একটি বিজ্ঞাপন
ইউটিউবে ছেড়েছে। কিছুক্ষণ
আগে বিজ্ঞাপনে দেখলাম, ইন্ডিয়া লেখা টিশার্ট
পরা এক ছেলে বাসায় বসে পেপসি গিলার সময়
হঠাৎ কলিংবেল বেজে উঠে।
দরজা খুলে দেখে বুকে বাংলাদেশ
লেখা টি-শার্ট পরিহিত একছেলে পূজার ফুল, প্রসাদ
নিয়ে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
এইবার ইন্ডিয়া লেখা টি-শার্ট পরিহিত
ছেলে তার ঘরের দেওয়ালের দিকে আঙ্গুল
দিয়ে নির্দেশ করে,
যেখানে একটি বিশ্বমানচিত্রে ইন্ডিয়ার
পাশে বাংলাদেশকে দেখা যাচ্ছে এবং পাশে লেখা "1971,
India created Bangladesh" এটা দেখার পর
বাংলাদেশ লেখা টি-শার্ট পরিহিত
ছেলে ইন্ডিয়ার পায়ে ফুল দিয়ে প্রণাম
করে চলে যায়!
১৯৭১ সালে স্বাধীনতা আন্দোলনে আমাদেরকে অনেক
সহযোগিতা করেছেন, এজন্য আমরা গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।
কিন্তু তার অর্থ এই না যে আপনারা বাংলাদেশ
ফুটবল ফান
অনেক আগে ফুটবল নিয়ে একটি লেখা লিখেছিলাম...এইখানে তার লিঙ্ক।যখন থেকে জানি “জালে বল জড়ালে গোল বলা হয় তাকে” তখন থেকে আবাহনীর সাপোর্টার। কী বুঝে আবাহনীর সাপোর্টার সেটার কোন বিশদ ব্যাখ্যা নেই। এক বাড়িতে থাকি সবাই, তুতো ভাইবোনদের মধ্যে দলাদলি, একদল আবাহনী আর একদল মোহামেডান। যে দলের সাথে আমার ভাব বেশি, তারা আবাহনী, তাই দলের প্রতি নিজের বিশ্বস্ততা অক্ষুণ্ন রাখতে আবাহনী আমিও। তখন অবশ্য সর্ব সাকুল্যে দলের নামই জানতাম তিনটি, আবাহনী, মোহামেডান আর ব্রাদার্স ইউনিয়ন। ব্রাদার্স ইউনিয়নকে জানতাম স্বাধীনতার স্বপক্ষের দল হিসেবে যারা মাঝে মাঝে বেশ ভাল খেলে বটে কিন্তু কোনদিন ফাইন্যালে পৌঁছে না। আমার মেজো মামাকে আমার খুব পছন্দ আর তাঁর পছন্দের দল ছিলো ব্রাদার্স ইউনিয়ন। টিভি কিংবা রেডিওতে খেলার ধারা বিবরনী শোনার সময় তিনি এতো উত্তেজিত থ
টাইগারদের বলছি
"বাংলাদেশ"। ছাপ্পান হাজার বর্গমাইলের ছোট্ট একটি বদ্বীপ। ষোল কোটি মানুষ এখানে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে যুগের পর যুগ ধরে। আমাদের দেশ ছোট হতে পারে কিন্তু আমাদের ইতিহাস কম সমৃদ্ধ নয়, কম গৌরোবজ্জ্বল নয়। অগণিত জ্ঞানী-গুণীর জন্ম দিয়েছে রত্নগর্ভা এই দেশ। অগণিত শহীদের রক্তের বিনিময়ে, মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে এসেছে আমাদের স্বাধীনতা। এসবই স্বাধীনতার আগের কথা। স্বাধীনতার পরে আমাদের সবচেয়ে গর্বের জিনিস সম্ভবত "ক্রিকেট"।
ভিনদেশকে সমর্থনের নামে সার্বভৌমত্বের অপমান: প্রতিরোধ এখনই
আমরা চেয়েছিলাম এই বাংলার আকাশে চাঁদতারা নয়; বরং লাল-সবুজের একটি পতাকা মাথা উঁচু করে উড়বে। এই পতাকাটির জন্য আমরা বছরের পর বছর ধরে সংগ্রাম করেছি। অবশেষে ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর ৪ লাখ মা-বোনের সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে লাল সবুজের এই পতাকাটি আমাদের হয়েছে। পৃথিবীর ইতিহাসে একটি পতাকার জন্য এমন চরম মূল্য দেয়ার নজির দ্বিতীয়টি নেই।
হকির দিনাজপুর ও বান্দরবন
আক্রমণ পাল্টা আক্রমণ
একদিকে অবহেলিত দিনাজপুর
অন্যদিকে ততোধিক অবহেলিত বান্দরবন
হাতে হকিস্টিক পরনে খেলোয়ারি পোশাক,
এ ষ্টিক নয়তো রক্ত ঝড়ানোর ষ্টিক
এ ষ্টিক যে নান্দনিক সৌন্দর্যের প্রতীক
এ যে ক্রিকেট ব্যাট বলের পর
আশা জাগানিয়া আর একটি জয়গানের প্রতীক
এ ষ্টিক যে বাঘের হুংকার,
এ ষ্টিক যে বঙ্গোপসাগরের গর্জন,
এ ষ্টিক লক্ষ্য ভেদী আঘাতে
হকি বলটিকে লক্ষে পৌছানোর ষ্টিক
এ ষ্টিকের আঘাতে আঘাতেই
পৃথিবী হয়ত আবার দেখবে বঙ্গ সার্দুলদের
বিশ্ব কাপে
পাকিস্তান, ভারত, নিউজিল্যান্ড, হল্যান্ড সহ
রথী মহারথীদের বধ।
সেদিন খুব দুরে নয়----
সেদিনের অপেক্ষায় থাকলাম
সাথে দিনাজপুর ও বান্দরবনকে
জানাই শুভেচ্ছা।
২৮/০৫/১৩
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাটাঃ-
আইচ্ছা, পিরে আসার্পর আবার্ফের চৈলাগেস্লাম। শাবাগে ডাক দিসিলো যেডি এরাইতে পারিনাই। হাজার্হৌক, দেশের্ডাক এরানি যায়না। পৈলা পৈলা পতিদিং গেসি, এক্সপ্তা পরেত্থে যাউয়া কোমাইয়া দিসি। প্যাটের্ধান্দায় থাক্তে হৈলে এট্টুহিসাব কর্তেই হৈ। যাউজ্ঞা এলা, যা কৈতেসিলাম- শাবাগের আন্দুলুন আমার্ভিত্রে জোশাইনা দিসিলো। কিন্তুক রিসেং কামকার্বারে হাল্কিশ ঝাস্পা হৈয়া যাইতেচি আর্কি। অবৈশ্য আমার্ঝাস্পা হোউয়ায় আস্লে কিছু যায়াসে না। ত্য হাচা কৈতেছি বেলুঙ্গের কতা হুনলেই কেরাম কন্ডম কন্ডম চিন্তা মাতায় হান্দায় যায়, কিকর্মু? মনৈ পাপ। আমি হ্লায় সুবিদাবাদির *ট, হেল্লিগা আমার্কতায় কান্দিয়েন্না। পোলাপাইনে কস্ট কর্তেছে অবৈশ্যৈ সফল হৈবো। যত দুয়া কালামজানি পর্তেছি সবার্সাফল্যের লাইগ্যা।
আইজারা আবার্ফের হাজির্হৈসি আরেআরেক্কান প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য হাতেরাঙ্গুলের ডঘায় লৈয়া। আপ্নেগোর খিদ্মতে প্যাশকর্তেচি এইবেলা
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
আম্রার পুতলা আম্রারে কয় মেও
তুম্রার পুতলা কেম্মে চুম্মা দেও
তুমার চৌক্ষে যকন রাকি চৌক্ষ
পাংখা মেইল্ল্যা উইরা যায়গা দুক্ষ
তৃষ্ণা
তৃষ্ণা আরো প্রবল হয়ে ওঠে ,
পানের পর পান চলতে থাকে ,
পানের পর পান অবিরত,
কাপের পর কাপ ,
উষ্ণ হাহাকার ,
গলবিল বেয়ে পাকস্থলি ,
সব ছারখার করে ,
শীতল হয় হৃতপিন্ড ।
তবু আবার ,
প্রাণের তৃষ্ণা জাগে ,
প্রাণের তৃষ্ণা প্রবল হয় ,
প্রবল থেকে প্রবলতর হয় ,
জেগে ওঠে রক্তের মোচড় ,
বাড়তে থাকে হৃদস্পন্দন ,
নীলাভ হতাশা নির্বিঘ্নে বেয়ে চলে ,
রক্তের সাথে মিলে মিশে চলে ,
ধমনী থেকে ধমনীতে ,
হৃদয় থেকে হৃদয়ে ,
হৃতপিন্ড উষ্ণ হয়ে ওঠে ,
উষ্ণতা বাড়তে থাকে ,
বাড়তে থাকে অদৃশ্য ক্ষত ,
হৃদয়ের ক্ষত ।
পানের বস্তু সুপেয় না হতে পারে ,
তবু তৃষ্ণা জাগে ,
পানের তৃষ্ণা ,
তৃষ্ণা আরো প্রবল হয়ে ওঠে ,
পানের পর পান চলতে থাকে ।
কিন্তু প্রাণের তৃষ্ণা
প্রবল থেকে প্রবলতম হয় ,
প্রাণের তৃষ্ণা মেটেনা কোনো কালে ।
আ-কি-হ
আ-কি-হ = আমি কি হলামরে হইলো মুই কি হনুরে এই রোগের মর্ডান ভার্সান। যাহাকে অন্তত জলিল ভাইয়ের ইংলিশে “সিকিং এটেনশন ডিসঅর্ডার” ও বলা হইয়া থাকে। আমরা অনেকেই এই রোগে অল্প বিস্তর আক্রান্ত। আজিকে ইহার লক্ষন ও প্রতিকার নিয়া আলোচনা করিবো প্রিয় পাঠকরা, ধৈর্য্য ধরিয়া বসুন, বিজ্ঞাপন বিরতিতেও টিভির রিমোট ঘুরাইবেন না। যাহা মিস করিবেন তাহাই মিস হইয়া যাইবে। মিসকে মিসেস করিবার আর সুযোগ পাইবেন না।
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?
বিষয় - বিসিবি, পাইবাস ও সাহারা : কিছু কথকতা
বিসিবি।
আজকাল মাঝে মাঝেই মনে সন্দেহ জাগে,
এই শব্দটার অর্থ
'বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড' নাকি
'বাংলাদেশ কেয়ারলেস বোর্ড'?!
ক'দিন আগেই আর একটু হলেই,
লোটাস কামালের আজব খেয়ালের বলি হয়ে আজকালকার ক্রিকেট বিশ্বের জ্বলজ্যান্ত নরক পাকিস্তানে যেতে হত আমাদের টাইগার দের।
এই মহান ব্যাক্তির ব্যাক্তিগত স্বার্থসিদ্ধির জন্য কিছু পোলাপাইনের জীবনের ঝুঁকি নেওয়াটাই যুক্তিযুত হবে ভেবেছিল বিসিবি।
এই ভযংকার কাজটা যদিও আদালতের নির্দেশেই বন্ধ হয়,
এর নেপথ্য নায়ক যে আমাদের দেশের অগনিত সাধারন দর্শক - তা সবারই জানা।
গতকাল রিচার্ড পাইবাস কে দুই বছরের জন্য বাংলাদেশের ক্রিকেট কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে বিসিবি, যার সেরা সাফল্য হল দুই মেয়াদে পাকিস্তানের কোচ হওয়া।
জেমি সিডন্স আর স্টুয়ার্ট ল এর উত্তরসুরি হিসেবে এই নিয়োগ কতটুকু যুক্তিযুত হয়েছে তা সময়েই বোঝা যাবে, তবে আমার নিজের কাছে একদমই ভাল লাগছে না।
অনেকটা, বার্সেলোনা কে বার্সেলোনা করে তোলার কারিগর পেপ গার্দিওলার যায়গায় টিটো ভিলানোভার ব্যাপারটার মত লাগছে।
ভরসা পাচ্ছি না খুব একটা।
তবুও,
অনাগত দিনগুলোতে টাইগার দের জন্য রইল অসংখ্য শুভকামনা।
ডায়েরীর একটি খালি পাতা ও অন্যান্য কথকতা..
আমি ডায়েরী লিখি, ছয় বছর হল কয়েকদিন আগে। কলেজে থাকতে ইন্টার লাইফে হঠাৎ খেয়ালে শুরু। ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০০৬-এ লেখা শুরু করে আর থামা হয়নি এই পাগলামির। আস্তে আস্তে দিনে দিনে পুরোই নেশার মত হয়ে গেছে আমার এই ডায়েরী লেখা। নিতান্তই সাধারণ, বিন্দুমাত্র সাহিত্যের ছোঁয়া ছাড়া একঘেয়ে প্রতিদিনকার দিনলিপি - মনের অজান্তেই কবে থেকে যেন আমার প্রতিদিনকার ধরাবাঁধা জীবনের অবিচ্ছেদ্দ অংশ হয়ে গিয়েছে। সকালে বা প্রায়-দুপুরে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়া পর্যন্ত, কিছুই লেখার বাকি থাকেনা তাতে। এতটাই লম্বা বৃত্তান্তে ধুলো জমা ডায়েরীর গায় জমা থাকে আমার দিনগুলি, যে যখনি পড়তে ইচ্ছে হয় নিমেষে চোখের সামনে ভেসে উঠে এই কটা বছরে আমার জীবনের স্বপ্নের মত সুন্দর অথবা তীব্রতম কষ্টের একেকটা দিন। ডায়েরী ছাড়া কোথাও বেড়াতে গেলেও দিনগুলো জমা থাকে মুঠোফোনের নোট হয়ে অথবা কোন ছেঁড়া পাতায়, পড়ে ডায়েরীতে টুকে নেবো বলে। এতটা লম্বা সম
প্রার্থনা..
ও আল্লাহ!
তোমার সৃষ্টি সুবিশাল পৃথিবীতে
মাত্র ১৭ কোটি মানুষের ছোট্ট একটা দেশ, আমার প্রানপ্রিয় বাংলাদেশ।
সারা বছর জুড়ে একটা না একটা ঝামেলা লেগেই থাকে,তুমি তো জানোই!
আজ অনেক দিনের পর, এই ছোট্ট দেশটার মানুষ গুলা তোমার কাছে হাত তুলবে। তুমি না চাইলে, কিছুই তো হবে না। আর তুমি সাথে থাকলে, কে আছে আজ এই ছোট্ট দেশের বিশাল বিশাল হৃদয়ে মানুষ গুলার মন ভেঙ্গে দিবে?!
তোমার তো ঠিকই জানা, কিসে আজ এই ছোট্ট দেশের সবকটা মানুষ এক হয়ে হেসে উঠবে।
ও সর্বশক্তিমান,
২৫ হাজার ধুকধুক করা বুকের সাথে ১৭ কোটি মানুষের করজোড়ে প্রার্থনা।
সবুজের বুকে লাল পতাকা বুকে ধরা
১১ টা বাঘের বাচ্চার সাথে থাইকো তুমি,ঘাসের গালিচায় এক ফোঁটা অশ্রু যেন না ঝরে আজ।তুমি ওদের মান রাইখো, সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা সকল বাঙ্গালির এই ভালবাসার দাম রাইখো।
তুমি ই সর্বশক্তিমান।
তাই তোমার কাছেই আজ এই প্রার্থনা।
অপারেশন দুরমুজ
ব্রেকিং নিউজঃ ২২ মার্চের ফাইনালে যে সকল বঙ্গসন্তান(?) পাকিস্তানকে সমর্থন করিবেন তাহাদের নাম নিবন্ধন চলিতেছে। অতি সত্বর আপনার নাম নিবন্ধন করুন এবং নিবন্ধনপত্র সর্বদা সঙ্গে রাখুন। নিবন্ধিত ব্যক্তি ব্যতীত কাহারো পরিধানে পাকি জার্সি, চিবুকে পাকি আলপনা বা হাতে পাকি পতাকা থাকিলে 'দুরমুজ কমিটি' তাহাদিগকে কিঞ্চিত আপ্যায়ন করিবে। মূল আহার কি তাহা অপ্রকাশিত থাকিলেও প্রারম্ভিক উপাদান (স্টার্টার) হইল বস্ত্রহরণ পরবর্তীতে চুতরার পাতা লেপন সহ হালকা ধোলাই... স্টক সীমিত... আগে আসিলে আগে পাইবেন!
স্মরণীয় সময়: বাংলাদেশের জয়
বিশ্বকাপের পর আর মাঠে যাওয়া হয় নাই... মধ্যে বিপিএল গেল... ক্যান জানি মন টানলো না ... খুব বেশী যে খেলা দেখি তাও না... মাঝে মাঝে ঢু মারি স্টেডিয়ামের পথে... বাঙালী জাতীর আনন্দের জায়গা খুব কম... মাঝে মাঝে দু/একটি ম্যাচে জয় আমাদের সত্যই আনন্দীত করে... উদ্বেলীত হই নতুন আশা নিয়ে। ফুটবলতো গেছেই... ভরষার জায়গা একটাই... ক্রিকেট। হকি নিয়ে কিছু করার সুযোগ ছিল... আমাদের বদমাইশ কর্মকর্তারা সেইটারেও খাইছে...