ইউজার লগইন
গান
টাপুর টুপুর
টাপুর টুপুর সকাল দুপুর,
পায়ে যেনো খেলছে নূপুর,
কালো আকাশ গোমড়া মুখ
প্রেয়সীর মনের কিছু দুখ।
দুঃখ সব ঝরিয়ে দেবো,
পথে ঘাটে প্রান্তরে
, চোখের সব পানি দিয়ে,
ঠাঁই নেবো ঐ অন্তরে।
শীত শীত ঠান্ডা বাতাস,
একটুখানি ওম,
মনে মনে ঝড় ওঠেছে,
কাঁপছে বুধের সোম।
টাপুর টুপুর সকাল দুপুর,
পায়ে যেনো খেলছে নূপুর,
কালো আকাশ গোমড়া মুখ
প্রেয়সীর মনের কিছু দুখ।
দুঃখ সব ঝরিয়ে দেবো,
পথে ঘাটে প্রান্তরে
, চোখের সব পানি দিয়ে,
ঠাঁই নেবো ঐ অন্তরে।
শীত শীত ঠান্ডা বাতাস,
একটুখানি ওম,
মনে মনে ঝড় ওঠেছে,
কাঁপছে বুধের সোম।
৫০ শব্দ চায়।আমি দিমু কই থাইকা।আর তো মাথায় আসে না। কি করি,আমি কি করি :
প্রথম প্রেমে মরে যাওয়ার গান - চিরকুট
গানটা এতই ভালো লেগেছে যে লিরিক্সটা শুনে শুনে লিখেই ফেললাম
গানঃ প্রথম প্রেমে মরে যাওয়ার গান
কথাঃ সুমি
ব্যান্ডঃ চিরকুট
একটু তোমায় নিলাম আমি
এক চিমটি মেঘে থামি
জলের ছিটেয় নিলেম পাগলামি
একটু তুমি বুকের ভিতর
বেপরোয়া শ্রাবণ ভাদর
ভাসাও ডোবাও তোমার-ই আমি।
মরে যাবো রে মরে যাবো,
কি অসহায় আমি, একবার ভাবো।
তোমাকে ছেড়ে যাবো কোথায়?
তোমাকে ছেড়ে কি বাঁচা যায় ?
মেঘের-ই ওই নীলে তুমি জীবন দিলে,
এ বড় সুন্দর জ্বালায় আমায়
মেঘের-ই ওই নীলে তুমি জীবন দিলে,
এ বড় নির্মম পোড়ায় আমায়!
একটু রাত ডুবে আসে
একটু আলো নীভে আসে
তুমি দূরে একা লাগে
মধুর ওই চাঁদটাকে
অ্যালুমিনিয়াম লাগে
হাঁটি আমি চাঁদ ও হাঁটে।
মরে যাবো রে মরে যাবো,
কি অসহায় আমি, একবার ভাবো।
ভালো লাগে না, লাগে না রে
বাঁচাবে আজ বলো কে আমারে?
বুঝিনা, জানিনা মেনেও মানিনা,
সে ছাড়া নেই আমি ঘোর আঁধারে,
এপারে ওপারে খুঁজি যে তাহারে
সে ছাড়া নেই আমি, চাই তাহারে।
একটু তোমায় নিলাম আমি
এক চিমটি মেঘে থামি
জলের ছিটেয় নিলেম পাগলামি
একটু তুমি বুকের ভিতর
বেপরোয়া শ্রাবণ ভাদর
ভাসাও ডোবাও তোমার-ই আমি।
আমি একজন খাঁটি বেকার।তাই বেকারদের নিয়ে একটা ছড়া পোস্ট দিলাম
উস্কোখুস্কো চুলের বাহার,
কপালের ঘাম মুখেতে,
ছিড়ছে জুতার শুকতলি,
আর পয়সা নাই যে পকেটে।
ঘরে ঢুকলে আব্বার কের্ত্তন,
আম্মার লাই দেয়া হাসি,
সমাজের আর সকলের কাছে,
আমি খোদার খাসি।
কি করছেন?কিছুই না।
উত্তর দিবো কতো,
বেকার টাইটেল নিয়ে আজ,
ঘুরছি অবিরত।
বেকার পোলার মত বালাই,
এই দুনিয়ায় নাই,
সাধ করে কি আমরা সব,
বেকার থাকতে চাই?
চাকরির আশায় পার করি দিন,
ঘুরে ঘুরে হতাশ,
চাকরি করা দোস্ত দেখলে,
অপমান লাগে চটাস।
সকালে যাই রাতে ফিরি,
শান্তি নাই কপালে,
ঘরের সকল কাজে থাকি,
হয়ে সাক্ষী গোপালে।
ইশকুলে
লাল ইটে গাঁথা গেট- তার দুই ধারে,
আমাদের আমরা দেখি বারে বারে,
ঐপারে স্কুল আর দালানের পারে,
ঐ পিটি চলে আর ঐ দেখি কারে-
আমাদের স্কুল, আমাদের সময় গাঁথা,
স্মৃতি অন্নদা, শত স্মৃতি বাঁধা-
সাদা আর নীলে, বুকে স্কুলের ছাপটা,
ক্লাশে পড়া করা নয় ঝড় আর ঝাপটা,
লেইজারে হাওয়া- নয় ছোট পাপটা,
পেছনের ওয়ালে- আর শেষের ধাপটা,
আমাদের স্কুল, আমাদের সময় গাঁথা,
স্মৃতি অন্নদা, শত স্মৃতি বাঁধা-
সালাম ভাইয়ের সেই ছুটির ঘন্টায়,
রমজান ভাই গেটে, খুশি মনটায়,
ক্লাশে হাসাহাসি কত বোঝার ক্ষণটায়,
এল টি’র পেছনের সিগারেট-লনটায়,
আমাদের স্কুল, আমাদের সময় গাঁথা,
স্মৃতি অন্নদা, শত স্মৃতি বাঁধা-
নিঃস্বার্থ সেই দিনের শেষে,
যেতে যেতে পথে কত ভালবেসে,
যত দূরে থাকি, ফের ফিরে এসে,
বন্ধুরা যত, সেই আগের বেশে,
আমাদের স্কুল, আমাদের সময় গাঁথা,
স্মৃতি অন্নদা, শত স্মৃতি বাঁধা।।
[ব্রাহ্মণবাড়িয়া'র অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়- স্কুলটির জন্ম ১৮৭৫-এ এবং বাংলাদেশের প্রাচীনতম বিদ্যাপিঠসমূহের একটি। ১৩৮ বছর বয়সী স্কুলটিতে এককালে পড়েছি, পড়েছে আমার মত আরো অনেকে-
কবে যাব বন্ধুর বাড়ি
বন্ধুর বাড়িত ঢোলক বাজে
বন্ধুর বোনের বিয়া
আমার বিয়া কবে হবে
যাব টিকলি মাথায় দিয়া।
বন্ধু টিকলি মাথায় দিয়া।
রং বেরংগের গেট সাজাইছে
খাবার নাকছে ধুম
উচা স্বরে গান বাজাইচ্ছে
কাইরা নিছে ঘূম,
হায়রে কাইরা নিছে ঘূম।
বন্ধু আমার মন কাড়িছে
কি জনি কি কি দিয়া।
কবে যাব বন্ধুর বাড়ী
টিকলি মাথায় দিয়া।
বন্ধু হামার কলেজ যায় গো
সাইকেলত চড়িয়া
আমিও স্কুলে যাই গো
রিক্সা ভ্যান করিয়া
হায়রে রিক্সা ভ্যান করিয়া
সাই সাই করি সাইকেল খানা
যায় যে ভ্যানক ছাড়ি।
কেন জানি বন্ধু আবার
আইসে বার বার ঘুড়ি
হায়রে, আইসে বার বার ঘুড়ি
এইনা দেইখ্যা হজ্ঞলে মোক
খেপায় খোটা দিয়া
কবে যাব বন্ধুর বাড়ি
টিকলি মাথায় দিয়া।
বন্ধু টিকলি মাথায় দিয়া।
২৪/০৯/২০১৩
সিরাজগঞ্জ
কোথায় গেলে রাখাল বন্ধু
আকাশ জোরে রাও করিছে
বারিষ আসবে ভারী।
কোথায় গেলে রাখাল বন্ধু
জলদী গরুক আনেন বাড়ি।।
ধানের ক্ষেতে ব্যাঙ ডাকে,
গাছের পাতাও নড়ে
পাখ পাখালি ফিরে চলে
আপন আপন ঘরে।
মোর সোয়ামি বিদেশ গেইছে
জোয়ান বউখান ছাড়ি।
পাষান বন্ধু কওনা কবে
ফিইরা আইবা বাড়ি।।
কোথায় গেলে রাখাল বন্ধু
জলদী গরুক আনেন বাড়ি।।
ফুল বাগানে ফুলের উপর
ভ্রমর আইসা পড়ে
তাইনা দেখে মোর পরাণে
আনচান আনচান করে।
রাইতে আমার ঘুম আসে না
দিনেও ছটফট করি
জানলা দিয়া বন বাদার ও
আকাশ দেইখা ফিরি।
মোর সোয়ামি বিদেশ গেইছ
জোয়ান বউখান ছাড়ি।
পাষান বন্ধু কওনা কবে
ফিইরা আইবা বাড়ি।।
কোথায় গেলে রাখাল বন্ধু
জলদী গরুক আনেন বাড়ি।।
কে তুমি প্রাণ হরা
কে তুমি প্রাণ হরা
টেলিফোনে দিলে ধরা
হরিলে আমার প্রাণরে।।
আমি মরিতে নারি
বাঁচিতেও না পরি
সদা মরি ছট ফটাইয়ারে।
মোবাইলে কথা কইয়া
সাড়া রাত পার করিয়া
পাগল বানাইয়া গেলা ছাইড়ারে
এখন ভুয়া মিস কল এলে
ধাক্কা মারে দিলে
এই বুঝি প্রাণ সখা আইলোরে।
একদিন পার্কে এলে
চটপটি ফুচকা খেলে
মিষ্টি মিষ্টি হাসি দিলে
পাদলুন জড়ালে গলায়রে,
আমি কি তখন আমি আছি
যেন মরিয়াই গেছি,
কেমনে বাঁচব কইন্যা কওনারে।
জেনেও করি, না জেনেও করি-পাপ
আমার থাকতে জনম পাপের
আঁধার ঘুচবে কি মনে
জেনেও করি, না জেনেও করি
পাপ...
করি ক্ষনে ক্ষনে।।
তোমার নিয়ামত ভোগ করি খোদা
সকাল দুপুর রাতে,
তোমার সৃষ্টি দেখে নয়ন জুড়াই
সন্ধা সুপ্রভাতে।
তবু শোকর করি না আমি-২
ভাবি না তো খোদা , এসবি তোমার দানে।
জেনেও করি,না জেনেও করি
পাপ...
করি ক্ষনে ক্ষনে।।
তোমার হুকুম তরফ করি সদা সর্বদা।
তবু তোমার করুণা দিয়া
বাঁচাও হে খোদা।
বিনে পয়সায়,বিনা মুল্যে দিলে,
বাতাস পানি নিদ্রা সর্বজনে।
জেনেও করি না জেনেও করি
পাপ...
করি ক্ষনে ক্ষনে।।
গুরু ভজি গুরু সেবি
গুরু ভজি গুরু সেবি
সময় হয় না সংসার কামে
কতজন যে সফরে গেল
ভোমা মন মনরে আমার...।
অচিন পুরের অচিন ধামে।
আমি এক পড়ুয়া কামলা।
বন্ধুরা বড় বড় আমলা
আমলা কামলা মুন্সি মোল্লা
ছুটিতে গেলে ফেরেনা কামে।।
গুরু ভজি গুরু সেবি
সময় হয় না সংসার কামে।।
বাবা দাদা চাচা জেঠা
গেল সবাই বাকি কেঠা।
ভোলামন মনরে আমার...।
ফুপা ফুপুর আদর ভূলতে
আঁখি জলে লেটাপেটা।
তবু আমার হুস হয়না
সময় হয় না সংসার কামে।
গুরু ভজি গুরু সেবি
সময় হয় না সংসার কামে ।।
গুরু তোমায় সন্ধান করি
কত দেশ বিদেশে ঘুড়ি।
দেশে দেশে ঘুরে ঘুরে
আসলাম আবার ঘরে ফিরি।
ভোলামন মনরে আমার...।
নিজের মাঝে খুজে দেখলে
পৌঁছবো নাকি গুরুর ধামে।।
গুরু ভজি গুরু সেবি
সময় হয় না সংসার কামে ।।
সময় মত দেও টান।
কতই খেলা জানরে বাড়ই কতই খেলা জান
ইচ্ছা মত ছাইড়া দিয়া সময় মত টান
রে বাড়ই,
সময় মত দেও টান।
পাঠালে জগত সংসারে কইরা অসহায়
মায়া মমতার খুটি গেঁড়ে করিলে সহায়।
ধীরে ধীরে আকাশ পাতালে পাতিল সংসার,
সাদ্দাম নমরূধ ফেরাউন হল তোমার দাবিদার
ভোলামন মন মনরে আমার-২......।
ভেংগে চুড়ে সব খান খান করলা
রাখতে তোমার শান।
সময় মত দেও টান।
কেউবা রাজপ্রাসাদে কেউবা থাকে বৃক্ষ তলে
কাওকে করেছ অংগহীন প্রতিবন্ধি তাঁরে বলে
কেউবা ঘোরে দ্বারে দ্বারে নিয়ে ভিক্ষের থলে
কেউবা আবার খেতে পারে না ডাষ্টবিনে ছুড়ে ফেলে।
ভোলামন মন মনরে আমার-২......।
কার ইশারায় হচ্ছে এসব
কে করবে প্রমাণ।
সময় মত দেও টান।
১০/০৮/২০১৩খ্রীঃ
অন্তর্যামী নাম
আমার অন্তরেতে বাস করে যে
অন্তর্যামী নাম
তবু আমি কিছুই জানিনা
ভোলামন মনরে আমার------
মইলে কোথায় ধাম।
মাটি পানি কাঁদার বিছানা
কেউবা ডুবে জলে
কেউবা আগুনে পুড়ে
কেউবা জন্তুর পেটে
শরীরটার তো হইল গতি
অন্তরের খাবার কি?
ভোলামন মনরে আমার------
জানিনা তার নাম।
অন্তরেতে বাস করে যে
অন্তর্যামী নাম
মুসলমানে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ
পড়ে জামাত করে
ইহুদী খ্রীষ্টান গীর্জা প্যাগোডায় যায়
প্রতি শনি রবিবারে।
ভোলামন মনরে আমার------
সব অন্তরের একই বানী
সব আহলে কিতাবের
একই বানী
শুধু ভিন্ন ভিন্ন নাম।
অন্তরেতে বাস করে যে
অন্তর্যামী নাম
হিন্দু বৌদ্ধও পুজা পাঠ করে
জপে হরিনাম
আরও কত শত জাতি আছে
জানিনা তাদের নাম
তারাও তাদের মত করে
ভোলামন মনরে আমার------
ডাকে প্রভুর নাম।
অন্তরেতে বাস করে যে
অন্তর্যামী নাম
০৮/০৮/২০১৩খ্রীঃ
উত্তরা, ঢাকা।
হৈ হৈ..রৈ রৈ.কোথায় গেলি সব... আমায় ফেলে।।
হৈ হৈ..রৈ রৈ.কোথায় গেলি সব... আমায় ফেলে।।
বাহিরেতে উতাল পাতাল(২) হাওয়ায় সবই দোলে
ডার্লিং আমায় ফোন করেছে
ভাল বাসবে বলে।
সে যে ভালবাসবে বলে।
কোথায় যাব কি করিব (২) কি যে জবাব দিব
সামনে গেলে শরমে বুঝি মরেই আমি যাব।
হায় হায় মরেই আমি যাব।
কোথায় গেলি সখি তোরা
কোথায় গেলি সখি তোরা
যাস না আমায় ফেলে।
ডার্লিং আমায় ফোন করেছে
ভাল বাসবে বলে।
সে যে ভালবাসবে বলে।
সমুদ্রেতে ভাটা ছিল জোয়ার এসেছে
মাঝি মাল্লা মনের সুখে গান ধরেছে।
হায় হায় গান ধরেছে,
সেই জোয়ারে আমায় বুঝি কাবু করেছে
বুকের ভিতর ঠান্ডা গরম জ্বর এসেছে
হায় হায় জ্বর এসেছে।
কোথায় গেলি সখি তোরা
কোথায় গেলি সখি তোরা
যাস না আমায় ফেলে।
ডার্লিং আমায় ফোন করেছে
ভাল বাসবে বলে।
সে যে ভালবাসবে বলে।
২৬/০৭/২০১৩ খ্রীঃ
উত্তরা
Those were the Days
সেই কৈশোরে গ্রাম থেকে চলে এসেছি। আজও গ্রামে গেলে ফেলে আসা দিনগুলি স্মৃতিকাতর করে তোলে। পুরনো বন্ধুদের সাথে কাটানো সময়গুলো পিছু ডাকে বার বার। সময় চলে যায় নিজস্ব নিয়মে কিন্তু কিছু কিছু মূহুর্ত, স্থান কখনও মন থেকে হারিয়ে যায়না। তেমনি কিছু কবিতা, গান নিমিষেই নিয়ে যায় অন্য ভুবনে, নস্টালজিক করে দেয়। এরকম একটি গান Those were the days.
গানটির কৃতিত্ব ‘জেনে রাস্কিন’ এর যিনি রাশিয়ান কবি Konstantin Podrevskii কবিতা থেকে তৈরি একটি রোম্যান্টিক গান Dorogoi dlinnoyu কে ইংরেজিতে রুপ দেন। সর্ব প্রথম ১৯২৫ সালে রাশিয়ান গায়ক Alexander Vertinsky এবং জর্জিয়ান গায়ক Tamara Tsereteli গানটির রেকর্ডিং বের করেন। কিন্তু ইংরেজী ভাষাভাষীদের মধ্যে গানটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে মূলত ১৯৬৮ সালে Mary Hopkins কণ্ঠে, যা দীর্ঘদিন ইউএস এং ইউকে সহ বিভিন্ন দেশের টপ চার্টে ছিল। গানটি তৎকালীন সময়ে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল যে পরবর্তীতে Mary Hopkins আরও চারটি ভাষায় গানটি রেকর্ড করেছিলেন। স্প্যানিশ (Que Tiempo Tan Feliz), জার্মান (An jenem Tag), ইতালিয়ান (Quelli Erano Giorni), ফ্রেঞ্চ (Le temps des fleurs)
সব শেষ করেছ তুমি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে
এক ফোটা পানিও কি রেখেছ চোখে
আবার কাঁদবো কি তবে হৃদয় জ্বালায়ে
হৃদয় সে তো মরুভূমি হয়েছে কবে
সব শেষ করেছ তুমি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে।।
দ্বিচক্র যান খানি পংখীরাজের মত
শহরের এ প্রান্থ থেকে ও প্রান্তে যেত।
লতার মত জড়িয়ে পথের দিশা দিতে যখন
মহাবীর মহনায়ক ছিলাম তখন।
সেই সে আমি আজ কোথায় গেলাম হারিয়ে।
সব শেষ করেছ তুমি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে।।
হঠাত তুমি কোথায় গেলে হারিয়ে
দিন ক্ষন মাস গেল পথ চেয়ে চেয়ে
মোবাইলের রিং সহসা বাজিত যখন
উচাটন হৃদয় নাচিত ময়ূরী নাচন
ভুল যখন ভাঙ্গল, সে তো তুমি নয়।
মহাকাশ সম শুন্যতা এল হৃদয় জড়িয়ে
সব শেষ করেছ তুমি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে।।
২৭/০৭/২০১৩ খ্রীঃ
বনানী
যে ঝড় তুলেছ তুমি
যে ঝড় তুলেছ তুমি হৃদয়ও কাননে
তুমি চাইলে চলে এসো
কোন এক ফাগুনে।
তুমি চাইলে চলে এসো..।।।
ফাগুনের আগুন ঝড়া ফুলও বনে
সাজাব তোমায় আমি যতনে যতনে
বঁইচি না কথার মালা পড়াবে গলে
ঝড়নার জল জল ছল ছল দুল পড়াব কানে।
তুমি চাইলে চলে এসো...।।
বন্ধু তুমি আমার বন্ধু হলে
খোপায় জড়াব তোমায় ফুলে ফুলে
প্রভুর নামের মালায় সাজাব তোমায় নিরজনে,নিরজনে।
তুমি চাইলে চলে এসো...।
বন্ধু কাঁদে শুধু বন্ধুর তরে
যতদিন আকাশে চাঁদ তারা নিহারিকা রবে
তুমি কি সেজেছ কভু সমীরনও সাজে
কিযে সুখ তাতে জানাব তোমায় নিরজনে নিরজনে।
তুমি চাইলে চলে এসো...।
তব বিহনে এ দিল মরু সম,
চাতক পখির মত চেয়ে থাকি তব পথ পানে
এ তৃষ্ণা কি কভু মিটিবে প্রিয় তব বিহনে,এ ত্রিভূবনে।
তুমি চাইলে চলে এস.।।।
২৩/০৭/২০১৩ খ্রীঃ
বনানী।