ইউজার লগইন
গান
সোনার হরিন
নিঠুর বনে ঘুরে ঘুরে সোনার হরিন খুঁজে মরে
প্রান জুড়াতে চাও কী শীতল পাটি
সোনার খাঁচা একদিন হবে মাটি
দুখ পাখিটার নয়ন জলে সময় নদী বয়ে চলে
কোন সুখেতে নাড়ো কলকাঠি
সোনার খাঁচা একদিন হবে মাটি
আশায় আশায় জনম যাবে দেহঘড়ি দম ফুরাবে
পাবে তুমি পরপারের চিঠি
সোনার খাঁচা একদিন হবে মাটি
শোক যাতনা সকল ভুলে সাজবে জগত ফুলে ফলে
তোমার তখন চিরকালের ছুটি
সোনার খাঁচা একদিন হবে মাটি
আবোল তাবোল - ১৬
# আমি, তুমি ও আমাদের কথকতা #
মাঝেই মাঝেই আমার খুব ইচ্ছা করে নিয়মিত একটা কিছু লিখতে,
শান্ত ভাই এর মত অত ভালো না লিখতে পারি -
নতুন আরও কিছু বন্ধুর মত লিখতে পারলেও একটা কিছু করা হতো।
তাও পারিনা। ভালোই লাগে না।
প্রিয় ব্লগ টাকে এভাবে ঘুমাতে দেখলে কারই বা ভালো লাগে!
মাসুম ভাই তাও মাঝে মাঝে আসেন, লেখেন - কমেন্টের উত্তরও দেন। রাসেল ভাই, নিভৃতদাও উঁকি দিয়ে যান মাঝে মাঝে।
শাপলা আপু সেই কবে একটা লেখা দিয়েই উধাও,
জোনাকি আপুর তো কোন আওয়াজ নাই।
জ্যোতি আপুকে কিছু বলবো না, অভিমান করলাম!
জেবিন আপু ছবি তুলতে তুলতে হারায়া যাইতাছে,
তাও একটা ছবিব্লগ দেয় না। এমনই পোস্টের কথা বাদই দিলাম!
আজ শুরুর মাসটাতেই প্রিয় মায়াবতী আপুর লাইফের খুব স্পেশাল কিছু সময় রয়েছে অপেক্ষায়, এই সময়টায় তার অনুভূতি জানাতে যে একটু আসবে তাও না! একটা বার দেখা পর্যন্ত দিতে আসে না আজকাল।
আর তানবীরা আপু এখন দেশে। কত্ত কত্ত মজা না জানি হচ্ছে সিসিমপুরে, তা যদি আমাদের সাথেও একটু আধটু শেয়ার কর হয় কি এমন ক্ষতি হয় তাতে?!
সাঈদ ভাই এর 'বিলাসী' সেই কবে শেষ,
আর নতুন কিছু দিতে আসে না! কিপ্টা হইয়া গেছে!
একটুখানি রবির গানে..
একটা সময় ছিল,
কোথাও রবিবুড়োর গান হবে শুনলেই দৌড়ে চলে যেতাম শুনতে।
বাসার কাছে হলে তো ভালোই, একটু দূরে হলেও সমস্যা নেই।
আজকাল আর তেমনটা হয় না, সময় করে আর যাওয়া হয় না।
সময়টাই খুব অস্থিরতার,
তাই আজকাল বলা চলে এইসব প্রোগ্রামের খবর চোখেই পড়ে না খুব একটা।
যাই হোক, প্রতিবছর রবি বুড়োর জন্মদিনে ৩/৪ দিনের রবীন্দ্র উৎসব আয়োজন করে থাকে বাংলাদেশ জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী সংস্থা বা পরিষদ। এবারও করেছিল।
৮ থেকে শুরু করে ১১ মে। আগে প্রায় প্রতিদিনই, এমনকি দিনে দুইবেলাও যাওয়া হত গান শুনতে। শাহবাগে পাবলিক লাইব্রেরির শওকত ওসমান মিলনায়তনে।
এবার শুধু একদিনই যাওয়া হয়েছে, পরশু। কাল যাওয়ার ইচ্ছা ছিল ছায়ানটের প্রোগ্রামে। সাভারেরর ভবনধ্বসে ১৭ দিন টিকে থেকে ৩৯১ ঘণ্টা পর উদ্ধার হয়ে আসা মিরাকল রেশমার আনন্দের রেশে আর যাওয়া হয় নি ওখানে।
পাবলিক লাইব্রেরি অথবা ছায়ানট, এইসব জায়গায় গেলে সবচেয়ে ভালো লাগে যে ব্যাপারটা তা হল একসাথে এত্ত মানুষ চুপচাপ মুগ্ধ হয়ে রবি বুড়োর গান শোনা। আর এইসব প্রোগ্রামে গেলে চেনাজানা গানের পাশাপাশি অনেক অচেনা আনকমন গানও শোনা হয়ে যায়, এই ব্যাপারটাও খুব ভালো লাগে আমার।
সময় মত টান
কতই খেলা জানরে মওলা
কতই খেলা জান
বিনি সুতায় ছাইড়া দিয়া
সময় মত টান রে মওলা
সময় মত টান।
কত সুন্দর বাড়ী আমার
কত সুন্দর গাড়ি
টাকা কামাই কাড়ি কাড়ি
ঘরে সুন্দর নারী
ভোগ বিলাসে আছি মজে-২
তোমায় স্বরি কি কখনও।
বিনি সুতায় ছাইড়া দিয়া
সময় মত টান রে মওলা
সময় মত টান।
বন্ধু বান্ধব ছেলে মেয়ে
সময় কাটাই নেচে গেয়ে
ভোগ বিলাসে মত্ত থাকি-২
নতুন নতুন স্বপ্ন আঁকি।
যেতে হবে সকল ছেড়ে
মন মানে কি কখনও
বিনি সুতায় ছাইড়া দিয়া
সময় মত টান রে মওলা
সময় মত টান।
২৬/০৪/২০১৩ইং
গ্লানি আমায় ক্ষমা করো প্রভু
গ্লানি আমায় ক্ষমা করো প্রভু
কর্মক্ষেত্রে মারা পড়ি কভু।
. . . এই যে মাতার কত আশা
. . . রুজি করে খাওয়াবে ছোড়া
. . . এই মেয়েটা চালাতে সংসার গেল মারা
. . . সেই দীনতা ক্ষমা করো
. . . . . . ক্ষমা করো প্রভু।
এই বেদনা ক্ষমা করো প্রভু
ভাতের দিকে তাকাই যদি কভু।
. . . ক্ষুধার জ্বালায় রুজির তাড়ায়
. . . যায় যদি গার্মেন্টস পাড়ায়
. . . সেই দীনতা ক্ষমা করো
. . . . . . ক্ষমা করো প্রভু।
পরষ্পর বিপরীত দুই তথ্য
[২য় ছবিটি তুলেছেনঃ তসলিমা আকতার]
অনুপম অনুপম!
শিরোনামের দ্বিতীয় শব্দটুকু বিশেষ্য, প্রথম অংশটুকু বিশেষণ!
বলছি আমার একজন প্রিয় শিল্পী অনুপম রায়ের কথা। আমাদের সবার চেনা ভারতীয় বাংলা সিনেমার সুরকার কাম প্লেব্যাক শিল্পী নয়, আজ বরং একটু অচেনা কেবলই শিল্পী অনুপম রায়ের গান নিয়ে কিছু কথকতা হয়ে যাক।
অনুপম রায় কে কেবলই একজন প্লেব্যাক শিল্পী ভাবলে ভয়ংকর একটা অন্যায় হবে। কারন সে একই সাথে তার বেশিরভাগ গানের লেখক এবং সুরকারও বটে। আমার মতে একটা কবিতা বা গান তখনই সত্যিকার পূর্ণতা পেয়ে থাকে যখন কবি নিজেই তার কবিতাকে তার অনুভূতির সুরে সাজিয়ে একটি গানে পরিণত করে তুলতে পারেন। বর্তমান সময়ে দুই বাংলা মিলিয়েও এরকম শিল্পী হাতেগোনা কয়েকজন মাত্র পাওয়া যায়। এজন্যই আমার মতে, অনুপম সত্যিই অনুপম।
বাদলা হাওয়ার রাত, হাওয়া বদল গান..
ইদানিং বেশ কিছু গান জমে আছে। শুনেছি তবুও যেন শোনা হয় নি।
কাল মধ্যরাতের কথা হবে। নাহ, আরো বেশ কিছু সময় পরে। বলা যায় প্রায় ভোর, ঘুমাবো বলে শুয়ে আছি।
তখনই শুনেও না শোনা এমনই কিছু গান শুনছিলাম। শুনতে শুনতেই হঠাত্ ঝড়ো হাওয়া আর শিলাবৃষ্টির ঝাপটা যেন আমার ছোট্ট ঘরটাকে মুগ্ধতায় ভরে দিল কোন কথা না বলেই।
খেয়াল করা হয় নি কখন যেন দুইটা গানে ঘুরেফিরে বারেবার হারিয়ে যাচ্ছি। আরো একটু মন দিয়ে শুনবো বলে ভাবতেই হাওয়াবদল নামের একটা মুভির দুটা গান মন পুরো আওলে দিল নিমিষেই।
প্রথমেই অরিজিত্ সিং এর গাওয়া 'মনে পড়লে'। শুনে নিতে পারেন এখানে ।
গানের কথাগুলো এরকম -
মনে পড়লে
অকারন
কাউকে বলা বারণ।রিম ঝিমঝিম
বরষায়
তুই আজ ভেঁজার কারন।মেঘেদের ডাকবাক্সে
তোর চিঠি পৌছে দিলাম।হাওয়ায়
রাতপাখি গান গায়
চোঁখ মুঁছে যায়
রুমালে শুকায়
জ্বরের আরামে
ঘুম এসে যায়।লাস্ট ট্রেন
হলে মিস
তোর কাছে করি আবদার।
বিষাদলোকের জোছনায় ভেসে যেতে, ভালোবেসে – কিছু কথকতা..
বেশ অনেকদিন ধরেই মনে হচ্ছিল আজকাল লুপে ফেলার মত নতুন গান বলতে গেলে আসছেই না। মাঝে মাঝে কালে কদাচিৎ কিছু হয়তো মিলে। কিন্তু তার জন্যও আজকাল হাত বাড়াতে হয় ওপার বাংলায়। কিছু কিছু সময়ে একসাথে যখন অনেকগুলি এলবাম রিলিজ পায় তখন দেখা যায় কয়েকটা গান পাওয়া যায় যা হয়তো কয়েকবার শোনা যায়। কিন্তু টানা শুনে নেয়া যাবে, আবার শোনা যাবে এমন কোন গানের এ্যালবামের কথা ভাবলে কিছুই মাথায় আসে না আমার।
খারাপই লাগে ভাবতে। সেই কবে পেয়েছিলাম কৃষ্ণকলি'র 'সূর্যে বাঁধি বাসা', অর্ণবের 'হোক কলরব' অথবা হাবিবের 'শোনো'। প্রায় সবগুলা গানই ছিল শোনার মত, দুয়েকটা ছাড়া কোন গানই স্কিপ করতে হত না। একবার ছেড়ে দিলেই হত, দিব্যি হারিয়ে যাওয়া যেত। তেমন এ্যালবাম আর পাওয়াই যায় না, এই আফসোস আমার মাঝে মাঝেই ঘুরে ঘুরে ফিরে আসে।
অস্থির সময়ের ভিড়ে কিছুক্ষণ!
অস্থির সময় আমাদেরকে এক অনিশ্চিত পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিচ্ছে। আমরা প্রত্যেকেই কম বেশী আতঙ্কিত। তবুও জীবন থেমে থাকবে না, হরতাল, জ্বালাও-পোড়াও, মৃত্যু সবকিছু ছাপিয়ে মানুষ এগিয়ে যাবে জীবনের প্রয়োজনে! এতদিনের পরিচিত যাপিত জীবনে এখন যোগ হয়েছে নতুন আকাঙ্খা! অনেকদিন ধরে বয়ে বেড়ানো স্বপ্নের বাস্তবায়ন! জানি এ পথ মোটেও সহজ নয়, তবুও স্বপ্নের হাত ধরে সবাই এগিয়ে চলি আগামীর পথে!
সেই ছোটবেলা থেকেই গানের সাথে বন্ধুত্ব! ভায়োলিন আমার খুব প্রিয় একটি মিউজিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট, কিছুদিন অবশ্য এটা শেখার ভীমরতিতে পেয়ে বসেছিল তবে সময় আর প্রাক্টিসের অভাবে ভাটা পড়েছে সে চেষ্টায়! তবুও মাঝে মাঝে প্রিয় কিছু সুর শুনি, সবার সাথে শেয়ার করতেই লিঙ্কগুলো দিলাম!
আবোল তাবোল - ১৫
# আমি; এবি, আমরা : বাউন্ডুলের জবানবন্দি #
আজকাল এবি তে আসলেই মন ভাল হয়ে যায়। আমি এবি'র খোঁজ পাওয়ার পর থেকেই দেখে আসছি, ভাল লেখা যত টা না চোখে পরে তার চাইতে ঢের বেশি লেখা অদেখাই রয়ে যায়। এর বড় একটা কারন হল ভাল লেখিয়েরা এখন আর লেখতেই চান না, প্রিয় লেখিয়েরা কেবলই হারিয়ে যাওয়াদের দলে নাম লেখিয়ে যান!
তাই বরাবরই আমার একটা আফসোস কাজ করত যে, এবি'র স্বর্ণযুগটা আমার দেখা হল না! ইদানিং সেই আফসোস টা আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে।
প্রিয় লেখকেরা আবারও ফিরে আসছেন, লগ-ইন করছেন । চমৎকার সব লেখা পর্যন্ত দিচ্ছেন। আর এবি'র নিয়মিত প্রানের বন্ধুরা তো সাথে আছেন প্রতিদিনই।
সব মিলিয়ে প্রায় প্রত্যেকদিনই প্রথম পাতায় জায়গা করে নিচ্ছে অসাধারণ সব লেখা, প্রিয় ব্লগ কে এমন প্রাণচঞ্চল দেখতে কার না ভাল লাগে!
প্রায় মাসখানেক পার হয়ে গেছে, কিছু লিখতে বসা হয় না। বেশ কয়েকদিন ধরেই ভাবছি, হাবিজাবি একটা কিছু লিখব। লেখা হয় না। আসলে, লেখার সাহস আর উৎসাহ কোনটাই আগের মত পাই না আজকাল।
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাটাঃ-
আইচ্ছা, পিরে আসার্পর আবার্ফের চৈলাগেস্লাম। শাবাগে ডাক দিসিলো যেডি এরাইতে পারিনাই। হাজার্হৌক, দেশের্ডাক এরানি যায়না। পৈলা পৈলা পতিদিং গেসি, এক্সপ্তা পরেত্থে যাউয়া কোমাইয়া দিসি। প্যাটের্ধান্দায় থাক্তে হৈলে এট্টুহিসাব কর্তেই হৈ। যাউজ্ঞা এলা, যা কৈতেসিলাম- শাবাগের আন্দুলুন আমার্ভিত্রে জোশাইনা দিসিলো। কিন্তুক রিসেং কামকার্বারে হাল্কিশ ঝাস্পা হৈয়া যাইতেচি আর্কি। অবৈশ্য আমার্ঝাস্পা হোউয়ায় আস্লে কিছু যায়াসে না। ত্য হাচা কৈতেছি বেলুঙ্গের কতা হুনলেই কেরাম কন্ডম কন্ডম চিন্তা মাতায় হান্দায় যায়, কিকর্মু? মনৈ পাপ। আমি হ্লায় সুবিদাবাদির *ট, হেল্লিগা আমার্কতায় কান্দিয়েন্না। পোলাপাইনে কস্ট কর্তেছে অবৈশ্যৈ সফল হৈবো। যত দুয়া কালামজানি পর্তেছি সবার্সাফল্যের লাইগ্যা।
আইজারা আবার্ফের হাজির্হৈসি আরেআরেক্কান প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য হাতেরাঙ্গুলের ডঘায় লৈয়া। আপ্নেগোর খিদ্মতে প্যাশকর্তেচি এইবেলা
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
আম্রার পুতলা আম্রারে কয় মেও
তুম্রার পুতলা কেম্মে চুম্মা দেও
তুমার চৌক্ষে যকন রাকি চৌক্ষ
পাংখা মেইল্ল্যা উইরা যায়গা দুক্ষ
আবোল তাবোল - ১৪
#
আর মাত্র কয়েকটা দিন। আরেকটা বছর শেষ হয়ে এলো।
২০১২, কেমন গেল তা নিয়ে কিছু বলে লাভ নেই আসলে। বছর শেষ হতে নিলেই মানুষজনের হিসাবনিকাশের বহর দেখলে একটু অবাক-ই হতে হয়। একদিকে চলে চলে যাওয়া বছর নিয়ে পোস্টমর্টেম, আরেকদিকে চলে যত নিউ ইয়ার রেজ্যুল্যুশনের লিস্ট বানানোর কাজ। এসব আমার ভাল্লাগে না। কি লাভ!
প্রত্যেকটা দিন পার হয় নানা রকমের দুঃসংবাদ হজম করে। এতসবকিছুর পরেও যে খেয়েপড়ে বেঁচে মুভি দেখে গান শুনে দিব্যি প্রতিদিন চায়ের কাপে ঝড় তুলে চলছি, এই জমানায় এর চাইতে বড় আশীর্বাদ আর কি ই বা হতে পারে!
বছর শেষে বেঁচে যখন আছি; বলতে হবে ভাল-ই আছি।
আর আসছে বছর কি কি করব তা নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করেও আসলে লাভের লাভ কিছুই হয় না। আমাদের একেকটা প্রিয় প্ল্যান ভণ্ডুল করে দেওয়ার চাইতে প্রিয় কাজ মনে হয় নেই অসময়ের হাতে। আগে করতাম, এখন তাই লাইফ নিয়ে বড়সড় কোন প্ল্যান করি না আর। আর কাউকে কোনরকম কষ্ট না দিয়ে নিজের মত থাকতে পারলেই অনেক, আর কিছু চাই না আমার।
উপরে তো একজন আছেনই, বাকিটা উনিই দেখবেন। তাইলে, যা হবার ভালই হবে!
#
ও বন্ধু আমার(বন্ধু নিয়ে আমার লেখা গান)
ও বন্ধু আমার হারানো আকাশের নীল
পুরোনো হাসিতে মলিন
ওবন্ধু আমার কত চেনা!
ও বন্ধু আমার কোথায় আছিস কেমন?
হারানো দিন কেন আজ ফিরে চায় এ মন!
ওবন্ধু আমার ভাল থাকিস কেমন?
সময় কি ছাড়াতে পারে পুরোনো হাতের বাঁধন!
কবেকার কোন্ শ্রাবণে কবেকার কোন্ সুখ
কোথাকার কোন মেয়ে ভাসিয়ে দিয়েছিল বুক।।
অবসরের অলস মুহূর্তে মনে পড়ে সেইক্ষন...
ওবন্ধু আমার কোথায় আছিস কেমন!
বন্ধু আমার ভালো থাকিস কেমন!
কবেকার কোন ফাগুনে পলাশ বেলার মেলা
স্কুল পালিয়ে হারিয়ে গিয়েছি সারা দুপুর সন্ধ্যাবেলা।।
অবসরের অলস মুহূর্তে খুঁজে ফিরি সেইক্ষন...
ও বন্ধু আমার কোথায় আছিস কেমন!
সময় কি ছাড়াতে পারে পুরোনো হাতের বাঁধন!
ইলেকশন সুখের হয় রমনীর গুনে
ইলেকশন সুখের হয় রমনীর গুনে
এই কথা সত্যি হয়েছিল (ওবা) মায়ের জীবনে।
শেষ বেলায় স্যান্ডি মাথায় দিলো বাড়ি
নির্বাচনী ভাগ্য দিলো নাড়ি
যেটুকু সংশয় ছিল মনে
তাও উড়ে গেলো হায় গগনে
এই কথা সত্যি হয়েছিল (ওবা) মায়ের জীবনে।
পরাজয় দিয়ে তুমি জয় নিলে
হেসে হেসে টিভিতে ভাষন দিলে
মা আমার চেষ্টা করো
শান্তি যেনো থাকে এই ভুবনে
এই কথা সত্যি হয়েছিল (ওবা) মায়ের জীবনে
তানবীরা
০৭/১১/২০১২
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?