ইউজার লগইন
ছবি ব্লগ
ছবি ব্লগ: হঠাৎ বান্দরবনে একদিন :)
ইটকাঠ ঘেরা এই পাথরের শহরেতে হৃদয়ের কারবার? লোকসান বারবার। বাট... আমরাতো হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল... তাহলে? উপায় একটাই... আমরা সবুজে বাঁচি... সবুজে থাকি... সবুজ করি আমাদের এই মন... চির সবুজ এই দেশের সবুজ গালিচায় গড়াগড়ি করে সবুজ হয়ে আবার কর্মোদ্দিপনার সংগ্রহ নিয়ে ফেরা।
হুটহাট আয়োজন ছাড়া আসলে কিছু হয় না... তারপরেও ঋহানের কথা মাথায় রেখে কিছুটা হিসাব নিকাশ... রবিবার জন্মাষ্টমীর ছুটি হওয়াতে প্রায় ৩ দিনের একটা লম্বা অবসর। অনেক দিন ঢাকার বাইরে বের হওয়া হয় না... কিছুটা হাঁসফাঁস ছিলোই ... এমন সুযোগ কি কখনো হাতছাড়া করা যায়? এবারের ট্রিপ বান্দরবন এবং তার আশপাশ...
কৃষ্ণচুড়ায় রাঙানো জীবন...
কৃষ্ণচূড়ার সাথে আমাদের সখ্যতা বলা যায় শুরু থেকেই। বাংলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কৃষ্ণচূড়ার বৃক্ষরাজী। অন্য সময়টাতে এই গাছ তেমন একটা লক্ষণীয় নয়। গ্রীষ্মের এই সময়টাতে গাছগুলো হঠাৎ করেই আমাদের সামনে উপস্থিত হয়া তার রূপ নিয়ে।
ষড়ঋতুর এই দেশে মুর্হুমুহু পাল্টায় সময়ের রূপ, গন্ধ। কাল বৈশাখীর ছোঁয়ায় গ্রীষ্মের এই তাপদাহে আমাদের মনের আগুনকে আরেকটু বাড়িয়ে আমাদের সামনে হাজির হয় রক্ত রাঙা কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়াকে দেখলে মনে হয় যেন কোনো আগুনের জ্বলন্ত শিখা।
ইটকাঠের এই ঢাকার শহরে যেখানে বৃক্ষের দেখা পাওয়াই মুশকিল সেখানে কৃষ্ণচুড়া দেখাটা হয়তো শহরবাসীর কাছে বিশাল পাওয়া। এক সময়ের ক্রিসেন্ট লেক (চন্দ্রিমা উদ্যান/জিয়া উদ্যান) এর দুপাশেই এই সময়টা লালাভ রঙে ঢাকাবাসীকে আকৃষ্টকরে বিপুল ভাবে।
ভ্রমণ: নোয়াকোট, ছাতক, সিলেট
বর্ষা... আবহমান বাংলার আরেক রূপ। বৃষ্টির টাপুর টুপুর শব্দে, ঘন মেঘের ঘোর বরষায় বাঙালির মন উচাটন করে না এমন ঘটনা আসলেই বিরল। বৃষ্টির শব্দের মাঝে, বৃষ্টির ঘ্রাণের মাঝেই রয়েছে মাদকতা। বাঙালির জীবনে বর্ষার প্রভাব অনেক। আমাদের জীবনের সাথে জড়িয়ে রয়েছে বর্ষা (জলিল ভাইয়ের বর্ষা না আবার । আষাঢ়ে-শ্রাবণে ঘন ঘোর বরষায় বাঙালির মন উতলা হয়। মানুষের মন নেচে ওঠে। বিরহে কাতর হয়। কারণ বর্ষা এলেই আমাদের মনের মাঝে মেঘ গুড়গুড় করে ওঠে। আমাদের মনের সেই গুড়গুড় মেঘের কথাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন―
‘এমন দিনে তারে বলা যায়
এমন ঘন ঘোর বরিষায়।’
কখনো উদাস... কখনো আলেসেমি.. কখনোবা মুগ্ধতা... ভিন্ন ভিন্ন রূপে বর্ষার উপস্থিতি প্রতিয়মান বাঙলার ঘরে ঘরে... 'মানুষ কি জানে ক্যান মোচড়ায় মানুষের মন?' সৈয়দ শামসুল হকের এই প্রশ্নটার কি কোন উত্তর হয়?
লালাখাল : হেভেন অন আর্থ!
গত দুই তিনদিনে যখনই ব্লগে ঢুকতেছি মন ভালো হয়ে যাইতেছে।
এত্ত এত্ত প্রিয় চেনামুখের হঠাৎ করে এভাবে ফিরে আসা,
মন ভালো না হয়ে কোন উপায় আছে নাকি!
সবাই লেখা দিতাছে, আমার মাথা ব্ল্যঙ্ক হয়ে আছে। কিছু লিখতে পারতেছি না, ব্যাপারটা ভাল্লাগতাছে না। তাই মনে হল, একটা ছবিব্লগ দিয়া দেই।
আমি গরিব সরিব মানুষ, ডিএসএলআর নাই তাই আর ফডোগফুর হইতে পারলাম না। কি আর করার, তাই দুধের স্বাদ গুড়াদুধে মিটাই! আমার মোবাইল ক্যামরাই ভরসা।
এখন লেখায় ঢুকি -
এখনো পর্যন্ত আমি বোধহয় সবচেয়ে বেশি বার ঘুরতে গিয়েছি সিলেটেই। এই সিলেট শহর থেকে জাফলঙের পথে বাসে ঘন্টা দেড়েক গেলেই সারিঘাট। সেখানে নেমে কাকচক্ষু স্বচ্ছ বরফ শীতল জলের সারি নদীতে নৌকায় ঘন্টাখানেক গেলেই..
সোনারং বালুকাবেলা,দু’ধারে সবুজ পাহাড় আর ছিমছাম চা বাগানের কোল ঘেঁষে..আকাশের সাথে সন্ধি করে অপরূপ নীল পানির লালাখাল। পৃথিবী-তে আমার দেখা দ্বিতীয় প্রিয় সুন্দরতম জায়গা। এক কথায় বললে, হেভেন অন আর্থ!
আমি দুইবার গিয়েছি এখনও পর্যন্ত। আজ প্রথম দেখার মুগ্ধতাটুকু শেয়ার করবো বলেই লিখতে বসা। দিনটা ছিল - ২০১০ সালের ১২ই ডিসেম্বর।
আর কথা না বাড়িয়ে ছবি দেখি -
লক্ষ মা - বোন মাফ চাই ফাঁসির দাবি ছাড়ি নাই
আর কোন কথা নাই, আর কোন শব্দ নাই দাবি একটাই সব রাজাকারদের ফাঁসি চাই
আর কোন কথা নাই, আর কোন শব্দ নাই দাবি একটাই সব রাজাকারদের ফাঁসি চাই
আর কোন কথা নাই, আর কোন শব্দ নাই দাবি একটাই সব রাজাকারদের ফাঁসি চাই
আর কোন কথা নাই, আর কোন শব্দ নাই দাবি একটাই সব রাজাকারদের ফাঁসি চাই
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?
একটি ফটোওয়াকের গল্প
বছরের এই সময়টা কোন না কোন ভাবে কাশফুল দেখতে বের হওয়া হয়। শরতের এই ফুলকে খুব বেশী সময় ধরে পাওয়া যায়না যদিও। শেতশুভ্র সাদা সাদা ফুলে ছেয়ে যায় ধরনী... সাথে নীল আকাশ... মাঝে মাঝে সাদা মেঘগুলোর উদ্দেশ্যহীন ভাবে ঘুড়ে বেড়ানো।
সুযলা সুফলা শষ্য শ্যামলার এই দেশ... দেশের প্রতিটা ঋতুরই আসা যাওয়া টের পাই... সময়ের গন্ধ ছড়িয়ে পরে বাতাসে... এখন যেমন সকালে ঘুম ভাংলে টের পাই শীত আসতেছে... শীতের আগমনী ঘ্রান চারিদিকে...
গত বছর ঠিক এমনি সময়ে ময়মনসিংহ একটা ঘুরন্তিস দিছিলাম। লিনা দিলরুবা আপার বাসায় (মানে দুলাভাইয়ের সেইখানে পোস্টিং)। রাজকীয় আয়োজন... আপ্যায়ন... চর্ব্য... চোষ্য... লেহ্য... ... সে এক বিরাট ইতিহাস
ব্লু-মুন = নীল চাঁদোয়া....
নীল চাঁদোয়া...
আকাশটাকে আজ লাগছে যেন,
মাঝে মাঝে কিছু কিছু তারা বোনা...
বৃষ্টি ধোয়া
এই গানটা দূর্দান্ত লাগতো এক সময়... শম্পা রেজা হয়তো সেই আমলেই জানতেন ব্লু মুনের বিষয়ে। আমরা জানলাম হপায়
অধুনা ব্লু-মুনের একটা ক্রেজ দেখলাম। আমাদের বন্ধুদেরই দুইটা গ্রুপ দেশরে দুই প্রান্ত থেকে ব্লু-মুন দেখতেছে সদলবলে। এক দল সুনামগঞ্জে আর এক দল বরগুনা গেছে চাঁদ দেখতে। আজ পত্রিকায় দেখলাম ঢাকার আশে পাশেই নাকি দর্শনার্থীরা ভীর করেছে ব্লু মুন দেখার জন্য। অগত্য আমাদের তো আর দুরে কোথাও যাওয়ার নেই.. তাই মহল্লার চিপা অথবা বাড়ির ছাদই ভরসা। তাই মহল্লার কতিপয় উৎসাহী লোকজন শ্যামলীর কোন এক ছাদে বসছিলো চাঁদ খুজতে...
ফটো ক্রেডিট: ফারহানা জেবীন
ফটো: ঋহান চাঁদ খুজতেছে
শুধু কি ঋহান একাই চাঁদ খোজে?
নতুন টার্ম আইফনুগ্রাফার
চিত্রগ্রাফী...
অনেকদিন ধরেই ভাবতেছি ছবি ব্লগ দেই একটা। কিন্তু আলস্যের কারণে দেয়া হয়ে ওঠে নাই। আইজ ভাব্লাম কি আছে দুনিয়ায়! কস্ট কইরা দিয়াই ফালাই একটা ছবি ব্লগ। কিন্তু কথা হইলো যে আমি গৌতম'দার মতো অত সুন্দর কইরা কথা লিখতে পারি না। সেইলাইগাই শুধু ছবি, আর লগে এগুলার নাম দিয়া দেই...
বিস্মৃত স্মৃতি
স্বপ্নের ভুবন
Time pass
Here comes the transport
ফ্রেমবন্দী অনুভব: ২
ক. প্রফেসর ব্রায়ানের সাথে যাচ্ছি কিছু ইন্টারভিউ নিতে, সুনামগঞ্জের কোনো এক জেলেপাড়ায়। তিনি একজন নৃতাত্ত্বিক, সম্প্রতি বাংলাদেশের সাক্ষরতার উন্নতি এবং এর সাথে মোবাইল ফোনের বিস্তৃতি তাঁর মনোযোগ কেড়েছে। একজন নিরক্ষর মানুষ কীভাবে প্রচলিত অক্ষর কিংবা সংখ্যার সাথে পরিচিত না হয়েও সাবলীলভাবে মোবাইল ব্যবহার করে যাচ্ছে- এটি তার বিস্ময়ের অন্যতম উৎস! গাড়িতে তিনি একের পর এক প্রশ্ন করে চলেছেন, আমি যথাসম্ভব উত্তর দিচ্ছি নিজের মতো করে এবং যেহেতু ছবি তোলার চেয়ে তাঁর প্রশ্ন করায় উৎসাহ বেশি এবং উল্টোদিকে আমার উত্তর দেয়ার চেয়ে ছবি তোলায় উৎসাহ বেশি- সুতরাং তাঁর ক্যামেরা এবারো আমার হাতে। তবে ব্রায়ানের ক্যামেরায় আমার ছবি তোলার এটাই শেষ পর্ব।
ফ্রেমবন্দী অনুভব: ১
ক. নিজের চোখের চেয়ে বড় কোনো ক্যামেরা আছে কিনা জানা নেই। এই তত্ত্ব ধারণ করে বহুদিন ক্যামেরা কেনা হয় নি। ক্যামেরা ফ্রেমের বাইরে যায় না, চোখ দেখে কোনা দিয়েও। যে কাদা-ময়লা-মাখা-জীবন চোখ সহ্য করতে পারে না, ক্যামেরা তাকে ফুটিয়ে তুলতে পারে নিপুণ শিল্পে! আকাশে বয়ে যাওয়া সাদা মেঘ চোখে তাই বাড়তি আলোড়ন না তুললেও ক্যামেরা এবং এইচডিআর মুখ দিয়ে বের করে নেয়- ওয়াও!
খ. জানতে চেয়েছিলাম, পড়ালেখা শিখে তোমরা কী করতে চাও?
ঝলমলিয়ায় সনাতন মেলায় - ৪ : লালদা স্পেশাল
আগেই বলেছি ঝলমলিয়ায় যাওয়া হয় লালদার শ্যুটিং এর ছবি তোলার ইচ্ছা থেকে। যদিও এবার তিনি খুব বেশি শ্যুটিং করেন নাই। এবার তিনি মেইনলি পানির নিচের শ্যুটিং করেছেন । এটা করতে গিয়ে আরেক কান্ড। আমরা যখন ঝলমলিয়া যাই তখন শৈতপ্রবাহ চলছে। প্রচন্ড শীত। পানির ধারে কাছে যাই না। যে কাপড়ে গিয়েছি সেটা আর খুলিনা। এমন অবস্থায় লালদা পানির নিচের শট নিতে গিয়া ফুলপ্যান্ট ভিজিয়ে এসেছে কাপতে কাপতে। এক্স্ট্রা কাপড়ও নেন নাই। পরে অন্যজনের থেকে ট্রাউজার নিয়ে পড়তে হয়েছে।
আজকের পর্বের বিষয় লালদার সেইসব শ্যুটিংয়ের ছবি ।
ঝলমলিয়ায় সনাতন মেলায় - ৩
মাতম করা মানে বিলাপ করা এইটা জানা ছিল। কিন্তু এর জন্য যে একটা দলই থাকে এবং ওরা অনুষ্ঠানে মাতমে অংশ নেয় জানা ছিলনা। সন্ধ্যার অনুষ্ঠানে প্রথমেই ছিল সনাতনের স্মরণে মাতম। সন্ধ্যা হতেই ঢাক ঢোল শিঙ্গা ইত্যাদি নিয়ে মাতম দল হাজির। সনাতনের পরিবার ও মাতম দল বাদ্য বাজনা বাজিয়ে সনাতনের সমাধির চারপাশ ঘুরে ঘুরে প্রদক্ষিণ করে। কয়েকবার করার পর পরিবারের মহিলারা পারিবারিক গুরুর ছবির সামনে না অর্ঘ্য দিয়ে পূজা করে। আর মাতম দল বাজাতে থাকে ঢাক বাদ্য। যার যেটা সাথে আছে। সে এক অভূতপূর্ব পরিবেশ। আলো আধারি, মোমের আলো তার মধ্যে মাতম বাজনা লিখে প্রকাশ করার মত ভাষা আমার নাই। ছবিতেও আসলে ঠিক রূপটা প্রকাশ সম্ভব না । একমাত্র উপষ্থিত থাকলেই সেই সময়ের পরিবেশ বোঝা সম্ভব। মাতম পর্ব শেষ হয় সনাতনের মার মন্ত্র পড়ার মাধ্যমে।
ঝলমলিয়ায় সনাতন মেলায় - ২
সনাতন বিশ্বাস ঢাকার চারুকলা থেকে পাশ করা অকাল প্রয়াত প্রতিভাবান চিত্রশিল্পী। অবাক লাগে এই অজ পাড়া গাঁর সাধারণ বাড়ি থেকে একজন রাজধানীর চিত্রশিল্পের অঙ্গনে নাম লিখিয়েছিলেন। তার থেকেও অবাক লাগে মৃত্যুর পরও বন্ধুরা বছরের বছর কী চমক্প্রদ আয়োজন করে যাচ্ছে বন্ধু স্মরণে। সনাতন মেলা মূলতঃ সানতনের চিত্রশিল্পী বন্ধুদের উদ্যোগে প্রতি বছর হয়ে থেকে ঝলমলিয়ায় সনাতনের বাড়িতে। সনাতন স্মরণে র্যালি, গ্রামের ছোট ছোট শিশুদের রং তুলিতে ছবি আঁকা প্রতিযোগিতা, সনাতনের চিত্র প্রদর্শনী, মাতম, গানের আসর এসব নিয়েই সনাতন মেলা। আর এই সব আয়োজন তার বন্ধুরা করে যাচ্ছে বছরের পর বছর। কী অসাধারণ বন্ধুত্ব!