ইউজার লগইন
বিবিধ
দ্যা করোনা ডায়রী অফ তাতা ফ্র্যাঙ্ক – ১০ (আগস্ট)
আঠারোই আগস্ট জানালেন প্রিমিয়ে মার্ক রুতে, দু সপ্তাহ আগের সাংবাদিক সম্মেলনের পর নেদারল্যান্ডসে করোনা পরিস্থিতির আরো অবনতি হয়েছে। সংক্রমনের হার আর হাসপাতালে ভর্তির হার দুটোই বেড়ে গেছে। এখনই যদি সর্তক না হই আবার সংকটে পরতে দেরী হবে না। আমরা কিছুতেই অর্থনৈতিকভাবে দ্বিতীয়বার এই পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে চাই না। আজকে রাতেই আমাস্টার্ডামের মেয়র জনবহুল এলাকার জন্যে তাদের আলাদা নিয়ম নীতির ঘোষনা নিয়ে আসবেন। এই পরিস্থিতিতে কোথাও কোথাও এলাকা ভিত্তিক নীতি বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
দেশ জুড়ে যে নিয়মগুলো বলবৎ থাকবে তা হলোঃ
তাই বুঝতে হবে তোকে শুধু সত্যি-মিথ্যে ঝোঁকে
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ যখন প্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু করলো তখন প্রায় সব খেলাতেই অবধারিত ভাবে হারতো। আমি প্রায় কখনোই খেলা দেখতাম না, হারবে জানিই আর অনেক সময় খেলা শুরু না হতেই শেষ, সব আউট। দৈবাৎ কখনো জিতে যাচ্ছে ব্যাপার থাকলেই খেলা দেখতে বসতাম। ভাই, কাজিন, চাচা-মামা অন্যদের সাথে আমি-আমরাও গলা ফাটিয়ে চিৎকার দিতাম, ছক্কা, চার ইত্যাদি ইত্যাদি। উত্তেজনায় নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস আমাদেরও ফুলতো, লাফালাফি করতাম, বাংলাদেশ তো আমাদেরও, এটাই ভাবতাম। কিন্তু কখনো বিজয় মিছিল, রঙ খেলায় আমাদের-আমার অংশ গ্রহণ ছিলো না, আমাদের পরিধি ছিলো, খেলা শেষ হলে পাড়ায় পাড়ায় মিছিল হবে সেটা বাসার বারান্দা কিংবা ছাদ থেকে দেখা, অন্যদিন বাসার বাইরে পা দেয়ার কোন পারমিশান থাকলেও সেসময় বিশেষ করে সব বন্ধ। পরদিন পেপারে দেখা যেতো বিশ্ববিদ্যাল ক্যাম্পাস গুলোতে মিছিল হয়েছে, টিএসসিতে রঙ খেলা হয়েছে এবং এই খবরের পাশে আলাদা বক্সে প্রায়শঃই দু’
নিরুদ্দেশ যাত্রা- আহমাদ মোস্তফা কামাল
অনেক অনেক দিন পর ৬ ফর্মা ৮ ফর্মার ফরমায়েশী উপন্যাসের বাইরে আহমাদ মোস্তফা কামালের নিরুদ্দেশ যাত্রা পড়লাম। প্রথম পাঠে মনে হলো উপন্যাসটা অনেক কিছুই হয়ে উঠতে পারতো, হয়তো লেখকের নিস্পৃহতায় কিংবা অনাগ্রহে কিংবা দুর্বল সম্পাদনায় কিংবা ব্যক্তিগত মোহে ঠিক কোথাও গিয়ে দাঁড়ালো না। উপন্যাসের চরিত্রগুলোর ভাবনাবিলাসিতার অবসরে লেখকের উচ্চকিত স্বর, এই অবদমনের কালে প্রত্যেকের কিছু না কিছু বলবার ছিলো, উপন্যাসের পটভূমিতে চরিত্রের বরাতে সেসব বলার স্বাধীনতা ছিলো না, তাই যখন নিজেকে সচেতনে আড়াল রাখা প্রয়োজন ছিলো, ঠিক সে সময়েই লেখক সকল অর্গল খুলে নিজের ভাবনার স্রোতে ভাসাচ্ছেন পাঠককে। সজীব কিংবা রাজীব কিংবা তাদের বন্ধুদের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতার যেটুকু বর্ণনা এই উপন্যাসে আছে- নেহায়েত অপ্রয়োজনীয়। অসম্পাদিত, পরিকল্পনাহীন রাজনৈতিক স্মৃতিচারণ উপন্যাসে বর্ণনার বাহুল্য এনেছে, তবে যে চরিত্রের প্রয়োজনে এমন পণ্ডশ্রম, এই স্ম
ইভান, উমা আর সৃজিতের জন্য ভালোবাসা..
সেই গ্রীষ্মের সকাল গুলো তেই
পর্দা ঠেলে সরিয়ে
হাওয়া দিলো ভাসিয়ে
হাওয়া দিলো ভাসিয়েতখন আমার এ বিছানা ঘুম
ছাড়েনি চোখের কোন
আর হাওয়াতে লাগালো দোল
হাওয়াতে লাগালো দোলতখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
তখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
যেন তুলো
সে যে আকাশ পথে দিতে হবে পাড়ি
তুমি আঁচল পেতে রাখো না
আমি আসছি চলে
তুমি চোখ বুজো না, বুজো না
আমি এলাম বলে
এখনো সময় অনেক বাকি.আমার মনের এ গোপন পথে
আজো সে বাউন্ডুলে
চোখ রেখে কাটা ঘুড়িতে
হঠাৎ যায় হারিয়ে
আমার মনের গভীরতা কে
অনুভূতির আঙ্গুলে
স্পর্শ করে দেখনি
স্পর্শ করে দেখনিতখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
তখন আবার এ মন জাগে
কোন অচেনা সংরাগে
যেন তুলো
সে যে আকাশ পথে দিতে হবে পাড়ি
তুমি আচল পেতে রাখো না
আমি আসছি চলে
তুমি চোখ বুজো না, বুজো না
আমি এলাম বলে
এখনো সময় অনেক বাকি.
বিশ্ব নিয়ে ভাবনা: টুপির ব্যাপারী এরোপ্লেন এর খবর।
আমি নিতান্তই টুপির ব্যাপারী টাইপ মানুষ। কিন্তু কোন এক অজ্ঞাত কারনে মাঝে মাঝে আমার ইচ্ছা হয় এরোপ্লেন বা সাবমেরিনের হালচাল এর খোঁজ নিতে। আমার বাংলাদেশে চলমান নানা ধরনের নোংরা নিম্নমানের রাজনৈতিক চাল দেখে মাঝে মাঝে বিরক্ত হই। বাংলাদেশের রাজনীতিকে কখনও কখনও গ্রাম্য কুটনামী মনে হয়। সেই জন্য সাবমেরিন খোঁজার জন্য বিশ্ব রাজনীতি বা আনুসাঙ্গিক বিষয়ে মনোযোগ দেই। সম্প্রতি দেখলাম আমেরিকার লোকজন আর্মিদের জন্য রোবট তৈরী করছে। যেই রোবট দিয়ে তারা অটো গাড়ী চালাবে। বিভিন্ন জায়গা রেকি করতে পাঠাবে। সাংবাদিক প্রশ্ন করলো আপনাদের কি মনে হচ্ছে না এইসব যুদ্ধক্ষেত্রে টেকনোলজীর ব্যবহার পৃথিবীকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দিবে?
নিজ ঘরে পরবাসী
আমি এখন নিজ ঘরে পরবাসী
আর বলবো না বউ-
আমি তোমায় ভালোবাসি।
ভালোবাসা তো বলে হয় না
অনুভব করতে হয়-
হৃদয়ে স্পর্শ করতে হয়।
সারাদিন খাটাখাটুনির পর
বাসায় ফিরে বলবো না
পেটে টান পড়েছে খেতে দাও।
এখন আমি রাঁধতে শিখেছি
উনুনে ভাতের হাঁড়ি বসিয়ে
দিব্যি সব হয়ে যায়।
ছুটির দিনে সন্ধ্যায় চা-নাশতার
তাগিদ আর দেবো না-
এ ছাই না হলে কী হয়।
সিঁড়ি ভেঙে নিচে নামলেই তো
ছাইপাশটার দেখা মেলে
আয়েশ করে খাওয়ার কি?
আমার হাত যে কীভাবে ভাঙলো
বুঝতে পারছি না-
কে যেন ধাক্কা দিয়েছিল।
কারণ হিসেবে ব্যাখ্যা দিয়েছি
মাথা ঘুরে পড়ে গিয়েছিলাম
নির্ঘাত মিথ্যা অজুহাত।
তবে তুমি যে ধাক্কা দাওনি
নিরেট সত্য এটি-
হাত ভেঙেছে এটাই বাস্তবতা।
জ্ঞানীদের কথা, সংসার বড় ধর্ম
অনেক কিছুই সইতে হয়-
বলার থাকে কম।
প্রবাদে আছে-
সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে
নেহায়েত খাঁটি কথা।
যদি হজমে সমস্যা না থাকে
তক্ষক!
প্রশান্ত মৃধার এক চমৎকার বই আছে, হারানো জীবিকা ও পেশা নিয়ে। আমার মনে হয় সময় এসেছে নতুন কিছু পেশা নিয়ে লেখার। যেমন- তক্ষক কেনাবেচা। তক্ষকের নাম শুনেছি গানে। অর্ণবের বিখ্যাত গান 'হারিয়ে গিয়েছি' র ভেতর আছে, তক্ষক ডাকা নিশুতিতে/ রূপকথা শুনে শিউরে উঠে না গা। এরপর নানু বাড়ীতে মাঝেমাঝে রাতে শোনা যায়, রাতের বেলা তক তক তক করে এক সরীসৃপ, তার নাম নাকি তক্ষক, স্থানীয় ভাষায় বলে টক্কা। পৃথিবীতে প্রাণী জগত নিয়ে আমার খুব বেশী আগ্রহ নেই, তাই এই প্রাণী নিয়েও তেমন খোজ খবর জানা নাই। তবে গত তিন চার বছর ধরে আমি নিম্নবিত্ত মধ্যবিত্ত অনেক মানুষের মুখে শুনি এর নাম। বিশেষ করে নিম্নবিত্ত অনেক মানুষের ফ্যান্টাসী হলো এইটা জ্যান্ত বেচে কোটিপতি হবার, টাকার সাগরে ভাসার। নিজেরা খুঁজে, লোক লাগিয়ে খুঁজে, তক্ষকের খবর সংগ্রহ করে, বিক্রির পার্টি খুঁজে, ভিডিও আদান প্রদান করা, ফোনে সারা বাংলাদেশ আলাপ, কাজের বাইরে এসব করেই এদের চ
একটি অ্যাপল কিংবা আপেলের গল্প অথবা “আমার কাজের মাঝে-মাঝে/ কান্না ধারার দোলা তুমি থামতে দিলে না যে”
[দীর্ঘদিন পরে লেখা। তাই নিজের ঘরে জমিয়ে রাখা।]
সুদীর্ঘ ছাইপাশ
এখন একটা কনক্লুসন লিখতে হবে। একটা ক্রস কালচারাল ক্রাইসিস কমিউনিকেশন পেপারের কনক্লুসন। আমি প্রোক্রেস্টিনেট করতে করতে জিনিসটাকে সফলভাবে শেষ মুহূর্তে ড্র্যাগ করে আনতে সফল হয়েছি। ডার্ক সাইড সাহায্য করেছে ব্যাপকভাবে।
তবে আর দেরি করার সুযোগ নেই। এর মধ্যে দেখা একটা বাংলা নাটকে একজন মানুষ তার নিজের মৃত্যুকে ফেক করে আরেকজনের মন জয় করে দেখালো। দেখে বুঝলাম না বিষয়টা মেনে নেয়া যায় কিনা। টিভি নাটকে আজকের পৃথিবী যে জায়গায় পৌঁছেছে, বাংলাদেশ কি তার ধারে-কাছে কোথাও আছে কিনা, বোঝার একটা স্বল্প স্কেলের প্রচেষ্টা চালালাম। মনে হলো বাংলাদেশের অবস্থান খুব একটা ভাল জায়গায় নেই।
যেমনটা নেই ক্রিকেটের কমেন্টারীতেও। কমেন্টররা প্রায়শই ভুল কমেন্ট পাস করছেন প্রচারমাধ্যমে। সঠিক বললেও সেটার মধ্যে সেই মাধুর্য বা কাব্যময়তা থাকে না, যেটা ইংলিশ, বা অস্ট্রেলিয়ান কমেন্টরদের কমেন্টারীতে থাকে।
যেহেতু, এ শহরে কেবলই রাত হয়ে যায়..
দেখলাম অনেক ভেবে আকাশ পাতাল,
বলেছো যা; নেই কোন ভুল।
যথাযথ নেইকো কারন বলার মতন,
যাবে না কেন ছেড়ে এই ধুসর শহর?
এ শহর বড্ড বেশি কেমন যেন -
ক্লান্তি মাখায় মনের ঘরে যখন তখন।
বাজে ভীড়, গুমোট ধোঁয়ায় পথ চলা দায় -
গল্প আঁকার তুলোট মেঘের অভাব ভীষন।
সাদা মন মানুষদেরও বড্ড আকাল,
বাঁকা পথে না চললে ফের নিত্য নাকাল।
এ শহর পিছন ফেলে আলোয় দাড়াও,
আঁধারেও; আপন সুখের নেশায় হারাও।
চায়ের কাপে একলা হবার সময় এখন,
চিনি কম বলার ভুলে হাসার মতন।
পারাপারের রাস্তা পাশের যত্ত ছায়া,
ফিকে হয়ে আসবে কেবল অবাক মায়া
দেখো ঠিক বদলে যাবো হঠাত করেই,
কি আসে যায়; ডাক না দেবার কারন পেলে?
ভেজা কাক বৃষ্টি ছুঁয়ে বুকপকেটে জমুক চিঠি
ডাকঘর হারাচ্ছে রোজ রাখবে কে খোঁজ নেই শহরে।
ভালো থেকো নদীর ওপার সবুজ ছুঁয়ে,
এপারে মেঘ ছু্ঁয়ে যাক নরম রোদের সাঁঝ প্রহরে..।।
কথা ছিল, আঙ্গুলের ফাঁকে থাকবে; তুমি..
# # # #
কিছু কথা নয় অজানাই থাক।
কি ই বা যায় আসে?
ভুলে পথ,
যদি;
শঙ্খনীল শব্দগুলো -
বৃষ্টি হয়ে ঝরে
বুকের ভেতর?
হিম হিম হিম কুয়াশায়,
যদি;
মিলে যায় এক সমুদ্র আমার?
সব্বার বুকে জমাট ঘুমের মতন,
অগোছালো স্মৃতির স্বপন ছুঁয়ে;
হারানো ডায়েরির মত নির্বাক?
# # # #
বুঝি, দেখেছিলেম তোমায় কিছু দিন; নীলে।
এলো চুলে ফিরে চাওয়া,
মৃদু হাসি ;
অবাক মায়ায় ভরা সাগর ছোঁয়ায় -
হৃদি মাঝে, নীলাকাশ; গেল মিলে।।
# # # #
মাঝে মাঝে; শুধু ইচ্ছে জাগে মনে।
কেবলই ইচ্ছে জাগে,
মাঝে মাঝে।
কথার কথায় না হাসিয়ে,
কথায় কথায়; কথকতায় -
তোমার বাদলা দিনের মেঘলা চোখে,
চকিত খুশি; লুকিয়ে ফেলার -
কারন হতে, ইচ্ছে জাগে; মনে।।
# # # #
তোমার না থাকার মাঝেই আছি আমি,
আমার পাশে থেকেও
তোমার তুমিতেই হারিয়ে খুঁজেছো যতটা;
এই আমাকেই - অনাদিকাল..
..অযথাই।।
# # # #
খোদার রহম,
International Art Festival 2015
আমরা সবাই স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি । আর সেই স্বপ্নগুলি যখন পূরণ হতে থাকে তখন আনন্দতে মেতে উঠি। নৃত্যশিল্পী হিসেবে আমারও ইচ্ছে/স্বপ্ন আছে। বড় বড় উৎসবে নাচবো, নাচ শিখাবো, নৃত্য পরিচালনা করবো। ২০১৫ এর ডিসেম্বর এ সেই স্বপ্নগুলোর মধ্য থেকে একটা স্বপ্ন পূরণ হলো ! হ্যাঁ, বন্ধুরা আমার নৃত্য পরিচালনায় একটি নৃত্য প্রদর্শন হয়েছিল নৃত্য উৎসব ২০১৫ -বেইজিং এ ! আমরা নেচে ছিলাম #পাশান নৃত্য !
এটা চীনের লোকনৃত্য ।
মার্চে আবার সেই সুযোগ পেতে যাচ্ছি ! সবাই দোয়া করবেন!
সবার স্বপ্ন পূরণ হোক সেই আশায় আপনাদের এই ছোট্ট বন্ধু
তন্ময়
বই মেলায় আসুন--আমার বই কিনুন...
বই মেলায় আসুন--আমার বই কিনুন
১৯৯৪ সালের বই মেলায় আমার প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ‘হৃদয়ের এপিঠ-ওপিঠ’ ২০১১ সালে ২য় বার মুদ্রণ হয়েছিল রোদেলা প্রকাশনী থেকে(স্টল নং১৫৩-১৫৪-১৫৫)। ২০১৩ সালে জিনিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে আমার গল্পগুচ্ছ ‘ভাদ্র ভাসান’ প্রকাশিত হয়েছিল( স্টল নং১০১-১০২)। এ বছর অণুপ্রাণন প্রকাশন থেকে আামার উপন্যাস ‘গন্তব্যহীন দূঃখবিলাস’ প্রকাশিত হয়েছে(স্টল নং ২৬৮)। সবগুলো স্টলই সোহরাওয়াদ্দী উদ্যানে। বাংলা একাডেমির লিটল ম্যাগ চত্বরে আছে অণুপ্রাণন এর ম্যাগাজিন স্টল, অণুপ্রাণন এর ত্রৈমাসিক ম্যাগাজিনে আমার লেখা বেশ কিছু গল্প আছে।
সকল বন্ধুদের প্রতি অনুরোধ রইলঃ বই মেলায় আসুন--আমার বই কিনুন...
হোয়াইট সান্টা আর ব্ল্যাক পিটের গল্পটি
উত্তর আমেরিকার সান্টা ক্লজের ওলন্দাজ রূপটি হলো ‘সিন্ট নিকোলাস’ বা ‘সিন্টারক্লাশ’। যদিও আজকাল আমেরিকার দখলে সান্টা ক্লজ কিন্তু সান্টা ক্লজের আদি দাবিদার কিন্তু ওলন্দাজরা। বলা হয়ে থাকে, আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধের সমসাময়িক কাল থেকে, নিউ ইয়র্কের ওলন্দাজ কলোনিতে (নিউ আমর্স্টাডামে) বসবাসকারী অভিবাসী ওলন্দাজ নাগরিকরা সেখানে এই রীতিটির পালন পুনরায় শুরু করেছিলেন। আজকের এই আনন্দময় রীতিটির পেছনের গল্পটিই এখানে বলব। কেমন করে সান্টা সব বাচ্চাদের আপন হলো।
Freedom Dance Team of Bangladesh - CTGU
আমি চীনে পড়াশুনা করি। মেডিসিন এন্ড সার্জারি নিয়ে পড়ছি । পড়াশুনার পাশে পাশে নাচ আমার সঙ্গী ছিল। প্রায় ১৪ বছর ধরে নাচ করি। আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে ড্যান্স টিম আছে । অনেকগুলি আছে । কিন্তু একমাত্র আমার টিমকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ড্যান্স টিম হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। আমি যেই সিটিতে আছি ওখানে একটা ড্যান্স স্টুডিওতে জ্যাজ ড্যান্স শিখাই ।
আগামী মাসের ৭/৮ তারিখে আমাদের ""বিগ ড্যান্স শো"" ।
আজকে ছিল কোরিওগ্রাফি পর্ব । সবাই নিজের ড্যান্স দেখাবে । তার মধ্য থেকে ২ জনের কোরিওগ্রাফি সিলেক্ট করবে । পিক দেখে বুঝে গেছেন যে আমারটা সিলেক্ট করেছে !! জি হ্যাঁ আমারটাই প্রথম হয়েছে । কিন্তু কথা হচ্ছে সেকেন্ড হয়েছে একটা মেয়ের ড্যান্স । পিচ্চি মেয়েই বলা যায় । অসাধারণ নেচেছে ! কোরিওগ্রাফিও সেই ছিল । মাত্র ৩ বছর হল মেয়েটা নাচে । আমার তো অনেক বছর হল । !!!