ইউজার লগইন
বিবিধ
বয়ে চলা জীবন কাব্যের পান্ডুলিপি - ৬
অনেকদিন ধরে ব্লগে আসা হয় না। কিছু লেখা হয়না। লেখা মানে অভ্রের সাহায্যে কী বোর্ডের বারোটা বাজানো।
লেখা বলতে যা বুঝায়, তা তো আর হয় না । তবুও একটু আধটু চেষ্টা। কয়েকটা অবিন্যাস্ত বাক্যের প্রক্ষেপন , কিছু শব্দ চয়ন আর ২/১ টা কমেন্ট আসে - খারাপ লাগে না সব মিলিয়ে ।
সব কিছুরই একটা সময় থাকে , একটা প্রস্তুতি থাকে । ব্লগিং করারও মনে হয় সেরকম সময় , প্রস্তুতি থাকে। গত কিছুদিন যাবৎ মনের অবস্থা ছিল সদ্য বন্যার জল নেমে যাওয়া বিধ্বস্ত জনপদের মতন ।
চারপাশ থেকে বানের জলের মতন আসা একটার পর একটা ঝামেলার মুখোমুখি হতে হতে নিজের উপরেই আস্থা হারাতে শুরু করেছিলাম এক পর্যায়ে। জীবনটা এরকমই। আর আমার পুরো জীবনটাই এরকম - ঝড়ের কবলে পড়া জাহাজের মতন - ডুবে যেতে যেতে আবার ভেসে উঠে । ভেসে উঠেই ভুলে যেতে চাই ঝড়ের মুখে পড়া ভাঙা মাস্তুল কিংবা ছিঁড়ে যাওয়া পালের সাথে জড়ানো জীবনের কথা ।
সাবধানতাঃ সন্তানের জন্যে
আকিদার "অঞ্জলি পেতেছি, জল দাও" লেখাটা রোজ প্রায় একবার খুলি। কিছুদূর পড়ি কিন্তু পুরোটা পড়তে পারি না, মনটা অন্যকোথাও ঘুরতে থাকে। অনেককিছু অনেকভাবে মনে পড়ে একসাথে। নিজের কথা, মায়ের কথা, বন্ধুর কথা। প্রায় প্রতিদিন ভেবে চলেছি কিছু একটা লিখি, কিন্তু আমি এতো আবেগপ্রবণ যে কি লিখবো সেটাই গোছাতে পারছি না। লিখতে চাই অনেক কিছুই কিন্তু কোথা থেকে যে শুরু করি। আবেগটাকে সরিয়ে কিছু বাস্তব সমস্যার ওপর আলোকপাত করার চেষ্টা করবো আজকে। নিজের সম্বন্ধে সর্তক থাকা কিংবা সচেতন হওয়া একটা খুব জরুরী বিষয় জীবনে। অনেক খেয়ে খেয়ে হার্ট নষ্ট করে কিংবা ডায়বেটিস বানিয়ে তারপর সর্তক হলে, নিয়ম মেনে চললে কি হবে?
এক ছিলো গূড় আর অনেক ছিলো পির্ফা
তো একজন কইলো
: মনে হইতাছে, ___ ভাই আবারো কাঠির আগায় গুড় লাগাইয়া গেছেন! সব পিপড়া এক লগে হাজির হইতাছে এইখানে!!
ভাব্লাম, জুকার্বার্গের এত্তবড় একটা সাইট্রে কাঠি কইতেছে বেপার্টা কি?
জিগাইলাম কে গুড় আর কেডাইবা পির্ফা?
আসলেইতো???
আসল কাঠি কুনটা, গুড় কুন্টা আর পির্ফাই বা কারা...
আসলে ভেজাল হইছে কি, ইদানিং লুকজন খালি ঝিমায়।ঝিমায় আর জুকার্বার্গের সাইটে গিয়া একটা ঘরের ভিত্রে ঢুইকা ঝিমাইতে ঝিমাইতে আড্ডা মারে। এদিকে মাঠ খাখা করে। কেউ কস্ট কৈরা মাঠে আসে না, সবতে মিল্যা ঠিকঠাক মতো খেলাধুলাও করে না। এইটা আসলে ঠিক না। মাঠে নাম লেখাইয়া সেই মাঠে না আইসা ঘরের ভিত্রে বৈয়া বৈয়া আড্ডা দেওনটা আসলে একটু কেরাম কেরাম জানি লাগে।
যাই হৌক, ঘটনা হৈলো একজনে কইলো যে মাঠে না আইসা ঘরে বৈসা আড্ডা দেওন উচিত না, লগে লগে ঘরে ভিত্রে হাজির হয়া গেলাম আম্রা সবতে। পুলাপান সব খ্রাপৈয়া গেছেগা। কলিকাল ঘোর কলিকাল...
মানুষের কাছে ঋণ, মানুষের জন্য ভালবাসা
মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য; একটু সহানুভূতি কি মানুষ পেতে পারেনা?
ভুপেন হাজারিকার এই গানটা প্রথম শুনেছিলাম কোন একটা বাংলা ছবিতে।কিন্তু গানটা যে কত সত্য তা আমরা অনুভব করি প্রতিনিয়ত। তাই না চাইতেও দেখা যায় আমরা অনেক মানুষকে ভালবাসি এবং তাদের জন্য কিছু করতে অন্তর থেকে সাড়া পাই। আর এভাবেই জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমরা মানুষেরা একে অপরের ঋণ শোধ করে যাই।কিন্তু মানুষের কাছে যে ঋণ তা কি শেষ হবার? কিছু কিছু মুহুর্তে কিছু কিছু মানুষের কাজ অন্য আরেক মানুষকে আজন্মের জন্য ঋণী করে দেয়।শুধু অন্তর থেকে বয়ে আসা পবিত্র শ্রদ্ধায় এসব মানুষকে প্রতিনিয়ত স্মরন করে যাই আমরা। কারন কোন কিছুতেই যে এ ঋণ শোধ হবার নয়।
লগ ইন করতে পারছি না......
গত প্রায় ২ মাস http://www.amrabondhu.com/ তে লগ ইন করতে পারছি না । মন খারাপ । সবাই কত কিছু লেখা-লেখি করে ফেলল, পড়তে পারলাম না। ভাই মোডু সমস্যা কি আমার, নাকি অন্য কোন সমস্যা হইসে.....?? আজ ক্যাফে থেকে অনেক কষ্টে ঢুকতে পারলাম।
জানিনা আবার কবে লগ ইন করতে পারব।
আশা করি ব্লগ এর সবাই ভাল আছেন । শুভেচ্ছা সবাইকে।
একটি রসগোল্লা পোস্ট- উৎসর্গ (বৃষ্টি)রাসেল ভাই!!
আমরা বন্ধুর একটা ভালো দিক কিছু হইলেই আড্ডাবাজি করে, আর কয়দিন পরে পরে খেয়াল হইলে একটা কইরা ই- বুক বের করে। ই- বুক বের করাটা অনেকটা হুজুগে ব্যাপার। সবাই করে, তাই আমরাও না করলে কেমন দেখায় টাইপস!!
শুরুতে শুরুতে খুব হাউ- কাউ করে চারটা ই- বুক বের হইল। আমরাও খুশিতে বাক- বাকুম!! কিন্তু, তারপরেই আর কারো তেল নাই। তাই মাঝে কয়দিন কোন ই- বুক নাই। হঠাৎ করে টুটুল মিঞার উস্কানিতে রাসেল ভাইয়ের নাচুনি বুড়ি সাজা, তারই ফলে পোস্ট আমরা বন্ধুর বৃষ্টি- বিলাসি ই- বুক। স্টিকি হওয়া, সবাইকে খোঁচানিতে রাসেল ভাইয়ের রাত জাগা আর আমাদের পালায়ে পালায়ে থাকা!!
যাই হোক, আমরা বহুত দিন ঘুরায়ে- পেঁচায়ে লেখা দিলাম। কথা ছিল আষাঢ়ের প্রথম দিনেই ই- বুকের দেখা মিলবে। কিন্তু, আফসোস!! দেখা পাইলাম না!! আমরা কি আর জানতাম, মডুর বিলম্বের আড়ালে রাসেল ভাই, নজরুল ভাই আর লোকেন ভাইয়ের গোপন ইচ্ছা!!!
কিছু পাগলামি
একটুকু ছোঁয়া লাগে একটুকু
... এভাবেই প্রতিনিয়ত মনে হয়ে সব ভুলে যাই। বার বার খুজে পেতে ইচ্ছে করে সেই স্মৃতি গুলকে...
দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায়ে রইল না
কেন রইল না... ভেবে ভেবে একাকার হতে হতে আবার নিজেকে নতুন করে আবিষ্কার করি...
অনিশ্চিত জীবন প্রবিত্তে ঘূর্ণিপাকে আমি না ঘুরলেই কি হতো না?
যাই হোক মনের যত আবল তাবোল যত বেসুরের কলরব সব যেন কাজীর জানা, তাইত মনের অজান্তেই গুন গুন রব কানে বেজে উঠে...।
রবিকি তার রশ্মি ছড়ান না?
আমি তোমারও সঙ্গে বেধছি আমারও প্রান...
কার সঙ্গে?
হা হা ... নিজের প্রশ্ন শুনে নিজেই বেকুব হয়ে যাই... একি কথা বলছি আমি। যেমনটি সুদিপ বলেছিল তিস্তাকে...
ব্লগে আমাকে স্বাগত জানানো হোক
এই লিখাটি আমার ব্লগের প্রথম লিখা। মনের মাঝে হাজারো কথা কিন্তু এত কথা লিখি কি করে? আচ্ছা, না হয় লিখলাম তো আপনাদের এত সময়-ই বা কোথায় পড়ার? যাহোক, ছোট্ট একটা কথা লিখে শুরু করছি এখানকার ব্লগিং। আশাকরি আপনারা আমার সাথেই থাকবেন...
ছোট্ট বেলায় আমার সবচে প্রিয় কবিতাটা ছিল "পাকাপাকি", সেটা এরকম---
"আম পাকে বৈশাখে কুল পাকে ফাগুনে
কাঁচা ইট পাকা হয় পোড়ালে তা' আগুনে
................"
বাকি টুকু মনে করতে থাকেন...
পরবর্তী লিখা নিয়ে আসছি এখনি......
বিষন্ন সংগম
হায়রে, হয় এমনই সব।
এই যেমন,
এই বাবলা-সবুজের আড়ালে
দ্বিগন্ত হারালো রং,
স্বন্ধ্যা তাড়িয়ে নিয়ে গেল পাখিদের,
অন্ধকার চিৎকারে বলল, “ যাও, ঘরে ফিরে যাও”,
বলল, কার্যতঃ নির্বাক থাকতে সকাল অবধী।
স্নিগ্ধ হাসনাহেনাকে বলল, ছড়িয়ে দিতে বিষন্ন সংগম।
আমাতে তোমাতে সকল প্রস্তুতি শেষে,
অতল অন্ধকার ফুড়ে গহীন কালো জন
কাঙ্খিত সপ্ন বাসরে হানে এক বিষধর ছোবল,
নীলে নীলে ভেসে যায় শুদ্ধ বেনারসী।
এবং, ঐ জ্যোৎস্না ছায়ার জোনাকীরা নিঃশব্দে উঠে যায় বিবিধে।
হায়রে, হয় এমনই সব।
হায়রে, এমনই সময় আমার,
হাটু মুড়ে নির্বাক চেয়ে থাকা।
আমার জীবনে ‘স’ আর ‘শ’
আমার জন্মই হয়েছে ‘স’ থেকে। মায়ের নাম- সমিরন নেসা (পরবাসী)। সংসার জীবনের শুরু ‘শ’ দিয়ে স্ত্রী- শাহানাজ। এছাড়া শিক্ষাজীবনে যাদের পেয়েছি- সিরাজ, শহিদুল হক, শামসুদ্দীন, শের ইসলাম, সোহেল, সানোয়ার, শামীম। ছেলেবেলার আড্ডায়- সামাদ, স্বপন, সাহিদ, শহিদুল ইসলাম। কর্মজীবনে- সালাউদ্দিন, শওকত, সামসু, শাহীন, শাহাদত, সঞ্জিত, সুজন। গানের কলি- ‘ফুলে বসন্ত আসে যে বারবার, জীবনে প্রেম আসে শুধুই একবার....’ মজার ব্যাপার হচ্ছে আমার জীবনেও প্রেম একবারই এসেছিল তার নাম- সুলতানা (শিমুল)। আমার জীবনে ‘স’ আর ‘শ’-এর এমন মিল বা আধিক্য কাকতালীয়। ‘স’ আমাকে স্বপ্ন দেখিয়েছে আর ‘শ’ বানিয়েছে শৈল্পিক। তাইতো ‘স’ আর ‘শ’-এর সঙ্গে বসবাসেই যেন আমি ধন্য।
জমানো কথা-কাব্য
১.
ছল করে যে চলে গেলো,
সে কি হারালো? নাকি হেরে গেলো?
আমি হলাম ব্যাথিত তবু হয়তো জিতে গেলাম.....
"ছলনায় বাচার চেয়ে নিশব হয়ে বাচাই শ্রেয়"
২
সময়ের অর্জনে আমাদের ভুল ছিলো।
বর্তমানে তার দাম চুকাই, চোখের জলে....
সময় করেছে প্রতারিত!!!
হায়,মানুষ চীরকাল অসহায় সময়ের কাছে
৩
গ্রহন যোগ্যতা নেই যেনেও, আকড়ে থাকি
তোমার জীবনের আশে পাশে....
সভ্যতার দোহই দিয়ে আপন করেছো পর...
তবু্ আপনের খোজে বেচে রই অননত বছর।
কৈফিয়ত
আমার ব্লগটা ওপেন করতেই চোখে পড়লো ‘লেখালেখি ছাড়াই বের হয়ে গেলেন’। বিষয়টি আমার কাছেও ভালো মনে হয়নি। প্রথম দিনেই শূন্যব্লগে বিদায় নিলাম। কৈফিয়ত হিসেবে বলবো- একজন কর্মজীবী একটা কাজেই সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু আমার ক্ষেত্রে বিষয়টি মোটেও প্রযোজ্য নয়। কারণ, সংসারের জুট ঝামেলার পরও আমাকে কর্ম করতে হয় ৩টি- সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা এবং বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা। মাঝখানে এক ঘণ্টা আরেকটি কাজে ঢুঁ মারতে হয়। কাজেই ইচ্ছা থাকলেও ‘ধর মুরগি, কর জবাই’ প্রবাদটি আমার ক্ষেত্রে হয়ে ওঠে না। তবে অঙ্গীকার করছি- নিয়মিত এবং ভালো কিছু লিখার।
ই-বুক বিষয়ক ঘোষণা(আপডেট)
বন্ধুদের বিশেষ অনুরোধে লেখা জমা দেয়ার সময় আগামী ০৯ ই মে পর্যন্ত বর্ধিত করা হলো
==========================================================
জানালার শিক ধরে বৃষ্টি দেখার দিন এলো আবার।
শহরে টিনের বাড়ি নেই, ঝমঝম শব্দ নেই, তবু বৃষ্টি ভালো লাগে।
অফিস ফেরতা ক্লান্ত শরীর, জল কাদায় নাস্তানাবুদ, তবু বৃষ্টির শান্তি।
প্রেমের দিনে ছাতাটা উড়ে যাবে হাওয়ায়, ভিজবো তুমি আমি- সেই বৃষ্টি।
জলডোবা হয়ে বাড়ি ফেরা, সরিষা তেলে মুড়ি মাখিয়ে স্মৃতির ভেলায় ভেসে যাওয়ার বৃষ্টি এসেছে শহরে।
বৃষ্টি কেবল একলা আসে না, সঙ্গে নিয়ে আসে স্মৃতির ঝাঁপি। মনে পড়ে যায় সেই কতকালের পুরনো সব কথা।
আর মনে হয়, এমন দিনে তারে বলা যায়।
এমন দিনেই তো বলা যায়। বলে ফেলুন তাহলে আপনার বৃষ্টিবিলাসের গল্প। বৃষ্টি নিয়ে আনন্দ বেদনার গল্প।
এম্নিই ...
সোনার দাম হু হু করে বাড়ছে, মেয়েটারও বিবিএ ফাইনাল সেমিস্টার চলছে, হাতে আছে বেশ ভালো কয়েকটা প্রস্তাব। সব ভেবেচিন্তে পরিকল্পনা করেই এগুচ্ছিলেন স্বামী-স্ত্রী। ঘরের নতুন ফার্নিচার তৈরী করা, গয়না গড়িয়ে রাখা আর দুজন ছেলের পরিবারের সাথে জানাশোনা করা শুরু করলেন, পরীক্ষা শেষ হতেই মেয়ে বিয়ে দেবেন। এতোকিছুর শরীরটা যে বেশ খারাপ হতে শুরু করছিলো আমলেই আনেননি বাবাটা। কিন্তু জানুয়ারীর ঢাকা এসে গেলেন মোটেই চেনাজানা নয় শুধুই বারডেমের মতো বড় জায়গার গ্যাস্ট্রোলজির বড়ো ডাক্তারের কাছে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা, এন্ডোস্কপি কতো কি করে জানা গেলো কিচ্ছু নয়, শুধু গ্যাস্টিকের সমস্যা, ভালো হয়ে যেতে সময় নেবে না।
কুসংস্কার লইয়া ভাবনা চিন্তা-১
আম্রা সবাই মোটামুটি বড় হইয়া উঠছি নানা রকম কুসংস্কাররে আশ-পাশে সঙ্গী কৈরা। ফলো করছি কিনা সেইটা মূল কথা না, মূল কথাটা হইলো আমাদের বাইড়া উঠনের একখান অইন্যতম অনুষঙ্গ আছিলো কুসংস্কার। ছোটকালে সেগুলারে লইয়া ভাবনা চিন্তা করতাম না, ময়-মুরুব্বিতে কইছে বইলা মাইনা নিতাম। এই বয়সে আইসা হাতে পায়ে কাজকাম কম থাক্লে এগ্লা নিয়া চিন্তা ভাবনা করনের চেষ্টা চালাই। সেইখান থিকাই আসলে এই লেখাটা আইছে। লেখার উদ্দেশ্য কুসংস্কার গুলারে সুসংস্কারে রূপান্তর বা অইরাম কিছু না, জাস্ট নিজের মনের ভিত্রের ভাবনা গুলারে শেয়ার করন।
কুসংস্কারঃ- ঘরের ভিতরে স্যান্ডেল বা জুতা উলটাইয়া থাক্লে ঝগড়া হয়।