ইউজার লগইন
বিবিধ
গুজব রিলোডেড
জব একটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ শব্দ। ইহার আগে পিছে কিছু লাগাইলেই ভয়াবহ আকার ধারন করে।
যেমন ধরেন জব এর আগে যদি ব্লো লাগায়া দেই তাইলে পুরাই ১৮+ ব্যাপার ঘইটা যাইবেক।
আবার যদি আগে আ লাগায় দেই তাইলে সবাই অবাক হইযাবে।
আবার যদি গু আজমের গু কে আগে লাগায়া দেই তাইলে অবস্থা তো আরো ভয়াবহ! এতই ভয়াবহ যে এই গুজব এ গজব আইসা পরতারে। ওইত্তেরি, গ লাগাইলেও দেখি ঘটনা ঘইট্যা যায়!!!!
এইবার ভিন্ন কথায় আসি। মাঠেঘাটে বিভিন্ন সময় শিয়াল, কুত্তায় হাইগা দেয়। ওই গু মাঠের মাঝে একলা পইরা থাকে। কিছু অতি উতসাহি জব লেস মানুষ বেহুদা মাঠেঘাটে ঘুরাঘুরির সময় ওই গু কে পায়ে করে লোকালয়ে নিয়ে আসে। আর লোকালয়ে গু ছড়ানোকে নিজের জব মনে করে। আর ঠিক তখনই গুজবের সৃষ্টি হয়।
যাউকগা অতশত কতা কইয়া লাভ নাই। শুনলাম গুজব শোনা যাইতাছে। ব্যাচেলর গো নাকি ঢাকায় বাড়িভাড়া নিয়ে থাকতে দিবে না? এইডা নিয়ে নাকি আবার সবাই টেনশন ও করিচ্ছে? ক্যামনে কি রে মমিনুল হক? তুই বিয়া করস নাই বইলা কি ঢাহায় থাকতি পারবি না?
ধান্ধাবাজির অারেক নাম রিচ অ্যান্ড ফেমাস
রিচ অ্যান্ড ফেমাস নামের আড়ালে দেশের রিচ অ্যান্ড ফেমাস ব্যক্তিদের নিয়ে বাণিজ্য চালাচ্ছে পত্রিকাটির প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক মনজুর সাদেক খোশনবিশ। যিনি শেয়ার বিজ্ করচা নামে একটি পত্রিকারও প্রতিষ্ঠাতা প্রধান সম্পাদক।
সরকারি কোনো অনুমোদন (ডিক্লিয়ারেশন নম্বর) ছাড়াই গত ৩-৪ বছর ধরে প্রকাশিত হয়ে আসছে রিচ অ্যান্ড ফেমাস। এর নেই কোনো সরকারি নিবন্ধন বা ডিএ নম্বর, নেই কোনো ডেটলাইন বা প্রকাশনার দিন-তারিখ। অথচ বাহারি প্রিন্টার্স লাইনে রয়েছে অসাংবাদিকদের প্রাধান্য। প্রতিষ্ঠাতা প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশকের নামের পাশাপাশি বেশকিছু নামের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেলেও বাস্তবে এ পত্রিকায় কোনো লোকবল নেই। উপ-সম্পাদক হিসেবে যে নামটি (হাসিনা সাদেক) উল্লেখ আছে, তিনি প্রধান সম্পাদকের স্ত্রী। এস এম জাহিদ-নির্বাহী সম্পাদক পদধারী ব্যক্তি শেয়ার বিজ করচার কম্পিউটার সেকশনে গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে কর্মরত। সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে উল্লিখিত তানিয়া আফরোজ প্রধান সম্পাদকের সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিএ)।
হরতাল
ঠাডাভাঙ্গা নিউজ !!!
আকাশে আজ দিবাকর রাত্রে হরতালের চাঁদ
দেখা গিয়েছে,
হরতাল মোবারক
দেশ আবারো মেতে থাকবে হরতালের আনন্দে,
হরতাল উপলক্ষে বিশেষ আকর্ষণীয়
আয়োজন
:>→
রাস্তার
মোড়ে মোড়ে চলবে ডিজে পার্টি উইত
বিরানি মিক্স এন্ড ছিড়া কাঁথার নেতাদের
রকিং ও চিকি ছিকি ভাষন।
তাছাড়া রজনী কান্তের পিকেটার
ফ্যানরা লুঙ্গী ড্যান্সের পাশাপাশি ককটেল
ড্যান্সের করে পিকিটিং চালাবে, তাদের
উৎসাহ দিতে ড্যান্সে অনন্ত জলিল ও
বর্ষা থাকবে।
আর এই গণতন্ত্রিক উৎসবকে সামজিক
উৎসবে ছড়িয়ে দেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন
হরতাল আহবায়করা
আশাকরি, এই হরতালের আনন্দে চারদিন
ডুবে থাকবে সারা দেশ
সবাইকে আবারও হরতাল মোবারক
হিপ হিপ হুররে
জীবন থেকে নেয়া (চোর নিয়ে মেঘাডেট)
আজকে “আমরাবন্ধু”র জন্মদিন। বিগত যৌবনা এই ব্লগটাতে পারতে কেউ আজকাল আর উঁকি দেয় না। শুধু যারা মায়া কাটাতে পারে নাই তারা মাটি কামড়ে পড়ে আছে। হ্যাপি বার্থডে এবি, অনেক অনেক হাসি খেলার – আলোর বেলা কেটেছে এখানে। ভাল না থাকো, টিকে অন্তত থাকো।
প্রথমে সেদিন চোর এলো আমাদের বাড়িতে তারপর পুলিশ। ঘটনাটা এরকম, বুধবারে বাবা মেয়ে বাড়ি ফিরেছে এবং যথারীতি একজন টিভি আর একজন ল্যাপটপের মধ্যে ঢুকে গেছে। আমি বাড়ি ফিরে খুব তাড়াহুড়া সব গোছাচ্ছি আবার বেরোতে হবে, আমাদের খুব কাছের বন্ধু একবছর আগে মারা গিয়েছেন, তার সেদিন মৃত্যুবার্ষিকী। মেঘকে ওপরে পাঠিয়েছি রেডী হতে। বাগানের দরজার নবটা দেখি অর্ধচন্দ্র। মুচড়ে আছে ঠিক অর্ধেক মাপে।
মেয়ের বাবাকে জিজ্ঞেস করলাম, তুমি বাইরে গিয়েছিলে, বললো না।
আমি বললাম তাহলে এমন হলো কি করে লক?
তিনি বললেন, মেঘ হয়তো বাইরে গিয়েছিলো।
মেঘ নীচে আসতে আমি জিজ্ঞেস করলাম, সে বললো, নাতো মা, আমি যাইনি।
আমি বললাম তাহলে কি চোর এলো নাকি।
বললেও ভাবার সময় নেই এখন প্রায় সাতটা বাজে, বেরোতে হবে। কেউ গা করলো না।
প্রথম প্রেমে মরে যাওয়ার গান - চিরকুট
গানটা এতই ভালো লেগেছে যে লিরিক্সটা শুনে শুনে লিখেই ফেললাম
গানঃ প্রথম প্রেমে মরে যাওয়ার গান
কথাঃ সুমি
ব্যান্ডঃ চিরকুট
একটু তোমায় নিলাম আমি
এক চিমটি মেঘে থামি
জলের ছিটেয় নিলেম পাগলামি
একটু তুমি বুকের ভিতর
বেপরোয়া শ্রাবণ ভাদর
ভাসাও ডোবাও তোমার-ই আমি।
মরে যাবো রে মরে যাবো,
কি অসহায় আমি, একবার ভাবো।
তোমাকে ছেড়ে যাবো কোথায়?
তোমাকে ছেড়ে কি বাঁচা যায় ?
মেঘের-ই ওই নীলে তুমি জীবন দিলে,
এ বড় সুন্দর জ্বালায় আমায়
মেঘের-ই ওই নীলে তুমি জীবন দিলে,
এ বড় নির্মম পোড়ায় আমায়!
একটু রাত ডুবে আসে
একটু আলো নীভে আসে
তুমি দূরে একা লাগে
মধুর ওই চাঁদটাকে
অ্যালুমিনিয়াম লাগে
হাঁটি আমি চাঁদ ও হাঁটে।
মরে যাবো রে মরে যাবো,
কি অসহায় আমি, একবার ভাবো।
ভালো লাগে না, লাগে না রে
বাঁচাবে আজ বলো কে আমারে?
বুঝিনা, জানিনা মেনেও মানিনা,
সে ছাড়া নেই আমি ঘোর আঁধারে,
এপারে ওপারে খুঁজি যে তাহারে
সে ছাড়া নেই আমি, চাই তাহারে।
একটু তোমায় নিলাম আমি
এক চিমটি মেঘে থামি
জলের ছিটেয় নিলেম পাগলামি
একটু তুমি বুকের ভিতর
বেপরোয়া শ্রাবণ ভাদর
ভাসাও ডোবাও তোমার-ই আমি।
অসীম প্রতিক্ষা
দুই আংগুলের ফাঁকের ধুম্রশলাকাটি অবিরাম জ্বলছে। ধোঁয়াটে পরিবেশ। ছেলেটি একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে ভেজা রাস্তায়।
রাস্তাটি সচরাচর ধুলোমাখা থাকে। তবে আজ আকাশের মন খারাপ। তাই ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। আর সেই কয়েক ফোটা জলে ধুলোমাখা পথঘাট কর্দমাক্ত।
গন্তব্যের দিকে ছুটে চলা প্রতিটি দ্রুতগতির গাড়ি রাস্তার কাদাজলে মাখামাখি। সাদা গাড়ির গায়ে কাদার মেটে রং সাথে হ্যালোজেন আলো এক মুগ্ধকর পরিবেশ।
ঘরের বাইরে মনোমুগ্ধকর পরিবেশ আর ঘরের ভেতরে ধোঁয়াটে আবেশ। সব মিলিয়ে একটি অতিসাধারণ রাত একজন নিভৃতচারীর কাছে। তার কাছে সকল রাতই অতিসাধারণ। ছেলেটির ধারনা তার রাতের দরকার নাই, কিন্তু রাতের তাকে প্রয়োজন। রাত তার কাছে শুধুই কিছু সময়ের ব্যাপ্তি, কিন্তু অনেকের কাছেই হয়তো নতুন কিছুর শুরু।
অনুভূতি
অন্ধকারে হাতড়ে বেড়ায় কেবলই
ভুলেভরা সময়ের হিসাব মিলাতে
নিঃশব্দ আর্তনাদগুলো অলক্ষ্যেই
নিজের ভিতরে গুমরে গুমরে কাঁদে।
অপ্রকাশিত অভিমানে ছুটে চলে
লক্ষ্যবিহীন পথে, রঙমেখে সং সেজে কেউ কেউ
ভাল থাকার সুনিপুণ অভিনয় করে যায় একাগ্রচিত্তে।
ঠুনকো কাগজি সম্পর্কের জের ধরে
এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাপিত জীবনটাকে
একসময় বড় অপাংক্তেয় মনে হয়।
অর্থহীন পৃথিবীতে বেঁচে থাকার
অদম্য ইচ্ছাটাও ফিকে হয়ে আসে ক্রমশ,
আর পাথর ভাঙার মত করে বুকের ভিতর
ক্রমাগত বাজে নিষ্পেষণের হাহাকার!
নিজের সাথেই চলে বোঝাপড়ার অদ্ভুত আয়োজন
অব্যক্ত অনুভূতি জানান দিয়ে যায়
আধখানা চাঁদ কখনও ঢেকে দিতে পারেনা
বেদনার চাঁদরে মোড়ানো জমাট অন্ধকার।
মুক্তি চাই, মুক্তি
শত কষ্ট বুকে নিয়ে মানুষ বেঁচে থাকে,বেঁচে থাকতে হয়। জ্ঞান হবার পর থেকে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য অসীম শ্রম দিয়ে নিজেকে তৈরী করে প্রকৃতি সমাজ, সংসারের সাথে তাল মিলিয়ে চলার জন্য। এটা মানুষ প্রথমিক অবস্থায় নিজের জন্যই করে। একসময় নিজের সংসার ছেলেমেয়ের জন্য করে। কারো কারো হয়ত সামর্থের সীমা এখানেই থেমে যায়। কেউ আবার একধাপ উপরে অর্থাৎ মানুষের সেবা করার জন্য আপনা প্রয়োজন শেষে নিজের সামর্থ মত করে থাকে। কেউ আবার নিজের জীবনটা পুরোপুরি মানুষের জন্যই বিলিয়ে দেয়। আমি এমন নিঃস্বার্থ মানুষ কত খুজেছি, আজও খুজছি। কিন্তু পেয়েছি কি?
আমি ফুল হয়ে মানুষের ভিতরের ফুলের সুবাস নেবার চেষ্টা করেছি। ফুলকে দূর থেকে দেখলে তার রূপ ও গন্ধে সকলেই মুগ্ধ ও বিমোহিত হয়, কিন্তু একটি ফূল বৃন্তচ্যুত হলে ক্ষনিক সময়ের ব্যবধানে সৌন্দর্য হারায়। আমি মানুষের কাছ থেকে আরও যত কাছে গিয়েছি ততই তাকে বৃন্তচ্যুত ফুলের মত শ্রীহীন হতে দেখেছি।
ধূসর স্বপ্ন
বদলে যায় সবকিছুই
ঋতুবদলের খেলায়
প্রকৃতি বদলে যায়,
সবুজ ধুসর হয়
সময়ও বদলে যায়।
চাওয়া পাওয়ার দোলাচালে
সবচেয়ে বেশি বদলে যায়
মানুষ।
আলো আঁধারে অচেনা লাগে
চেনা মুখগুলো।
স্বার্থের কাছে ভালবাসা উবে যায়,
মানবতা বন্দী হয় লোহার শেকলে।
মন বদলে যায়,
ঝলমলে রোদ শেষে ঝড় ওঠে
বন্দী হয় বিবেক, স্খলিত স্বপ্ন।
প্রতিদিনের চালচিত্রে
যোগ হয় সংখ্যা, আর্তনাদের ধ্বনি!
অতীত খুঁড়ে পেছনে তাকাই
ওখানেও শূণ্য বুকের ক্ষত,
সময়ে শুকিয়ে যায়নি একটুও
বুকের ভিতর রক্ত আখরে লেখা
জমাট কান্নার ইতিহাস।
কেবল ব্যতিক্রম
রাস্তার তেমাথার ধারে
দাঁড়ানো ঐ পাগলটা।
জট পাকানো মাথা,
ধুলো মলিন কাপড়ে জড়ানো।
বোকার মত কেবলই হাসে
যেন কিছুতেই কিছু যায় আসেনা।
বদলে যাওয়া এই অস্থির সময়ের ভিড়ে
একমাত্র সুখী মানুষ!
এবং ‘হেমলক সোসাইটি’ : আত্মহত্যা বিষয়ক সচেতনতা সৃষ্টিতে কিছু কথকতা
মাঝে মাঝে হঠাৎ করেই এমন কিছু বিষয় জানার বা উপলদ্ধির সীমানায় এসে ধরা দেয় যে, নিমিষেই মনে মনে বেশ আউলে যেতে হয়। জানার চাইতে না জানার পরিধিটা অনেক ব্যাপক হওয়া সত্ত্বেও নিজের অনুভূতি গুলি কারও না কারও সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছে হয়, অনেকটা বন্ধুদের সাথে নিয়মিত আড্ডার ফাঁকেই হঠাৎ বলে ফেলা কিছু ওজনদার বিষয়ের মতন। এমনই একটা অবস্থায় আজ এই লেখা।
লেখাটাকে মুভিরিভিউ বলা উচিত হবে কি না বুঝতে পারছি না। মুভির চাইতে মুভিটার উপজীব্য বিষয়টুকু নিয়েই যেখানে কিছু একটা বলতে বা লিখে বোঝাতে চাইছি! যা লিখব বলে ভাবছি এ নিয়ে অনেকের লেখাই হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে কিন্তু এবিতে মাসুম ভাই বা অন্য কারও বয়ানে এমন কিছু চোখে পড়েনি বলেই এই দুঃসাহস।
প্রায় বছরদেড়েকের পুরানো একটা ভারতীয় বাংলা মুভি দেখলাম আজ। 'অটোগ্রাফ' আর 'বাইশে শ্রাবণ' এর পর শ্রীজিত মুখার্জী'র তৃতীয় মুভি 'হেমলক সোসাইটি' , মুভিটা এখন পর্যন্ত না দেখে থাকলেও এর গানগুলির জন্যই হয়তো চেনা লাগবে অনেকের কাছেই।
ফেসবুকাব্য কথকতা!
#
হুট বাতাসের,
তুলোট মেঘের দিন -
অমলিন..
#
আউলা হাওয়ার,
বাউলা মনের দিন -
অমলিন..
#
একটা সকাল,
রবির সুরে;
উতল হাওয়ার ডাক।
একটা সকাল,
পিচ্চিবেলার;
দুষ্টু চাওয়ার ঝাঁক।
একটা সকাল,
দুপুর ফাঁকি;
মিষ্টি হাসির তাক।
একটা সকাল,
হঠাত্ বিকেল;
কত্ত কথার বাঁক।
একটা সকাল,
সাঁঝের আলো।
অন্ধকারেও,
বাসবো ভালো।
একটা সকাল,
বিষাদ ঝেড়ে;
সুখ কুড়ানোর হাঁক।
একটা সকাল,
আবোল তাবোল।
নিমিষ চুপেও,
হোক কোলাহোল।
একটা সকাল,
রাত পেরিয়েও;
একটা সকাল থাক।।
#
ভরদুপুরের তপ্ত দহনকালেও
মনের আকাশে মেঘ করে যায়..
#
একটা সকাল,
দুপুর হয়ে -
শুয়ে বসে,
একটু হেসে..
মেঘের সাথে;
মেঘের খেলায়,
আকাশনীলায়-
একটু ভেসে..
হুট বাতাসে;
আলোক ছায়ায়,
আলসেমি তে..
বিকেল ছুঁতেই -
তৃপ্ত সুখে,
হর্ষ মেখে..
রিম ঝিম ঝিম
মনের গানে,
ঘুম ঘুম ঘুম
সময় উধাও..
প্রানের পরে,
হঠাত্ এসে ;
বৃষ্টি দিল চুম..
#
কাঁচের দেওয়াল টাইপ বিশ্বাস নিয়া আর যাই হোক, ভালোবাসা যায় না..
#
চায়ের কাপে বিষাদলোকের ছায়া,
হুট ডেকে যায় অচিনপুরের মায়া -
দ্বিজ
দ্বিজ
হাসান সাহেবের ভুরু সামান্য কুঁচকে আছে - সচরাচর এমন হয়না - তিনি আদ্যন্ত সংযত মানুষ - বিরক্তি বা রাগ সহজে প্রকাশ করেন না - কিন্তু আজকের বিকেলটা ভিন্ন - সামনের সোফায় আসীন যুবক তাকে অস্বস্তিকর বিরক্তিতে ফেলে দিয়েছে - যদিও যুবককে তিনি নিজেই আসতে বলেছিলেন.
ঘটনার সুত্রপাত তার কনিষ্ঠা কন্যাকে নিয়ে - এই মেয়েটি তার বড় আদরের - পুরো নাম তানিয়া ইসলাম - পিতৃস্নেহে সেই নাম তার কাছে কখন যেন তানি হয়ে গেছে - ভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ে - মেধা জেদ আর সৌন্দর্য তিনটি জিনিসই মেয়েটির মধ্যে প্রবলভাবে আছে - যদিও কখনো প্রকাশ করেন না - তবু বোঝা যায় - এই মেয়েকে নিয়ে হাসান সাহেবের মনের গভীরে গোপন এক ধরনের অহংকার আছে.
ঘোর
স্পর্শঘোর...
তোমাকে কখনো শাড়িতে দেখিনি আমি, শুধু ছবি ছাড়া। কতোবার ভেবেছি বলব একদিন শাড়ি পরতে, বুকের দুরুদুরু ছন্দ ছাপিয়ে ঠোঁট পর্যন্ত পৌঁছুতে পারেনি শব্দ গুলো। একদিন আসইনা ... পেয়াজখসী আঁচল জড়ানো তোমাকে দেখি প্রাণ ভরে। হয়তো সেদিন ভুলকরে ছুঁয়ে দেবো তোমার হাত কিংবা শাড়ির আঁচল। স্পর্শঘোর জমা হবে স্মৃতির একান্ত সিন্দুকে...
শব্দঘোর...
তোমার আঁচলে আঁকা স্পর্শঘোর ছবি হয়ে গেলে, বসে থাকি নীরবে। ছবিটায় শব্দ ছোঁয়ালেই হয়ে উঠবে কবিতা, আর তুমি কবিতাটা একবার পড়লেই হয়ে যাবে গান। কিছু কিছু গান, কেন জানি বসে যায় বুকের ভেতর। রোদ গলে পড়া দুপুরে সেই গান শুনলেই বৃষ্টি নামে মনের নিকোনো উঠোনে। ঝিলিমিলি সেই উঠোনে তোমার উচ্চারিত শব্দগুলো বৃষ্টি হয়ে ঝরে। শব্দঘোরে ডুবে যায় চরাচর...
সময়ঘোর...
Ice-cream, you scream....
১)
পোস্ট উৎসর্গ
নাজ রহমান, আনিকা আলম
বিন্দু বিন্দু করে গড়ে তুলি সৃষ্টির মহাসমুদ্র।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ আম্মাজান অনেক ঝামেলার মাঝেও আজকে শুধুমাত্র তোমার সৌজন্যে একটা ভালো সংবাদ পেলাম। তোমার জন্য একরাশ শুভকামনার সাথে কিছু বস্তুগত উপহারের ব্যাবস্থাও করবো।
তবে হ্যাঁ, তোমার পিতা মানে আমার শ্রদ্ধেয় দুলাভাইয়ের কাছে একটা ব্যাপক খানা-দানা পাওনা হয়ে গেলো। আমি জানি তিনি আমার এই স্ট্যাটাস দেখবেন আর মুখ চেপে হাসবেন। কারণ খানা-দানা তার অত্যন্ত পছন্দের বিষয়। শুধু উপলক্ষ দরকার। এইবার উপলক্ষের ব্যাবস্থা তুমি করছো আর খাওয়ার ব্যাপারটা আমি দেখুম। আহ ভাবতেই যেন কেমন লাগছে!
সবাই তোমার ফলাফলে অনেক খুশি। তাদের খুশিটা অনেকটা লাফালাফির পর্যায়ে চলে গেছে। বড়দের এইরকম শিশুসুলভ আচরন দেখতে ভালোই লাগে। অনেকটা বুড়ো বাবু স্টাইল।
তবে আমার উচ্ছাসটা তোমায় নিয়ে ভিন্ন ধরনের। আজ আমি নিজেই দেখে দিলাম তোমার খুব কাছের বান্ধবীর ফলাফল। এবং তারপর যা দেখলাম তাতে আমি মুগ্ধ। নিজের ভালো ফলাফলে তোমার যে আনন্দ তা অনেকটাই ম্লান হয়ে গেলো কাছের বান্ধবীর খারাপ ফলাফলে। আর তখনই বুঝলাম শুধুমাত্র ভালো ফলাফল নয় তুমি ধীরে ধীরে ভালো মানুষ হিসেবেও গড়ে উঠছো।