ইউজার লগইন
বিবিধ
দেশ-দেশান্তর (দুর্যোগ, উৎসব)
ঝড়
৩১ শে অক্টোবর। আজ সকাল সাড়ে সাতটায় ঘর থেকে বেড় হয়ে দেখি শোঁ শোঁ বাতাশ, মুষল বৃস্টি, মধ্য রাতের অন্ধকার। স্যান্ডি তার ঝড়ের মেজাজ নিয়েই আছে, ধার কিছুটা কমেছে এই যা। হেডলাইট জ্বালিয়ে গাড়ির লাইন, মানুষ প্রকৃতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে নিজেদের কাজে বেরিয়েছ। গতকাল সাড়াদিন আবহাওয়া চ্যানেলে তাকিয়ে ছিলাম, মেজ কন্যার জন্য দোয়ায় ছিলাম, তারা থাকে ম্যানহাটনে, স্যান্ডির তান্দব্ লীলার ঠিক মধ্যখানে। সকালে জানলাম না তাদের খুব বেশি কিছু হয়নি, তারা ভালোই আছে। আজ সকালে টিভিতে দেখছি নিউ ইয়র্কে ফুঁসে ওঠা সমুদ্রের ঢেউ এর মাঝে সার্ফিং করছে বেপরোওয়া কজনা!! লন্ডভন্ড পথঘাট, ভাঙ্গাচোড়া গাছপালা, ঝিমিয়ে পড়া ম্যানহাটন থেকে উন্মত্ত ফনাতোলা পাহাড়সম ঢেউএর সাথে পাঞ্জালড়া মানুষগুলো আমাদের মুগ্ধ করলো।
আ-কি-হ
আ-কি-হ = আমি কি হলামরে হইলো মুই কি হনুরে এই রোগের মর্ডান ভার্সান। যাহাকে অন্তত জলিল ভাইয়ের ইংলিশে “সিকিং এটেনশন ডিসঅর্ডার” ও বলা হইয়া থাকে। আমরা অনেকেই এই রোগে অল্প বিস্তর আক্রান্ত। আজিকে ইহার লক্ষন ও প্রতিকার নিয়া আলোচনা করিবো প্রিয় পাঠকরা, ধৈর্য্য ধরিয়া বসুন, বিজ্ঞাপন বিরতিতেও টিভির রিমোট ঘুরাইবেন না। যাহা মিস করিবেন তাহাই মিস হইয়া যাইবে। মিসকে মিসেস করিবার আর সুযোগ পাইবেন না।
শুনবেন সেই সব গল্প ?
আড্ডা চলছে - পুরনো দুজন কলিগ বেড়াতে এসেছেন - হারানো সময়ের ভালোলাগা অনেক কথা উঠে আসতে শুরু করেছে - পরিবেশটা বেশ উপভোগ করছি - হুট করেই একজন জিজ্ঞেস করলেন - একটা চাকরি দিতে পারেন ? - আমি কিছুটা অবাক হয়েই তাকালাম - কাউকে চাকরি দেবার মত অবস্থানে আমি এখনো পৌঁছাইনি - আমার বন্ধুদের কেউ হয়ত পারবে এই ভেবে জিজ্ঞেস করলাম - কার জন্য ? ভদ্রলোক চুপ করে গেলেন - কিছুটা যেন দ্বিধাগ্রস্ত - আমি আবার জিজ্ঞেস করলাম - চাকরিটা কার প্রয়োজন ? ভদ্রলোক নিরুত্তর - পরিবেশটা ও কেমন যেন একটু গুমোট হয়ে গেল - অস্বস্তি কাটাতেই প্রসঙ্গ বদলে ফেললাম - অল্পক্ষণেই আরষ্টতা কাটিয়ে আমরা আবার গল্পে মেতে উঠলাম.
'বুঝলেন - একটা মেয়ে আছে - ভালো মেয়ে' - ভদ্রলোক নিজে থেকেই বলছেন আবার - 'একটা চাকরির খুব দরকার ওর'.
আপনার কোনো আত্মীয়া নাকি ? জিজ্ঞাসা আমার.
না - চিনি আর কি.
বুঝলাম - থলের বেড়াল বেরোতে শুরু করেছে . কাছের কেউ?
না - পরিচিত - মানে- মেয়েটা একটু অন্য ধরনের পেশায় আছে.
ঈদের বার্তা
ধর্ম আটকে গেছে পুঁথির সাধু ভাষায় - হৃদয়গুলো পড়েছে ঢাকা পোশাকি আদিখ্যেতায় - সুউচ্চ মিনার আছে - আছে শোভিত মিম্বর আর দুর্লভ টাইলস - মখমলি জায়নামাজে আছে প্রার্থনারত মাথা - তবুও অপারগ ওই বিধাতা - ভুল ফ্রিকোয়েন্সিতে আহবান - চতুষ্পদের প্রমাণ আকারে অদৃষ্টকে সন্ধান - জানি - সব প্রহসন - নিরেট অতিশায়ন - তবুও তো এসেছে ঈদ - তাই বাত্যয় খুঁজি - চেনা অচেনা হৃদয়ের কাছে - ঈদের বার্তা বলি.
এনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাঃ- শিলাজিতভাইয়ে কৈয়া গেসিলেং,
শুনো ঠিক শুরুরয়াগে ভুমিকাটা জমিয়ে বলি
যদিউ অনেক বলার্তবুও অনেক্কমিয়ে বলি............ ইত্যাদি ইত্যাদি লৈয়েই আমগোর আইজকার ইত্যাদি.........
তো যেইটা কইতেছিলাম, প্রাচীন যুগে এক্ষান ইয়ে লিক্সিলাম। ইয়ে মাইনে আসলে সেইযে, লুগজনে যেইটারে কবিতা কয় সেডিই লিক্সিলাম আর কি। মাইনশে এই কবিতা সেই কবিতা লেখে। আমি লিক্সিলাম উত্তরাদুনিকেরো পরের্ভার্সনের কাইব্য। নিজের পের্শংসা নিজেরে কর্তে না কৈরা গেসেন মুরুব্বারা। মাগার বাট লেকিন নিজের ঢুল আবার্ফের নিজেরেই বাজাইতে কইয়া গেসেন মুরুব্বারাই। তাই কি আর করা, আমার্সেই কাইব্য মাশাল্লা খুবেক্টা খ্রাপয়নাই। সেই দুর্দুর থিকা লুগজনে ফুন্দিয়া, চিডি দিয়া পের্সংসা কর্ছিলো। তাই যারে বলে ইন্সপিয়ার্ড হৈয়া আবারো কাইব্য জগতের্খাতাত নিজের নাম লিখাইতে চইলা আইলাম এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য লৈয়া। শুইনা কৈয়েঙ্গো, কেরাম হৈলো
এনাদার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ওওই দেখা যায় যাত্রাবাড়ী ওওই যে ফেলাই ওভার
টেরাক ভৈরা গরু আইয়া বাড়াইয়া দিসে পেশার।
পেশার মামা পেশার মামা থাকো তুমি কৈ?
ছয় ছয় তিন
..............................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................................
মাঝে মাঝে আমার ভীষন ইচ্ছে করে
সমগ্র অনুভুতিগূলোকে মাটি চাপা দেই।
চলতি পথে মোড়ের অবহেলিত
ল্যাম্পোস্টের নিচে
কিংবা ঝুল বারান্দার কার্ণিশে
পায়ে ভেঙ্গে উঠা সিঁড়ির গাঁয়ে
লেপ্টে থাকা অনুভূতিগুলো
আমায় দেখে মুচকি হাসে
অনুভুতিগুলো তোমার টু –পয়েন্ট পিস্তলের
গুলির গল্পের মতো
দাগ দিয়ে যায় হৃদয়ের অভ্যন্তরে।
অনুভুতিগুলো অতন্দ্র প্রহরির মতো
দাঁড়িয়ে থাকে মধুমিতা কিংবা
জসিম উদ্দিন রোডের মাথায়
কিংবা ব্যস্ত শহরের সর্বত্র ।
ফিনফিনে অনুভূতিরা নিঃশব্দে হেটে বেড়ায়
বসুন্ধরা কিংবা কর্ণফুলি গার্ডেন সিটির ফুড কোর্টে।
শহরের অলিতে গলিতে কিংবা
নারীদের গল্পঃ ০১- দাগ
মাত্র চিটাগাং ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হইছি। শহর থেকে দল বেঁধে ট্রেনে করে আসা-যাওয়া করি। আমি উঠতাম ঝাউতলা থেকে। দলটা সাইজে দশ-বারো জনের হয়ে গেলো ছেলে আর মেয়ে মিলিয়ে। দলে যারা মুল ষ্টেশন অর্থাৎ বটতলী থেকে উঠতো তারা কাগজ কিংবা ইটের টুকরা কিংবা নিজের ব্যাগ দিয়ে সীট রাখার চেষ্টা করতো। আমি উঠতাম ঝাউতলা থেকে। আমাদের গ্রুপের একমাত্র আমি আর বাকিরা বটতলী আর কেউ কেউ উঠতো ষোলশহর থেকে। মুল ছাত্র-ছাত্রীদের ষ্টপেজ ছিলো বটতলী আর ষোলশহর।আর অন্যান্য ষ্টেশনগুলোতে টুপ টাপ দুই একজন উঠতো কিংবা নামতো। আমি আর তুহীন সব সময় দরজায় বসে যেতাম। সে এক অসাধারন মজা। ফতেয়াবাদ থেকে ট্রেনটা যখন বাঁক ঘুরে ইউনিভার্সিটির ষ্টেশনের দিকে যেতো অদ্ভুত সুন্দর লাগতো।আরেকটা বিরক্তিকর কাজ হলো ট্রেনের জন্য অপেক্ষা! ঝাউতলাতে দাঁড়িয়ে আছি তো আছি! ট্রেনের খবর নেই। ফেরার পথে হেলে দুলে সেই ট্রেন আবার ফিরতো-ঠিক ষোলশহরে আসলেই ট্রেন প্রায় ফাঁকা। আমি ঝাউতলা নেমে পাহাড়ী আঁকা-বাকা পথে চলে যেতাম আমার গন্তব্যে।
পৌনঃপুনিক
মৃদুল প্রতিদিন তিনতলার সিঁড়ির কোনায় দাঁড়িয়ে থাকে, একটা নীল বেলুন হাতে।
........................
শোভনা প্রতিদিন তিনতলার সিঁড়ি বেয়ে উঠে আসে, কাঁধে থাকে একটা সাদা ব্যাগ।
........................
পুরোনো ধাঁচের তিনতলা এই বাড়ীটায় সিঁড়িগুলো অনেক উঁচু উঁচু আর অন্ধকার। অন্ধকার ঠিক না, আলো কম। তবে ঘন্টা খানেক দাঁড়ালে চোখ সয়ে আসে, সবকিছু দেখা যায়। শুধু রঙ আর আকারের কোনো থই পাওয়া যায় না।
মৃদুল অপেক্ষা করে শোভনার জন্যে।
শোভনা ক্লান্ত পায়ে এক একটা সিঁড়ি ভাঙ্গে, মৃদুল পায়ের শব্দ গোনে। শোভনার সাদা ব্যাগটা ঝলমল ঝলমল করে। মনেহয় এক খন্ড সুর্য নিয়ে সে ঢুকেছে অন্ধকার সিঁড়িঘরে। সেই সুর্যকে নীল মেঘ দিয়ে বরণ করে নিতেই মৃদুল দাঁড়িয়ে থাকে নীল বেলুন হাতে।
শোভনাও অপেক্ষা করে মৃদুলের সাথে দেখা হবার ক্ষণটার।
দু'জনে মুখোমুখি হয় তে'তলার ল্যান্ডিংএ। মৃদুল ঠোঁট আর চোখে হাসি নিয়ে শোভনার দিকে বেলুনটা বাড়িয়ে দেয়, শোভনাও চোখ আর ঠোঁটে মৃদু হাসি নিয়ে দুহাতে বেলুনটা ধরে।
আর বেলুনটা অদৃশ্য হয়ে যায়।
মৃদুল সিঁড়ি বেয়ে নেমে যায় নীচে, শোভনা নিজের বাসার দরজায় কড়া নাড়ে।
..................
লেখা জোখা - হিবি জিবি... ০১
নিজেকে একটু বিজি রাখতে লিখতে চেষ্টা করছি.. কিন্তু কি লিখবো কোন কিছুই মাথায় আসে না। তবুও একটা কিছু লিখবো বলে হাত চলে গেল কম্পিউটার এর ওয়ার্ড ফাইলে…. লিখতে গিয়ে ভাবছি এটা কি হবে?? গল্প না কবিতা না উপন্যাস না কি প্রবন্ধ ??? যাই হোক.. এটা একটা প্রচেষ্টা কিছু একটা করার…আমি এক্সটা অর্ডিনারি কোন ক্রিয়েটিভ না, যে এমন কিছু লিখতে পারবো। তবে শুরুতো করলাম.. শেয়ার ও করে দিব ফেসবুকে অথবা ব্লগে…দুখি:ত বন্ধুরা.. আমার হুদাই লেখা পড়তে হচ্ছে বলে। জীবনের ঘটনাগুলোকে কাগজে তোলার মত সাহস নাই.. পাছে আবার সত্যি বলে দেশ ছাড়া হই… আর এই দেশ আর বাবা কে ছেড়ে যাবই বা কোথায়?? বাবা না থাকলে ভাবছি রিস্ক টা নিয়েই নিব… কি বা হারানোর আছে আমার.. সম্পদ থাকলে বাঁচানোর বা রক্ষা করার প্রশ্ন আসে.. আমার সম্পদ বা সম্পত্তি কিছুই নাই.. আমার এই লেখাকে গাঁজাখুরি যাদের মনে হচ্ছে তাদেরকে আগে থেকেই ধন্যবাদ জানাই.. ( আসলে আমার নিজেরই তাই মনে হচ্ছে.. হি..হি..হি…)
বন্ধুত্বের আকাশের নক্ষত্ররা
প্রতিবছর বন্ধু দিবসে আর কোন মানুষকে এতটা মিস করি কি না জানি না, যতটুকু করি আমার হারিয়ে যাওয়া বন্ধু সেলিম কে, সেলিম আমার বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের কলেজ কর্মসুচির প্রথম সমবয়সী ছেলে বন্ধু। বছর কয়েক আগে সবাই এসে বলল, সেলিম চলে গেছে না ফেরার দেশে।যা এখনও আমি বিশ্বাস করি না, প্রায়ই ভাবি, ও হয়তো আবার ফিরে আসবে, এসে বলবে, “রত্না আমরা সবাই এক সাথে উঠবো, আমাদের অনেক বড় হতে হবে”। খুব চিৎকার করে বলতে ইচ্ছা করে, “ সেলিম, শুনতে পাচ্ছিস, আমরা অনেক বড় হয়ে গেছি, একবার ফিরে আয়, দেখে যা আমাদের”। যারা এখনও আছে তাদের সবার নাম নিয়ে তো আর শেষ করা যাবে না আর তাই ধন্যবাদ ও জানাবো না, কারন আমি জানি আমি না বললেও তারা আমার পাশে থাকবে।কারন তারা প্রত্যেকেই জানে আমি তাদেরকে অনেক ভালোবাসি।নাম না হয় নাই বললাম ।তবুও কয়েকজনের কাছে ক্ষমা চাইতে চাই, প্রথমেই বিপ্লব তোর কাছে, সারা জীবন তোকে অনেক জ্বালিয়েছি, গত এক বছর তো শুধুই মিথ্যা ভুল বুঝেছি, ক্ষমা করে দিস আমাকে। তারপর মিনা, তোর কাঁধে মাথা রেখে কান্নার যায়গাটা কখনো আমার কাছ থেকে নিয়ে যাবি না, প্রমিজ কর। তানি গত একবছর তুমি পাশে ছিলে, হতে পারো তুমি অফিস কলিগ,
আইসক্রিম
আমার এক বড় বোন গত কয়েকদিন ধরে ফেসবুকে ক্রমাগত মেসেজ দিয়ে যাচ্ছে,
যে, মা দিবস আসছে একটি লেখা দে। মনে মনে ভাবি, কি লিখবো? যাই
লিখবো মা কি সেই লেখার টানে ফিরে আসবে। শেষ পর্যন্ত লিখতে বসলাম, কি
লিখবো জানি না, শুধু কম্পিউটারে কিছু শব্দ টাইপ করলেই কি মা কে নিয়ে
লেখা যায়? জানি না। আমার মা চলে গেছেন আজ দেড় বছর হলো। ছোট
বেলায় মা যখন মারতো, তখন ভাবতাম, আমি যখন বড় হব, তখন আমিও
আম্মুকে মারতে পারবো, আম্মু আমার চাইতে লম্বা বলেই, তার পাওয়ার দেখায়
আমাকে, আমার ছোট মনে ধারনা ছিল, লম্বা হলেই বোধহয় বড় হওয়া যায়,
এখানে উল্লেখ্য যে, আমার মা লম্বায় খাটো ছিলেন।কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে
এই ভুলটি যখন ভাঙলো, দেখলাম আমি লম্বা হই ঠিকই, বয়স যেন কেমন দুরন্ত
গতীতে আম্মুর বাড়ে। আমি কোন মতেই তার সমকক্ষ হতে পারি না। মা
দিবসে প্রতি বছর আম্মুর জন্য এক বাটি আইসক্রিম নিয়ে যেতাম, ডায়বেটিকস
ছিল বলে মিষ্টি ছিল তার জন্য হারাম, কিন্তু ঐ একদিন আইসক্রিমের উপর তার
সেই হুমড়ি খেয়ে পড়া দেখে খুব মায়া হতো।আমাকে বলতো, একটুও দিব না,
সব আমি একাই খাবো। আমি বলতাম খাও, যতক্ষন তার মন না ভরতো খেতে
দেশের স্বার্থে আরও একবার আমরা...!!
জাগো বাঙালি জাগো !!
••• একটু লক্ষ্য করুন •••
জামদানি শাড়ি, নকশীকাঁথা এবং ফজলি আম এখন আর আমাদের ঐতিহ্যের অংশ নেই, কারণ ভারত ইতিমধ্যে এই সকল পণ্যের আন্তর্জাতিক স্বত্ব নিয়ে নিয়েছে। এই পণ্যগুলো বিশ্বে এখন ভারতীয় পণ্য হিসেবে পরিচিতি পাবে। তারা স্বত্ব করে নিলেও আমরা জানি এগুলা আমাদের পণ্য, আমাদের ঐতিহ্যের অংশ। এখন তারা ইলিশের স্বত্ব নেবার চেষ্টা করতেছে। যেটা আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এই মুহূর্তে আমাদের কৃষি, শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অন্যতম কাজ হচ্ছে আমাদের দেশিয় পণ্যগুলো চিহ্নিত করা এবং তা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থার ‘Geographical Indicator (GL)’ আইনের অধীনে নিবন্ধন করা। এ সকল পণ্যের মধ্যে রয়েছে ঢাকার ‘জামদানি শাড়ি’, ফরিদপুরের ‘নকশীকাঁথা’,
চাঁদপুরের ‘ইলিশ’, রাজশাহীর ‘ফজলি আম’, বগুড়ার ‘দধি’, সুন্দরবনের ‘মধু’ সহ আরও অনেক পণ্য।
************************
মনে রাখবেন, আমাদের ঐতিহ্যকে আমাদেরই বাঁচাতে হবে। আমাদের দেশ আমাদেরকেই রক্ষা করতে হবে। বাইরের দেশের কেউ এসে রক্ষা করে দিয়ে যাবে না।
দেশের স্বার্থে একাত্ম হোন...
কলকাতা থেকে প্রকাশিত আদরের নৌকায় লেখা পাঠান
কলকাতা থেকে প্রকাশিত আদরের নৌকায় লেখা পাঠান ।
লেখা পাঠানোর জন্য
১) আদরের নৌকা ওয়েব পত্রিকা প্রতি মাসের ২৯তারিখ বেরোবে।
২) লেখা পাঠান saifullahsaif@adorernauka.in এ।
৩) লেখা প্রতি মাসের ২০তারিখের মধ্যে পাঠান।
৪) ওয়েব পত্রিকার লেখা অপ্রকাশিত হওয়াই বাঞ্ছনীয়।
৫) লেখা পাঠাবেন ইউনিকোডে(অভ্র) doc ফাইল করে ।
বন্ধুরা, আপনাদের সেরা লেখাটি পাঠিয়ে দিন ।
ওয়েবম্যাগ অথবা প্রিন্টেড আদরের নৌকা সম্পর্কিত কোন রকম যোগাযোগের জন্য +919830994267 এই নম্বরে ফোন করুন ।
সাইফুল্লাহ সাইফ
সহ সম্পাদক
আদরের নৌকা
আদরের নৌকার ওয়েব লিঙ্ক
পৃথিবীর এক দুর্ধর্ষ গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ ।
mossad-seal.jpg
http://www.amrabondhu.com/sites/default/files/mossad-seal.jpg
পৃথিবীর সব বড় ও মাঝারি শক্তিধর দেশেরই নিজস্ব বৈদেশিক গোয়েন্দা সংস্থা
রয়েছে । যেমন সিআইএ, এমআইসিক্স , কেজিবি, মোসাদ ইত্যাদি ।
কিন্তু ইসরায়েলের ‘মোসাদ'কে ঘিরে যেসব রহস্যজনক ও চাঞ্চল্যকর গল্প চালু আছে, তার কোন তুলনা হয়না ।
মোসাদের নামতো কমবেশি সবাই শুনেছেন মাসুদ রানা পড়লে আরও আগে জানার কথা ।
মোসাদের এমন কিছু অপারেশন রয়েছে যেগুলো গল্পের বই বা সিনেমা কেও হার মানায় । এই গ্রুপটি WORLD MOST EFFICENT KILLING MACHINE নামেও পরিচিত । গুপ্ত হত্যায় মোসাদ এক এবং অদ্বিতীয় । মার্কিন সিআইএ এবং মোসাদের ভিতরে পার্থক্য রয়েছে যে সিআইএ গুপ্ত হত্যার চেয়ে সরাসরি হামলা বেশি চালায় । অন্যদিকে মোসাদ খুব গোপনে তাদের শিকারদের শেষ করে ।
আবোল তাবোল - ১৩
#
অনেক দিন হইছে আবোল তাবোল কিছু লেখি না, লেখা হয়ে উঠে না।
চিন্তা করে দেখলাম আমার এই সিরিজটার একটা প্যাটার্ন দাড় হয়ে গেছে। কিছু হাবিজাবি কথাবার্তা, একটা দুইটা গান আর মুভির কথা। একসাথে দেই ঘুটা, ব্যাস!
এইবারও অবশ্য তার বাইরে যাব না। সাথে এক্সট্রা একটু ঘুরাঘুরি ফ্রি!
#
গত শুক্রবারে এবি'র ফটুওয়াক হইল, সবাই মিলে মজা করে ঘুরে ঘুরে কাশফুলের ছবি তুলে নিয়ে আসছে। জেবিন আপু বলছিল যাইতে, আগেই অন্য প্ল্যান করা ছিল বলে যেতে পারিনাই। পড়ে ফটোওয়াক নিয়ে তানবিরা আপুর ব্লগ পড়ে আফসোস কম হয়নাই। অবশ্য, মজাটাও একটু একটু ফিল করতে পারছি!
নেক্সট টাইম এমন কিছু হলে, মিস করব না। ইন শা আল্লাহ।
#
অনেক দিন ধরেই ভাবতেছিলাম এবি'র কিছু প্রিয় মানুষ কে এফবি তেও এড করে নিব, সাহস পাচ্ছিলাম। এই কয়েকদিন আগে হঠাৎ এড দিয়া দিছি বেশ কয়েকজন কে, একসেপ্ট ও করছে।
এখন মজা বুঝবো!
কয়েকদিন একটু ফাঁকিবাজি করলেই শুরু করুম ঘ্যান ঘ্যান, লেখা দেন লেখা দেন!!
হিঃ হিঃ