ইউজার লগইন
ব্লগর ব্লগর
নীল তারা
মাঝে মাঝে ভাবতে ইচ্ছে করে যদি ঐ আকাশের নীল তারাটা খসে পড়ে কোনদিন তবে এই মর্তবাসীদের মধ্যে কোন বিচলতা দেখা যাবে কী না? আমার মনে হয় হবে না, বরং অথযা কেউ যদি লক্ষ্য করেই ফেলে তবে বিশ্বলোক হয়ত তাকে পাগল বলে ধিক্কার দিতে দিতে ছুটে চলবে অলীক পানে। আর ঐ বেচারা হয়ত বিশ্ববাসীর দিকে ভ্রু কুচকে তাকিয়ে থাকবে আর ভাববে, 'বোকা লোকগুলো সময়ের মহাশূন্যে দিব্যি ঝাঁপিয়ে পড়ে মন নামক বস্তুটার আত্নহনন করছে। অথচ দিগন্তের ওপারে তাকিয়ে নীল তারাময় এই মধুক্ষণটা দেখার এক মুর্হূত অবকাশ করতে পারল না। কিন্তু ঘড়ির কাটা যদি মিনিট দশেকের জন্য থেমে যায় তো তারাই দুনিয়া জুড়ে হুলস্থুল ফেলে দেবে। কী ব্যস্ততা! তাদের জন্য একফোঁটা আফসোস।
পশুর সম্মানহানি
মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ট জীব। তবে ডারউইন-এর বিবর্তনবাদ আসার ফলে মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জীব কিনা তা নিয়ে সন্দেহ ও সংশয়ের সৃষ্টি হয়। যাই হোক মানুষ পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নাকি অশ্রেষ্ঠ সেই বির্তকে না যাই। আজকে আমাদের বিষয় পশুর সম্মান অসম্মান নিয়ে। পৃথিবীর সকল কিছুর ধর্ম আছে। মানুষের যেমন আছে তেমনি পশুও আছে, আছে জড় বস্তুরও। তবে মানুষই একমাত্র প্রাণী যে কিনা নিজের স্বার্থের প্রয়োজনে তার নিয়ম-নীতিতে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন আনে। যেমন- মিথ্যা বলা মহাপাপ কিন্তু অসুস্থ ব্যক্তি বা মৃত্যুর পথ যাত্রী ব্যক্তির কাছে সবসময় সত্য বলতে নেই। সেই যাই হোক, কীভাবে সত্যবাদী যুধিষ্ঠি হবো তা নিয়েও আজকের বিষয় নয়। আজকের বিষয় পশুর সম্মান অসম্মান নিয়ে। আমরা প্রতিনিয়ত এক জন আরেকজনকে নিচে নামাতে গিয়ে অহেতুক পশুদের টেনে আনি। সাথে তাদের সন্তানদেরও নিয়ে আসি! আজকের বিষয় গালি বিশেষ করে সেই গালি যেগুলোতে পশুরা যুক্ত থাকে!
তুমি বিনে অজানাই হৃদি মোর..
পরিবর্তন জিনিসটা অনেক সময়ই সুফল বয়ে আনে জানি। কিন্তু মাঝে মাঝে অপেক্ষার সময়গুলো একটু বেশিই ধিরস্থির মনে হয়। আবহাওয়া বদলাচ্ছে প্রতিনিয়ত, ফলে ঠাণ্ডা জ্বর লেগেই আছে। শরীর সব কিছু সইতে পারে না সবসময়। তবে চারপাশের বিভিন্ন মুখোসের নিচের মুখের ক্রমাগত বদল খুব একটা অবাক করে না আর আজকাল, সয়ে যায় নি যদিও। আসলে ভাবতেও ক্লান্তি লাগে মাঝে মাঝে।
আর কাছের দুরের যত কাছের মানুষগুলো, তাদের মন ভালো না থাকাটাও আসলে বেশ খারাপ জিনিস। আর নিজের এ ব্যাপারে যখন হাত পা বাধা মনে হয়, অস্থির লাগে খুব। হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে, কিন্তু হেরে যেতে নেই বলে পারি না।
সবকিছু মিলিয়েই মন ভালো যাচ্ছে না। একদিন পরেই খুব প্রিয় সময় জানার পরও, খুব প্রিয় কিছু মানুষ অথবা সময়ের অভাব হয়তো কিছুতেই ঘুচবার নয়।
কবি
আমি সচরাচর এমন লিখি না।কাজেই আমার ভুল হলে কবি সমাজ আমায় ক্ষমা করবেন।
প্রথম আলো'র জীবনানন্দ দাশের নামে নামকরন করে প্রতি বছর সেরা কবিদের পুরষ্কার দেয়।হা,এটা ভাল কথা।কিন্তু পুরষ্কার দেয়ার নামে কোন যৌনবাসনাকারী কে পুরষ্কার দেয়ার মানে কি হতে পারে??
কোন ব্যাক্তিগত প্রতিষ্ঠান কাকে কিসের
জন্য পুরষ্কার দেবে তা নিয়ে কিছু বলার
নেই।
তবে
''বিশুদ্ধ কবি জীবনানন্দের'' নামে প্রবর্তন
করা পুরষ্কার কোন কুৎসিত মানসিকতার যৌন
উন্মাদকে দেওয়াতে অবশ্যই আপত্তি আছে।এটা প্রথম আলোর সম্পাদক মতির মানসিক বিকৃতি প্রকাশ করে। সাইদ জামিলের মত মানসিক বিকৃতি ওয়ালা মানুষ কি ভাবে এই পুরষ্কার পায়?
মানুষের জানা দরকার, কাকে এই পুরুষ্কার দেয়া হয়েছে,
কেন দেয়া হয়েছে।
তিনি যে কবিতার পান্ডুলিপির জন্য পুরুষ্কার পেয়েছেন,
তাতে একটি কবিতার নাম 'কিলুর মগজ',
যা প্রথমা প্রকাশনী থেকে ছাপা হবে। নীচে সেই
প্রিয়তমেষু
পুরোনো বইয়ের পাতার
ভাঁজে উঁইপোকাকে ফাঁকি দিয়ে
বেঁচে থাকা একটা-দু'টো কালচে হলুদ কাগজে কিছু
বাক্সবন্দি স্মৃতিরা আনন্দেই দিন কাটাচ্ছিলো।
আচমকাই আমার অবাঞ্ছিত আগমনে তাদের
বিরক্তির যথেষ্ট কারণ ছিল।
তবু নির্লজ্জের মতো বেশ কিছুক্ষণ সেই অনাঘ্রাত
বুনোফুলের ঘ্রাণ নিতে ঐ কয়েকটা পাতায় ঠায়
দাঁড়িয়ে থাকা, অযৌক্তিক মনে হলো না আমার
কেন জানি।
আমি বরাবরই স্বার্থপরের দলে ছিলাম। সম্প্রদান
কারকের ব্যাকরণ বোঝার
বাড়াবাড়িতে যাইনি বলেই হয়তো ভালোবাসার
ভাষ্কর্যে দেবার মতো যথেষ্ট সম্মানজনক নৈবেদ্য
ছিলো না আমার কাছে।
প্রাপ্তিযোগ বলতে যা কিছু ছিল, তার আস্ফালন
নেহায়েতই ঐ অচল আধুলির মতো! ভিক্ষুকের কাছেও
মূল্যছাড় চলে তার!
আমার তবু অতোটুকুনই যক্ষের ধন, ওতেই আমার
সবটা অহংকার!
প্রিয়তমেষু,
তুমি আমার কাছে শীতের রাতের উষ্ণতার
মতো তীব্র আকাঙ্খিত ছিলে না কখনোই!
শীত আসে বাবার গন্ধ নিয়ে
শীতকাল মানেই দেশে অন্যরকম একটা উৎসব উৎসব ভাব।
দেরি করে সকাল হয়, সূর্যের তাপ তখন আর খরখরে দজ্জাল রমণী নয় বরং মিষ্টি লাজুক কিশোরী। গায়ে এলিয়ে পড়লে কী ভালোটাই না লাগে! বিকেলে আকাশটা লাল হতে না-হতেই টুপ করে সন্ধ্যায় মিলিয়ে যাবে। সকালে ভাপ-ওঠা ভাপাপিঠে কিংবা চিতই, পুলি নইলে ছিটারুটি, মানে ঘুরেফিরে এমন কিছু যা সচরাচর হয় না। খেজুরের রস আর গুড়তো আছেই।
জোছনা রোদে, বৃষ্টি ভিজে; বিষাদকথন - গানে..
সময় ভালো যাচ্ছে না, অসময়ের ছোঁয়াচে আলোয়। অথবা বলা চলে ভরদুপুরের মিষ্টি হিমেল হাওয়াতেও, এলোমেলো অচেনা ছায়ায়।
বেখেয়ালে প্রাণে বাজে মন কেমনের সুর,
না পাওয়া আর পেয়ে হারানোর কথকতা।
অভিমান লাগে খুব, নেশার মতন।
মনের জানলা জুড়ে সমুদ্দুরের উদাস হাওয়ার বাক্স খুলে বসে অরিজিত্ আর কৌশিকী।
"কিছু কিছু কথা
বসে আছে ভিজে,
মিছি মিছি ব্যাথা
হয় নিজে নিজে।
ঝরে যাওয়া পাতা
জুড়ে বসে ডালে,
মেঘে মেঘে কথা
শোনে সে আড়ালে।
আকাশ যখন গাইবে বলে
বাদলেরই গান,
বাতাস তখন বইতে গিয়েও
দেখায় অভিমান..অভিমান।
আকাশ যখন ফিরতি পথে
মন খারাপের সুর,
বাতাস তখন নিরব চিঠি
পাঠায় বহুদুর..বহুদুর।
কিছু কিছু ধুলো
জমে আছে কাঁচে,
ডাকনাম গুলো
ভীষণই ছোঁয়াচে।
মরে যাওয়া জমি
ভিজে গেলে জলে,
চারাগাছ গুলো
কত কি যে বলে।
তোমার
এমনি আসা এমনি যাওয়া,
এমনি হাজার ছল;
সাজিয়েছো যেনো -
তোমার
এমনি খেলা খেয়াল খুশি,
অতঃপর অভিমানী আঁখি পল্লব !!!!!
সেই ভোরবেলা উঠেছি শুধু তোমার কারনে, তোমার যে কি হয়েছে কিছুই বুঝে আসে না আমার। আমাকে কি তুমি একটুও বিশ্রাম নিতে দিবে না, হ্যাঁ কি শুরু করছো, বলবা আমায় প্লিজ!!!!
ঘুম থেকে উঠে দাত ব্রাশ করবা ভাল কথা, আমাকে কেন সংগে নিবা? আমাকে ছাড়া চলতে পার না তুমি?
আচ্ছা মানলাম রাতে ভাল ঘুম হয় নাই,তাই তুমি টায়ার্ড। কিন্তু নাস্তার টেবিলে একা একা খেতে পার না, তা না আমাকে ছাড়া একফোটা জলও খাবে না। তোমার এইসব ঢং আমার আর সহ্য হয় না। যখন দরকার হয় তখন ভালবাসা উতলাইয়া পড়ে......
তারপর খাওয়া শেষে রেডি হতে গেলেও আমাকে লাগবে। শার্টের কোথায় ময়লা আছে কিনা তা আমাকেই দেখতে হবে।
আগুন পাখি এবং স্বপ্ন
আজকাল স্বপ্ন দেখাটা অভ্যাস হয়ে গেছে।দেখতে না চাইলেও জোর করে স্বপ্ন দেখায় চোখ জোড়া।বিছানায় শুলেই স্বপ্ন দেখি।পাবলিক বাসে বসে স্বপ্ন দেখি।জেগে থেকে স্বপ্ন দেখি।দেখতে চাই না,তবু দেখি.....
শুয়ে থেকেই আকাশ ছোঁয়া যায়, স্বপ্নগুলোর কালার
প্রিন্ট-আউট নেয়া যায়, তারপর
সেগুলো দুমড়ে মুচড়ে ছুঁড়ে ফেলা যায় বাস্তবতার
ওয়েইস্ট বক্সের পাকস্থলীতে।
শুয়ে থেকেই আকাশ দেখা যায়। মাথার ওপর হাহাকার,পায়ের
পাতায় অবসন্নতা।
আকাশ ছুঁই শুয়ে থেকেই।বাস্তবতা নাড়া দেয়।ঘরে ১৮ বছরের ছেলে।বেকার।কোথাও চান্স হয় নি।স্বপ্ন গুলো কালার প্রিন্ট আউট থেকে সাদাকালো হতে সময় নেয় না মোটেও। উ হু,সাদাকালো না।ধূসর। মরুভূমির মরিচীকার মতন।এক পা এগুলেই ভাবি এই তো আর কিছুদূর। বৃদ্ধ, ক্লান্ত,পরিশ্রান্ত দেহটাকে টেনে নিয়ে যাই স্বপ্নের কাছে।গন্তব্যে আবিষ্কার করি সবই মিছে,প্রতারণা। আর কিছু দূর.....
কেন ভয়ে ভয়ে কেটে যাবে একটা জীবন?
সময় গুলো কেমন নির্বিকার ভঙ্গিতে কেটে যাচ্ছে। বয়স বেড়ে যাচ্ছে প্রতিদিন।শীতের ঝরা পাতার মধ্যে ঝরে পড়ার দিকেই হয়তো এগিয়ে চলছি। অথচ জীবনে যে কিছুই করা হলো না এখনো। না ব্যক্তি জীবনে, না সামাজিক জীবনে। এমন কোনো কাজই তো করলাম না যে কাজটার কারণে জীবনের কোনো না কোনো সময় মনে হবে আমি অন্তত চেষ্টা করেছি ভালো কিছু করার।চেষ্টা সার্থক হয়েছে না কি বৃথা গেল সেটা পরের ব্যাপার।
বাইরে কাজ করতে গেলে বুঝা যায় নারী জীবনের চলার পথটা কত বেশি অমসৃণ। পায়ে পায়ে যেন কাঁটা বিছানো থাকে। তার মানে এই নয় যে ঘরে থাকা নারীদের জীবন পুরোপুরি ভীতিহীন কিংবা সীমাহীন আনন্দময়।
আমার এক বস একদিন কথা প্রসঙ্গে বলেছিলেন, ওনার সারা জীবনের চেষ্টা ছিল ওনাকে যেন কেউ কোনোদিন ভয় না পায়। আমরা ক’জন সহকর্মী একসাথে জিজ্ঞেস করলাম কেন স্যার।
দিন শেষে আমি ইকারাস
ইকারাসের গল্পটা খুব সাধারণ।
সে আর তার বাবা ডেডেলাস একটা গোলোকধাঁধাঁ
থেকে পালাতে চেয়েছিলো। ডেডেলাসই তৈরি
করেছিলেন সেই মেইজ। পালাবার একমাত্র উপায়
বিশাল আকাশ। মোম গলিয়ে তাতে পালক জোড়া
দিয়ে দুই জোড়া পাখা বানিয়েছিলেন। এক জোড়া
তাঁর নিজের জন্য। আরেকটা ইকারাসের।
ওড়ার আগে ডেডেলাস বারবার ইকারাসকে
সাবধান করে দিয়েছিলেন " বাবা উড়বি, কিন্তু
সুর্যের কাছে যাবি না। মোম গলে যাবে।"
প্রথমে তাতে সায় দিলেও,নভশ্চারী ইকারাসের
শিঘ্রই তা বিস্মৃত হয়। এবং আনন্দে আত্মহারা সে
"আরো উঁচুতে যাবো। আমি স্বর্গ ছোঁব" এমন
কল্পনায় নতুন উদ্দ্যমে উড়তে থাকে। নিচে তার
বাবা চিৎকার করে বলেন " বাবা, আর উপরে যাস
নে, আর উঁচুতে উঠিস নে, মারা যাবি!"
কে শোনে কার কথা। যৌবনমদে মাতাল ইকারাস
আরো আরো আরো আকাশে যায়।
সুয্যিমামা তার বেজায় ইগো আর প্রানশক্তি
দেখে হিংসাই করে বসে বোধ হয়। সুর্য কী আর
ভাঙাচোড়া দিনকাল ২
জাপানে আসার পর বুঝলাম ভদ্রতা এবং বিনয় পীড়াদায়ক হয়ে উঠতে পারে। বিনয়পীড়িত বাঙালী হিসেবে অসস্তিবোধ করি সময় সময়। আমার সুপারভাইজার অতিশয় বিনয়ী কিন্তু কাজপাগল। তার বিভিন্ন আইডিয়া নিয়ে সময়ে-অসময়ে উপস্থিত হয়ে ভিন্ন জাতির মাতৃভাষায় বুঝানোর চেষ্টা করে, আমিও ভিন্ন একটা ভাষায় সে আইডিয়া বোঝার চেষ্টা করি, সময়ে-অসময়ে নিজের দুর্বল ইংরেজীতে শব্দ সরবরাহের চেষ্টা করি।
সন্ধ্যায় পরবর্তী সপ্তাহের কাজের তালিকা নিয়ে ফিরে এসে, খোশমেজাজে সিনেমা দেখে সকাল বেলা ইলেক্ট্রনিক চিঠি পেলে প্রথম প্রথম বিরক্ত লাগতো, এখন সয়ে গেছে। রাত ২টায় পাঠানো চিঠিতে নতুন কাজের ফরমায়েশ দেখলে হতাশ লাগে না এখন।
ভ্রান্তি নাহি ঘোচে
ভ্রান্তি নাহি ঘোচে
হায়রে অবুজ হৃদয় ভ্রান্তি কিছুতেই ঘোচে না। এ ধরার সকল যুক্তি তর্ক পিছনে ফেলে যার যা কাম্য তার আগমনের পথে তৃষার্ত চাতক সম শ্যেন দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু যে না আসার সেকি কখনও ফিরে আসে??
এই যেমন আমি, মধ্য রাতের কিছু আগে দরজা জানালা বন্ধ করে, ভিতর এবং বাহিরের নিকষ কালো আন্ধকারকে আরো অন্ধকার করার চেষ্টা করছি। অক্ষি নেত্রযুগলকে চেপে ধরে তার মাত্রাকে আরও বাড়িয়ে নিলাম।
মাঝে নাঝেই আমি এই অন্ধকার বিলাস করি।এই বিলাসীতার মাঝে আরও একটি জিনিস অনুধাবন করার চেষ্টা করি। তা হল, কবরের অন্ধকার। আচ্ছা কবরের অন্ধকার কি এর চেয়েও বেশী। তা হলে এই আমি মাঝে মাঝে অন্ধকার বিলাস করে যে সুখ পাই। সেখানেও কি এমন সুখ পাব??
দয়াল চাইলে লইব জোড়া
মুরশিদ চাইলে লইব জোড়া
এমন দয়াল কে আছে??
রশিক আমার মন বান্ধিয়া পিঞ্জর বানাইছে।
ব্লগ নয়, ভালবাসা আর দু চার লাইন কথা
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বরের সূর্য্যি কেমন
ছিল জানি না।তবে এটা জানি ৩০ লক্ষ শহীদের
রক্ত একত্রিত করলে যতটুকু লাল
হবে নি:সন্দেহে তার চেয়ে বেশি লাল ছিল।
বিজয়ের মাস।সবাই দেশপ্রেমিক। আমার যে বন্ধু গোলাম আযমকে আল্লাহর অলি বলে এখনো বিশ্বাস করে সকালে তাকেও দেখলাম মাথায় লাল সবুজের পতাকা।শুধু মুখ বুঝে সয্য করেছি।কেঁদেছি....
ইনবক্স ভরে গেছে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছায়।আমি কাউকে শুভেচ্ছা জানাই নি। কিছু কিছু বিজয় প্রাণ খুলে উপভোগ করা যায় না।বুকের ভিতর কোথায় জানি ব্যাথা লাগে।
এই দিনে হাজারো মায়ের সন্তান ফিরে এলেও ফিরে আসেনি "শহীদ রুমি"। ফিরে আসেনি ৩০ লক্ষ সন্তান। বাবা,মা,ভাই,বোন....তারা চলে গেছে। ফিরবেনা।অনেক অভিমান তাদের।রেখে গেছে হাজারো স্মৃতি।এক সাগর রক্ত আর একটি দেশ।
বাংলাদেশ
বিজয়ের মাসে ভালো লাগার বিলাস
ডিসেম্বর মাসটা এলেই আমার খুব খুশি খুশি লাগে। এই খুশি লাগাটা খুব ছোট বেলা থেকেই।ডিসেম্বর মাস এলে শুধু আমার না আমার মনে হয় এদেশের প্রতিটা মানুষেরই খুব খুশি খুশি লাগে। কারণ বিজয়ের এই মাসে খুশি না লাগলে আর কখন খুশি লাগবে।
তবে বিজয়ের এই খুশির পাশাপাশি আমার আরো কিছু ছোট ছোট কারণেও বেশ খুশি খুশি লাগে।
ভালো লাগার প্রথম কারণঃ