ইউজার লগইন
ভ্রমনকাহিনী
আপডেট : এবি'র পিকনিক ২০১০
ইতোমধ্যে এবির পিকনিকের সব প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। মাসুম ভাই একটা স্পট যোগাড় করে দিয়েছেন। তারে আমরা এবিবাসী সবাই থ্যাংকু জানাই। গাড়ীর সাথে কথা হয়েছে। বাবুর্চির কাছ থেকে মেন্যুর হিসাব নেয়ার পাশাপাশি বাবুর্চির শিডিউল নেয়া হয়েছে। পিঠাওয়ালার সিডিউলও নেয়া হয়েছে। তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ফাইনাল করা হয়েছে। তাইলে আর কী কী বাদ রইলো ? সবার চাঁদা দেয়াটা। সে ব্যাপারে সর্বসম্মতিতে আমরা ১৭ ডিসেম্বর ছবির হাটে আড্ডাবো আর চাঁদা সংগ্রহ করবো। এ যাবৎ যারা যাবেন বলে নিশ্চিত করেছেন, তাদের মধ্যে আছেন :
এবি'র পিকনিক সংক্রান্ত বিশেষ সংবাদ
অত্যন্ত আনন্দচিত্তে জানানো যাচ্ছে, ইতোমধ্যে এবির পিকনিকের প্রায় সব কাজ সম্পন্ন হয়েছে।
সবার অবগতির জন্য পিকনিকের বিস্তারিত জানানো হলো:
পিকনিকের তারিখ : ২৪ ডিসেম্বর ২০১০, শুক্রবার
যাত্রার সময় : সকাল ৭.৩০ টা ল্যাবএইড... ৮:০০ তে শাহবাগ যাদুঘরের সামনে... ৮:৩০ এ সংসদ ভবনের সামনে রাজধানী স্কুলের গেইটে
যাত্রার স্থান : ল্যাবএইড, শাহবাগ যাদুঘর এবং সংসদ ভবনের সামনে রাজধানী স্কুলের গেইট
পিকনিকের স্থান : গাজীপুর এলাকার কোনো এক বাগান বাড়ি (কৃতজ্ঞতা: শখত মামা মানে আমার প্রিয় দুলাভাই আর আপনাদের শওকত হোসেন মাসুম ভাই)
খাবার : পোলাউ, দেশি মুরগীর রোস্ট, গরুর গোশত, মিক্সড সব্জী, সালাদ, মিনারেল ওয়াটার, সফট্ পানীয়... এবং সারাদিনব্যাপি শীতের ভাঁপা পিঠা... বিকালে একখান করে কমলা খাওয়ানোর ইচ্ছা আছে...
চাঁদা (জন প্রতি) : ৫০০ টাকা (এক্ষেত্রে কমপক্ষে ৩৫ জন সদস্য লাগবে... অন্যথায় আমরাতো আছিই ... )
আমি অমুক এই মর্মে শপথ করছি যে...
সাঈদের পিকনিক সংক্রান্ত পেচ্ছাপেছি পোস্টটা বেশ জমে উঠেছে।
আমি ব্যস্ত মানুষ, সময় পাই না। তারপরও আড্ডা, পিকনিক আর
পেচ্ছাপেছির কথা শুনলে শরীরের মধ্যে কেমন জানি প্রতিক্রিয়া শুরু হয়ে যায়।
আমি সময় বের করে ফেলি। তো যা বলছিলাম...
ছোটদের, বড়দের, সকলের... অনুরোধ, আবেদন আর নিবেদনের পাশাপাশি
মুঠোফোনে এসএমএস এসবের কারনে একটু সময় বের করে নেবার ব্যাপারে
চেষ্টা করে সফল হয়েছি। অতএব,
প্রিয় ভাই, বোন, বন্ধুরা-
আমি অমুক এই মর্মে শপথ করছি যে, আগামী ডিসেম্বর মাসের যে কোনো
শুক্রবার সবার সম্মিলিত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে এবি বন্ধুদের বাৎসরিক পিকনিকের
জন্য যে স্থান নির্ধারিত হবে- তার সাথে আমি সম্পৃক্ত থাকবো এবং
পিকনিকটি সম্পূর্ণভাবে সফল করার জন্য আমার তরফ থেকে যা যা করার
তা অবশ্য আমি সুচারুরুপে সম্পন্ন করবো।
এলো বুঝি পৌষ মাঘের পালা, হালা, এইবার পিকনিকের ঠ্যালা সামলা !!!
হেডিং দেখে কেউ মাইন্ডাইয়েন্না ,
পিকনিক নিয়া ২ ছত্র লেখার চেষ্টা করছিলাম আর কি !!!
দেখতে দেখতে আরেক টা শীতকাল চলে এল। গত শীতে এবি থেইকা পিকনিকে গিয়া যে মজমা , যে ফূর্তি করছে সেটা মনে উঠলেই এখন পিকনিক করতে মঞ্চায় শুধু।
সক্কাল সক্কাল বের হইলাম, বাসে চড়লাম, কিছুদূর গিয়া টায়ার ফাটলো ( টায়ারের উপর জয়িতা বইছিল বলেই নাকি টায়ার ফাটছিল, লোকমুখে শুনি)। মেসবাহ ভাই আমাদের নিয়া গেল সেইইই গাজীপুরের ভিতরে কোন এক বনে। এর থেইকা সুন্দরবন আরো কাছে মনে হয়!!! একদম সকাল ১২ টার সময় পৌছলাম সেখানে। পাশে ছিল পদ্মা নদীর লেক। সেখানে নৌকায় চড়লো বালকেরা, বালিকারা বৈঠা বাইলো। কেউ কেউ নদীর লেকের পাড়ে বাঁশী বাজাইলো কেউবা উদাস হয়ে দেখলো বউ পাশে নিয়ে। ব্যাচেলর ছেলেরা নারীদের হাসি দেখে গলে গলে পড়লো, ক্লিক ক্লিক করে ছবি তুলতে লাগলো।
বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প: কিছু নতুন ভাবনা
ঈদ কিংবা লম্বা ছুটিতে শহরের মানুষ পরিবারের সবার সঙ্গে ছুটি উপভোগ করতে গ্রামের বাড়িতে যায়। নগরজীবনের এটা স্বাভাবিক চিত্র হলেও সাম্প্রতিককালে এর ধরন অনেকটাই পাল্টেছে। অনেকে এখন লম্বা ছুটি গ্রামে না কাটিয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অন্য কোথাও বেড়াতে যান। গত তিন-চার বছর ধরে ঈদের ছুটির সময়ে কক্সবাজার, রাঙ্গামাটি বা বান্দরবানের হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টগুলো পরিপূর্ণ বলে পত্রিকাগুলোতে খবর বেরুচ্ছে। এমনও শোনা গেছে, হোটেলে জায়গা না পেয়ে অনেককে গাড়িতেই রাত কাটাতে হয়েছে। বেড়ানোর এই চিত্র কিন্তু কিছুকাল আগেও ভাবা যেত না। ঘরকুনো বলে যে বদনাম আছে, নাগরিক মধ্যবিত্তরা বোধহয় সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে। আর কিছু না হোক, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের জন্য এটা বেশ আশাপ্রদ।
শরবত পান করবেন জনাব।
অনেক গরমে জীবনটা যখন বের হয়ে যাবার দশায় পড়ে যায় তুখন এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খেয়ে দেখতে পারেন। কেমন লাগে! পুরা শরীরে একটা ঠান্ডার পরশ ছুঁয়ে যাবে, মনে হবে আহ কি শান্তি! শরবতের কথা আমি ছোট বেলা থেকে জানি, আমি দেখেছি আমার বাবা যখন দুপুরে কোথায়ও থেকে আসতেন তখন আমার আম্মা আমার বাবাকে লেবুর শরবত বানিয়ে দিতেন, মাঝে মাঝে পাকা বেলের। এক চুমুকে বাবা পান করে নিতেন। তার পর বের হত বাবার মুখে কথার ফুলঝুরি! (আজকাল কোন স্ত্রী তার স্বামীকে শরবত বানিয়ে দেন কিনা আমার জানা নেই!)
এরপর কখনো আমরা দুপুরের দিকে স্কুল থেকে রোদ্দে পুড়ে ফিরলে আম্মা আমাদেরও শরবত বানিয়ে দিতেন - লেবু, কাঁচা আম, কামরাঙ্গা, তরমুজ আরো কত কি দিয়ে! আমরা ভাই বোন কেহ শরবত পছন্দ করতাম না। তবুও আম্মা বানিয়ে দিতেন। বলতেন খেয়ে দেখ, মনে শান্তি পাবি! বাবার মত আমরাও এক চুমুকে পান করে সতেজতা ফিরে পেতাম। দুপুরের দিকে আমাদের বাসায় কোন মেহমান আসলে, শরবত মাষ্ট। (আজকাল মেহমানদের শরবত দিলে মাইন্ড খেতে পারে!) শরবতের জন্য আমার আম্মাকে আমার এক চাচী বলতেন - শরবতের মাষ্টার। নানা প্রকারের শরবত বানাতে আম্মার জুড়ি মেলা ভার ছিল। তবে আম্মাকে আমি কখনো শরবত খেতে দেখি নাই!
শরবতটা আমাদের সমাজে/ পরিবারে খুব একটা আর টিকে নেই। তবে একটা জায়গায় এখনো আছে। বিয়ে বাড়ীর দরজায়! বিয়ে বাড়ীর দরজায় দুলামিয়াকে ফিতা দিয়ে আটকে দেয়া হয়। তারপর টাকা পয়সা নিয়ে ফয়সালা হলে ফিতা কাটার পর দুলামিয়াকে শরবত খেতে দেয়া হয়। তবে পরীক্ষার একটা ব্যবস্থা থাকে! এক গ্লাসে থাকে লবন দিয়ে আর অন্য গ্লাসে চিনি দিয়ে। দুলামিয়াকে রুমালের ফাঁকে সঠিক গ্লাস চিনে নিতে হয় (এই শরবতের কোয়ালিটি একে বারে জিরো, কোন মতে পানিতে গুলানো, দুলামিয়ার সাথে প্রথম ঠাট্টা হয় শ্বশুর বাড়ীতে!)।
সে যাই হোক, আপনাদের বলা ভাল আমার বিয়েতে এ রকম শরবত খেতে হয় নাই, আলহামদুল্লিলাহে। সুযোগ ছিল না। লম্বা কাহিনী, পরে বলব। মায়ের হাতের শরবতের পর এ দুনিয়াতে আর একজনের হাতের শরবত পান করার সুযোগ হয়েছে, দুই দফায় অনেকবার। প্রথম দফায় তার হাতের শরবত পান করেছিলাম ১৯৯১ সালে, আর ২য় দফায় ২০১০ সালে। আমি তার হাতের শরবতের ভক্ত হয়ে উঠেছি। তার বানানো শরবতের মাঝে যে কি যাদু আছে, না পান করলে বুঝা যাবে না। সেই ছোট বেলা থেকে শরবত বানিয়ে আসছেন, প্রায় ২৫ বছর! একই জায়গায়! একই ধরনের লেবুর শরবত!
কক্সবাজার - অন্য চোখে দেখা
কক্সবাজার গেলাম কিছুদিন আগে, যদিও এর আগে ১০/১১ বার গেছি । কারণ একটাই - সাগরের ডাক। এই ডাক থেকে দূরে থাকতে পারিনা বেশিদিন, দৌড়াতে হয় তাই কিছুদিন পর পর। সেই ১৯৯৫ সালে প্রথম গেলাম কক্সবাজার, যে মুগ্ধতা নিয়ে দেখেছি সাগরের ঢেউ, এখনো চোখ বুজলে তা শুনতে পাই যেন।
যখন প্রথম গেলাম কক্সবাজারে - তখন চিটাগাং - কক্সবাজার রাস্তা তৈরীর কাজ চলছিল , জায়গায় জায়গায় ভাঙ্গা রাস্তা - ঝাকাইতে ঝাকাইতে আমাদের নিয়ে গেল কক্সবাজার।
এত হোটেল মোটেল ছিল না, ছিলনা তেমন সুবিধা। মোটেল প্রবাল এর ডরমেটরি তে আমরা ৫ বন্ধু ছিলাম এক সাথে। লাবনী পয়েন্টে কয়েকটা দোকান - তাও বেড়ার কিংবা কাঠের, কাঠের পাল্লা - অল্প কিছু রিকশা। আর হোটেলে খেতে গেলে ভাতের সাথে শুটকী ভর্তা আর ডাল ফ্রী।
আত্মকথাঃ মিশরের পিরামিড।
গতকাল রাতে স্বপ্নে আমার মনে হল মিশরের পিরামিড ভ্রমনে বেড়িয়েছি! কায়রো শহরের এ মাথা থেকে ওই মাথা ঘুরে বেড়িয়েছি। কত আনন্দ, কত গান, কত আড্ডা! নানা কাহিনী, নানা কথা। কিন্তু লিখে কি আপনাদের বুঝাতে পারব! আপনারা তো আবার ছবি প্রমান চান। আমাদের মুসা ভাইকে আপনারা কত কি বললেন। তিনিই যদি মুর্ত্তি ধরে একটা ছবি তুলতে পারতেন! আমি কিন্তু সে ভুল করিনি। ধাপে ধাপে ছবি তুলেছি! কিন্তু একটা আফসোস যদি পিরামিডের চূড়ায় উঠতে পারতাম! আমি আবার কাজ বেশী করি - চলুন দেখি।
১। ইয়া হাবিবী! ইয়া হাবিবী!
২। পিরামিড।
-
যে শখের স্পিড গেল কমে
ঘুরে বেড়ানো শখের জন্মটা যে কবে হলো, ঠাহর করতে পারি নি। একদিন হঠাৎই আবিষ্কার করলাম যে, ঘুরতে ভালোলাগে, বেড়াতে ভালোলাগে। ততোদিনে ঢাকার আশেপাশের অনেক জায়গা ঘুরাঘুরি শেষ। ঘুরাঘুরি বলতে বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে হঠাৎ একটা জায়গায় চলে যাওয়া, যেখানে হয়তো ঠিক ঘুরে বেড়ানোর উদ্দেশ্যে কেউ আগে যায় নি; অথবা আমার বা আমাদের মতো বায়ুচড়া বড়জোড় দুয়েকজন গেলেও যেতে পারে। একদিন যেমন আমরা ধামরাই বাসস্ট্যান্ডে নেমে রিকশাওয়ালাকে বললাম, এই রাস্তায় ১০ টাকা দিয়ে যতোদূর যাওয়া যায় ততোদূর যাব। সেখান থেকে বাকি ঘণ্টা কয়েক হাঁটাহাটি করে সময় পার। দুপুরে খেলাম একটা রেস্টুরেন্টে- যদি তাকে আদৌ কেউ রেস্টুরেন্ট বলে। আবার একদিন মাওয়া যাওয়ার রাস্তায় হুট করে কোথায় যেন নেমে গেলাম- হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎই দেখি সামনে পদ্মা। তীরে ভাতের দোকান। দুই পিস ইলিশ, এক পিস রুই মাছ ভাজা, এক পিস খাসির মাংস, সবজি, ছোট মাছ আর ভর্তা দিয়ে এক প্লেট ভাত খেয়ে শুনি
অবশেষে স্পেসে ..স্বপ্নরাজ্যে
যেদিন শুনলাম এতিম-খানায় যেতে হবে, মনটা খারাপ হয়ে গেল। না, কষ্ট দেখতে হবে এজন্যে না। কেমন যানি মনে হয় এতিম খানা সফর মানে গিল্ট বেস বিষয়। যাই হোক....ফিরে এসে মনে হল, ইচ্ছে ছিল স্পেস ট্রাভল করবে, তার আর দরকার হবে না। আমি চাদ, আকাশ, তারা সবই মনে হয় দেখা হল - এরা এত হাসে কেন?
http://www.flickr.com/photos/amieka/sets/72157625104271477/with/5110215144/
আমি কোথায়?
আমার এখন চুল ছিড়তে ইচ্ছা হচ্ছে। এরকম হবার কথা ছিল না। ঘুরাঘুরি করতে এসে মন খারাপ, সচারচর তেমন হয় না। তবে গত কয়েক দিন ধরে রাগে মাথার চুল ছিড়ছি। কেন?
আমি এখন ভারতে আর আমার সফর সাথি সব সাদা মাল। ট্রাফিক জাম, পলিউশন, ইন-ফ্রা-structure ইত্যাদি নিয়ে এদের কমপ্লেইন শুনতে শুনতে খান জালাপালা। তার উপরে খাবার বলতে বেশিরভাগ সবজি। ঢং করে বলতে গেলে - all vegi item....
ভারতে ঘুরতে এসে মন খারাপ এটা বলার জন্য লিখতে বসি নি। মেজাজ খারাপ হবার পর মনে হলো আমার একলাকের SWI ডোস্তদের কথা। যাদের সাথে ভ্রমন খানাপিনা নিয়ে অনেক গাল গল্প হত। CIA এর মাধ্যমে জানলাম তারা নাকি এখন এই ব্লগে। সত্যি নাকি?
আত্মকথাঃ আমাদের প্রথম ভ্রমন।
১৯৮৫ সালে প্রথম আমরা তিন বন্ধু (মাহাবুব, বিশু ও আমি) নানা জেলা শহরে ঘুরে বেড়াতে বের হই। প্রথমে আমাদের টার্গেট হয়, সিলেটের প্রতি। সিলেটে চা বাগান আছে, মাজার আছে এবং জাফলং। শ্রীমঙ্গলের চা বাগানে আমার জন্ম এবং শ্রীমঙ্গলে আমার খালা (আপন নয়, আমার মাকে বোন ডেকে ছিলেন কিন্তু কেহ এটা বুঝতে পারত না) আছেন তাই সাহসটা আমিই দেই, চল কি আছে জীবনে! মাত্র ৯০০ টাকা নিয়ে আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল।
কমলাপুর রেল স্টেশনে যেয়ে দেখি মাহাবুব তার বাসা থেকে ক্যামেরাটা নিয়েছে। টাকার অভাবে আমরা সিলেট শহর ও জাফলং যেতে পারি নাই, তবে শ্রীমংগলে আমরা প্রান খুলে বেড়িয়ে ছিলাম। প্রায় প্রতিদিন চা বাগানে গিয়েছিলাম। আমার খালাম্মা (যিনি পরবর্তিতে জরাযু ক্যান্সারে মারা যান, তার প্রসঙ্গেও আমার লিখার ইচ্ছা আছে ) এত খুশি হয়েছিলেন, যা বলার অপেক্ষা রাখে না।
শারফুর সাথে একদিন....
ওমরায় যাব বলে অনেক আগে থেকেই চিন্তা ভাবনা করে রেখেছি। তবে তারিখটা কি হবে সেটা ঠিক করা হয়নি। আমাদের কম্পানির কয়েকজন কলিগ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম একটা রেন্ট কার নিয়ে মক্কা ও মদীনা ওমরা ও রওযা জিয়ারত করে আসবো। কিন্তু পাকা পুক্ত কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কেউ ই।
খোলা চিঠি.....
শুরুর কথাঃ এই লেখাটা একটি চিঠির অংশ বিশেষ,কোন প্রিয় কাউকে লেখা। কিন্তু এর মূল অংশটা আমি সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দিলাম......
________________________________________________________________________________