ইউজার লগইন
সমালোচনা
তাই বুঝতে হবে তোকে শুধু সত্যি-মিথ্যে ঝোঁকে
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ যখন প্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু করলো তখন প্রায় সব খেলাতেই অবধারিত ভাবে হারতো। আমি প্রায় কখনোই খেলা দেখতাম না, হারবে জানিই আর অনেক সময় খেলা শুরু না হতেই শেষ, সব আউট। দৈবাৎ কখনো জিতে যাচ্ছে ব্যাপার থাকলেই খেলা দেখতে বসতাম। ভাই, কাজিন, চাচা-মামা অন্যদের সাথে আমি-আমরাও গলা ফাটিয়ে চিৎকার দিতাম, ছক্কা, চার ইত্যাদি ইত্যাদি। উত্তেজনায় নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস আমাদেরও ফুলতো, লাফালাফি করতাম, বাংলাদেশ তো আমাদেরও, এটাই ভাবতাম। কিন্তু কখনো বিজয় মিছিল, রঙ খেলায় আমাদের-আমার অংশ গ্রহণ ছিলো না, আমাদের পরিধি ছিলো, খেলা শেষ হলে পাড়ায় পাড়ায় মিছিল হবে সেটা বাসার বারান্দা কিংবা ছাদ থেকে দেখা, অন্যদিন বাসার বাইরে পা দেয়ার কোন পারমিশান থাকলেও সেসময় বিশেষ করে সব বন্ধ। পরদিন পেপারে দেখা যেতো বিশ্ববিদ্যাল ক্যাম্পাস গুলোতে মিছিল হয়েছে, টিএসসিতে রঙ খেলা হয়েছে এবং এই খবরের পাশে আলাদা বক্সে প্রায়শঃই দু’
আদুরে বাবুর রিডিং অ্যাপস, শিশুদের জন্য ডিজিটাল শিক্ষাউপকরণ ও তার সম্ভাব্য অভিঘাত বিষয়ে একটি সতর্ক প্রতিক্রিয়া
প্রবৃদ্ধির দেশে উলম্বরৈখিক যৌনসন্ত্রাস
ছবি শুধু ছবি নয়: এক ছবি হাজার কথার শামিল। কবে পড়েছিলাম, কোথায় পড়েছিলাম, আজ আর মনে নেই। শুধু মনে আছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে পা রাখারও অনেক আগে, কথাগুলি কোথায় যেন পড়েছিলাম। শুধু পড়িনি, পড়াটা সেদিনের কিশোর মনে খুব দাগও কেটেছিল। আর দাগ কেটেছিল বলেই কোনোকোনো ছবির আবেদনে অভিভূত হলে অথবা ছবির অর্থের তাৎপর্য দেখে আজও মনে পড়ে যায়, মনের অজান্তেই উচ্চারণ করি- এক ছবি হাজার কথার শামিল। সব ছবি হয়তো সে রকম নয়; কিন্তু কোনোকোনো ছবি সত্যি- হাজার কথার শামিল হয়ে ওঠে।
টেকনোলজি ও সবুজ কোক
ফেসবুক বন্ধ থাকার কারণে যদি দেশের একটা মানুষ খুশি হয়ে থাকে, তাহলে সেইটা ছিলাম আমি কারণ ভাবছিলাম অন্তত এই কারণে দুই-চারজন ব্লগার এইদিকে পদধূলি দেবে যাই হোক, সেই আশার গুড়ে বালি পড়ছে। এক মেসবাহ ভাই আর এক টুটুল ভাই ছাড়া কারও দেখা পাই নাই
অবশ্য আমার আলোচনার বিষয় সেটা না। আমার আইজকার বিষয় হৈল টেকনোলজি কেউ কি জানে ব্লগে কিছু যান্ত্রিক সমস্যা দেখা দিছে? যার মধ্যে অন্যতম ও একমাত্র হৈল গিয়া, বিগড়ানো ছবি আপলোড করার যন্তর মন্তর।
আমি কয়েকবার ছবি আপলোড করার চেষ্টা করে দেখলাম, কিছুই হয় না ফটোব্লগ টিউটোরিয়ালে ঢুকে দেখি লেখা আছে কিন্তু ছবি নাই ছবি মুছে যাওয়ার বিষয়টা দেখে মনে হইলো, এইভাবে যদি লেখাও মুছে যায়, তাহলে তো বিরাট সমস্যা
উদ্ভট বাংলাদেশ
পত্রিকা পড়া বাদ দিয়েছি বহুদিন, যদিও বা কখনো পড়ি তাহলে তার পরিধি খেলার পাতাতেই সীমাবদ্ধ থাকে। পত্রিকা খুললেই আমরা যে একখন্ড নরকে বাস করছি তার চিত্রগুলো চোখের সামনে ভেসে ওঠে। হত্যা, র্ধষণ, মিথ্যা, অনাচার-অত্যাচার, নিপীড়ন, বিবেকহীনতা, ভন্ডামীর যেন এক মুক্ত রাজ্য এই দেশ। সারা পত্রিকা খুঁজে ভালো সংবাদ পাওয়া যায় হতে গোনা। দিনকে দিন আমরা একটা লক্ষ্যহীন, ভন্ড আর মানসিক ভারসাম্যহীন জাতিতে পরিণত হচ্ছি। সাম্প্রতিক সময়ে দেশ জুড়ে ঘটে যাওয়া ঘটনা প্রবাহগুলোই এর সবচেয়ে বড় প্রমাণ। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের কোন কাজই যে ঠিকঠাক হচ্ছে কিংবা হবে এবং তার উপরে কেউ ভরসা করে কিংবা করবে এমন একজনও হয়ত খুঁজে পাওয়া যাবে না। রাষ্ট্রীয় কর্তাব্যক্তিদের কর্ম পরিকল্পনার অসংগতি, অসারতা, সীমাহীন র্দুনীতি, অসাদুপনার পরিমাণ সহ্য সীমাও পার হয়ে গেছে বহু আগে। এখন সবার সামনেই সবকিছু ঘটছে, সবাই সবকিছু দেখছে কিন্তু সবাই কেবল নির্বাক। কেউ মু
সরকারী কর্মকর্তা নাকি রাজনৈতিক নেতা? সাথে কিছু নয়ন চ্যার্টাজি
বর্তমান র্যার মহাপরিচালক বেনজীরআহমেদ সহ পুলিশ প্রধানের বক্তব্যগুলো সরকারী কর্মকর্তার বক্তব্য না হয়ে রাজনৈতিক ব্যক্তির বক্তব্য হিসেবে জনগণের সামনে হাজির হচ্ছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে পুলিশ কর্মকর্তা, সাবেক সেনা কর্মকতারদের রাজনীতি করার ইতিহাস আছে। কিন্তু অবসর গ্রহণের আগে ওনাদের বক্তব্য এতো বেশি রাজনৈতিক বক্তব্য হয়ে উঠছে যে তাতে যে কোন সাধারণ মানুষ প্রশাসনের উপর আস্থা হারাতে বাধ্য। বিগত দিনে বিএনপির পেট্রোল বোমার আন্দোলনের সময় মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ থেকে আমরা রাজনৈতিক বক্তব্য শুনেছিলাম। বিএপির আন্দোলন কে আন্দোলন বলা যায় কিনা, এ বিষয়ে র্যাবের পোশাক পরে কী মন্তব্য করা যায়?
উদর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে
এক সাংবাদিকের মুখে শুখে শুনলাম ৭১ সালে নরওয়েতে অনেক পাকিস্তানী আশ্রয় পায়। সে সময় নরওয়েতে অনেক প্রাকৃতিক সম্পদ পাওয়া যাচ্ছিল। অন্যদিকে তাদের অনেক শ্রমিকের প্রয়োজন ছিল। ৭১এর যুদ্ধ ও পাকিস্তান সেনা বাহিনীর অত্যাচার বর্ণনা করে নিজেদের পশ্চিম পাকিস্তানের আটঁকে পড়া বাঙালি হিসেবে পরিচয় দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানের অনেকে সেখানে রাজনৈতিক আশ্রয় পায়। নরওয়ের সরকারও তাদের নিয়ে আসে। এছাড়াও এই দেশটি মধ্যপ্রাশ্চ্য ও এশিয়া থেকে সাগরে ঝাপিয়ে পড়া মানুষগুলোকেও অতীতে আশ্রয় দিয়েছে। মজার বিষয় হল গত বছর নরওয়েতে ধর্ষকদের তালিকায় এই বান্দাদের অবস্থান সবচেয়ে উপরে।
তসলিমা নাসরিনের মেয়েলীপনা
আমাদের দেশের সংস্কারপন্থী মানুষেরা বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েরা অন্য মেয়েদের বিশেষ করে তাদের তুলনায় আপাত আধুনিক বা অগ্রসর মেয়েদের সমালোচনায় ব্যস্ত থাকে। কেমন করে কাপড় পরে, ওড়না কেন গলায় দেয় বুকে না, চুল কেন রঙ করে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিংবা কারো ডিভোর্স হয়ে গেলে কেন মেয়েটি তারপরও হাসিখুশী থাকে, সাজগোঁজ করে অফিসে যায় সবই তাদের আলোচনার কিংবা সমালোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। তাদের জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করে, কোন মেয়ে যখন একটা আনওয়ান্টেড রিলেশানশীপ থেকে মুক্তি পায় তখন তার কী আনন্দ হওয়া অস্বাভাবিক?
ডেভ১০১, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক সেমিস্টার, ট্রেইনিং বনাম লার্নিং
ধরুন আপনাকে ২০ জন বাংলা মিডিয়াম এবং ১০ জন ইংলিশ মিডিয়াম, মোট ৩০ জন ছাত্রছাত্রী দেয়া হল। তাদের গড় বয়স ২০ বছর অর্থাৎ যথেষ্টই ম্যাচিউর। আপনার দায়িত্ব বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে এদের কিছু অংশ ‘শেখানো’। আপনাকে বেঁধে দেয়া সময় ত্রিশ দিন। আপনি(আমি) নিজের সুবিধার্থে বেছে নিলেন ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১। প্রথমে আপনি যে কাজটা করতে পারেন তা হল একটি সুষ্ঠু পরিকল্পনা, যেহেতু আপনার হাতে সময় কম এবং শেখানোর বিষয়টা অনেক বিস্তৃত। বলা বাহুল্য আপনার ৩০ জন ছাত্রছাত্রীর ২৭ জন অর্থাৎ ৯০% নিজের দেশ, রাজনীতি ও ইতিহাস সম্পর্কে ‘ব কলম’ এবং ৭০% ‘ক অক্ষর গো-মাংস’। প্রথম ২৭ জনের ৩ জন অর্থাৎ মোট পরিমাণের ১০% মুখস্ত বিদ্যায় অতি মাত্রায় পারদর্শী এবং আরও ৩ জন সত্যিকার অর্থেই মেধাবী। বাকি থাকে ৭০% অর্থাৎ ২১ জন, যাদের সিংহভাগ মাঝারি লেভেলের স্টুডেন্ট আর বাকিরা হালকা থেকে তীব্র মাপের ফাঁকিবাজ। এদের ৮৫% আবার বই পড়ায় বিন্দুমাত্রও আগ্রহী না
নীল,সাদা,হলুদ - দলগুলো আজ একটি বিভীষিকার নাম
বিশ্ববিদ্যালয়কে বলা হয় "মুক্ত জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র"। কিন্তু কোথায় আজ জ্ঞানের দিশারীগণ ? আজ প্রায় দুই মাস ধরে সেই জ্ঞানের লীলাভূমিতে কোন কাঁক পক্ষীও দেখা যাচ্ছে না। কোন একটি রাজনৈতিক দলের কর্মসূচিতে আজ লন্ডভন্ড হতে চলেছে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা । আমার প্রশ্ন হচ্ছে, কী দোষ করেছে এই শিক্ষার্থীগুলো যাদের এমন শাস্তি পোহাতে হচ্ছে । হ্যাঁ, দোষ একটা করেছে তারা যে জন্ম নিয়েছে এই তথাকথিত সোনার বাংলাদেশে ।
হতবাক !!!!!!!!!!!!
আমি চাই নি এমন আনন্দের দিনে এই পোষ্টটা দিতে , কিন্তু ছবিটা দেখে খুব খারাপ লাগল !!!!!!
আনন্দও আমিও অনেক করেছি গতকাল, কিন্তু এভাবে আনন্দ করতে গিয়ে যদি মুল্যবান কিছু ধ্বংস করে ফেলি ????
যে ওইটার উপরে উঠছে সে হয়তো এভারেস্ট জয় করার মত কিছু করে ফেলছে এই ভাব নিয়া পোজ দিছে
কিন্তু সে নিজেও জানে না কাজটা কত খারাপ করেছে।
একটু ভাবা দরকার !!!
কোমল অনুভূতিসম্পন্ন মানুষদের সমীপে দুটি কথা
বাংলাদেশের মানুষ কোমল অনুভূতিসম্পন্ন। ধর্ম নিয়ে একটি কথাও তারা সইতে পারে না। তাদের অনুভূতি বিপন্ন হয়ে পরে। যারা তাদের অনুভূতিতে আঘাত হানবে তাদের যেকোন ধরনের শাস্তি যথার্থ। রাস্তায় কুপিয়ে কুপিয়ে তারা বিশ্বজিৎ হত্যা দেখতে পারে, মোবাইলে ভিডিও করতে পারে, চোর সন্দেহে বিপুল বিক্রমে পিটিয়ে পিটিয়ে যেকোন মানুষকে রাস্তায় সাপ মারার মতো করে মেরে তার ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করতে পারে, তাতেও কোথাও কারো কোন অনুভূতি বিপন্ন হয় না। শুধু প্লীজ ধর্মে হাত দিও না, নট টু টাচ ......... একজন মানুষও কী দ্বিধাহীন কন্ঠে বলতে পারে না, “আস্তিক-নাস্তিক নির্বিশেষে যেকোন মানুষের এ ধরনের মৃত্যু কোন সভ্য দেশের ভূখন্ডে কাম্য নয়। আমরা এই অন্যায়ের তীব্র নিন্দা জানাই।“ তারা কী তাহলে সৃষ্টিকর্তার ওপর আস্থা রাখতে পারছে না, পরকালের শাস্তি নিয়ে কী নিজেরাই দ্বিধায় আছে?
১৯৭১ : কতটুকু ভেতরে, কতটুকু বাইরে?
এ. কে. খোন্দকার '১৯৭১ : ভেতরে বাইরে' লিখে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন। বিতর্কের বড় একটি অংশে রয়েছে ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ নিয়ে। এ. কে. খোন্দকার দাবি করছেন বঙ্গবন্ধু ভাষণের শেষে জয় বাংলার পর জয় পাকিস্তান বলেছিলেন। এ তত্ত্ব খোন্দকার সাহেবই প্রথম তোলেননি, এর আগেও তোলা হয়েছিলো। বিশেষ করে কবি শামসুর রাহমানের নাম এক্ষেত্রে উল্লেখ করা যায়। তাঁর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ 'কালের ধুলোয় লেখা' ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয় দৈনিক জনকণ্ঠে। পরে সেটা বইয়ের আকারও পায়। এই বইয়ে শামসুর রাহমান উল্লেখ করেছেন ভাষণে বঙ্গবন্ধু কর্তৃক জয় পাকিস্তান বলার বিষয়টি। কী একটা বিতর্কের জের ধরে তা আমি সাপ্তাহিক ২০০০-এ লিখেছিলাম। ২০০০-এর সম্পাদক তখন শাহাদত চৌধুরী।
‘বৈকুণ্ঠের উইল’-‘র শতবছর পূর্তির আগে একটি পাঠপ্রতিক্রিয়া
আর মাত্র দু’বছর পরেই ‘বৈকুন্ঠের উইল’ শতবর্ষী হবে। বলা বাহুল্য, এটা শরৎচন্দ্রের লেখা উপন্যাস। প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ১৯১৬ সালে। একটি উপন্যাস, একটি লেখা, শতবছর ধরে টিকে আছে, একটি জাতির সাহিত্যের, ভাষার ইতিহাসে। বইটি এখনও প্রকাশকরা প্রকাশ করে, ক্রেতারা কিনে, পাঠকরা পড়ে, এবং ধারণা করা যায়, আরও অনেক অনেক দিন ধরে, নতুন নতুন পাঠকরা পড়তে থাকবে। উপন্যাসটি। উপন্যাসের চরিত্রগুলি নিয়ে ভাববে, যেমন এ মুহূর্তে আমি ভাবছি। উপন্যাসের চরিত্ররা বেঁচে আছে, বেঁচে থাকবে। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে। একজন লেখক এবং তাঁর উপন্যাসের স্বার্থকতা বিচার্যের আর কি অন্যকোন সূচকের দরকার পড়ে?
পাঠপ্রতিক্রিয়া: শাহাদুজ্জামান-‘র ‘কয়েকটি বিহ্বল গল্প’
বিহ্বলতা ব্যক্তির একটি মনস্তাত্ত্বিক অবস্থা। এবং অবশ্যই একটি সামাজিক অনুষঙ্গ। ব্যক্তি মাত্রই তার জীবনযাপনে কখনো না কখনো বিহ্বল হয়ে পড়ে। বিহ্বল তাকে হতে হয়। তবে বিহ্বলতা একটি মনোজাগতিক অবস্থা হলেও এর কার্যকরণ এবং অভিঘাত একরৈখিক নয়। রীতিমত বহুমাত্রিক। অবশ্যম্ভাবীভাবে জটিলও। বিহ্বলতার কার্যকারণ ও অভিঘাতে থাকে ভিন্নতা। এ ভিন্নতাগুলো নির্ধারিত হয় শ্রেণী, ক্ষমতা, পেশা, শিক্ষার রকমফের সহ নানা সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক উপাদান দ্বারা। ঘরে-বাইরের লিঙ্গীয় ক্ষমতাকাঠামোও ব্যক্তির বিহ্বল হয়ে পড়া না পড়ার এক গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক। পাঠক এ-রকম অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হবেন ‘কয়েকটি বিহ্বল গল্প’ পড়ে। মোট চৌদ্দটি গল্