ইউজার লগইন
১৮+
তাই বুঝতে হবে তোকে শুধু সত্যি-মিথ্যে ঝোঁকে
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশ যখন প্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু করলো তখন প্রায় সব খেলাতেই অবধারিত ভাবে হারতো। আমি প্রায় কখনোই খেলা দেখতাম না, হারবে জানিই আর অনেক সময় খেলা শুরু না হতেই শেষ, সব আউট। দৈবাৎ কখনো জিতে যাচ্ছে ব্যাপার থাকলেই খেলা দেখতে বসতাম। ভাই, কাজিন, চাচা-মামা অন্যদের সাথে আমি-আমরাও গলা ফাটিয়ে চিৎকার দিতাম, ছক্কা, চার ইত্যাদি ইত্যাদি। উত্তেজনায় নিঃশ্বাস-প্রশ্বাস আমাদেরও ফুলতো, লাফালাফি করতাম, বাংলাদেশ তো আমাদেরও, এটাই ভাবতাম। কিন্তু কখনো বিজয় মিছিল, রঙ খেলায় আমাদের-আমার অংশ গ্রহণ ছিলো না, আমাদের পরিধি ছিলো, খেলা শেষ হলে পাড়ায় পাড়ায় মিছিল হবে সেটা বাসার বারান্দা কিংবা ছাদ থেকে দেখা, অন্যদিন বাসার বাইরে পা দেয়ার কোন পারমিশান থাকলেও সেসময় বিশেষ করে সব বন্ধ। পরদিন পেপারে দেখা যেতো বিশ্ববিদ্যাল ক্যাম্পাস গুলোতে মিছিল হয়েছে, টিএসসিতে রঙ খেলা হয়েছে এবং এই খবরের পাশে আলাদা বক্সে প্রায়শঃই দু’
জীবনে গেছে চলে
আমার ছোট বেলায় এইসব ছিলো না। সবকিছু অন্য রকম ছিলো। আমি কোনোদিন ভেবে দেখিনি কতোটা বদলে গেছে সবকিছু। একটা পড়ার টেবিলে তখন বই খাতা কলম পেন্সিল ছাড়া আর কিছু থাকতো না। হেডফোন নামের যে তারের জটলাটা আজকাল আমার পকেটে বা টেবিলে পড়ে থাকে সেটাকে মনে হত ধরা ছোঁয়ার বাইরের জগতের কোনো মহান আবিস্কার। কম্পিউটার বলে যে কিছু একটা তৈরি হবে এবং রাতদিন চব্বিশ ঘন্টা সেটার সাথে আঠার মত লেগে থাকতে হবে- এটা কোনোদিন কল্পনাতেও আসেনি।
ইলেক্ট্রনিক্স বলতে ছিলো একটা ক্যাসেট প্লেয়ার। সেটাতে রেডিও ছিলো। কয়েক বছর পর এলো একটা টিভি। পাড়াপ্রতিবেশীদের বাড়িতেও ততদিনে টিভি চলে এসেছে। তখন একটা গান আমরা গাইতাম শুনতাম, ও আমার বন্ধু গো, চিরসাথী পথ চলার..।
Physics, Oasis and the Plan to live in a Basement
So now I have to write in English again since I cannot fix my language input on this computer, but I was trying to translate 'Stop crying your heart out' into Bangla and was failing for a few minutes, and thanks to the situation, I could keep it as it is. 'Stop crying your heart out' is a song by Oasis. Oasis were an English rock band formed in Manchester in 1991, the year I was born in southern Bangladesh.
That year also marks the launch of the humble F-91W by Casio, Japan. Which emitted rays of happiness on me for so many years in my suburban juvenile life.
জার্নাল ৩৩
১. পবিত্র ধর্মগ্রন্থে আছে, “সৃষ্টিকর্তা সীমা লঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।” দেশ চলছে মদিনা সনদ অনুযায়ী। সেই সূত্রানুসারে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, আইজি, কমিশনার সবাই ব্লগারদের হুঁশিয়ারি দিয়েছে, সীমা লঙ্ঘন করলে একেবারে খোঁয়াড়ে পুরে দেবে, হুঁহ। ধর্মগ্রন্থে কার্টুন আঁকা নিষেধ, লেখালেখি নিষেধ, কিন্তু কোপাকোপি নিষেধ নয়। তাই তারা লেখার বদলে লেখা নয়, কার্টুনের মোকাবেলায় কার্টুন নয়, চাপাতির পর চাপাতি চালাবে। তাদেরকে পুলিশ ধরবে না, মন্ত্রী বকবে না, ধর্ম গ্রন্থে কোপাকোপি যেহেতু আইনসিদ্ধ তাই তারা আইনত সীমা লঙ্ঘন করছে না। তারা লাইনেই আছে।
আমাদের ছাতা অনুভুতিতে আঘাত!
ছাতা আমাদের ঐতিহ্য। আবহমান কাল ধরেই আমরা দেখে আসছি একজন সৎ ব্যাক্তি তার ছাতাখানি বোগল দাবা করে দরিদ্র জীবনের বিভিন্ন চড়াই উতরাই পার হচ্ছেন, দুয়ারে দুয়ারে উষ্ঠা লাত্থে খাচ্ছেন। বাংলা সিনেমার গরীব বাবা সবসময় বাড়ি থেকে বের হবার সময় ছাতা হাতে নিতে ভুলেননা। বাংলা সিনেমার সৎ কেরানীর চরিত্রটিকে যখন কোন প্রাইভেটকার বা ট্রাক এসে নির্দয় ভাবে চাপা দেয় তখন সবার আগে ছাতাটিকে দেখা যায় আকাশ পানে ছুড়ে দিতে।
আবার ছাতা হচ্ছে বাঙালীর সন্মানের একছত্র প্রতিক। বিভিন্ন জমিদার বাড়ির সামনে দিয়ে ছাতা মাথায় দিয়ে হাটা ছিল চরম বেয়াদবী ও অন্যায়। এই ক্ষেত্রে নায়কের বাবা যখন জমিদার বাড়ির সামনে দিয়ে বেখেয়ালে ছাতা মাথায় দিয়ে হেটে যান তখন তাকে পেয়াদা দিয়ে ধরে এনে চাবুকের আঘাতে আঘাতে রক্তাক্ত করা হয়। বেয়াদব কত্তোবড় সাহস, ছাতা মাথায় দিয়ে জমিদারের ইজ্জত মারিস।
২০১৪
২০১৩ চলে যাচ্ছে জীবন থেকে। প্রাপ্তি অপ্রাপ্তির হিসাব কষবো না। আমি তো আর একাউন্টেন্ট নই, যে লেজার মেলাবো! তবুও কিছু কথা না বললেই নয়।
শুরু করেছিলাম এক নতুন উদ্দীপনা নিয়ে। চেয়েছিলাম নিজেকে প্রমান করতে। হয়তো পেরেছি হয়তোবা পারিনি। সেসব নিয়ে ভাবা এখন অরণ্যে রোদন বই কিছু নয়। আমার তো আর টাইম ম্যাশিন নেই, যে ফিরে গিয়ে পূর্ণতা নিয়ে আসবো!!!!
একজনকে ধন্যবাদ জীবনের সবথেকে দুঃসময়ে পাশে থাকার জন্য। কিন্তু মানুষ স্বার্থপর প্রাণী তাই হয়তো সুখের অসুখে ভোগে!!!
অনেকগুলা আপনজন পেয়েছি। যারা হাজারো পাগলামী সহ্য করে পাশে বসে থাকে। কষ্ট পেতে দেয় না। হয়তো ভালোবাসে বলেই শত -সহস্র স্বেচ্ছাচারীতা সহ্য করে। এদেরকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোটো করার সামর্থ্য আমার নেই।
মিস করি খুবই কাছের একজন মানুষকে যে সর্বদা থাকতো ছায়া হয়ে আমার পাশে। বেদনার তুমুল আঘাত যে কক্ষনো আসতে দেয়নি কাছে। হয়তো সে আজ অনেক দূরে। তার সাথে আমার দিন রাতের সময়ের ব্যাবধান। তার জন্যই আসলে বন্ধু ছাড়া লাইফ ইম্পসিবল কথাটাকে সত্য মনেহয়।
গুজব রিলোডেড
জব একটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ শব্দ। ইহার আগে পিছে কিছু লাগাইলেই ভয়াবহ আকার ধারন করে।
যেমন ধরেন জব এর আগে যদি ব্লো লাগায়া দেই তাইলে পুরাই ১৮+ ব্যাপার ঘইটা যাইবেক।
আবার যদি আগে আ লাগায় দেই তাইলে সবাই অবাক হইযাবে।
আবার যদি গু আজমের গু কে আগে লাগায়া দেই তাইলে অবস্থা তো আরো ভয়াবহ! এতই ভয়াবহ যে এই গুজব এ গজব আইসা পরতারে। ওইত্তেরি, গ লাগাইলেও দেখি ঘটনা ঘইট্যা যায়!!!!
এইবার ভিন্ন কথায় আসি। মাঠেঘাটে বিভিন্ন সময় শিয়াল, কুত্তায় হাইগা দেয়। ওই গু মাঠের মাঝে একলা পইরা থাকে। কিছু অতি উতসাহি জব লেস মানুষ বেহুদা মাঠেঘাটে ঘুরাঘুরির সময় ওই গু কে পায়ে করে লোকালয়ে নিয়ে আসে। আর লোকালয়ে গু ছড়ানোকে নিজের জব মনে করে। আর ঠিক তখনই গুজবের সৃষ্টি হয়।
যাউকগা অতশত কতা কইয়া লাভ নাই। শুনলাম গুজব শোনা যাইতাছে। ব্যাচেলর গো নাকি ঢাকায় বাড়িভাড়া নিয়ে থাকতে দিবে না? এইডা নিয়ে নাকি আবার সবাই টেনশন ও করিচ্ছে? ক্যামনে কি রে মমিনুল হক? তুই বিয়া করস নাই বইলা কি ঢাহায় থাকতি পারবি না?
খড়গ চড়াও
রক্তে রাঙা মৌলবাদীর হাত ভেঙ্গে দাও, গুঁড়িয়ে দাও
লেবাসধারী ভন্ডগুলোর শির থেকে পা মুড়িয়ে দাও।
নগ্ন করে বেত্রাঘাতে পশ্চাদ্দেশ ফুলিয়ে দাও
মারের চোটে শুকরগুলোর জনকের নাম ভুলিয়ে দাও।
বাঁশ ঢুকিয়ে কাশের বনে কাকতাড়ুয়া বানিয়ে দাও
দু'পা বেঁধে গাছের ডালে উল্টো করে টানিয়ে দাও।
ওদের সঙ্গে যারাই করে আঁতাত শুকর পাল তারাও
তাদের গায়ে লবণ ছিটাও, তার আগেতে ছাল ছাড়াও।
অনেকটা কাল কেটে গেছে, ওদের প্রতাপ চাই না আর
কোনভাবেই ঘৃণ্য ওরা আবার যেন পায় না পার।
পশুগুলোর শিশ্ন কেটে ওদের হাতেই ধরিয়ে দাও
আর দেরী নয় ঠিক এখনই ঘাড়ে খড়গ চড়িয়ে দাও।
প্রেমের গল্প লেখার অপচেষ্টা (শেষাংশ)
৬
হলরুমটা বিশাল। মাঝের সারির চেয়ারগুলো থেকে মঞ্চের কার্যকলাপ দেখা একটু দুষ্কর।আরেকটু লম্বা হবো কবে, ইশ্শ্... ভাবতে ভাবতে কুশি বারবারই ঘাড় উঁচিয়ে স্টেজে কি হচ্ছে না হচ্ছে দেখার চেষ্টায় রত। আইভী রহমান টুকটাক স্বামীর সাথে কথা বলছেন, আমিন রহমান শনিবারের এই বিকেলটায় অনেকদিন পর স্ত্রী আর মেয়েদের সঙ্গ উপভোগ করছেন। ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্প্যানির ব্যস্ততা তাঁকে অল্পক’টা দিন দেশে থাকতে দেয়। চার বছরের ছোট্ট কঙ্কা বাবার কোল, মায়ের কোল এক্কাদোক্কা করছে।
"কি’রে আমিন, রেজা ভাইয়ের বাসার অনুষ্ঠানের পর ডুব দিলি যে?”"
প্রেমের গল্প লেখার অপচেষ্টা ৩,৪,৫
৩
সন্ধ্যের পর থেকেই পেটে ব্যথা, মাথা ধরে আছে, গা গুলোচ্ছে । কিছু খেতেও পারেনি স্কুল থেকে ফিরে।
প্রেমের গল্প লেখার অপচেষ্টা ২
****এটা একটা একেবারেই গভীরতাহীন মিলস এন্ড বুন জাতীয় প্রেমের গল্প।ছোটবেলায় যে গল্পগুলো পড়ে শিহরিত হতাম অকারণেই, কৈশোরের সেই শিহরণকে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা। সাহিত্যমূল্য অতিনিম্ন।সাহিত্যমূল্য চিন্তা করলে নিজেকে খুলতে পারছিলাম না।তাই সে চেষ্টায় ইতি দিয়ে শিহরণকেই সঙ্গী মানলাম।*****
"“সামিন, সাম-ইন না" ”বিরক্ত কণ্ঠে ব্যাংকের মহিলাটিকে শুধরে দিচ্ছিলো সে, হঠাত পেছন থেকে ডাক পড়েঃ “"এই তুই সমু না?”"
দুপুর বাজে দু’টো, কাঠফাটা ভ্যাপসা গরম বাইরে।
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
ভুমিকাটাঃ-
আইচ্ছা, পিরে আসার্পর আবার্ফের চৈলাগেস্লাম। শাবাগে ডাক দিসিলো যেডি এরাইতে পারিনাই। হাজার্হৌক, দেশের্ডাক এরানি যায়না। পৈলা পৈলা পতিদিং গেসি, এক্সপ্তা পরেত্থে যাউয়া কোমাইয়া দিসি। প্যাটের্ধান্দায় থাক্তে হৈলে এট্টুহিসাব কর্তেই হৈ। যাউজ্ঞা এলা, যা কৈতেসিলাম- শাবাগের আন্দুলুন আমার্ভিত্রে জোশাইনা দিসিলো। কিন্তুক রিসেং কামকার্বারে হাল্কিশ ঝাস্পা হৈয়া যাইতেচি আর্কি। অবৈশ্য আমার্ঝাস্পা হোউয়ায় আস্লে কিছু যায়াসে না। ত্য হাচা কৈতেছি বেলুঙ্গের কতা হুনলেই কেরাম কন্ডম কন্ডম চিন্তা মাতায় হান্দায় যায়, কিকর্মু? মনৈ পাপ। আমি হ্লায় সুবিদাবাদির *ট, হেল্লিগা আমার্কতায় কান্দিয়েন্না। পোলাপাইনে কস্ট কর্তেছে অবৈশ্যৈ সফল হৈবো। যত দুয়া কালামজানি পর্তেছি সবার্সাফল্যের লাইগ্যা।
আইজারা আবার্ফের হাজির্হৈসি আরেআরেক্কান প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য হাতেরাঙ্গুলের ডঘায় লৈয়া। আপ্নেগোর খিদ্মতে প্যাশকর্তেচি এইবেলা
এনাএনাদ্দার অতীন্দ্রীয় প্রতুত্তরাধুনিক কাইব্য
আম্রার পুতলা আম্রারে কয় মেও
তুম্রার পুতলা কেম্মে চুম্মা দেও
তুমার চৌক্ষে যকন রাকি চৌক্ষ
পাংখা মেইল্ল্যা উইরা যায়গা দুক্ষ
সনাতন মন্দিরের কাব্য
নারীদেহ, সে তো প্রাচীন মন্দির
কত পুরোহিতের পুজা চলে মৌসুমে মৌসুমে
কত দেবীপক্ষের উন্মোচন শিবধুনোর গন্ধ শুকে
খেলা শেষে কত দেবী ভেসে গেল গঙ্গা জলে
আমার আঙ্গুল চলে মৃগনাভির চারিধারে।
ভালবাসা দেহকান্ড,
ভালোবাসি মাংসপিন্ড।
ভালবাসার স্তনে স্তনে শৃঙ্গার অনুভুতি
ঠোঁটে ঠোঁটে গ্রীবায় গ্রীবায় মৃদুমন্দ আবেশ
ত্বকে ত্বকে বক্ষদেশে মাদকের ছড়াছড়ি
কামুক অঙ্গুলি করে বহিঃপ্রকাশ কামের দেহে
ভালবাসা জিভের লালায় জিলেটিনের খনিতে।
ভালবাসা বক্ষে নিতম্বে
ভালবাসা জঙ্ঘাসন্ধিতে।
জলন্ত অগ্নিতে ঘৃত দিয়ে কামদেবের পূজা
লাল লাল শিমুল ফুলে চন্দনে প্রিয়তর আসনে
বাহ্যজ্ঞানশুন্য পূজারিগণ মগ্ন স্বীয় যোগামৃতে
ঘন ঘন ঢালে সবিল্বপত্র ঘৃত ক্ষুধার্ত যজ্ঞকুণ্ডে
উচ্চকার শিৎকারী প্রণবে সুরহা কামনার বীজ ঢেলে দিয়ে।
ভালবাসা নেতিয়ে পড়ে
রহস্য ফুরিয়ে গেলে।
চালু পুরোহিত কখনো বুড়ো হয় না। শিকার শেষে
বেড়িয়ে পড়ে, খোঁজে নিত্যনতুন সেবাদাসী
জয় মহাপ্রভু ধুম্রশলাকার জয়
মহাপ্রভুর প্রিয় অবলম্বনদ্বয় তথা তর্জনি এবং মধ্যমার সহাবস্থান নিশ্চিত হওয়ায় , জ্বলন্ত মহাযোগী ধুম্রশলাকা মহাপ্রভুর নির্দেশিত পথানুরাগী একান্ত ভক্ত , অনুসারী , হন্টক কিংবা পলাতক বশ্যতা স্বীকারপূর্বক প্রভু কর্তৃক দীক্ষিত উপায়ে প্রভু ধুম্রশলাকার নশ্বর দেহের ক্রমাগত জ্বলন বলপূর্বক ত্বরান্বিত করিয়া তাঁহার অন্তেঃষ্টিক্রিয়া সম্পাদন করিয়া চলিয়াছে নিরন্তর । তথাপি মহাপ্রভু ধুম্রশলাকার অস্তিত্ব যেমন চির অক্ষয় , তেমনি তাঁর প্রতি অনুসারীদের পরম ভক্তিও চির অম্লান । সাকার এই মহাপ্রভুর দৃশ্যত জ্বলনে প্রাপ্ত ধুম্রজালের অদৃশ্য অন্তর্নিহিত বস্তুগত এবং ভাবগত অপার কৃপায় গুনগ্রাহীগণ অমৃতসুধা পাইলেও পাইতে পারেন , যদি তাহা তিনি হৃদয়গত বিশ্বাসে গ্রহণ করিয়া থাকেন ।
কৃতজ্ঞতায় - মহাপ্রভুর একনিষ্ঠ এক শিষ্য ।
জয় , মহাপ্রভু ধুম্রশলাকার জয় ।
একখান ইমেইলের আত্মকাহিনী
এক পরিবার প্রবাসে থাকে। আর সকল প্রবাসীদের মতো তাদেরও দেশে টুকটাক খরচ লেগে থাকে বিধায় কিছু টাকা মাঝে সাঝে তারা দেশে পাঠান। কিছুদিন পর পর আবার খোঁজ নেন কতো টাকা আছে কিংবা আর কি লাগবে টাইপ ইত্যাদি প্রভৃতি। আজকালের মর্ডান ইস্মার্ট যুগানুযায়ী তারা ইমেইলের মাধ্যমে সকলের সাথে যোগাযোগ করেন। একদিন প্রবাসী কর্তা কোন কারণে তার শালা শালীকে ইমেইল দিলেন, কতো টাকা আছে, কিছু খরচ করতে হবে, দরকার জিজ্ঞেস করে।
শালী বললো, টাকাতো নাই, খরচ হয়ে গেছে
দুলাভাই বললো, কি খরচ?
শালী বললো, আপার জন্যে শাড়ি কিনেছি
দুলাভাই বললো, টাকাগুলো সব জলে গেলো।
শালী দুলাভাইকে সান্ত্বনা দেয়ার জন্যে বললে, জলে কেনো যাবে দুলাভাই? আপা প্রথমে শাড়ি পড়বে পড়ুক, তারপর আপনি শাড়ি কেটে একটা লম্বা পাঞ্জাবী বানাবেন। পাঞ্জাবী পড়া হয়ে গেলে ফতুয়া বানাবেন। ফতুয়া হয়ে গেলে টিশার্ট। টিশার্ট এর পর টুপি তারপর রুমাল। রুমাল ক্ষয়ে গেলে সেটা পুড়িয়ে ছাই করে দাঁত মাজবেন।
দুলাভাই বললো, এইতো আইছো লাইনে, দাঁত মেজে কুলি করতে হবে না? তখনতো কুলি করলে পয়সা আমার জলেই গেলো, নাকি?