সৈয়দ এমদাদ মাহমুদ'এর ব্লগ
পবিত্র কুরআনের আলোকে নামাযের গুরত্ব ! নামায বর্জনকারীদের বিরূদ্ধে কুরআনের ভয়ংকর সতর্কবাণী !
বর্তমান সময়ে মুসলিম ভাইদের নামায বর্জন করা একটি স্বাভাবিক কর্মনীতি হয়ে দাড়িয়েছে অথচ এই নামায হল দ্বীন ইসলামের একটি মৌলিক স্তম্ভ। মহানবীর পূর্বে অন্যান্য নবী রাসুলদের উম্মতের উপরও স্রষ্টার পক্ষ থেকে নামায ফরজ করা হয়েছিল। এমন কোন রাসুল নেই উম্মতকে ঈমানের পাশাপাশি নামাজের প্রতি তার উম্মতকে আহবান জানায়নি। অতিত ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি প্রসারিত করলে দেখা যায় অধিকাংশ উম্মত রাসুলদের আনীত জীবন ব্যবস্থাকে মেনে নেয়নি, ঈমানের পথে রাসুলদের আহবান তাদের অন্তরে যেন তীরের মত বিদ্ধ হত ! নফসকে অনুসরন করতে গিয়ে অতিতে বহু সম্প্রদায় এভাবে স্রষ্টার আদেশ অমান্য করে জাহেলিয়াতের তীমির অন্ধকারে হারিয়ে গিয়েছিল। স্রষ্টার পবিত্র পথ বর্জন করে জাহেলিয়াতের সেই অন্ধকার গলিতে এমনভাবে নির্ভয়ে বাস করছিল যার ফলে তারা কোন দিন ভাবতেই পারেনি এক আকস্মিক হামলা তাদেরকে শেষ করে দিবে। বস্তুত হয়েছেও তাই।
ইসলামের দৃষ্টিতে ধর্মিয় জ্ঞান অর্জনের গুরত্ব এবং মাদরাসায় না গিয়ে এই জ্ঞান আয়ত্ব করার উপায় !
মুসলিম জাতীর একটি বিরাট অংশ এখনো দৃয়তার সঙ্গে বিশ্বাস করে ধর্মের পাশাপাশি ইসলাম একটি বিশ্বজনীন জীবন দর্শন। বিশ্বস্রষ্টা থেকে আগত এই পবিত্র জীবন দর্শন জাহেলিয়াতের অসংখ্য প্রাচির ভেঙ্গে সমগ্র বিশ্বের আনাচে কানাচে এখন তার বিচরন অথচ এই দর্শনের আগমন ঘটেছিল এক সংকির্ণ পাহাড়ের গুহায় ! এই পবিত্র জীবন দর্শনের কন্টরোধ করার জন্য বিগত দেরহাজার বৎসর যাবত হতভাগ্য মুসলিম ও অমুসলিম সমপ্রদায়ের পক্ষ থেকে কত ষরযন্ত্রই না হয়েছে কিন্তু এই সমস্ত ষরযন্ত্রে ইসলামী জীবন দর্শনের কিছুটা ক্ষতি হলেও সামগ্রিক বিচারে এর কোনই ক্ষতি হয়নি। দিন দিন এর প্রচার প্রসার এবং এই দর্শনের দিকে অমুসলিম সমপ্রদায়ের আগমন কোন অংশেই কম নয়। প্রাশ্চাত্যের মিডিয়াগুলোই এখন বলছে ইউরোপ আমেরিকার শিক্ষিত এবং উচ্চ শিক্ষিত তরুন তরুনীদের মধ্যে ইসলাম গ্রহনের বিষয়টি লক্ষ্য করার মত ! আজ থেকে একশত বৎসর পূর্বে আমেরিকা ও বৃটেনে মসজিদ মাদসারা ছিল ৫০ থেকে আনুমানিক ১০০ টি অথচ এখন মসজিদ মাদসারা এই দুইটি রাষ্টেই কমপক্ষে দশহাজার !
তাফসীর ও হাদিস গ্রন্থ সহ পৃথিবী বিখ্যাত ২ শতাধিক বাংলা ইসলামী বই ডাউনলোড ফ্রি !
''কুরআন হাদিসের আলোকে ধর্মিয় জ্ঞান অর্জনের গুরত্ব''
পবিত্র কুরআনের তাফসির এখন ইন্টারনেটে সম্পূর্ন বাংলায় !
বিশ্ব সভ্যতায় আল কুরআনের অবদান কতটুকো বিচক্ষন পাঠক মাত্রই বিষয়টি উপলদ্ধি করে থাকবেন, ধরনীর এমন একটি জনপদ নেই যেখানে এই মহান গ্রন্থের কোন না কোন কল্যানকর প্রভাব নেই, হাদিস শরিফে বর্নিত হয়েছে আল কুরআনের একটি অক্ষর কেহ যদি তেলাওয়াত করে তাহলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর নির্দেশে সেই মুসলিম এর আমলনামায় ফেরেস্তাগন দশটি নেকি লিখে দেন !
পবিত্র কুরআনের তাফসির এখন ইন্টারনেটে সম্পূর্ন বাংলায় !
বিশ্ব সভ্যতায় আল কুরআনের অবদান কতটুকো বিচক্ষন পাঠক মাত্রই বিষয়টি উপলদ্ধি করে থাকবেন, ধরনীর এমন একটি জনপদ নেই যেখানে এই মহান গ্রন্থের কোন না কোন কল্যানকর প্রভাব নেই, হাদিস শরিফে বর্নিত হয়েছে আল কুরআনের একটি অক্ষর কেহ যদি তেলাওয়াত করে তাহলে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন এর নির্দেশে সেই মুসলিম এর আমলনামায় ফেরেস্তাগন দশটি নেকি লিখে দেন !
12 WAY TO EARN MONEY FROM ONLINE, PAYMENT GUARANTEED
ইহা অনস্বীকার্য যে, একবিংশ শতাব্দিতে ইন্টারনেট প্রযুক্তি মানুষের মনে এক নবচেতনার দ্ধার উম্মুক্ত করেছে, সভ্যতার ক্রমবিকাশে রয়েছে যেমন এর বিরাট ইতিবাচক ভূমিকা, রয়েছে কতিপয় নৈতিবাচক ভূমিকা, তবে সামগ্রিক বিচারে বিশ্বব্যপী এই প্রযুক্তির ইতিবাচক ভূমিকাই অগ্রগণ্য, বিশ্বব্যপী ইন্টারনেট প্রযুক্তির নৈতিবাচক প্রভাবের জন্য মানুষের বিকৃত চিনত্মাধারাই যে বিশেষভাবে দায়ী ইহা বলার আর অবকাশ নেই, পরিশুদ্ধ চিনত্মাধারার অসংখ্য মানুষ যেহেতু এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত বিভিন্নভাবে উপকৃত হচ্ছে তাই এর কল্যানকর দিকটিকে অস্বীকৃতি জানানোর কোন সুযোগ নেই৷ ইন্টারনেট প্রযুক্তি পিছিয়ে থাকা দেশগুলোতে বিনোদনের মত একটি বস্তু হলেও পশ্চিমা বিশ্বে শিল্পরূপে সমাদৃত, প্রতিবেশি দেশ ভারত, শৃলংকা এবং পাকিসত্মানেও ইন্টারনেট প্রযুক্তি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের প্রধান মাধ্যমরূপে পরিগনিত৷ ইন্টারনেট প্রযুক্তির সঠিক ইতিবাচক ব্যবহার দেশগুলোকে এগিয়ে