গোঁসাই পাহ্লভী'এর ব্লগ
অনেক দিন পর, বন্ধুরা কেমন আছেন?
অনেক দিন পর, বন্ধুরা কেমন আছেন?
অনেক দিন মানে অনেক দিন পর। ২০১৪ সালে শেষ পোস্ট ছিল।
ব্লগটি এখনো আছে, এবং আমার কিছু লেখা, বাহ, বিস্ময় !
ব্লগটিকে এখনো যারা ধরে রেখেছেন, যারা লিখছেন নিয়মিত, তাদের সবার প্রতি অফুরান ভালোবাসা।
আমরা সবাই কালের প্রবাহে হারিয়ে যেতে এসেছি, এই হারিয়ে যাওয়ার মাঝে লেখা হচ্ছে একটি জ্যোতিচিহ্ন, একটি সাড়া...
ফলে, সাড়া দিন প্রিয় বন্ধুরা
ক্রিয়াভিত্তিক ছয়তলা ভবন,ভবানিদির বাড়ির সামনে কৃষ্ণচূড়া,রাধা কি বৃক্ষে থাকেন ! নাকি রাধা ঐ ভবানিদি
(ক্রিয়াভিত্তিক ছয়তলা ভবন,ভবানিদির বাড়ির সামনে কৃষ্ণচূড়া,রাধা কি বৃক্ষে থাকেন ! নাকি রাধা ঐ ভবানিদি)
বাতাসে ইস্কাপন
মধ্যমাতাস
বিদুৎ গজিয়েছে মাঠে ঘাটে।
গজাল মাছটা দিয়েছে ডুব
উর্দ্ধাকাশ সন্ত্রাস
সম্ভ্রম হয়ে থাক ভুতের শরীর।
পূর্বেভুত কোনো ছায়াতলা
অন্ত:স্থ হা হু তাস
কলকব্জা মানে লাঙলের গতিবিধি।
আগামী মাস কার্তিক
কর্তৃত বিহ্বলতা যেন উত্থান গ্রন্থের নাম হয় আউলিয়া।
এইখানে কারো নামের সাথে ইতিহাস নাই,শুন্যের সাথেও না।
জঙ্গলে স্থিত
বলো কারে জিজ্ঞেস করি
ব্যস্ততা,ঘাসের সস্তা উথ্থানের কারণ
বাকল আকলে মোড়ানো বিবিধ ধাতুর জিহ্বা
লকলকে লাউডগা চারকোণ আবরণ।
অন্ন' এই শব্দ সাঁকোমুখী মুখ
দেহ,হাত,নখ,সুখ বিপরীত সুখ
সকল সাবালক স্মৃতিযূথ দেহের আহার।
উচ্চতা টলমলে পা', পাদুকাভাস নদীস্রোত খরতা
নদী কি আলাপমাখা সমতার তীর ছুঁড়েছিল?
চিলচোখ কৌতুহল,কৌতুককোণ সম্পর্ক উচাটন
পঁচা মাংসের 'পর জমানো বিয়োগ বারতা।
পার হওয়া চিহ্নস্মৃতি আদানের উপ্
খুলে খুলে লোহা,কাঠ,আলকাতরা
এরপর যাবে না বোঝা নৌকা,নদীজল
ভেসে ছিল,তুমি ছিলে অতীতের পেটে পীঠে আস্ত মমতা।
স্বীকার ও শিকার দ্বৈত দীনহীন দীক্ষার তসবিহ্
নয়ে নয় পার হয়ে সংখ্যাতত্ত্ব ধাবমান
তুমি হবে না পার বোলেই তিনতারের জঙ্গলে স্থিত অপার।
ভাতার দাড়িয়ে আছে জ্যোস্নার মুখোমুখি
জাত গেল
ভাত গেল
ভাতার দাড়িয়ে আছে জ্যোস্নার মুখোমুখি।
খুনোখুনি গেল
গেলমান হুরের পীঠে টপ্পার তাল ধরে
ধারাবাহিকতার যুগ
তোমার জামার ত'লে নেচে যাচ্ছে সুপ্ত হুজুগ।
মান গেল
মাপের নিক্তি খোঁজে দুই পা
উন্মোচণের পালা শেষ হলে হাকিকত জানালো আ'পা।
জগত গেল
গত হওয়ার পর পরকীয়া প্যাকেটে করে এলো কাছিমের ডিম
ভিম পাউডারে এলোমেলো দগদগে ক্ষত
বিসর্জন না-কি বিষর্জণ বলো ডুব দিয়ে এলে ভিজে জামা
নামের বানানে থাকেনা নানা মাত্রার ব্রত আছে যত সংযত।
ক্ষয়ে যাওয়া আছে
ক্ষয়ে যাওয়া আছে
ক্ষয়ে ক্ষয়ে যাওয়া ইটের বয়ঃজনিত লক্ষণ।
জানা গেল,
সেখানে আঘাত দিলে ভেঙ্গে পড়ে যতো অর্জণ তোমার
সৃষ্টি হয় সখের হাড়ির ভেতর সম্পন্ন ক্ষত।
মধ্যরাতে ভ্রমণসঙ্গী ভাবো
অর্ধাঙ্গী কিংবা পূর্ণ অঙ্গের কোন চাঁদ
আমরা ও মেঘের গতি সমান্তরাল ভ্যানে
হঠাৎ পৃষ্ট হলাম কয়েকটা ফুলে
জানা গেল,
নাগরিক সুরক্ষার মন্ত্র এখনও জানা নেই তোমার।
প্রথমে শব্দ এবং সামান্য শারীরীক চোখ
উভয়ের কর্মপ্রণালী আইলপথ ধরে ঢুকে গেল ত্রিভুজ গহ্বরে
সেখান থেকে বিচিত্র এক ছন্দ তালে আগমন ঘটে যার
সুর ও অসুরের মধ্যেখানে বাঁশরীর ইতিহাস।
জানা গেল,
একের আগেও আছে শুন্য তবে অকার খ কার?
ইট ও ইষ্টের গল্পকথা
জেনে গেছে দেখ গাভীন নহর
কাদামাটি ও পোড়ামাটি তারপর খোয়া ও খোয়াবের টুকরো
দেয়ালে আঘাত দিলে তলের ভেতর থেকে উঠে আসে ক্ষতের নগর।
আমি
কারো কারো নাম খুব দামী
কারো কারো নামের নিচে প’ড়ে থাকে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজ।-
স্বর্গ পাতাল। চাতাল পেতে হাওয়া খাওয়া দুপুর। হাজার পৃষ্ঠার
ভেতর বহু নাম কেটে দেয়া খুনি হাত।
কারো কারো নামে আছে তাপ। শুনলেই ঘুম ভেঙ্গে ওঠে ভুমিকাবাতাস।
গুপ্তপর্দা ছিড়ে উঁকি দেয়,খোঁজে গুহামুখ।
ওতেই সুখ। বিনয়ের চাকা ঘোরে অবিরাম।
নামের ভেতর রয়েছে তৃপ্ত করার ক্ষমতা,আরাম আরাম।
কারো কারো নাম খুব দামী
তবুও চামড়া,নেলপলিশ,কালোজিরার গুণ অক্ষত।
তিলের ভেতর তাল বা তিলের ভেতর তিল।-
দেখ,বিখ্যাত বা ধানক্ষেতেরও আছে ডানা।না না
ঝাঁপটার ভেতর ফেলে দেয় আরামের সফর।
কারো কারো নাম খুব দামী!
আশ্বাস পেয়ে তাই হাজির হয়েছি বেনামে। এই আমি!
ও যদি খেতে চায়
ও যদি খেতে চায়
খেতে দাও,- অসম অসুখ।
দুরত্বের ক্ষত
কিংবা মহৎ অবদান।
ও যদি খেতে চায়
খেতে দাও,-বিষাক্ত সুখ।
প্রান্তীক পোকা বা পক্ষ
অলস ঝুলে থাকা গাভীর বান
কিংবা আদান-প্রদান।
ও যদি খেতে চায়
খেতে দাও,-
ঘর-গেরস্থালির অস্থি,-
উৎপাদন যন্ত্র।
মন ও মন্ত্র কিংবা কুসুমের ভেতর থেকে বিযুক্ত ওম।
সুপ্ত ঘ্রান যদি-
খেতে চায়,খেতে দাও।
ভোগদর্শনের ফলাফল বিষয়ক প্রাথমিক আলাপ
ভোগ-ভোগা-ভোগান বা ভোগেন)-তি
আমরা খুব ভোগান্তিতে আছি।
এ কারনেই ভোগান্তিতে আছি যে,আমরা একদা(বা এখনও) এই ব্যবস্থাটাকে ভোগ করেছি(বা এখনও করছি)।আর সে কারনেই আমরা একদা বা এখনও ভুগছি।সর্বশেষ অবস্থা।আমরা ভুগতে থাকবো।
আমরা যে এক সময় এই ব্যবস্থাটাবে ভোগ করেছিলাম,সেটা বরং বাদ্য হয়েই করেছিলাম।নাকখৎ দিয়ে ভোগ করেছিলাম।আর এখন ভোগ করছি দাসখৎ দিয়ে।
তাহলে আমাদের এখন কি হবে?
আমরা কি এখন এবং ভবিষৎ-এ ও ভোগান্তিতে থাকবো?
হয়তো থাকবো!
হয়তো সম ভোগ বা সম্ভোগের মধ্যে দিয়ে হলেও এই ভোগান্তি জারি রাখবো!
না কী?
আমি জানি না!
হয়তো আমরা জানি না!
আপনি জানেন কিছু?
বলুন না প্লিজ
আমরা সবাই শুনি তাহলে নতুন কোন ইশতেহার
যা অমাদের খৎ দিতে বাধ্য করবে না!
বলুন না প্লিজ কিছু একটা,,
প্রতিমার নিচ দিয়ে
ঘাসের আদরে ভুলে যাই শরীরের ব্যাধি।
রুপান্তরের মধ্যে দিয়ে অরূপ ও রূপ।-
আমি বুঝি দাড়িয়ে বাঁশের কন্চি গুনি!দন্ডায়মান স্বরূপ।
আৎকে উঠি
ঠাকুর ঘরের দোর ঠেলে এই যে কে বের হয়ে এলো।লালা ঝরছে ঠোট বেয়ে।
প্রতিমার নিচ দিয়ে আবছা ইঁদুরপথ।
তারই মধ্যে দিয়ে এখন প্রবাহিত পূজারীর গোপন অশ্রুকণা।
ঘাসের আদরে ভুলে যাই দৈহিক আচরণ।
যে দেহ না হলে এই ভুলে যাওয়া হতো না।-
তার নামে না হয় থাকলো দু'কুড়ি চারটে প্রণাম।
আৎকে উঠি
নামের মানুষজন আমার নামের মুখোমুখি
কালি হাতে,
অনন্তকাল।
কাছিমের চুম্বন একচেটিয়া এবং
সাপের জিহ্বার মতো আকাশের বিদুৎচমক
তোমাকে পাল্টে দিল রাস্তা চেনার পাঠক্ষেত।
বিদ্যার বদলে তোমার রাস্তা গেল আলয়ের দিকে।
এবং তারপর অবিদ্যা অধিবিদ্যার পথ গিয়ে থামলো বাইজিদ বোস্তামির মাজার প্রাঙ্গনে।
সেখানে হলুদ অক্ষরে মেট্রাপলিটন সঙ্কেত বার্তা:
কচ্ছপে কামড়ে ধরলে মেঘ না ডাকা পর্যন্ত ছাড়ে না'
তোমার অধিবিদ্যাতে আগ্রহ নেই
মেঘ ডাকছে
তুমি পা চুবিয়ে ধরলে ।
তোমার জ্বালা বেড়ে গেল
কাছিমের চুম্বন একচেটিয়া এবং দীর্ঘতর।
হাজির হয়েছি গুরু
দুটি চোখ নিয়ে হাজির হয়েছি গুরু/তোমার দরগায়/আমিতো আয়না চিনি না/দেখিনি নিজের হা হা কার/ভেতরে হাউজে কাওসার হয়ে আছে মরু।
দুটি পা নিয়ে হাজির হয়েছি গুরু/পদাবলীর লীলা কি শেষ?/লাল হয়ে আছে ভীতরের জিহ্বাটা/লা হয়ে আছে আলিফ/আল্লাহু জিকিরে জাহের বাতেন হলো তরু।
দুটি হাত নিয়ে হাজির হয়েছি গুরু/হস্ত পদের অভাবে বন্ধ কান/কাজের অউরসে জন্মঅন্ধ কাম/ধরাধামে বাজে নীল শব্দের দোতারা/আমার হাতে পড়ালো তোমার নামের হাতকড়া করুণ।
দুটি কান নিয়ে হাজির হয়েছি প্রভু/ইন্দ্রিয় নিয়ে ইন্দ্র রাজার বাহাস/জাহাজ ভেড়ালো তোমার কীর্তণ তীরে/তবুও তাবুর ভেতরে আলোক গেল/বলো বীজের ভেতরে গেল কোন ভীরু?
একটি অঙ্গ নিয়ে হাজির হয়েছি গুরু/দেখি অঙ্গ দুটি ভঙ্গ সীমার নাম/তুমি তবে কোন খন্ডে বলো?/তোমারও অধীক নামে/নেমে যেতে যেতে আসে আমার কাছে পথ যতো হোক সরু।
সাহায্য করেন অথবা বুদ্ধি দেন প্লিজ
বন্ধুরা
মহাবিপদ
আগামী ২২ ডিসেম্বর আমার প্রথম ভাষ্কর্য প্রদর্শনী চট্রগ্রামের শিল্পী রশিদ চৌধুরী আর্ট গ্যালারী,চারুকলা ইনিস্টিটিউট চট্রগ্রামে।
কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে একটি কম্পানি এবং আমার এক বন্ধু স্পন্সর দেবার কথা বলেও শেষ পর্যন্ত
অক্ষমতা প্রকাশ করেছে ।
এখন আমার মাথায় হাত
মান্দার গাছ বাইতে ইচ্ছা করছে ।
অতএব
বন্ধুরা
সাহায্য করেন অথবা বুদ্ধি দেন প্লিজ
তা - সিন
অনুগত সত্ত্বার ক্রন্দন,পরমানু সত্ত্বার ক্রন্দন-
কৃত আওয়াজ,নৃত্যরত আবহাওয়া
তরুমঠ,মেঠো ধুলো ,নোনা সাধের তট
রথ ধরে অবগুন্ঠিত ধারা,পদস্পর্শ তরঙ্গ
চুল,চাতক বেণীর বন্ধন;
ষড়ভঙ্গ চিৎ কলা ও জমিন।
মুক্ত তা-সিন হে পৃষ্ঠ;পাতাবাহারের আহার হয়ে দেখা দিতে দিতে চমৎকার চিৎকার শোনো।
জেনো,দাস আছে দরজার সাথে লেপ্টে
পাহারা প্রহারে বৃষ্টির তাপ
মুশকিল এগুনো;গুন গুন জলসার মুদ্রা
ক্রমাগত সৃষ্টির প্রহ্লাদ
পূর্ব ও পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ অপঘাতহীন
ত্যাজ্য জলজকণা কিংবা বাষ্পীয় গতির আড়াল
সে তোমার কন্ঠের লন্ঠন ধ'রে গতিহীন জঙ্গী!
সঙ্গী;সেও বিভাজ্য গনিতের নীলাভ ছোবলে ধ্বংস
হংস ডানার আড়ালে অকৃতদ্বার প্রশান্ত প্রতিমা
বিয়োগ রোগে রাতদিন নিদ্রামগ্ন উঠনে নেমে এলো উলঙ্গ বর্ষা
অমাবশ্যা অমাবশ্যা বেশ্যার ভূষণ লঙ্গন করে খদ্দের সীমানা।
তা,অইরূপ বিক্রত কেচ্ছা শোনো পরের বাগান
আমার নাম বাসেটঠ!
আমার অপেক্ষা করা ছাড়া কোন গতি নেই কারণ
খেয়া মিস করার খেসারত দিতে হয় সাতার কেটে না হয়
আবার মাঝির পুনরায় ফিরে আসায়
তুমি ফিরে আসবে কখন ?
একটা গল্প লিখতে চেয়েছিলাম প্রতিষ্টাটাসে
পরে ভাবলাম না গল্পটা আমি একান্তগোপনে তাহার কানে কানে বলিতে পারি,চেতনে না হলেও
অর্ধচেতনে,ঘুমে
স্বপ্নের কাছে জমাদিয়ে দিলাম এই গল্পের ঘট।
তুমি ওখান থেকে একটি বের করে দেখে নিও এবং হ্যাঁ
এতকাল জানিতাম গল্প বলিতে পারা যায় শুনিতে পারা যায়
এবার জানিলাম গল্প দেখিতেও পারা যায়,গল্প দেখিয়েও দেয়া যায়।
তুমি অন্য কোন দেশের নাগরিক হইতে চাও না।এটা আমার জন্যে খুব আনন্দের।আনন্দের কারনটা বলা যাবে না তোমাকে।কারণ তুমি যদি কারণটা জেনো ফেলো তাহলে তুমি অন্যকোন দেশ নয়,পৃথিবীর সবগুলো দেশেরই নাগরিক হইতে চাইবে।আর তোমার এই চাওয়াটা যার কাছে,আমি চাইনা,আমার জন্যে তুমি অন্য কারো কাছে অন্য কিছু চাও!
গল্প থেকে গল্প বলার দিন
গল্প থেকে গল্প বলার দিন
এক.
নিবারুন ভট্রাচার্যকে ভালোবাসি
এই কথা শোনার পর তুমি আসলে আমাকে যে প্রশ্নটা করলে তাতে আমি বিব্রত হইনি কারন তুমি আমাকে সমকামি মনে করনি,তুমি আমাকে পাগলও ঠাহর করনি,তুমি কেবল আমার দিকে একটা প্রশ্নবোধক শব্দ ঠেলে দিলে,কেন?
বেশ তাহলে এই কেন উত্তর দিতে গিয়ে আমাকে মনে করতে হোলো একটা বিশেষ ইচ্ছার মিল-অমিলের কথা! আমি এবং নবারুন দু'জনেই পুরুষ!আমি এবং নবারুন দু'জনেই কবি এবং আমরা দু'জনেই কুকুর দেখলে ঢিল মারি না।আবার ধলা চামড়ার মানুষদের মতো কোলে তুলিয়া লই না।আমরা কেবল কুকুর দেখলে জিজ্ঞাসা করি রাতের পাহারায় তুমি গাফলতি করো কিনা? আর যদি দেখি সে বড্ড বেশি ঘেউ ঘেই করছে তাহলে তার প্রতি উৎসর্গ করি দু'পিচ রুটি এবং তার রুটি খাওয়া শেষ হবার আগেই টমি টাটা বলে বিদায় নেই।