রেসিপিঃ ফ্রাইড রাইস ( উৎসর্গ -শাতিল)
আমি মোটেও রান্না ভালো পারি না। ফাঁকিবাজি করে রান্না করি খুব প্রয়োজন হলে। শাতিল সেই ফাঁকিবাজি পদ্ধতিতে ফ্রাইড রাইস রান্না করবে বলেছে এবং আমাদের মতো আনাড়ী যদি আরো কেই থাকে যারা পারে না তাদের জন্য একটা পোষ্টও দিতে বললো। সাহস করে দিয়ে ফেল্লাম।সাহস দিয়েছেন শাতিল আর জেবীন। তবে যেভাবে সাহস দিয়েছে তাতে একটু ভয়ও পেয়েছি। জীবনে প্রথম খাবারের রেসিপি দিলাম। আল্লাহ ভরসা।
উপকরণঃ
১. পোলাওর চাল ২ কাপ
২. গাজর ঝুড়ি করে কাটা ১/৪ কাপ
৩. চিচিংগা/ বরবটি চিকন করে কাটা ১/৪ কাপ
৪. ডিম দুইটা
৫. চিকেন ছোট করে কাটা ১/৪ কাপ
৬. পেঁয়াজ কিউব করে কাটা ১/৪ কাপ
৭. কাঁচামরিচ ৫/৬ টা
৮. লবন আন্দাজমতো।
৯. তেল ১/২ কাপ
১০. সয়াসস ১ টেবল চামচ
প্রণালীঃ প্রথমে পোলাও এর চাল দিয়ে ঝরঝরে ভাত রান্না করে পানি ঝড়িয়ে রাখুন। কিউব করে কাটা চিকেন ১ চা চামচ সয়াসস ও ১/৪ টেবিল চামচ আদা বাটা দিয়ে ২০ মিনিট মাখিয়ে রাখুন।ঝুড়ি করে কাটা গাজর , চিচিংগা/ বরবটি অলাদা করে ১ টেবল তেলে হালকা আঁচে এক চিমটি লবণ, টেস্টিং সল্ট দিয়ে ভাজুন।তারপর ডিম ফেটে নিয়ে তাত একি চমটি লবন, টেস্টিং সল্ট দিয়ে ঝুড়ি করে ভাজুন। এবার চিকেন ১ টেবিল চামচ তেলে হালকা আঁচে চুলায় দিন, পানি টানলে নামিয়ে ফেলুন।
কড়াই/ ফ্রাইপেনে ৩টেবল চামচ তেল দিন। তেল গরম হলে তাতে পেঁয়াজ কুচি ছেড়ে হালকা ভাজুন। তারপর স্ধি করে রাখা ভাত দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে তাতে ভেজে রাখা সবজি, চিকেন, ডিম মিক্স করে পরিমাণমত লবণ, ১ চা চামচ সয়াসস, ৫/ ৬ টি কাঁচামরিচ দিয়ে ঢাকনা তিয়ে ঢেকে অল্প আঁচে ৫ মিনিট চুলায় রাখুন।ঢাকনা তুলে একবার নেড়ে নামিয়ে ফেলুন।
রান্না করা চিকেন , সালাদ দিয়ে পরিবেশন করুন।
সতর্কীকরণঃ রান্না মজার না হলে, অথবা খেয়ে কাউকে বাথরুমে থাকতে হলে তার জন্য যে রান্না করবে সে দায়ী থাকবে।
ঠাং নোটঃ তবে ভয়ের কিছু নাই। এটা তো আসলে ভাত ভাজি। আমি প্রায়ই খাই এসব ভুং চুং। ফ্যাশন করে এটারে ফ্রাইড রাইস বলে আর কি।
আপু আপনেরে পাঁচ কেজি ধনিয়া পাতা

আজকে রাতে এইভাবে একটা ট্রাই দিমু
ফি আমানিল্লাহ। আল্লাহ ভরসা।:D
ভাতভাজি বা ফ্রাইড রাইস আমার খেতে ভালো লাগে। রাতের রয়ে যাওয়া ভাত দিয়ে সকাল বেলা ভাতভাজি করে খাওয়া ছোটবেলায় প্রায় প্রতিদিনকার ঘটনা ছিল। প্রবাসে এসেও দুএক বার রান্না করে খেয়েছি। তবে সেটা ফাকিবাজি করে, মানে বাসি ভাতের সাথে বাসি সব্জি ভাজি মিশিয়ে।
তবে এই রোজা রমজানের দিনে এমন লোভনীয় খাবারের ছবি + রেসিপি দেয়ার জন্য কইষা মাইনাস।
সন্ধ্যায় খাবেন। ইফতারের পরে। এই যে লোভ লাগতেছে তাতে রোজা পোক্ত হচ্ছে।
১. যে কোনো রেসিপি পোস্টে আমার একটা কুশ্শেন-চুল কখন দিতে হয়?
২. আর আমরা যারা হাতের নাগালের মধ্যে থাকি তাগো কবে খাওয়াবা?
১.চুল কখন দিতে হয় সেটা জেবীন তার পোষ্টে আপনাকে বলছিলো।এখন শাতিল রান্না করবে। ওকে জিজ্ঞেস করেন কখন চুল দিবে।আমি তো উদাস হয়ে কারো কথা ভাবলে আঙ্গুলে চুল প্যাঁচাই, তখন ২/১ টা রান্নায়ও দেই।
২.সেদিন না কাবাব খাওয়াইলাম হাতের নাগালের মধ্যে যারা থাকে তাদের।! খাওয়াব এই রোজায়, এনশাল্লাহ।
কারে কাবাব খাওয়াইলা?
কারে আবার! রায়হান ভাইরে জিজ্ঞেস করেন। আপনি খান নাই? আপনি তো আমি রান্না করছি শুনলেই ভাবেন স্যালাইন লাগবে।কি আর করা!
মাসুম ভাই একদিন সবাইরে রান্না কইরা দাওয়াত দেন
এইবার শাতিলরে ৫ কেজি ধইন্যা। শাতিলের সাথে একমত। মাসুম ভাই, কবে রান্না করবেন? কবে খাওয়াবেন?
কাবাবের কাহিনী কি? আমি তো কিছু জানি না
থাক। আর জাননের দরকার নাই। (রায়হান ভাই জানে।)আপনার না এসব খাওয়া নিষেধ! এসব খেতে হয় না মাসুম ভাই।কাবাব বানাইতে গেলে হাত ব্যাথা হবে।
শাতিল@ আমার অবস্থা খুবই খারাপ। এমনকি আমি জয়িতার মতো পানিও গরম করতে পারি না।
বুঝা গেছে মাসুম্ভাই দেখেন নাই... তাই দিয়া গেলাম
৩১ শওকত মাসুম | জুলাই ১৯, ২০১০ - ১১:২৬ অপরাহ্ন
মেয়েরা কেউ কোনো রান্না টাইপ রেসিপি পোস্ট দিলেই একই কুশ্চেন করতে ইচ্ছা করে। আইজ তোমারে জিগাই, চুল কখন দিতে হয়। মানে কখন দাও তোমরা?
৩২ জেবীন | জুলাই ২০, ২০১০ - ১০:০০ পূর্বাহ্ন
দেখেন নাই কেউ কিছু চিন্তা করলে মাথা চুল্কায় কিবা মেয়েরা ভাবুক ভাব ধরলে আঙ্গুলে চুলের গোছা প্যাচায়?... এখন রান্না করতে গিয়া 'তেনা'র' কথা মনে পড়লো এই কারনে চিন্তাযুক্ত হইয়া ভাবুক হালে কিছু চুলতো পড়বোই স্বাভাবিক।
আরে, যেদিন রান্নায় চুল বেশি হারে পাইবেন, খুশি হন যে, ভাবী আপ্নারে বেশি করে মনে করছে!!... "মাথার চুল ঝরে পড়ে, তেনার কথা মনে পড়ে"
আচ্ছা, জেবীন এমনি কইরাই আমার জন্য রান্না কইরা আইনো। হাসিমুখে খাবো
"মাথার চুল ঝরে পড়ে, তেনার কথা মনে পড়ে'.।।
মজা পাইলাম।
জয়িতা'পু একটা কমেন্টে এত পারফেক্টভাবে লিংক যোগ করলো ক্যামনে?? অদ্ভুত তো।
আমিও জয়িতা'পুর মতো পানিটা গরম করতেও পারি না। তবে পোস্ট ব্যপুক সুস্বাদু হৈছে। প্যান থিকা ভাতভাজিগুলা নামায়ে খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করতেসে।
বাচ্চুর জন্য জরম রাগের ইমো হপে। আমার মতো মানে কি? আমি তো কিছু কিছু রানতে পারি। লুকজন দেখি আমার গুণ সব বেগুণ বানায় লাইতাছে।
আরেকটু পরে খান। ইফতারের টাইম হয় নাই।
আমি খেয়ে নিলে শাতিল ভাই কি মাইন্ড খেতে পারে কি না বুঝতেসি না?
আমার রান্না শেষ এখন খাইতে বসমু
শাতিল খালি সবসময় খাওনের লোভ দেখায়। খু্প খ্রাপ।বদ দুয়া দিমু কইলাম। আমি ইফতারে পাস্তা খাইলাম। মজা হইছিলো রান্নাটা।এখন চা খেয়ে আসি।
আপনার ভাতভাজি অত্যন্ত সুস্বাদু হৈছে। দেইখাই বুজ্যাল্চিলাম।
এখন চা-বিড়ি খাইতে যাই। আর যাওনের আগে অশেষ ধইন্যা। আল্লাহ আপনারে তৌফিক দান করুক, এমুন রান্না বেশি বেশি করনের।
আমারো রেসিপি দিতে মন চায়....
দিয়া দেন। আমি যেহেতু দিলাম, যে কেউ দিতে পারে। আমার সাহস হয়ে গেছে। এখন তো শাতিলরে একটা চিকেন রান্না শিখাইতে মন চাইতেছে।
এখানে রান্নাবান্নার ট্রেনিং চলছে! বেশ।কিন্তু জয়িতা আমি তোমার নিজের হাতে তৈরি খাবার খেতে চাই।রেসিপি চলবেনা।( আর হ্যাঁ উপরের দাঁত বের করে হাসিটা মাসুমের জন্য অর্থাৎ মাসুমের চুল বিষয়ক প্রশ্নের জন্য)।
আপু, আমি ভাবলাম এসব আনাড়ী রেসিপি দেখে দাঁত বের করলেন।
কেমন আছেন? আমি তো রানতে পারি না ভালো। তবু খাওয়াবো এনশাল্লাহ।
সেটাই আমাদের ভাত ভাজারে ইচিং বিচিং নাম দিছে ফ্রাইড রাইস... কবে খাওয়াইবা সেটা বলো, আমার কিন্তু কাবাব, আমের জুস সব পাওনা হইছে...
ইয়ে মানে , জেবীন তুমি শরম দিলা? তুমি যে রন্ধনশিল্পী সেটা সবাই জানে। আমার এত সাহস নাই যে তুমারে রাইন্ধা খাওয়ামু। আর তুমারও এত সময় নাই যে আমি কইলেই আসপা তাই না?ভাস্করদা কেক বানাবে, আমরা সবাই সেইটা খাইতে যাই চলো।
খুব ই সুন্দর রেসিপি । কবে খাওয়াবেন , আপু ?
আস একদিন ইফতার করতে। খাওয়াবো। তবে আগেই বলি, আমি রান্না মোটেও ভালো পারি না। বিরাট ফাঁকিবাজ।আছ কেমন?
আমি রান্নার একটা জিনিস ই পারি - দ্যাট ইজ রাতের বেলা মা'র দুপুরের রান্না ওভেনে গরম করতে । আমার মা আবার বিশাল টেকি মানুষ , মোবাইল থেকে ওভেন সব কিছুতেই । তাই অই কাজটা করি আর কি --- কষ্ট হয় , তবু করি
আছি খারাপ না
এইটা আমারো প্রিয় খাদ্য । বৈদ্যাশ থাকতে কত বানায়া খাইছি
বিমা, তোমাকে অনেকদিন পর ব্লগে দেখে ব্যাপক ভালো লাগতেছে। কথা ছিলো বৈদেশ থেকে এসে রান্না করে খাওয়াইবা। কিন্তু আফসুস, একদিনও খাওয়াইলা না।
প্রাইভেট রাইস !!!! ঠিক আছে। খামু না
কই আছিলা এতদিন চান্দু?টাংকি মারতে গেছিলা কই? বালিকা ধইরা বানছিলো? খাইবা না কেন? রানতে পার না? নাকি বালিকার ডলা খাইয়া পেট ভরছে?
... বালিকার ডলা খাইয়া পেট ভরছে ?
জয়িতারে, তোর এই বাক্যটা ভালো লাগছে... বইনডি

"কই" কোথায় আছিল আমারে জিগাও কেন ?? কৈ তো পুকুরেই থাকপে।
আর বালিকারা ছুড মানুষ । তারা আমারে মুরুব্বীর লাহান সন্মান করে। তুমি বদ কথা কেন ? তোমার এই পেরাইভেট রাইস না প্রাইস খামু না। সাদা ভাতের উর্পে অন্য কিছু আছে নিকি ?? কুন বালিকা ডলা দিতে আইলে হেতেরে ধইরা বাঁশ ডলা দিমু।
তুমি তাইলে কুথায় গেছিলা নাডামি করতে? সেইটা তো বলো না। তুমারে তো হারিকেন জ্বালায়া খুঁজলাম। তাত্তাড়ি নয়া পুষ্ট দেও।
গত ১ সপ্তাহ কাজ কাম না কইরা খালি চাইনিজ-বাংলাদেশী ফিউশন রান্না করি (যাহার নাম আমি নিজেও জানি না) খাই , মুভি দেখি, খেলাধূলা করি আর আড্ডা মারি। জীবনডা মনে হয় খুপ খারাপ না
কাবাবের ঘটনা কী ?
ফ্রাইড রাইস কবে খামু ?
কাবাবের ঘটনা কি মানে? এতগুলা কে খাইলো তাইলে?
ভাবছিলাম বিফ রান্না করে নিয়ে যাব ল্যাব এইডে। একসাথে ইফতার করব। এই পরিকল্পনা বাতিল করলাম। লুকজন খাইয়া ভুইলা যায়। আবার কয় আমি খালি পানিই গরম করতে পারি। আপসুস।
ইয়ে, খালী বিফ ! লগে পরোটা থাকবো না ??
পরোটা একজন আনবো কইছিলো কিন্তু বিফের পরিকল্পনা বাতিল করলাম । মনে বড়ই দুঃখ পাইলাম। এত কষ্ট কইরা হাত ব্যাথা বানাইয়া, রাত জাইগা, নিজে বুয়া হইয়া , নিজে মাংস বাইটা কাবাব বানাইলাম আর লুকজন খাইয়া কয় কাবাবের কাহিনী কি?
আমার কী দোষ ? আর মাসুম ভাইতো মাসুম
। সবতো রায়হান ভাইয়ে খাইছে... 
ক্ষুধা লাগলো আবার
খাইয়ালান। আমারো ক্ষুধা লাগছে কিন্তু ফ্রিজ থেকে খাবার বের করে গরম করে খেতে ইচ্ছা করতেছে না।শাতিল পোলাডা কি সব খাবারের কথা বলে লোভ বাড়ায়। বদ পুলা।
জয়িতা,
খালি ভাত ভাজি খাওয়াইবা?
ভাবী, কেমন আছেন?ভাবী থাকতে ননদ এত কষ্ট কেন করবে বলেন? বাকী রান্না আপনি করবেন।
এই পোস্ট খান রাইতে দিছেন , আর আমি রোজাদার মানুষ দিনে দেখলাম!!
কবে যে খাওন দাওন কপি পেস্ট করন যাইব!!!!
খাইতে চাই!!
রেসিপি তো আছে বাপ্পি। বানায়া খাইয়া লাও।
কবে যে আপনার হাতের ভাত ভাজি , কাবাব খাওনের সৌভাগ্য হবে ।
আপনি আবার খাওয়ার কথা কন?আপনি যেদিন ইফতারের দাওয়াত দিবেন আমাদের সেদিন না হয় ভাত ভেজে নিয়ে যাব। এটা কুনু ব্যাপার হইলো? আমি প্রায়ই পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ, জলপাই এর আচার আর ডিম দিয়ে ভাত ভেজে খাই।
সবজি না ভেজে আধা সেদ্ধ করে ভাত ভাজার সময় মেশানো যায়।
সবজির ক্ষেত্র প্রায় সবরকম সবজি দেয়া যায় তবে সব রঙ এর ( লাল - সবুজ - হলুদ - ..... ) মেশালে ভাতা ভাজা সুন্দর লাগে, স্বাদ বাড়ে, স্বাস্থ্যকরও হয়।
সব শেষে টলাটো স্লাইস আর ধনে পাতা দিলে আরো ভালো লাগে খেতে।
ভাইয়া, আপনাকে অনেক ধইন্যা। সবজি সিদ্ধ করে ডিপ ফ্রিজে রাখা থাকে অনেক সময়, তখন ওইভাবেই দেই। আর শীতের সিজনে অনেক ধরনের সবজি পাওযা যায় , এখন তো আমাদের এখানে ফুলকপি, মটরমুটি এসব নাই। তাই হাতের কাছে যা আছে তা দিয়ে কাজ চালানো।
ওরে বাবা কতো কমেন্ট। আমি অবশ্য এই খাবারটা পছন্দ করি না তেমন। কেমন আছেন-ভালো থাকুন।
ভালো আছি। তবে ক্ষুধা লাগছে। আপনিও ভালো আছেন আশা করি।
ইফতারের আগে আগে এই পোস্ট পরে খিদা বাইরা গেলো।
কখন যে আজান দিবে!!
এই দুপুরবেলা কমেন্ট করতে এসে আমারো ক্ষুধা লাগলো। ইফতারের সময় হতে তো অনেক দেরী এখনো।
এইটা কি দাওয়াত দেওয়ার আগে প্রেকটিস কইরা নিলেন

হ। খাইতে আসলে সাথে স্যালাইন নিজের টাকায় কিনে নিয়েন কিন্তু। আমি দিতে পারবো না।
বেশী মনোযোগ দিয়া পড়লাম না........রোজা হালকা হয়ে যাবার চান্স আছে
নীড়দাকে দেখে খুব ভাল্লাগতাছে।অনেকদিন পর দেখলাম আপনাকে।
থামেন এই রেসেপি দেখে টয়লেট চেপে গেলো।আগে ঘুরে আসি পরে কমেন্ট করুম নে।

মডু রে ডাক দেন ক্যান।
যে হচ্ছে ভাত রান্না করার সময় আধা ঘন্টা চিন্তা করে পানি আগে দিবো না চাল আগে দিবো সে রানবো ফ্রাইড রাইস।তাইলে হয়ছে।
আর আলু ভর্তা দেখে তো মানুষের ক্ষিদা লাগে, আমার মতো পেট খারাপ হয়না।
কি ব্যাপার আমার কি হলো এই পোস্টে আসলে পেট ব্যাথা করে কেন???????
না আবার যেতে হবে।
এই পোষ্টে আপনার আসা নিষেধ।নূরা ভাই এর মতো ব্লক কইরা রাখমু কইলাম। আহারে নূরা ভাইরে মনে পড়ছে। নূড়া ভাইরে মিস করি।

আমি আসবোই পারলে ব্লক করেন।
আর যাহা সত্য তাহা বলবোই।

আমাকে কেও দমায় রাখতে পারবে না।
হা হা হা হা হা
ভাত গুলা দেখতে মনে হৈতাছে চিড়া ভাজা-
আর মটরশুটি গুলান মনে হৈতাছে, জ্যাতা, চাইয়া রৈছে, কাছে গেলেই আমারে খাইয়া ফালাইবো------
এই
।
।
।
।
।
।
রকম
।
।
।
।
।
বাজে
।
।
।
।
।
ফডু তুলছে কেডা?
আমি নিশ্চিৎ, খাবার মজাদার হৈছে!!
বিলাই ফডু আমি তুলি নাই। কুন বেক্কলে তুলছে কে জানে?শাতিল এইটা নেট থেইকা নিছে। আছ কিরাম? কই ডুব দিছিলা?
খাইতাম চাই।
ফ্রাইড রাইস দেখি এখনও সুবাস ছড়াইতছে, লগে যোগ হইছে কাবাবের গন্ধও...
কবে কবে কবে? খামু আমরা সবে?
আপনে সারাদিন অফ-লাইন ক্যান? শরীর খারাপ? না কি মন উদাস? আপনার লিগা একটা ইমো আছে।
আমরা ছিলাম ৯ বন্ধু।যেখানেই যেতাম একসাথে দল বেঁধে।জানের জান বন্ধু। আমরা মাঝে মাঝেই দল বেঁধে দূরে কোথাও ঘুরতে যেতাম।অনার্সের শেষ দিকে ২০০৩ এ আমরা গেলাম সোনারগাঁও ঘরতে। সেটা ছিলো আমাদের শেষ আনন্দ ভ্রমণ।এর আগে আমাদের এক বন্ধু আলাদা করে সবার কাছে সবাইকে নিয়ে জানতে চেয়েছে কার সম্পর্কে কার কি অনুভূতি। পরে আমরা যেদিন গেলাম দেখলাম একটা বই ছাপানো হয়েছে আমাদের অনেক আড্ডার ছবি দিয়ে, এবং প্রত্যেককে নিয়ে প্রত্যেকের মন্তব্য নিয়ে। দেখে আনন্দে চোখে পানি চলে আসছিলো। সেখানে এক বন্ধু আরেকজনকে নিয়ে লিখছিলো আমরা যদি কখনও দূরে কোথাও যাই তবে সে যেনো আমাদের সবাইকে আবার একসাথে ডেকে নেয়। আপনার ব্লগে অনুপস্থিত কাউকে খুঁজে নেয়ার সেই পোষ্ট আজকের কমেন্ট সব কিছুই আমাকে কয়দিন ধরে সেই দিনগুলিতে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আপনাকে বলি" এ বি খুব পছন্দের একটা ব্লগ। এখানে চমৎকার সব বন্ধুরা।কেউ যদি হারিয়ে বা দূরে চলে যেতে থাকে আপনি ডেকে নিয়েন। "
আজ অনেকদিন পর আমি সেই বইটা হাতে নিলাম। পড়লাম, ছবিগুলো দেখলাম এবং মনটা স্মৃতিকাতর হলো। আজ অফিসের ঝামেলায় ছিলাম সারাদিন তাই ব্লগে সকালের পর আর লগ ইন করা হয়নি।
আপনার কমেন্টটা পড়ে নিজের অনেক কথা মনে পড়ে গেল।
ভাল লাগলো ।
ধন্যবাদ
রানলেই হৈব> খাওয়াইবেন কবে?
রাইন্ধা খাইয়া কবে শেষ। পার্টি দেন। খাওয়ান।
খাওয়ানির কতা আপ্নেগো। চুটু ভাইরা দ্যাশে ফিরলে বড় বইনেগো দ্বায়িত্ব ভালা মন্দ খাওয়ানি।

ভাইরা বিবাহ করে কিন্তু যেফত দেয় না এইটা কুনু কথা হইলো?
জ়য়ি, ভাতটা ফ্রাই করার জন্য যখন প্যানে দিবা তখন ভাতের মধ্যে ডিম দুটো ভেঙ্গে দিও। স্বাদের পার্থক্য সাথে সাথে টের পাবা।
আফা !!! জিনিসটার চেহেরা তো ভালোই লাগতাছে!!!
আল্লাহ মালুম খাইতে কেমন লাগবে।
যদি একদিন দাওয়াত দিয়া খাওয়াইতেন তাইলে বুজতাম আমার রান্নাটা কেমন হইছে।

মন্তব্য করুন