ইউজার লগইন

জ্যোতি'এর ব্লগ

শুভজন্মদিন রায়হান ভাই

কিছুক্ষণ আগে ফেসবুকে দেখলাম, রায়হান ভাইকে লোকজন জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাচ্ছে। রায়হান ভাইকে জিজ্ঞেস করলাম জন্মদিন কবে আপনার? কিছুণ ভাব নিয়ে বলে, ”বস কলিং”। বুঝলাম ভাবসাগরে ডুব দিয়েছে। ইদানীং লোকটার কি যে হলো!

আড্ডা+ খাড্ডা

বহুদিন পার হয়ে গেলো ব্লগের পাতায় গোটা গোটা অক্ষরে ছাপানো নামের মানুষগলোর সাথে বাস্তবে দেখা হয় না, জম্পেশ আড্ডা হয় না। আজ ব্লগের ব্যানারে বন্ধুত্বের জয়গান দেখে মন ভরে গেলো। এর মধ্যে আবার বীর(!) চট্রলাবাসীর খাড্ডার ছবি দেখে ব্যাপক হিংসিত হয়েছি আমরা। আমরাও পারি আড্ডার সাথে খাড্ডাইতে। আমাদের আড্ডায় যোগ দেয়ার জন্য কমলা রংয়ের জার্সি পরে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলেছিলো যে দল, সেই দেশ থেকে আসবেন ব্লগার (ফটুকগ্রা

বাবার জন্য ভালোবাসা

বাবা দিবস নিয়ে আলাদা করে কিছু ভাবতে পারছি না। সন্তান জন্মের পর যেমন প্রথমেই মায়ের বুকের উষ্ণতা স্পর্শ পায়, তেমনি বাবাও মাথার উপর ছায়া হয়ে থাকে। কবে প্রথম কে বাবার আঙ্গুলটা ধরেছিলো তা হয়ত কেউ বলতে পারবে না কিন্তু বাবার সেই আঙ্গুলটা ছেলেমেয়েরা ধরেই থাকে আথবা ধরে থাকাটা ধরে থাকার স্মৃতিটা টের পায়।

এক নবজাতকের জন্য নাম আবশ্যক

ছোটবেলায় বাবার কাছে অনেক গল্প শুনেছি। অনেক গল্পের মধ্যে সবচেয়ে বেশী শুনেছি টোনাটুনির গল্প। এক দেশে ছিলো এক টোনা, আর এক টুনি। টোনা বললো "টুনি পিঠা খাব.............."।

বৃষ্টিভেজা এক দিনে

ঘুমের মধ্যেই শীতল একটা অনুভুতি টের পেলো শিলা।একটু চোখ মেলতেই বুঝলো জানালা দিয়ে ঠান্ডা বাতাস আসছে, জানালার পর্দাটা বাতাসে উড়ছে।পর্দার ফাঁক দিয়ে তাকিয়ে দেখলো বাইরে বৃষ্টি হচ্ছে। আর বিছানায় থাকা যায় না। বিছানা ছেড়ে বারান্দায় গ্রিল ধরে দাঁড়ালো সে। বৃষ্টি দেখে মন ভরে গেলো।বৃষ্টির ছাঁট আসছে গায়ে, মুখে। সামনে ফুলে ভরা সোনালো ফুল গাছটার ফুলগুলো বৃষ্টিতে ভিজছে। মনে হলো যেন ঘাসের উপর খালি পায়ে দাঁড়ানো এক ক

মা (আমার সবচেয়ে প্রিয় বন্ধুর জন্য যে তার মা এর কাছ থেকে দূরে আছে বলে কষ্ট পাচ্ছে)

ইলমা যেদিন আসলো

শকুন

ঘুম ভাঙ্গানী পাখিরা আজ সকালে আমার ঘুম ভাঙ্গায়নি। চোখে, মনে, শরীরে রাজ্যের ক্লান্তি নিয়ে গভীর রাতে ঘুমাতে গেলাম। মনের সাথে, ধ্যান. ধারনা, ভালোবাসার সাথে যুদ্ধটাকে দমিয়ে রাখতে ক্লান্ত আমি। গভীর ঘুমে হারিয়ে গেলাম যেন কতকাল পর!!

বন্ধুদের আড্ডা কাল বিকালে

১৭, মার্চ সাঈদ ভাই এর বাসায় জমেছিলো বন্ধুদের মিলন মেলা। আড্ডা, খাওয়া, আড্ডা। সকাল থেকে রাত। সাঈদ ভাই কে আমরা আনুষ্ঠানিক ধন্যবাদ দেইনি। কারণ ধন্যবাদ দিলে বুঝানো যাবে না, ভালোলাগা, ভালোবাসা। আমরা এই ব্লগের মানুষগুলো এক পরিবারের সদস্য। এই ব্লগ আমাদের ভালোবাসা, ভালাবাসায় জড়িয়ে থাকে সবাই সবাইকে। কতদিন হয়ে গেলো সবার সাথে দেখা হয় না!

তুমি আমার দিন থেকে রাত

শুভ জন্মদিন মাসুম ভাই

লিখেছি আর মুছেছি, গুছিয়ে লিখতে আর পারছি না। আবার কিছু লেখার লোভও সামলাতে পারছি না। জন্মদিনটা আমার কাছে সবসময়ই মনে হয় বিশেষ একটি দিন। আমরা প্রতিমূহুর্তই খুব কাছের বন্ধু, খুব কাছের মানুষদের জন্য শুভকামনা করি, ভালোবাসি, অনুভবে ছুঁয়ে থাকি। তারপরও বিশেষ কোন দিনে আমরা বন্ধুর, কাছের মানুষের সামনে ভালোবাসা, শুভেচ্ছা, শুভকামনা, শ্রদ্ধা জড়ো করি।

আজ জন্মদিন তোমার তাই শুভেচ্ছা........

আজ স্বাধীনতা দিবস। ২৬ শে মার্চ। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার দিন। বাংলাদেশ স্বাধীন করতে যারা যুদ্ধ করেছেন, শহীদ হয়েছেন, প্রেরণা যুগিয়েছেন সকলকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।বীর শহীদদের সালাম।

আমার বাবা

নজরুল ভাই এর পোষ্ট পড়ার পর থেকে মনটা কেমন অস্থির লাগছিলো। পৃথিবীটাই যেন ভুলে গেলাম, শুধু বাবাকে ভাবছি।বাবাকে ঘিরে জীবনের সব স্মৃতি জড়ো হয়েছে বুকের মধ্যে।সব লিখতে গেলে লিখা কি যাবে?যাবে না। বাবাকে ঘিড়েই বুঝতে শিখেছি, বেড়ে উঠেছি, বড় হয়েছি।আমার সবকিছুতে আমার বাবা। বাবা আমার প্রথম বন্ধু। সবচেয়ে কাছের বন্ধু্। আমার বাবা, আমার আদর্শ।আমি জন্মানোর আগে আমার একটা বড় বোন ২ বছর বয়সে মারা যায়। আমার বাবা-মায়ের

ইচ্ছেঘুড়ি

আর ২০ মাত্র ঘন্টা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!তা-র-প-র???

সময় যে আর কাটে না................................। আর ২০ ঘন্টা বাকী। তা-র-প-র। জমবে আড্ডা, হই হই রই রই। টুটুল, রায়হান ভাই, বিমা অস্থির হয়ে আছে কখন ১৭ মার্চ সকাল হবে? এত কেন দেরী? পারলে ওরা গতকালের বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যাটাকে ১৭ মার্চ দুপুর বানিয়ে দিতো। সময়কে মাইনাস। তবে কে জানে হয়ত এমন অঝোরে বৃষ্টি ঝড়তে পারে সবার মন ভিজাতে।