ইউজার লগইন

জ্যোতি'এর ব্লগ

হযবরল

কত কি যে লিখতে ইচ্ছে করে!!গুছাতে পারি না।ব্লগে পোষ্ট পড়ে ভাবি এত সুন্দর লিখে কিভাবে মানুষ? আমি ত পারি না! আমার ধৈর্য নেই কিছু যে ভাবব, লিখব। হুট করে গ্রামে গেলাম সেদিন, মনে পড়লো নুশেরাপু বলেছিলো ফিরে এসে লিখতে, ছবি দিতে। কিন্তু অনুভব করলাম যে শৈশব নিয়ে লিখব...

একুশে বইমেলায় আজকে আড্ডা এবং ব্লগার মামুন ম. আজিজ এর বই এর মোড়ক উন্মোচন

ফেব্রুয়ারী’র দিনগুলো চোখের পলকেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। আজকে ২২ শে ফেব্রুয়ারী। আর ৬ দিন পরই শেষ হয়ে যাবে বইমেলার হৃদয় কাঁপানো আহ্বান। ফাল্গুনের সিগ্ধ, মায়াবী বিকেলে, ভাষা শহীদদের স্মৃতি বিজরিত, আবেগঘন বিকেল, সন্ধ্যায় আমরা ঢাকা শহরের বিশাল জ্যাম ঠেলে, ক্লান্ত হয়ে হাজির হব না বইমেলায়। ভাবতেই বুকের ভিতরে শীতল বাতাস হু হু করে উঠছে।

চিঠি

তুমি

বেলা শেষে ফিরে এসে

অনেক জল্পনা কল্পনা, আড্ডার উছিলায় চটপটি ফুচকা খাওয়া , মেসেঞ্জারে কনফারেন্স, ফোনাফোনি সবকিছুর অবসান ঘটিয়ে ৫ ই ফেব্রুয়ারি এলো। আনন্দ উত্তেজনা, আর টেনশন নিয়ে ভালো করে ঘুমাতে পারলাম না, যদি আবার সকালে সময়মত উঠতে না পারি। সাঈদ ভাই বলছিলো সাজুগুজু করে যাবেন, না হয় ছবি তুলে দিব না। কিসের সাজুগুজু কিসের কি!

আলেয়া

৯:৪০ মিনিটে অফিসে ঢুকলাম।কাজের পাহাড় নিয়ে বসলাম। এর মধ্যেই মাথা থেকে একটা পোকার ভনভন কিছুটা কমানোর জন্য একটা পোষ্ট দিলাম। আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধুটি ছুটি শেষ করে ১ ফেব্রুয়ারী চলে আবার লন্ডন চলে যাচ্ছে। ”বন্ধু আছি পাশে” ভাবতে প্রথমেই ও কে মনে পড়ে। যার মায়ের সাথে দেখা হলেই আমাকে জড়িয়ে ধরে বসে থাকে। ওকে বললাম তুই রাপা প্লাজায় এসে আমাকে ফোন দিবি , আমি ১০ মিনিটের জন্য আসব।ও ফোন করেছে, আমি বললাম আসছি আমি

এক টুকেরা অনুভব

চা এর কাপটা দুহাতের মাঝখানে, চা এর কাপের উত্তাপ দু হাতের তালুতে। ছুটির দিনের প্রতিটা সকালের মত কাপটা নিয়ে বারান্দায় বসতেই সামনের খোলা জায়গায়?চোখে পড়লো অনেক ফুল ফুটেছে এই ক’দিনে।চোখে,  মনে একটা মুগ্ধতার ছটা। ফাল্গুন আসছে। আবার ফাল্গুন এলো বলে। অদিতি এখনও অনুভব করে সেই উষ্ণতাটাকে।  অদিতি  সবে অনার্স পাস করেছে। মাস্টার্স শুরু হয়নি। অদিতির ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান একদিন ডেকে বললো এক

চলো না ঘুরে আসি.....

মাঘ মাসের হাড়কাঁপানো শীতে খালি অফিস করলাম আর বাসায় গিয়ে ঝিমাইলাম। লোকজন কক্সবাজার গেলো...কুয়াকাটা....সুন্দরবন...বান্দরবন গেলো...মুনালিসা দেখতে গেলো...ভ্রমণ কাহিনী পড়লাম,ছবি দেখলাম...হিংসায় দুখে....দীর্ঘশ্বাস ফেললাম।

শুধু তোমার জন্য

(জেবীন,টুটুল, মাসুম্বাই,রায়হান ভাই,বিমা,মানুষ,মাসলুল,সাইফুর,মুকুল,সাঈদ ভাই,আরিফ ভাই,মাথু, ছালু....যাদের "শুধু তুমি" বা অনেকের জন্যই চুল পেকেছে।)

তোমাকে স্পর্শ করতে গিয়েও কতবার যে আমি
গুটিয়ে নিয়েছি হাত, সে-কথা আমার ঈশ্বর জানেন।
তোমাকে আমার ভালোবাসার কথা বলতে গিয়েও
কতবার যে বলিনি, সে-কথা আমার ঈশ্বর জানেন।

তোমার হাতের মৃদু কড়া - নাড়ার শব্দ শুনবার জন্য

তোমার চোখ এত লাল কেন (উৎসর্গ -- মাসুম ভাই, টুটুল,বিমা, মানুষ, মাশলুল, মাথু, শামীম, আরিফ ভাই, মাহবুব ভাই)

আমি বলছি না ভালোবাসতেই হবে, আমি চাই
কেউ আমাকে খেতে দিক।আমি হাতপাখা নিয়ে
কাউকে আমার পাশে বসে থাকতে বলছি না,
আমি জানি, এই ইলেক্ট্রিকের যুগ
নারীকে মুক্তি দিয়েছে স্বামী-সেবার দায় থেকে।

আমি চাই কেউ একজন আমাকে জিজ্ঞেস করুক:
আমার জল লাগবে কিনা, নুন লাগবে কিনা।
পাটশাক ভাজার সঙ্গে আরও একটা
তেলে ভাজা শুকনো মরিচ লাগবে কি না।
এঁটো বাসন গেজ্ঞি-রুমাল আমি নিজেই ধুতে পারি।

নিঃশব্দ ঘূনপোকা

কলরব, কোলাহলেও মেয়েটা ডুবে যায় একাকীত্বে , অনুভব করে শুধুই শূন্যতা ভিতরে, বাহিরে....সর্বত্র। এই একাকীত্ব বোধ তাকে আষ্টেপৃষ্ঠে ঝড়িয়ে ধরে। নাকি সে নিজেই কখনো একাকীত্বকে আপন করে নেয় তাও সে এখন আর জানে না। মাঝে মাঝে নিজেকে মনে হয় খুব আনেকারা এক হিসাবরক্ষক যে কখনো জীবনের হিসাব মিলাতে পারে না......হিসাব করতে গেলেই গরমিল হয়.....কাটাকুটিতে ভরে যায় খাতাটা।একটা গোলকধাধায় যেন আটকে আছে মনটা। বড্ড এক

আজ জন্মদিন তোমার তাই শুভেচ্ছা তোমায়.................(কেউ লেখা বুঝে না বলে আবার টাইপ করলাম)

খুব ইচ্ছে করছিলো একটা কবিতা লিখি কিন্তু কথায় বলে না গরীবের সাধ থাকলেও সাধ্য থাকে না।সাধ আর সাধ্যের সমন্বয় ঘটাতে পারলাম না।তবে কাল রাত থেকেই বারবার মনে হচ্ছে আজ একটা বিশেষ দিন।অবশ্য ক্রেডিট টুটুলের, টুটুল বলেছে আজ জেবীনের জন্মদিন।তারপর থেকেই ভাবছি কিন্তু অগোছালো আমি ভাবনার সাথে তাল মিলাতে পারি না।কাল রাতে জানার পর থেকেই আমার খুব প্রিয় শিউলি গাছটার কথা মনে পড়লো, যার নীচে ফুলে ঘাসগুলো সাদা হয়

বন্ধুরা কুথায়????

 সবতে আসে আর কয় আমি আইছি কন শুভেচ্ছা স্বাগতম।স্লোগান দিতে দিতে গলাডা ব্যাথা করতাছে।এককাপ চা কেউ খাওয়াইলো না।আমি যে ব্লগে আইলাম আমারে কেউ কইলো না শুভেচ্ছা স্বাগতম।কেন আমি কি ভাইসা আসছি?কেউ স্লুগান দিলো না!!!!!!!!Yell

আমায় উদাসী বানাইলো গো-----

বুঝতে পারছি না শীত না আসতেই মনের ভিতরটায় কেন এমন শীতলতা!কোন দূরদেশে যাইতে মন চায়।যাইতে না পেরে কেমন উদাস উদাস লাগে।সবকিছু মেরমেরা মনে হয়।