ফতোয়াবাজ...
যুগের বিবর্তনের বাধা-ধরা নিয়মে---
কিংবা সভ্যতার আত্যাগ্রহ আমন্ত্রণের বানীতে---
অবহেলিত আদম-সমাজের চরম ক্লান্তির শেষ-লগ্নে---
তুমি এলে মুক্তির মিছিলের পিছে পিছে---
নষ্ট-পচা গলিতো মূল্যবোধের ক্ষতে হতে---
কালিমায় লিপ্ত ধ্যান-ধারণায় করে---
স্বার্থের বিষাক্ত ছোবলে---
সমাজের চরিত্রে মানবের কলুষতার আবরণে!!!
ধর্মের চৌহদ্দিরের ম্লান কদর্যের ঘায়ে---
শান্তির সূর্যের তরী ডুবায়ে---
অবিশ্রান্ত ডুবুরীর মতো তোলো দুঃস্বপ্নের প্রবাল যত।।।।।।
যুগের ঋষিদের তরে খড়্গ নেড়ে নেড়ে---
নির্ভীক সৈনিকের মতো---
মুক্তির অন্বেষায় সদা জাগ্রত ধর্ম-ভীরুর আলখাল্লা চিরে---
অর্বাচীনের মতো নিজের কথার ভীড়ে---
সরলাদের জীবন নিয়ে খেলো অবিরত!!!
মুখে সৌম্য ছায়া, তায় ঘিরে ওঠে গরল---
আড়ালে ’পরে রয় কপট-ভনিতা!!!
মানব-আত্মার পাপাচারের মেলায়---
ধর্মের অবয়ব আর স্বাত্ত্বিকতার ভেলায়---
রুধে দাও যৌবন-যাত্রার আগমনী বারতা---
তোমার কড়ের হেলানোয় নুয়ে পড়ে স্বর্ন-লতিকারা---
ছিনিয়ে আনো ধূসর-মরুর বুকের স্বপ্নের পৌরষ্য---
আঁকো শ্যামলীমায় শান্তির-শীতলতা ধ্বংসের চারা।।।!!!
ছবি কার আঁকা? ডরাইসি
কার আঁকা তা জানিনা...
মামু দিলো...
মন-মতো পাই-নাই দেইক্ষা এই-ডা-ই মাইরা দিছি...
গুগোল মামু সব-সময় যুত-মতো ছবি দিবার পারে-না!!!
আফসুস...
বুঝি নাই
সুপ্রিয় পাঠক...
এখানে আসলে বোঝানো হয়েছে...
ধর্মের অন্তরালে...
কিভাবে মানবতার অবনমন ঘটে...
ধর্মের বীজ হতে জেগে ওঠা অধর্মের বীজের বিকাশের একটি কল্পিত চিত্রাংকনের প্রচেষ্ট বলা যেতে পারে এই লেখাটি-কে...
ধন্যবাদ...
>>>
সম্ভবতঃ...
শব্দটি... "পাঠিক"... হবে...
মন্তব্য করুন