আমার দেখা সেরা ১০ ছবি, আপনার তালিকাটা শুনি তো
এইটা নতুন ভাবনা। ভাবলাম প্রতিবছর আমার দেখা সেরা ১০ সিনেমার একটা তালিকা হালনাগাদ করবো। কারণ তালিকা প্রতিবছর বদল হয়। নতুন নতুন সিনামা দেখি, ফলে তালিকাও বদলে যায। ২০০৮ সালে একটা তালিকা করেছিলাম। সেই তালিকা মিলিয়ে দেখি মিলছে না। কিছু বাদ পড়ছে, কিছু আবার তালিকায় ঢুকছে। তাই ভাবলাম তালিকা একটা করেই ফেলি।
দ্বিতীয় ভাবনা হচ্ছে সবাইকে এরকম একটি তালিকা তৈরি করাতে উদ্বুদ্ধ করা। তাতে দেখা হয়নি অথচ ভাল লাগার মতো এমন কিছু ছবির নাম পাওয়া যাবে। তাই সবাইকে বলি, আপনারাও আপনাদের দেখা সেরা ১০ ছবির একটি তালিকা দিতে পারেন। তাতে মুভি প্রেমিকরা অনেক বেশি লাভবান হবে।
শুরুতেই বলে রাখি, আমি দর্শক হিসেবে খুব উচু মানের না। নির্মাণ শৈলি আমি ভাল বুঝি না। কেন মুভিটা এতো বেশি ভাল লাগছে তাও ব্যাখ্যা করতে পারি না। খালি জানি ভাল লাগছে, মনে প্রভাব পড়ছে। সেই দৃষ্টিকোন থেকে তালিকাটা তৈরি। আর এই তালিকা করতে গিয়ে ছোট্ট একটু দুনম্বরিও করলাম। সেটা না হয় শেষে বলি। বলে রাখি পছন্দের ক্রমানুসারে তালিকাটা করা না। সবগুলোই আমার কাছে এক নম্বর।
আমার তালিকা:
১। দি শওশাঙ্ক রিডেমশন: এ ছবিটি বার বারই দেখতে চাই। আমার আজও বিষ্ময় এই ছবিটি কেন পুরস্কারের দৌড়ে খুব বেশি ভাল করলো না। তবে ইন্টারন্টে ব্যবহারকারীদের ভোটে এই ছবিটির স্থান সর্বকালে দ্বিতীয়।
জেল জীবন ও জেল পালানো ছবি। নির্মাণ এবং অভিনয় দুই দিক থেকেই এটি একটি সেরা ছবি। টিম রবিনস এবং মর্গান ফ্রিম্যান এই ছবির প্রধান দুই অভিনেতা।
২। বিফোর সানরাইজ: দুই দেশের দুই জনের দেখা হলে ট্রেনে। মাঝে তারা নেমে গেলো অষ্ট্রিয়ায়, কিছু সময় কাটাতে। বলতে গেলে এইটুকুই ছবি। কিন্তু একবার দেখা শুরু করলে চোখ ফেরানো যায় না, কান রাখতে হয় সজাগ। ছবিতে আমরা খুব বেশি কৃত্তিম সংলাপ শুনি, যেগুলো হয়তো বাস্তব জীবনে আমরা বলি না। বিফোর সানরাইজ এই দিক থেকেই টানে বেশি। আহা! আবার দখতে হবে। ইথান হক ও জুলি ডিপলি আছে এই ছবিতে।
পরের পর্ব বিফোর সানসেট। দুটোই দেখতে হয়। সমালোচকরা কিন্তু মনে করেন মানের দিক থেকে বিফোর সানসেটাই বেশি ভাল।
৩। অ্যামাদিউস: অনেক আগে ছবিটা যখন প্রথম দেখি আমি নিশ্চুপ বসে ছিলাম অনেকক্ষন। মোৎসার্টের জীবন নিয়ে ছবি। শেষ বয়সে বৃদ্ধ একজন দাবি করে যে সেই মোৎসার্টকে খুন করেছে। কিভাবে?
সেটা নিয়েই ছবি। একজন ঈশ্বর প্রদত্ত প্রতিভা নিয়ে এসেছেন, আরেকজন চেষ্টা করে শিখেছেন মিউজিক। সেটা নিয়ে ঈর্ষার গল্প অ্যামাডিউস। গডকে যখন আনকাইন্ড বলে-সেই দৃশ্য ভোলার না।
৪। ডেড পয়েট সোসাইটি: এই ছবিতে রবিন উইলিয়ামসকে দেখে চমকে উঠেছিলাম। উইটনেসের পরিচালক পিটার উইয়ারের এই ছবিটি ভিন্ন রকমের এক অনুভূতি নিয়ে আসে। এক স্কুলে শিক্ষা দেওয়ার পদ্ধতি নিয়ে ছবি। এক কথায় অসাধারণ।
এটা সম্ভবত ইথান হকের প্রথম ছবি।
৫। দি পারস্যুট অব হ্যাপিনেস: ক্রিস গার্ডনারের জীবন সংগ্রামের ছবি। ক্রিস (উইল স্মিথ) ও তার ছেলে ক্রিস্টোফারের (জাডেন স্মিথ) জীবনের কাহিনী এই ছবি। ক্রিস ও তার বান্ধবি জমানো সব অর্থ দিয়ে চিকিৎসা সামগ্রী-এক ধরনের স্কানার বিক্রি করে। সহজে বিক্রিও হয় না। বাড়ি ভাড়া বাকি, গাড়ি ক্রমাগত পার্কিং টিকেট খেতে খেতে এক পর্যায়ে গাড়িটাই হাতছাড়া হয়, ডে কেয়ারে রাখা ছেলের জন্য অর্থ সংগ্রহ করতে হিমসিম ক্রিস। স্কানারও চুরি হয় ক্রিসের। বউও এক সময় ক্রিসকে ছেড়ে চলে যায় নিউইয়র্কে।
সেই ক্রিস একদিন এক ব্রোকার হাউজের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় একদল সুখী মানুষের চেহারা দেখে তারও ইচ্ছা হয় এখানে কাজ করতে। কিন্তু ক্রিসের সেই শিক্ষাও নেই, নেই কোনো পরিচিত। তারপরেও চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকে। কিভাবে সে ইন্টার্নির সুযোগ পায় সেও এক বিশাল গল্প। তারপরের কাহিনীও আরেক গল্প। সত্যি কাহিনীর এই ছবি যারা দেখেননি তারা জানেন না কি তারা দেখলেন না।
৬। জাজমেন্ট অ্যাট নুরেমবার্গ: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে ছবি। ছবিতে দেখানো হয়েছে জার্মান বিচারকদের ট্রায়াল, যারা বিচারের নামে বিরুদ্ধবাদিদের বিভিন্ন ক্যাম্পে পাঠাতো।
মুভিটা ৩ ঘন্টার। দেখতে বসলে কখন শেষ হবে টেরই পাওয়া যায় না। ছবির শুরুটা মার্কিন জাজ ডান হাওয়ার্ডের নুরেমবার্গ পৌছানোর মধ্য দিয়ে। এই চরিত্রে দুর্দান্ত অভিনয় করেছেন স্পেনসার ট্রেসি। যুদ্ধাপরাধী চার বিচারকের একজন ড. আর্নস্ট জেনিং (বার্ট লানকাসটার)। জুডি গারল্যান্ড ও মন্টোগোমারি কিফট ছোট্র দুই চরিত্রে অভিনয় করলেও তাদের অসাধারণ অভিনয়ের রেশ সহজে যায় না। আর আছে জার্মান অভিনেতা, অভিযুক্তদের পরে আইনজীবী হান্স রোলফ (ম্যাক্সিমিলিয়ান স্কেল), সেরা অভিনেতার অস্কার পেয়েছিলেন।
৭। বাইসাইকেল থিভস: ইতালির ছবি। ভিট্টোরিও ডি সিকোর এই অসাধারন ছবিটি ১৯৪৮ সালের। এক দরিদ্র্ মানুষের জীবন সংগ্রামের কাহিনী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অর্থনৈতিক মন্দার সময় কিভাবে জীবন যাপন করতে হয়েছে তার কাহিনী।
অনেক কষ্টে কেনা সাইকেলটা চুরি হয়ে যাওয়ার পর নিজেই কিভাবে সাইকেল চোর হয় সেই ছবি। বাবা ও ছেলের কাহিনী। সমালোচকরা মনে করেন এটি বিশ্বের অন্যতম সেরা একটি ছবি।
৮। ইটস এ ওয়ান্ডারফুল লাইফ- ব্লগে আমি যখনই মুভি নিয়ে পোস্ট দিয়েছি, অনেকে এসে বলেছেন এই ছবিটা দেখতে। দেখবো দেখবো করেও দেখা হচ্ছিল না। শেষ পর্যন্ত দেখেই ফেললাম। আমি দারুণভাবে অভিভূত।
যদি কখনো কারো মনে হয়, জীবন অর্থহীন, এই জীবনের প্রয়োজন নেই-সেটা যে কত ভুল ধারণা তা বুঝতে পারা যায় এই ছবি দেখলে। জর্জ বেইলি আছে। কিন্তু জর্জ বেইলি যদি না জন্মাতো তাহলে কি এখন যেভাবে সব চলে সেভাবেই চলতো? মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার মুভি হিসেবে এটাইকেই সেরা ভাবা হয়।
৯। দি রিডার: কেন উইনস্লেট একজন মধ্যবয়সী নারী। জার্মানিতে ট্রাম কন্ডাক্টার। ১৬ বছরের মাইকেল তার প্রেমে পড়ে। শারিরীক প্রেম। তবে হান্নার (কেট) পছন্দের বিষয় বই। শারিরীর প্রেমের পর মাইকেলের কাজ হান্নাকে বই পড়ে শোনানো। কখনো আবার আগে বই পড়া তারপর প্রেম। সেই হান্না একদিন উধাও হয়ে গেল মাইকেলের জীবন থেকে।
কয়েকবছর পর মাইকেল হান্নাকে আবিস্কার করে আদালতে। মাইকেল আইনের ছাত্র। শিক্ষা জীবনের অংশ হিসেবে তাকে যেতে হয় আদালতে। হান্না আসামী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হান্না ছিল বন্দিশিবিরের রক্ষী। হান্না সহ আরও কয়েকজনের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ। হান্নার বিরুদ্ধে অভিযোগ গুরুতর। সবাই সাক্ষী দেয় হান্না ছিল গার্ডদের ইনচার্জ। লিখিত নোটও পাওয়া যায়, যা হান্নার লেখা। হাতের লেখা মিলিয়ে দেখার জন্য বলা হলে হান্না স্বীকার করে নেয় নোটটা তারই লেখা। যাবজ্জীবন হয় হান্নার।
মাইকেল এসময় বুঝতে পারে হান্নার গোপন একটা বিষয়। হান্না আসলে অশিক্ষিতহান্না লিখতে পারে না। দেখা করতে চেয়েও মাইকেল আর দেখা করে না হান্নার সাথে।
তারপর দিন যায়। মাইকেল (রালফ ফিনেস) এখন একজন আইনজীবি। সংসার টেকেনি। একটা মেয়ে আছে। দীর্ঘদিন পর মাইকেল নতুন করে একটা কাজ শুরু করে। ১৬ বছর বয়সে যে সব উপন্যাস পড়ে শোনাতো হান্নাকে সেসব রেকর্ড করে পাঠাতে শুরু করলো মাইকেল। কারাগারের জীবন অন্যরকম হওয়া শুরু হল হান্নার। এক সময় হান্নার মুক্তির সময় এলে জেল কতৃপক্ষ যোগাযোগ করলো মাইকেলের সাথে। হান্নার আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। তারপর………।
অসাধারাণ অভিনয়। গল্প বলার ঢংটাও খুব ভাল। আমি সহজেই মুগ্ধ হই, এটাতেও হয়েছি।
১০। মিসিং- ১৯৮২ সালে মুক্তি পেয়েছিল গ্রীক পরিচালক কোস্তা গাবরাসের (উচ্চারণ ঠিক হলো?) এই ছবিটি। ছবিতে ছিলেন জ্যাক লেমন ও সিসি স্পাসেক।
১৯৭৩ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। ক্যু হয়েছে চিলিতে। চিলির প্রেসিডেন্ট সালভাদর আলেন্দেকে সরিয়ে দিয়ে জেনারেল অগাস্টো পেনোসে মতা দখল করে কমিউনিস্ট বিরোধী একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে, যা ছিল ১৯৯০ পর্যন্ত। ক্যুতে খুন হন আলেন্দে।
এই দিন মার্কিন সাংবাদিক চার্লস হরমান ফিরছিলেন চিলিতে। আসতে গিয়ে পথে তিনি হয়তো সাী হয়েছিলেন এই ক্যুর। দেখে ফেলেছিলেন কিছু। তাই আর বাসায় ফিরতে পারেননি তিনি। চিলিতে ছিল বউ সিসি স্পাসেক। আমেরিকা থেকে ছেলের খোঁজে চলে আসলো বাবা জ্যাক লেমন। তারপর খোঁজার পালা।
এখানেই তৈরি দৃশ্য আর ক্যুর সময় তোলা ডকুমেন্টশন এক করে দিয়েছেন পরিচালক কোস্তা। স্টেডিয়ামে আটক হাজার হাজার চিলিবাসী বা নদীতে ভেসে যাওয়া লাশ-মনে করিয়ে দেয় ৭১ কে।
বাবা এবং ছেলের বউ ঠিকই খুঁজে খুঁজে এই ক্যুর পেছনে মার্কিন দূতাবাস ও সিআইএর হাত বের করে ফেলতে শুরু করলে এক পর্যায় পাওয়া গেছে বলে ছেলের লাশ ফেরত দেওয়া হয় বাবা ও স্ত্রীকে।
এখন কে না জানে এই ক্যুর পেছনে ছিল সিআইএ। বাবা পরে মার্কিন প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলাও করেছিলেন, কিন্তু রাষ্ট্রীয় গোপনীয়তার স্বার্থে সেই মামলার নিষ্পত্তি হয়নি। সত্য ঘটনা নিয়ে ছবি এই মিসিং।
আরেকটা তথ্য দিই, সেসময়ের চিলির মার্কিন রাষ্ট্রদূত নাথানিয়েল ডেভিস কোস্তা গাবরাসের বিরুদ্ধে ১৫০ মিলিয়ন ডলারের ক্ষতিপূরণ মামলা করেছিলেন।
মাত্র ১০টা ছবির তালিকা দিয়ে মন ভরছে না। আরও ১০টা দিতে ইচ্ছা করছে। কিছুতেই ১০টা দিতে পারলাম না। এটাকে বলা যায় তালিকায় এই ১০টাও আসতে পারতো।
১. শুটিং ডগস: ভাবছিলাম আনবো হোটেল রোয়ান্ডা। কিন্তু তালিকায় লিখে ফেললাম শুটিং ডগস এর নাম। দুই ছবিরই পটভূমি এক।
রোয়ান্ডার গণহত্যা নিয়ে সেরা ছবি হোটেল রোয়ান্ডা। আবার ছবিটা নিয়ে সমালোচনাও আছে। যেমন রোয়ান্ডায় সে সময় অবস্থানরত ইউনাইটেড ন্যাশন অ্যাসিসট্যান্স মিশন ফর রোয়ান্ডা (ইউএনএএমআইএর)-এর ভূমিকা নিয়ে। বলা হয় তারা আসলে গণহত্যা থামাতে তেমন উদ্যোগ নেয় নাই। তাদের ভূমিকা ছবিটাতে সঠিকভাবে আসেনি।
সেদিক থেকে ব্যতিক্রম শুটিং ডগস। ইকোল টেকনিক অফিসিয়াল রোয়ান্ডার একটা মাধ্যমিক স্কুল। এটি চালায় ফাদার ক্রিস্টোফার। আর শিক হিসেবে লন্ডন থেকে চলে এসেছে জো, এক আদর্শবাদি যুবক। ১৯৯৪ সালে ১১ এপ্রিল রোয়ান্ডার প্রেসিডেন্ট খুন হলে শুরু হয় গণহত্যা। হুতুরা সংখ্যাগরিষ্ট। তাদের হাতে মারা যায় টুটসিরা। জাতিসংঘ বাহিনী তখন ছিল রোয়ান্ডায় মতা ভাগাভাগি পর্যবেনে। গণহত্যা শুরু হলে স্কুলে ক্যাস্প করে জাতিসংঘ মিশন। একরাতে এখানে আশ্রয় নেয় আড়াই হাজার টুটসি। বাইরে তখন চলছে গণহত্যা। দৃশ্যটা এরকম-ক্যাম্পের ঠিক একশ গজের বাইরেই উল্লাস করছে হুতুরা, সবার হাতে এক-৪৭, রামদা, কুড়াল ইত্যাদি। বের হলেও হত্যা। সারা শহর জুড়ে তখন এই হত্যা উৎসব। স্কুলের গাড়ি চালাতো যে তাকেও দেখা গেল রামদা হাতে। এখানে আশ্রয় নিয়েছে আরো কিছু সাদা চামড়া। সাংবাদিকও আছে।
সবার চোখের সামনে চলছে গণহত্যা। কেউ কিছু করছে না। ইউএন মিশনও না। তাদের নাকি খালি পর্যবেণ করার আদেশ, গুলি করার আদেশ নাই। একসময় সব সাদা চামড়াকে বিশেষ ব্যবস্থায় নিয়ে যাওয়া হয়। থেকে যায় ফাদার ক্রিস্টোফার ও জো। তারা অসহায় টুটসিদের ছেড়ে যাবে না। এক সময় জাতিসংঘ মিশনের কাছেও অর্ডার আসে ক্যাম্প ছেড়ে দেওয়ার। তারা চলে যাবে। টুটসিদের প থেকে অনুরোধ করা হয় জাতিসংঘ বাহিনীই যেন তাদের মেরে রেখে যায়, তারা হুতুদের হাতে মরতে রাজি না। চলে যায় মিশন। এবার আর জো পারে না। আদর্শবাদী ভাবনা ছেড়ে মৃত্যু ভয়ে সেও চলে যায় মিশনের সাথে। থেকে যায় শুধু ফাদার ক্রিস্টোফার। জাতিসংঘ বাহিনী আড়াই হাজার টুটসিদের হুতুদের হাতে ছেড়ে দিয়ে চলে যায় রোয়ান্ডা ছেড়ে।
ফাদার যখন টুটসিদের গডের মহিমা শোনায় তখন একজন প্রশ্ন করে বাইরে যারা ওদের মারার জন্য আছে গড কি তাদেরও ভালবাসে? জ্বালানি নেই, ফাদার অর্ডার দেয় সব বাইবেল পুড়িয়ে আগুন জ্বালাতে।
চলে যায় জাতিসংঘ মিশন। কয়েকজন বাচ্চা আর একটা মেয়েকে কোনো রকম বাইরে নিয়ে যায় ফাদার। পথে ফাদারও মারা যায়। ক্যাম্পে থাকা প্রতিটা টুটসি মারা যায় হুটুদের হাতে।
বিবিসি প্রোডাকশনের ছবি। পুরো ঘটনাটিই সত্যি। ১৯৯৪ সালের এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে গণহত্যার শিকার হয় ৮ থেকে ১০ লাখ টুটসি। ছবিটার শুটিং করা হয়েছে রোয়ান্ডার সেই সব স্থানে যেখানে গণহত্যা হয়। অরিজিন্যাল জায়গাগুলোইতেই শুটিং হয় এবং টেকনিশিয়ানরাও ছিল এমন টুটসি যাদের আত্মীয় স্বজন মারা গেছে এই সময়। এমনকি ধর্ষনের শিকার একজনও ছিল ছবিটার সঙ্গে।
যারা দুর্বল চিত্ত তাদের এই ছবি না দেখাই ভাল।
২. শিল্ডলার্স লিস্ট: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ছবি। কিভাবে একদল ইহুদিকে চীবন বাঁচানো হয় সেই কাহিনী।
৩. লিভিং লাস ভেগাস: এই ছবি বার বার দেখা যায় কেবলমাত্র নিকোলাস কেজের জন্য। অসাধারণ অভিনয়।
৪. গেজ, হু ইজ কামিং টু ডিনার: আরেকটি ক্লাসিব ছবি। ক্যাথারিন হেপবার্ন, স্পেন্সার ট্রেসি ও সিডনি পটিয়ার আছে। সেই সময়কার ছবি যখন সাদা-কালোর দ্বন্দ্ব প্রকট। আর মেয়ে যখন একজন কালো ছেলেকে নিয়ে আসলো তখনই উদার বাবা-মায়ের সঙ্গে লেগে গেল ঝামেলা।
৫. সিংগিং ইন দি রেইন: অসাধারণ একটা গানের ছবি। এই ছবি দেখতে শুরু করলে মুখের হাসিটা আর কখনো বন্ধ হবে না।
৬. ট্যাক্সি ড্রাইভার: এই ছবিতে কেনো মার্টিন স্করসিজকে সেরা পরিচালকের অস্কার দেওয়া হয়নি-সে বিতর্ক আজও যায়নি। এই বিতর্ক ঢাকতেই স্করসিজকে তার মানের তুলনায় একটি দুর্বল ছবির জন্য অস্কার দেওয়া হয় গতবার। রবার্ট ডি নিরো আছে, আছে জুডি ফস্টার। এই ছবিতে জুডি ফস্টারকে দেখেই একজন রিগ্যানকে গুলি করেছিল। এক অস্থির সময়ের গল্প ট্যাক্সি ড্রাইভার।
৭. সিনেমা প্যারাডিসো: ইতালির ছবি। একজন মুভিপ্রেমির গল্প। তার জীবনের নানা উত্থান পতন, প্রেম, ছোটবেলার মুভি দেখা-সব মিলিয়ে অসাধারণ এক মুভি
৮. ডিপারচারস:জাপানের ছবি। কোনো ধরণের প্রত্যাশা ছাড়াই দেখতে বসেছিলাম। কিন্তু ছবি শেষ করার পর সেই যে মুগ্ধতা তা আজও আছে।
৯. মি. অ্যান্ড মিসেস আয়ার: ভারতীয় ছবি, অপর্না সেনের। রাহুল বোস ও কঙ্কনা সেন। অসাধারণ একটি ছবি।
১০. কাঞ্চনজঙ্গা: সত্যজিত রায়ের এই ছবিটা বার বার দেখেছি। আরও দেখবো।
আপাতত পইড়া গেলাম...পরে মন্তব্য করুম।
দেরি করে আসলাম। এর মধ্যে মন্তব্য করছেন। সেইটা দেখি তাইলে।
*ড্যান্সেস উইথ দ্যা ওলভস
*ফরেস্ট গাম্প
*মাই ফেয়ার লেডী
*দ্যা ক্লাসিক(কোরিয়ান)
*আ মোমেন্ট টু রিমেমবার(কোরিয়ান)
*দ্যা বাই সইকেল থীফ
*গন উইথ দ্যা উইন্ড
*লর্ড অভ দ্যা রিংস ট্রিলজি
*ইটারনাল সান শাইন অভ দ্যা স্পটলেস মাইন্ড
*নৌসিকা অভ দ্যা ভ্যালী অভ দ্যা উইন্ড(জাপানীজ এ্যনিমেশন)
হেহে, আমারো ১০ টায় মন ভরেনা, এই জন্য আরো দশটা দিমু---
*স্প্রিং, সামার, ফল, উইন্টার এন্ড স্প্রীং(কোরিয়ান)
*ব্রাদারহুড অভ ওয়ার(কোরিয়ান)
*ইন টু দ্যা ওয়াইল্ড
*গ্রেভ অভ ফায়ার ফ্লাইস(এ্যনিমেশন, জাপানীজ)
*মিস্টার এন্ড মিসেস আইয়ার(ভারতীয়)
*চিলড্রেন অভ হ্যাভেন
*ফাইন্ডিং নেভারল্যান্ড
*দ্যা গ্রেট এস্কেপ
*এ্যক্রস দ্যা ইউনিভার্স(মিউজিকাল)
*স্টেপ আপ টু(ড্যান্স/ মিউজিকাল)
লাস্টের ম্যুভি দুইটা সবসময় পুরাটা না দেইখাও, একটু একটু অংশ কৈরা দেইখা মজা পাই---
আমার তো ২০টাতেও মন ভরতাছে না।
আরো কয়টা নাম দিতে ইচ্ছা করতাছে
১. কিলিং ফিল্ডস
২. অন গোল্ডেন পন্ড
৩. রোজমেরিজ বেবি
৪. ক্রামার ভার্সেস ক্রামার
৫. সাইকো
আরো একটা আছে, হফম্যানের গ্রাজুয়েট।
আমার কেন জানি লর্ড অব রিঙস সিরিজ সহ্য হয় নাই।
ও, অনেকেরই লাগেনাই, আমার আবার ফ্যান্টাসী ম্যুভি ভালো লাগে, ফাইন্ডিং নেভারল্যান্ড, স্টারডাস্ট..এডি ভালৈ লাগে আরকি---
ফ্যান্টাসি আমার তেমন ভাল লাগে না। আফসুস।
মাসুম ভাইয়ের আরেকটা প্রিয় ছবি ক্র্যামার ভার্সাস ক্র্যামার (১৯৭৯)।
২০০৮ সালে করা সেরা ১০ এর তালিকায় এই ছবিটা ছিল। এখন কিছুতেই সেরা ২০-এ রাখতে পারলাম না।
এই লিস্টের প্রায় ৮০ শতাংশ মুভি মাসুম ভাই'র রেফারেন্সেই দেখা। তাই আলাদা করে এগুলোর নামোল্লেখের হয়তো কোন প্রয়োজন ছিলো না। তাও উল্লেখ করলাম।
ফরেস্ট গাম্প (১৯৯৪) : ১৯৯৪ সালটা হলিউডের জন্য এক স্বর্ণগভা বছর। এ বছর জন্ম হয় একাধিক ক্লাসিক মুভির, যা অনেক অনেক দিন পর্যন্ত মানুষের মনে অক্ষয় হয়ে থাকবে। একই বছরে জন্ম নেয়ার কারণে ফরেস্ট গাম্পের সঙ্গে শশাঙ্ক রিডেম্পশনের সবসময়ই একটা তুলনা চলে। আমি ফরেস্ট গাম্পের পক্ষে। এবং মোহামেডান সাপোর্ট করলে যেমন আবাহনী সাপোর্ট করা যায় না; তেমনি ফরেস্ট গাম্প-এর পক্ষে নাম লেখালে শশাঙ্ক রিডেম্পশনও সাপোর্ট করা যায় না।
শশাঙ্ক যদি একবছর আগে বা পরে মুক্তি পেতো তাহলে হয়তো ইতিহাসটা ভিন্ন হতো। আর শশাঙ্কের যে বেশ কয়েকটা অস্কার অবশ্যপ্রাপ্য ছিলো, সেটা কে না জানে। যাই হোক, মুভি জগতের বর্ণিলতা এই সবকিছু মিলিয়েই। ফরেস্ট গাম্প অদ্যবধি আমার দেখা সবচে' প্রিয় ও পছন্দের মুভি। কোন বিচিত্র কারণে, কখনো ইন্সপায়ার হওয়ার দরকার পড়লে এই মুভিটা দেখি। '৯৪-র আরেকটা ক্লাসিক মুভি হচ্ছে লিঁও দ্য প্রফেশনাল।
দ্য রিডার (২০০৮) : ফরেস্ট গাম্প মুভিটা না নির্মাণ হলে অবশ্যই এটা আমার সবচে' প্রিয় মুভি হতো। মন খারাপ হওয়ার যাবতীয় উপাদান ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে মুভির আনাচে-কানাচে। মুভির শেষাংশ ভেতরটাকে একদম খামচে ধরে। হান্না স্কিমজ্-এর জন্য অনেকদিন কষ্ট পেয়েছি। হিংসে হয় ১৫ বছর বয়সী মাইকেলকেও।
পারফিউম (২০০৬) : এটা নিয়ে বেশি কিছু বলার নাই। আগের দুইটা মুভির চেয়ে এটার মেকিং বা কাহিনী অনেক বেশি শক্তিশালী। অনেক অদ্ভুত একটা মুভি। তাও এটা পছন্দের তালিকায় তিন নম্বর। ভালো লেগেছে উনবিংশ শতাব্দীর ফ্রান্সের চিত্রায়ন। বিশেষতঃ ব্রীজ ভেঙ্গে পড়ার দৃশ্য মনে করিয়ে দেয়, একশ'-সোয়াশ' বছর আগে পশ্চিমে অপরিকল্পিত নগরায়নের কারণে যে সমস্যাগুলো হতো; আজ একবিংশ শতাব্দীতে এসে বাংলাদেশকে সেসব সমস্যায় ভুগতে হয়।
তবে সিনেমাটা সম্পর্কে যে কথাটা সবচেয়ে বেশি খাটে, একবার শুরু করলে শেষ না করে ওঠা সম্ভব না।
অ্যামাদিউস (১৯৮৪) : মুভিটা মনে গভীররকম দাগ কেটে গিয়েছিলো। মোজার্টের ব্যক্তিজীবন দুর্দান্তভাবে উঠে এসেছে। অসম্ভব ভালো একটা মুভি।
দ্য গডফাদার (১৯৭২) : প্রথম পর্বের মতো আর কোন পর্বই ভালো লাগে নি। তবে বইটা আগে পড়া, তাই সিনেমায় মন ভরে নি।
দ্য কালার অভ প্যারাডাইস (১৯৯৯) : মজিদ মাজিদি পাগল করেছে এই সিনেমা দেখিয়ে। শেষদৃশ্য, শেষ পরিণতি মানতে পারি না আজও। ইরানের অসাধারণ ল্যান্ডস্কেপ এ মুভির বাড়তি আকর্ষণ। মাঝে মাঝেই দেখা হয় মুভিটা।
ব্লাড ডায়মন্ড (২০০৬) : এইটা নিয়ে বলার আগে বলি, আমি লিওনার্দোর পাঙ্খা এবং উড়া-ধুড়া টাইপ পাঙ্খা। সিয়েরা লিওনের গৃহযুদ্ধের পটভূমিতে নির্মিত ব্লাড ডায়মন্ডের মূল উপজীব্য হীরা। হীরা নিয়ে দেশটিতে যে কি চলছে, বুঝতে হলে মুভিটা দেখাই যথেষ্ট। মুভিটি না দেখতে চাইলে ঐ বিষয়ে অনেক স্টাডি করতে হবে; এবং পুরা বিষয়টি তারপরও অতো সহজভাবে বোঝা যাবে না যেভাবে মুভিতে দেখানো হয়েছে।
বিশেষ মন্তব্য -এই একটা সিনেমায় যে প্রেমটা দেখানো হয়েছে; মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে, কেউ ঐভাবে প্রেমে পড়ুক।
ক্যাচ মি ইফ ইউ ক্যান (২০০২) : আবার লিওনার্দো। ব্যাংক চেক জালিয়াতি বিষয়ক মুভি। সত্য ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত মুভি। লিওনার্দো, টম হ্যাংকস দু'জনেই অনবদ্য। আরেকটা সত্য কথা হচ্ছে, এফবিআই শেষতক চেক জালিয়াত ফ্র্যাঙ্ক অ্যাবেগনেইল জুনিয়রকেই চেক জালিয়াতি ঠেকানো বিষয়ক বিভাগে চাকুরী দেয়। এইটা দেখে আমার মাঝে মাঝে চেক জালিয়াতি করতে মন চায়।
বডি অভ লাইস (২০০৮) : মুভির বিষয়বস্তু -মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী সন্ত্রাস বনাম সিআইএ। এটাতে গতানুগতিক মার্কিন বিজয় আছে, তবে সিআইএ'র চরিত্রও ফোটানো হয়েছে সাহসীভাবে, সত্যকে সামনে রেখে। রিডলি স্কট আমার প্রিয় ডিরেক্টরদের একজন। বডি অভ লাইস কথাটা দিয়ে সিআইএ'র চরিত্রকেই বোঝানো হয়েছে। এই সাহসী কাজটি করতে পারার জন্য স্কটকে শুভেচ্ছা জানাই। পার্শ্ব চরিত্রে রাসেল ক্রো'র ভিন্নধর্মী অভিনয় এ মুভির বিশেষ আকর্ষণ। সবসময় তিনি ফোনে কথা বলছেন এবং সাথে সাথে করছেন আরো কয়েকটা কাজ। 'হোয়াটএভার..'
নোহ্যয়ার ইন আফ্রিকা (২০০১) : একই রকম পটভূমিতে নির্মিত হয়েছে আরো অনেক মুভি। যার মধ্যে আউট অভ আফ্রিকা (১৯৮৫) উল্লেখযোগ্য। আমার কাছে সেরা মনে হয়েছে এটাকেই। এই মুভির ওবুয়া চরিত্রটি কখনো ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়।
অনেক প্রিয় মুভি তালিকা থেকে বাদ গেলো। যার মধ্যে দ্য এলিফ্যান্ট ম্যান, চিলড্রেন অভ হ্যাভেন, ব্ল্যাক বোর্ড (তাখত-এ-সিয়া), হোটেল রোয়ান্ডা, অল দ্য প্রেসিডেন্টস ম্যান, অগাস্ট রাশ, রনিন, মেলিনা, ওশেন্স ইলেভেন, কিডস্, ক্র্যামার ভার্সাস ক্র্যামার, ওয়ান ফ্লিউ ওভার দ্য কাক্কু'স নেস্ট, আইস ওয়াইড শাট, দ্য ক্লকওয়ার্ক অরেঞ্জ, ডে'স অভ হ্যাভেন, বর্ণ ট্রিলজি, দ্য পোস্টম্যান অলওয়েজ রিং টোয়াইস, ওয়াই তু মামা তামবিয়েন, ইন্টিম্যাসি, ফিফটি ফার্স্ট ডেটস, ডুপ্লেক্স, গ্রান টরিনো, ক্র্যাশ, গ্রিড আয়রন গ্যাং, প্যাথলজি, দি উইন্ড দ্যাট শেকস্ দ্য বার্লিসহ আরো অনেকগুলো মুভি উল্লেখযোগ্য।
পাশাপাশি আরো যারা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ওয়াল-ই, স্পিরিটেড এ্যাওয়ে, হাওয়েলস্ মুভিং ক্যাসল, দ্য গার্ল হু লেপ্ট উইদ টাইম, কুং ফু পান্ডা, রাটাটুলি, আ বাগস্ লাইফ, সার্ফস' আপ, কিক্কি'স ডেলিভারী সার্ভিস, টয় স্টোরী ১,২ ও ৩ সহ আরো অনেকগুলো।
==========================
আমার আসলে খুব বাড় বেড়েছে, মাসুম ভাইয়ের সামনে মুভির গল্প শুরু করেছি । আমাকে ধরিয়ে দেয়া হোক একটা কড়া মাইনাস ।
গডফাদার হইল সিনেমার ব্যাকরণে সবচেয়ে নির্ভুল মুভির একটা, বলিউডে যেমন শোলে। তবে আমার কাছে গড ফাদার-২ টা বেশি ভাল লাগে। বিশেষ করে রবার্ট ডি নিরো অসাধারণ এই পর্বটায়। গড ফাদার-৩ ভাল না তেমন।
বডি অব লাইস ভাল লাগে নাই তেমন। গতানুগতিক হলিউডি মুভি।
স্মৃতিশক্তি ভাল না, সাধারণত কাছাকাছি সময়ে যা দেখি, তাই মুখ দিয়ে এসে পড়ে
সেগুলার নামই দেন। দেখা না হলে দেখবো।
মুভি পোষ্ট লাইক করলাম।আপনার মুভি পোষ্ট পড়েই মুভি দেখার আগ্রহ বাড়ে।
১.বিফোর সানরাইজ
২.দি রিডার
৩.সিনেমা প্যারাডিসো
৪.ডিপারচারস
৫.মি. অ্যান্ড মিসেস আয়ার
৬.কাঞ্চনজঙ্গা
এই কয়টা দেখেছি। তাও ৫ টা র জন্যই আপনাকে ধইন্যা। বাকীগুলাও দেখবো রোজার পরে। ভাইবেন না হুজুর হইছি। সারাদির পরে আর এনার্জি পাই না তাই।
তোমার পছন্দের ১০ছবির নাম দাও।
the matrix
I.Am.Legend
a beautiful mind
shawshank
Trade
The Reader
Crossing Over
The.Boy.In.The.Striped.Pyjamas
contact
troy
The.Boy.In.The.Striped.Pyjamas আমারও অনেক পছন্দের।
আপনার সব লিষ্টি লিষ্টিতে রাখি দেখার জন্যে। আপনার ব্লগ অনেক ভাল মুভি সোর্স।
প্রিয় দশ মুভির লিষ্টি বানাতে পারব না। কঠিন কাজ।
কঠিন কাজ হলেও লিস্টটা বানান।
আমি যদি লিস্ট করি তাইলে সবাই বলবে''দুই দিনের বৈরাগী ভাত রে কয় অন্ন'' এই সব সেরা লিস্ট আমাকে দিয়ে হবেনা ।যখন যেটা দেখি সেটাই ভাল লাগে এই যেমন পরশু SALT দেখলাম।ভাল লেগেছে।গত সপ্তাহে মুভি থিয়েটারে গিয়ে INCEPTION দেখলাম।আমার ভাল লাগে নি।মাঝখানে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম গোলাগুলির শব্দে আর এক বন্ধুর ফোনে ঘুম ভেংগেছিল।
খাইছে। মাইনষে কয় সল্ট এঞ্জেলিনা জলি ছাড়া আর সব ভুয়া, আর ইনসেপশন দারুণ। সল্ট কেনা হইছে। ইনসেপশন ভাল প্রিন্ট আসে নাই।
যা দেখছেন, তারই একটা তালিকা বানান।
life is beautiful
defiance
এই দুইটা মুভির নাম আসে নাই্।
লাইফ ইজ বিউটিফুল আমার কাছে অতিমাত্রায় ফ্যান্টাসি মনে হইছে। সমালোচকরাও পছন্দ করে নাই। তাদের বক্তব্য হচ্ছে যুদ্ধ আসলে কাউকেই ছাড় দেয় না, কোনো শিশুকেও না।
পরেরটা দেখা হয়নি। আগ্রহ হচ্ছে।
দারুণ কাজ করলেন। পোস্ট বোধহয় সবাই প্রিয়তে নেবে।
"ডিপারচারস" আর "ইন জুলাই" দেখছি দেশে এসে। একটাকে আপনার তালিকায় দেখে ভালো লাগলো
সত্যজিতের ছবিগুলোর মধ্যে কাঞ্চণজঙ্ঘাকে বেছে নিলেন কেন, সেটা নিয়ে পোস্ট চাই।
ডিপারচারস আমার কাছে অসাধারণ লাগছে। একদমই নতুন ধরণের একটা ছবি।
ইন জুলাই-এর পরিচালকের আরেকটা ছবি আছে, দি এজ অব হেভেন-পারলে দেইখেন।
কাঞ্চনজঙ্গা নিয়ে বহুবার ইচ্ছা হইছে পোস্ট দিতে, কিন্তু নজরুলের (আমাগো নজরুল) মতো বলতে হয় কেন ভাল লাগে সেইটা বর্ননা দিতে পারি না, বুঝাইয়া লিখতে পারি ণা। তাও চেষ্টা করবো।
১০ ছবির তালিকা দেন।
ভাইয়া, ডিপার্চারস ভালো লাগলে, কোরিয়ান স্প্রিং, সামার, ফল, উইন্টার এন্ড স্প্রীং(কোরিয়ান) ম্যুভিটা দেইখেন
http://www.imdb.com/title/tt0374546/
আচ্ছা যোগার করতাছি।
Spirited Away (Sen to Chihiro no Kamikakushi) - [২০০১] জাপানিজ এনিমেশন, মিয়াজাকির ডিরেকশন...আমার দেখা বেস্ট এনিমেশন এবং মুভি! ন্যাকা আর ভীতু চিহিরো গিয়ে পরে অশরীরীদের আস্তানায়, তারপর সেই মেয়েই অসীম ধৈর্য আর সাহসের সাথে বাবামাকে ওখান থেকে উদ্ধার করে আনে ...চিহিরো আমার সবথেকে প্রিয় মেয়ে চরিত্র, আর হাকুর প্রেমে আমি হাবুডুবু খাই যতবার মুভিটা দেখি
Amelie (Le Fabuleux Destin d'Amélie Poulain) [২০০১] ফ্রেন্চ সিনেমা, আমার দেখা সবথেকে মন ভালো করা ছবি, spirited away -র মতই কয়শ বার যে এই ছবিটা দেখছি আমি নিজেও জানিনা...অসম্ভব কিউট!
In The Mood for Love [২০০০] হংকং এর ছবি, ওং কার ওয়াই এর বানানো...বিষন্নতা আর একাকিত্ব যে কত সুন্দর করে দেখানো যায় সেইটা এই ছবি না দেখলে বুঝা যাবেনা।
Before Sunrise/Before Sunset [১৯৯৫, ২০০৪] প্রথম ছিল before sunrise, অনিশ্চয়তার মধ্যে শেষ, সেই একই দুইটা চরিত্রের আবার দেখা হয় ৯ বছর পর, before sunset-এ..দুইটা ছবিতেই শুধু দুইটা মানুষের বাক্যালাপ, কিন্তু একটাবারের জন্য-ও বোর লাগেনা।
Eternal Sunshine of the Spotless Mind [২০০৪] পুরাপুরি উইয়ারড একটা মুভি, আর এইকারণেই ফাটাফাটি! জিম ক্যারীকে আমার একদম পছন্দ ছিলনা, কেইট উইন্সলেটরেও বিশেষ পছন্দ করতাম না, কিন্তু এই মুভি দেইখা আমি এই দুইজনের বিরাট ফ্যান হইয়া গেছি।
Chungking Express [১৯৯৪] আরেকটা ওং কার ওয়াই, এইটাতেও একাকিত্ব প্রকট, কিন্তু বিষন্ন না। দুইটা আলাদা গল্প নিয়ে মুভিটা। এই মুভি নিয়া একটা কথাই বলার আছে, সুন্দর!
হীরক রাজার দেশে [১৯৮০] ছোটবেলার ছবি, এখনো ক্লান্তি লাগেনা..'আহা কি আনন্দ আকাশে বাতাসে'!
Lost in Translation [২০০৩] বিল মারে একজন ফিল্ম স্টার, সে জাপানে যায় একটা বিজ্ঞাপনের শুটিং করতে, সেইখানে দেখা স্কারলেট জোহানসনের সাথে...কমেডি মুভি কিন্তু থিমটা একাকিত্বের।
Run Lola Run [১৯৯৮] টম টাইকারের perfume মুভিটা ভয়াবহ, কিন্তু run lola run আমার দেখা সেরা ছবিগুলার একটা...
The Fall [২০০৬] - Tarsem নামক ডিরেক্টরের মুভি, আমার ধারণা আমার দেখা সবথেকে আন্ডাররেইটেড মুভি...ডিরেক্টর নিজের ইচ্ছামত মুভি বানানোর জন্য ৪ বছর লাগাইছে মুভি শেষ করতে, ২০টা দেশে শুটিং করার পর। ছবিটাতে যতদুর সম্ভব বাস্তব ফিল দেয়ার জন্য মূল চরিত্রকে (একটা বাচ্চা মেয়ে) লুকায়ে অনেকগুলা সিন শুট করা, যেই কারণে বাচ্চা মেয়েটার কথাবার্তার মধ্যে অভিনয় ব্যাপারটাই নাই! অসাধারণ একটা ছবি, আমি কিছুতেই বুঝিনা এইটা কিভাবে হারায় গেল, কেউ নাম জানেনা!
Big Fish [২০০৩] টিম বার্টনের ছবি, ফ্যান্টাসি, অনেক সুন্দর!
আপনার পছন্দ সব দেখি একাকিত্বের!!!
আমারো তাই মনে হচ্ছে।
আরে না, বেশিরভাগি তো মন ভালো করা ছবি, ওং কার ওয়াই ব্যাটার একটু একাকিত্ব জিনিষটা বেশি পছন্দ। আমেলি, স্পিরিটেড এ্যাওয়ে, রান লোলা রান, দ্য ফল, বিগ ফিশ - এইগুলা সব আনন্দের মুভি।
আপনার তালিকা থেকে অনেকগুলো ছবির নাম জানা গেলো। বিশেষ করে হংকং-এর মুভি আমার কম দেখা। নামগুলা লিখে নিলাম।
লস্ট ইন ট্রান্সশ্লেশন আমার তালিকায় আনা যায় কেমনে ভাবতাছি। আমার খুবই পছন্দের ছবি।
দুর, সব দেখি বৈদেশী সিনেমা !
বেদের মেয়ে জোছনা, খোঁজ দ্য সার্চের নাম কৈ ?
মাইনাস
তালিকা বানান।
আমি সাদা-মাটা, মূখ্য সুখ্য দর্শক। আমার কাছে এই মূহুর্ত্যে যেই সব ভালো লাগা মুভির কথা মনে পড়ছে তার মধ্যে :
১. দ্য লংগেস্ট হান্ড্রেড মাইলস
২. অল কোয়ায়েট অন দ্য ওয়েস্টার্ন ফ্রন্ট
৩. গড ফাদার
৪. ডিপারচারস
৫. মিস্টার অ্যান্ড মিসেস আয়ার
৬. টু উইম্যান
৭. দ্য সল্ট
৮. চিলড্রেন্স অব হ্যাভেন
৯. পথের পাঁচালি
১০.জীবন থেকে নেয়া
ডিপারচারস নামটা দেইখা বেশি ভাল লাগলো।
এই পোস্ট প্রিয়তে নেয়া ছাড়া উপায় নেই।
বেদের মেয়ে জোছনা দেখার অনেক শখ ছিল একসময়...সেই যে সবাই দল বেঁধে সিনেমা হলে যাচ্ছে...পত্রিকায় খবর আসছে, বেদের মেয়ে জোছনা দেখতে না পারায় আত্মহত্যা...আবার যারা হলে গিয়ে পারতপক্ষে মুভি দেখেননা কিংবা অঞ্জু ঘোষের মুভি দেখার কথা ভাবতেও পারেননা, তারাও হলে যাচ্ছেন...
এইটা বাংলা চলচ্চিত্রের ইতিহাসের অংশ। আমিও হলে দেখি নাই। আফসুস।
দ্য মিলিয়ন ডলার হোটেল (২০০০): প্রেম আর প্রতিশোধের ছবি। উইম ওয়েন্ডার্স/ ভিম ভেন্ডার্স'এর পরিচালনায় সম্ভবতঃ সেরা ছবি। আমার কাছে সিনেমা হিস্ট্রির সবচাইতে ভালো ছবি। ইউটু'র বোনো'র গল্প আর গানের ছবি। অসাধারণ! এই ছবি দেখার পর আমার মনে হইছিলো আল্টিমেইট ছবি দেখলাম...
স্পিরিটেড অ্যাওয়ে (২০০১): অ্যানিমেটেড ম্যুভি দেখতে ভালোই লাগতো, কিন্তু কখনো ফিচার ফিল্মের প্রতি যেই আবেগ ততোটা উৎসারিত হইতো না। মিয়াজাকি আমার চিন্তার এই প্যাটার্নটাই পাল্টাইয়া দিলো...
চাংকিং এক্সপ্রেস (১৯৯৪): সেই প্রথম ওংকার ওয়াই'এর কোনো ছবি দেখলাম আর তার প্রেমে পড়লাম। ভিনি ভিডি ভিসি...
২০৪৬ (২০০৪): সম্ভবতঃ ওংকার ওয়াইয়ের আল্টিমেইট ম্যুভি। এই ছবিতে এমনকি নিজেরই আগের ছবি ইন দ্য ম্যুড ফর লাভের কিছু দৃশ্য আনকাট বসাইয়া দিছিলেন তিনি। এইটা যেনো প্রেম আর প্রতিদান সম্পর্কীত মানব ইতিহাসের ছবি।
রান লোলা রান (১৯৯৮): এই ছবি ঢাকায় বড় পর্দায় দেখছি চলচ্চিত্র উৎসবে। সম্ভবতঃ টম টাইকারের প্রথম ফিচার ফিল্ম। সেই সময়টায় বাটারফ্লাই ইফেক্ট নিয়া তুমুল নিরীক্ষা চলতেছে। দিন দুনিয়া উল্টাইয়া ফেলা সব ছবি...কিন্তু টম টাইকার প্রেমে ছবিতে দেখাইলেন সেই জিনিসের প্রয়োগ। অসাধারণ!
পিয়েরে লা ফ্যু (১৯৬৫): তখন ফরাসী নিউ ওয়েভ আর হলিউড বাজারের মধ্যে চরম কনফ্লিক্ট। সেই সময় গদার হলিউড ইন্ডাস্ট্রিরে খোঁচা দিয়া একটা ছবি বানাইলেন। অদ্ভুত চেজিং ম্যুভি। তিনি দেখাইছিলেন নন ন্যারেটিভেও কেমনে অ্যাকশন গল্প কওন যায়। পাগল হওনের মতোন ছবি।
জুলস অ্যান্ড জিম (১৯৬২): আমি আজ পর্যন্ত যতো প্রেমের ছবি দেখছি, ফ্রাঁসোয়া ত্রুফোর এই ছবির আবেগরে কোনোটাই ছাড়াইয়া যাইতে পারে নাই।
সেভেন (১৯৯৫): ডেভিড ফিঞ্চারের এই ছবিটা আমি দেখছি ২০০৮'এ দেখার সময় আমার একবারো মনে হয় নাই এইটা গতো শতকে বানানো ছবি।
মালহল্যান্ড ড্রাইভ (২০০১): হয়তো অনেকেই এই ছবিটারে সেরা দশে দেইখা অবাক হইবেন। কিন্তু আমি এই ছবিটা গতো ১০ মাসে কমপক্ষে ৫ বার দেখছি। সিনেমা ট্রেন্ড পাল্টাইয়া দেওনের মতোন শক্তিশালি গল্প বলার ধরণ।
রিয়ার উইন্ডো (১৯৫৪): সেরা দশ ছবির তালিকা করুম আর সেইখানে হিচকক থাকবো না! রিয়ার উইন্ডো অসাধারণ।
হীরক রাজার দেশে (১৯৮০) সত্যজিতের এই ছবির কথা কোনোদিন ভুলতে পারা যাইবো কি না জানি না। কিন্তু কইতে পারি ৩দিন আগেও গুপি-বাঘা ট্রিলজি দেখছি সারা রাইত জাইগা।
মুলহল্যান্ড ড্রাইভ দেখে আমিও চমকে গেছিলাম। ছবিটা একবার দেখলে হয় না।
সেভেনও দেখার মতো একটা ছবি।খুব পছন্দের কিন্তু ভয়াবহ একটা ছবি।
ননহলিউডি ছবিগুলার নাম লিখে নিলাম।
সেই দিন সচলে এরকম একটি পোষ্ট ঘেটে ঘেটে অনেকগুলো ছবি ডাউনলোড দিয়ে রেখেছি, এখন দেখার পালা। আপনার এই পোষ্টেও কিছু নুতন নাম পেলাম। নামিয়ে ফেলবো আজই । অনেক ধন্যবাদ পোষ্টের জন্য। মাসুম ভাই, আমি মোস্তফা। নিয়মিত নই এই ব্লগে, মাঝে মাঝে ঢুঁ মারি। আপনার স্বজাতি কুকুর নিয়ে লেখা পড়তে আসা, তারপর এই ব্লগ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনিও তালিকা দেন।
গত বছর পছন্দের তুলনামূলক নতুন ছবিগুলোর একটা লিস্ট বানিয়েছিলাম: এর সাথে ইন্সেপ্সন যোগ করে নিতে পারেন
দেখলাম আপনার লিস্ট। ইনসেপশনটা দেখতে হবে।
আমি কোন তালিকা দেই না। তালিকা যোগাড় করার তালে থাকি। মাসুম ভাইর ছবি পোষ্টগুলা আমার তালিকার সবচেয়ে ভালো উৎস।
ফাঁকিবাজি কইরেন না। তালিকা দেন জলদি।
১) গড ফাদার ( ট্রিয়োলজি, ২ নংটা বেস্ট)
২) ৩০০
৩) দি পারস্যুট অব হ্যাপিনেস
৪) ফেস অফ
৫) পারফিউম - স্টোরি অফ আ মা্ডারার।
৬) ভি ফর ভ্যানডাটা
৭) গ্লাডিয়েটর
৮) সেন্ট অব আ ওমেন।
৯) গ্ল্যাডীয়েটর।
১০) টা্মিনেটর - ২
আমার কাছেও গডফাদার-২ টা বেশি ভাল লাগছিলো।
দশটা দেওয়া মহা হ্যাপার ব্যাপার, আপাতত এই কয়টা বাছতে পারলাম।
Forrest Gump
Schindler's List
Shawshank Redemption
12 Angry Man
El Laberinto Del Fauno (Pan's Labyrinth)
Bacheha Ye-Asman (Children of Heaven)
One Flew Over The Cuckoo's Nest
La Vita è Bella (Life Is Beautiful)
The Godfather
It's A wonderful Life
The Scarface
Scent of A Woman
Das, Boot
Shicihin no Samurai
Paths Of Glory
The Good, The Bad and The Ugly
2001: A Space Odessey
Dances With The Wolves
The Fall
Casablanca
Mr. Smith Goes To Washington
The Great Escape
Nuevo Cinema Paradiso
Amadeus
Butch Cassidy & The Sundance Kid
dead poets society
পছন্দ হইছে তালিকাটা। কাজে লাগবে।
বাইসাইকেল থিফের বাচ্চা আর বাপের অভিনয় দেইখা চোখে সত্যিই পানি চইলা আসছিলো।
সেইটাই। এই ছবি বার বার দেখা যায়।
আমি মুভি দেখি না তেমন
শুরু করেন এবার।
দশটা মুভি বাছা তো মারাত্মক কঠিন কাজ।
১। Shawshank Redemption
2. Twelve Angry men
3. Spirited away
4. Howls moving Castle
5. পথের পাচালি
৬ হীরক রাজার দেশে
7. Life is beautiful
8. Saving Private Rayan
9.Akeelah and The Bee
10.Forest Gump
এগুলা ভাল লাগে -বারবার দেখি।
৪ নম্বরটা দেখা হয়নাই। দেখতে হবে।
আমার দেখা সেরা ১০ ছবি
i.Rain Man
ii.Memento
iii.Into the Wild
iv.Trainspotting
v.Requiem for a Dream
vi.Atonement
vii.Das Leben Der Anderen the Lives of Others
x.In Cold Blood
ix.Frost / Nixon
x.The American Beauty
আমার দেখা সেরা ১০ ছবি
i.Rain Man
ii.Memento
iii.Into the Wild
iv.Trainspotting
v.Requiem for a Dream
vi.Atonement
vii.Das Leben Der Anderen the Lives of Others
x.In Cold Blood
ix.Frost / Nixon
x.The American Beauty
* Casablanca
*Forrest Gump
*I Robot
*Shawshank Redemption
*Seven Samurai
*Apocalypto
*Pulp fiction
*A beautiful mind
*The Towering Inferno
*2001: A Space Odyssey
আরো অনেক ভালো লাগা মুভি আছে, তবে এই দশটা অনেক প্রিয়!
পাল্প ফিকশন আমারও বেশ পছন্দের ছবি। কাসাব্লাস্কা আমার আগের করা লিস্টে ছিল।
দশটার তালিকা করা অসম্ভব। ভাল লেগেছে এমন কিছু ছবির নাম দিয়ে গেলামঃ
১। Agora,
২। 300,
৩। The Invention of Lying,
৪। Invictus,
৫। The Reader,
৬। A Beautiful Mind,
৭। The Pursuit of Happyness,
৮। The Legend of Bagger Vance,
৯। Pretty Woman,
১০। Stepmom,
১১। Deep Impact,
১২। The Shawshank Redemption,
১৩। Forrest Gump,
১৪। Saving Private Ryan,
১৫। Catch Me If You Can,
১৬। Far and Away,
১৭। As Good as It Gets,
১৮। 12 Angry Men,
১৯। You've Got Mail,
২০। The Patriot,
২১। Gladiator,
২২। Rain Man,
২৩। Runaway Jury,
২৪। Stranger than Fiction,
২৫। Autumn in New York,
২৬। Never Been Kissed
২৭। Good will Hunting
২৮। Godfather
২৯। The Matrix,
৩০। A Few Good Men,
৩১। City of Angels,
৩২। Scent of A Woman
৩৩। August rush
আরো দিমু না। অনেক দিছি।
--------------------------------------------------------------------------------
বাহহহ। এই তো লিস্ট হইছে। The Shawshank Redemption অনেকেরই লিস্টে আছে। এইটাই সবচেয়ে কমন।
মাসুম ভাই, সালাম। আপনার এই কাজ গুলো দারুণ কিন্তু! কৃতজ্ঞতা জানিয়ে গেলাম.....অনেকদিন পর আসলাম, সবাই ভালো আছেন তো? সবার জন্য শুভেচ্ছা নিরন্তর
অনেকদিন পর কেন? লিস্ট দেন তাইলে।
আমার যে মুভি বালা লাগা সেইগুলার নাম কইতে লজ্জা লাগতেসে
প্রিয়তে রেখে দিলাম, পরে সিনেমা দেখতে কাজে লাগবে। অনেকের অনেক সাজেশন আছে এতে
আমি বাংলাদেশী সিনেমার নাম দেই
১. গহীনের শব্দ
২. চন্দ্রগ্রহন – রিয়াজ আর সাবা
৩. খেলাঘর
৪. নন্দিত নরকে
৫. অন্তর্যাত্রা
৬. সীমানা পেরিয়ে
৭. মেঘের অনেক রঙ
৮. জয়যাত্রা
৯. আহা
১০. ব্যাচেলর
বোনাসঃ দি লাভলী বোনস
১। Little big soldiar
২। Blood Diamond
৩। Harry potter (১st ২)
৪। ৩ idiots
৫। Kung fu Panda(১st)
৬। Titanic
৭।
মন্তব্য করুন