ব্লগবাকুম-২
১.
হঠাৎ করে অফিসের কাজে খুব ব্যস্ত হয়ে পড়েছি। এতোটাই যে, নিজস্ব সময় বলতে কিছু থাকছে না। নিজের জন্য কিছু সময় দরকার আছে। আর সেই সময়টা হতে হবে 'কোয়ালিটি টাইম'। মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনায় এ কথাটা খুব শুনতে পাই। কোয়ালিটি টাইম তো দূরের কথা, স্বাভাবিক সময়টুকুও পাই না। আবার এটাও ঠিক অফিসের নতুন ব্যস্ততাটুকু এখনও উপভোগ করছি।
২.
কাজ শুরু করেছিলাম একজন অর্থনৈতেক সাংবাদিক হিসেবে। জীবনে এর বাইরে কখনো অন্য বিষয় রিপোর্টিং করার চাপ আমার উপর ছিল না। করেছি, মাঝেমধ্যে, সখে। জীবনে প্রথমবারের মতো ইকনমিক রিপোর্টিং এর বাইরে এসে কাজ করছি। ভাল লাগছে, আমার বলা যায় সুখের জীবন শেষ। ইকনমিক রিপোর্টিং-এ তুলনামূলক ভাবে ঝামেলা কম, একটু কঠিন হয়তো। তবে অন্যান্য বিষয়ের মতো খুব বেশি এখানে সেখানে যেতে হয় না। এক ধরণের আভিজাত্য ও মর্যাদা আছে। কঠিন জীবনে আসলাম, এই বয়সে।
৩.
গত প্রায় ১০ বছর ধরে আমার সাপ্তাহিক ছুটি কাটিয়েছি শুক্রবার। বউ চাকরি করে বলে শুক্রবারটাই অগ্রাধিকার ছিল। চাকরি জীবনের শুরুতে অবশ্য আমার ছুটি ছিল মঙ্গলবার। আমরা মিরপুর বাসী কয়েকজন সাংবাদিকরা নিয়ম বানিয়ে মঙ্গলবার ছুটি নিতাম আড্ডা দিতে। কামাল ভাইয়ের (এখন বাংলা ভিশনে) বাসায় আড্ডা হতো। আমি, প্রভাস (এখন এটিএন নিউজ) ও মোয়াজ্জেম (এখন বিবিসিতে)- এই কজনের ছুটি ছিল মঙ্গলবার, আমাদের আড্ডার দিন। দারুণ সময় কাটতো তখন। তারপর বিয়ে করলাম, ছুটির দিন বানালাম শুক্রবারকে।
সেই ছুটির দিন অবশেষে বদলালো। নতুন দায়িত্বে আসার পর ছুটির দিন পরিবর্তন করতে হলো। আমার ছেলে রাইয়ান ছাড়া সবাই অখুশী। রাইয়ান খুশী, কারণ শুক্রবার বেন-টেন দেখায় কার্টুন নেটওয়ার্কে। খবরটা শুনে আমার সামনে খুশীতে লাফালো। আমি বাসায় থাকবো না, তাই টেলিভিশনের রিমোট তার দখলে থাকবে।
নাজ অনেকদিন আগে থেকেই বলে রেখেছিল ঋহানের জন্মদিন করা হবে শুক্রবার, পুরো ফ্যামিলি নিয়ে যেতে হবে। আর আমার ছুটি বদলে গেলো ঠিখ গত শুক্রবার থেকেই।
এতোবড় বন্ধু মেলা মিস করলাম। খুব আফসুস হচ্ছে।
৪.
এতক্ষণ নিরস কথাবার্তা পড়ে যারা বিরক্ত হলেন তাদের জন্য একটা গল্প বলি।
চাকরির ইন্টারভিউ বোর্ড।
ঠিক একই কারণে মেয়েটার চাকরি হলো, ছেলেটার হলো না।
কেন?
কেন?
কেন?
কেন?
কেন?
কারণ-
দুজনেরই শার্টের উপরের দুটো বোতাম খোলা ছিল 





তাইলে ঘুমান
লিংকটায় ক্লিক করলে আবার দেখি এই পেইজই চলে আসে
হ... সেইরম
শুভ সকাল টুটুল ভাই, লাভ ইউ

নাউজুবিল্লাহ।
কত বড় বন্ধু মেলা যে মিস করছেন সেটা আর কি বলবো! কি যে ভালো লাগলো সেদিন! ব্লগ থেকে কতগুলা মানুষ এমন আপন হলো, বন্ধু হলো, অবাক লাগছে। পিকনিক পিকনিক লাগছে পুরা। আপনাদের খুব মিস করেছে সবাই।
নতুন দায়িত্বে সফল হোন। শুভকামনা।
খুবই আফসুস হইছে সেদিন।
তাহলে বন্ধুদের জন্য এটা নিয়ে একটা পোস্ট দেন। সঙ্গে কিছু ছবি দেন।
একা একা পিকনিক খেয়ে নিলেই সব হয়ে গেল?
অর্থনীতির সাথে সাথে কি বিনোদন ( নায়িকা গায়িকা মডেল শাখার ) পাতার দ্বায়িত্বে
নারে ভাই, আরও শুকনা জায়গায়।
মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হওয়ার দিন কতকের মাথায় আমাদের ব্যাচের ৬/৭ জন একত্রে এক জায়গায় ভাইভা দিতে গিয়েছিলাম। আমাদের মধ্যে সবচেয়ে সুইট যে মেয়েটা, তাকে আমাদের ব্যাচের অন্যতম ভালো স্টুডেন্ট একটা ছেলে বারবার একই কথা বলে টিটকারি মারছিলো ঐ ভাইভার ওয়েটিং সময়ে, তোমার যা চেহারা -- আর কিছু তো ওরা দেখবেই না। তোমারে দেখলে তো ফিদা হয়ে যাবে আমাদের আর ডাকবেই না। হেন তেন..
মেয়েটা খুব ভদ্র বলে উঠে চলে গিয়েছিলো অন্য সিটে, কিন্তু আসলে এমন মেন্টালিটির মানুষকে কিছু কথা শোনানো উচিত।
সেই ভাইভায় আমাদের কারো হয় নাই। ওরা এক্সপেরিয়েন্সড চাচ্ছিলো।
যাই হোক, তবু আশা করি একদিন মেয়েরা সম্মান পাবে। আশা করতে দোষ কী !
আমাদের চারপাশে যারা থাকেন, প্রতিদিন দেখা হয়, কথা হয়, তারা যদি মানেন যে তাদের কতটা সম্মান করি, তাহলেই চলবে।
আমার ভাষনটাও কিন্তু ভাল হইছে।
আমিও কিনতু এপুর কথাই কইলাম মিয়াভাই, হ
তারমানে একটা গল্পও বলা যাবে না। আর গল্পে একটা মেয়ে থাকলেই নারীর প্রতি সম্মান নাই মেনে নেবো?
খুব বেশি সরলীকরণে আমার কখনোই আস্থা নাই।
মাসুম ভাই, গল্প বলা যাবেনা ক্যান, গল্পের বিষয়বস্তু যদি এইরকম সেক্সিস্ট মার্কা হয় তাইলে ঐটা এড়ায়ে চলাই ভাল। জানি এইটা পলিটিক্যাল কারেক্টনেস, কিন্তু এই পলিটিক্যাল কারেক্টনেসটা না থাকলে আসলে ইকুয়ালিটি দূরহস্ত। আপনার মানুষের প্রতি সম্মান আছে কি নাই সেইটা এইখানে বিষয় না, আপনেরে আমরা সবাই চিনি, আপনেরে নিয়া কেউ ভুল বুঝবেনা। কিন্তু প্রচলিত সংস্কৃতিতে যেইসব অবমাননামূলক ব্যাপারস্যাপার আছে ঐগুলা যদি আমরাই প্রচার করতে থাকি তাইলে ব্যাপারটা ক্যামন হয় আপনেই বলেন।
এইবার বলি গল্পটা সেক্সিস্ট ক্যান লাগছে আমার কাছে। এইটা একটা প্রচলিত ধারনা যে মেয়ে মাত্রেই তার মেধার কোন দরকার নাই, সে যেকোনো জায়গায় এক্সট্রা সুবিধা পায়। এই ধরনের গল্পগুলা ঐ ধারনাটারে আরো পোক্ত করে। ব্যাপারটা কিছু ক্ষেত্রে সত্যি হয়তো, কিন্তু সব ক্ষেত্রে তো না। কিন্তু সাধারন মানুষ কিন্তু ধারনাটারে সবক্ষেত্রেই প্রয়োগ করে।
আরেকটা কারনে ব্যাপারটা সেক্সিস্ট কারন এইখানে ধইরাই নেয়া হইতেছে ইন্টারভিউ বোর্ডে যারা বইসা আছে তারা সবাই পুরুষ। কিংবা কোন মহিলা থাকলেও তার সিদ্ধান্তের খুব একটা দাম দেয়া হয়নাই। অবশ্য বোর্ডের লোকজন লেসবিয়ান-ও হইতে পারে, কিন্তু গল্পে সেইটা বলা নাই।
মেয়েদের ক্ষমতা তাদের শরীর দিয়া পুরুষদের প্রলুব্ধ করাতেই সীমাবদ্ধ এইরকম একটা জায়গায় দাঁড়ায় আছে গল্পটা, যেই গল্পে নারীর ক্ষমতায়ন হয় শরীর দিয়া, আর ডি-ক্ষমতায়ন হয় ক্ষমতাহীন বোর্ড মেম্বার হওয়ার মাধ্যমে।
আমি সেই ইন্টারভিউ বোর্ডে ছিলাম, এবং চাকরি দিছি সেই মেয়েটারে। এইটা আসলে নিছকই বছরের পর বছর ধরে বলা কৌতুক না, সত্য গল্প। ঠিকাছে?
মাসুম ভাই আপনি ব্যাপারটারে পুরা পারসোনালি নিলেন। এরপর আর কি বলার থাকে। এপুর জবাবে যেইটা বললেন সেইটা পছন্দ হইলনা। 'আমি সেক্সিস্ট জোক বইলাই যাব, আপনের ভাল না লাগলে আইসেন না', এইটা যদি আপনের স্টেইটমেন্ট হয় তাইলে আমি চুপ গেলাম।
মাসুম ভাই, দুঃখিত কিন্তু বলতে হচ্ছে যে এটা যে কোনো একটা পোস্টে বলা যে কোনো একটা কাহিনিতে যে কোনো একটা মেয়ে না। আপনার এমন সেক্সিস্ট কৌতুক সহ আরো পোস্ট আছে। আমি লিংক বের করে দিতে চাই না। কিন্তু উল্লেখ করলাম কারণ ব্যাপারটা হঠাত আসা না।
ভালো থাকবেন।
আমি তো বলি নাই হঠাৎ আসছে। এটা তো কবিতা না যে হঠাৎ মাথায় আসছে আর লিখলাম। আর লিংক খোঁজার দরকার কী? আমি কী বলছি এইটাই আমার প্রথম এ ধরণের গল্প বলা?
আমি যদি আরও পোস্ট দেই, তাহলে এ ধরণের গল্প আরও থাকবে। ভাল না লাগলে কিছু করার নাই আমার। সে ক্ষেত্রে ১০০ হাত দূরে থাকাই উত্তম।
এরকম উত্তরই এক্সপেক্টেড ছিলো।
আমি আনপ্রেডিক্টেবল কেউ না। আমি পুরুষ। ঠিকাছে?
নিউজেরও দায়িত্ব দিছে নাকি আপনেরে? মানে সংসদের নিউজতো আগেও দেখতেন জানি...নতুন কি?
হুম। দিছে।
লেখা পছন্দ হইসে। বড় হয়ে আমি হয়তো এমন করে লিখতে পারবো।
আপনাদের বাসায় কি হইচই, লাফালাফি যা করার ছেলেরাই করে নাকি?
গল্পটা মীরাক্কেলের গত সপ্তাহের পর্ব থেকে শোনা। একটু খোঁজ নেয়া দরকার, ইন্ডিয়ায় সম্মান কতটা কমলো।
অবশ্য মীরাক্কেলেও প্রচুর ব্যাড জোক দেয়। যেগুলা শুনলে একটুও হাসি আসে না।
এইটাও তো একটা দীর্ঘ পুরোনো জোক। কিন্তু এটার ফয়সালা এতদিনে হয় নাই কেন, বুঝলাম না।
যাউক্গা রোজা-রমজানের দিনে আসলে মার-পিট ছাড়া ঠিক জমে না- এটাও সত্য। যদিও আমি রোজা রাখি নাই।
শুক্রবারের মতো নরম-সরম দিনটায় কেউ অফিস করছে শুনলে বড় ব্যথা পাই মনে।
ব্লগবাকুম পড়ে আরাম পাই।
এইবার বোঝেন, ব্যস্ততা কারে কয় ! অন্যের বেলায় হৈলেতো বিশ্বাস করতে চাননা
ব্যস্ততা বাড়লো, চাপ বাড়লো, ছুটির দিনটা গেল, গালি খাওয়ার সম্ভাবনা বাড়লো! এতসব নেগেটিভ ব্যাপার, তবু যে মানুষ কেন এইসব দায়িত্ব সানন্দে গ্রহণ করে বুঝি না!
লেখা যথারীতি ভালো লেগেছে, মাসুম ভাই।
দুলাভাই, রমজানের লাঞ্চের দাওয়াত দিতে ভুইলেন্না কিন্তু ।
লেখা ভালো লেগেছে, মাসুম ভাই
ভাই এখন কার কার বোতাম দেখতে হবে কাজের জন্য ????
সামুতে দুরের পাখির প্রোফাইলে কিছু কথা লেখা আছে। একজনের নাম ধরে বলা আছে কথাটা। নামটা আর রাখলাম না।
............... সিন্ড্রোম : লক্ষণসমূহ
১ > সকালে ঘুম থেকে উঠে পেট ক্লিয়ার না হওয়া : ইঙ্গ-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্ত ।
২ > রাস্তায় হাঁটতে গেলে ভুল করে ড্রেনের পানিতে পা দিয়ে দেওয়া : সিআইএ মোসাদের ষড়যন্ত্র ।
৩ > বউএর জাঙ্গিয়া ময়লা : স্থানীয় জাঙ্গিয়া শিল্পের বিরুদ্ধে সাম্রাজ্যবাদী কর্পোরেট বেনিয়াদের আক্রমণ ।
দুরের পাখির পারমিশন নেওয়া হয় নাই।
আপনার মাথার ঠান্ডাত্ব দেইখা আমি মুগ্ধ।
আমিও। বয়সের লক্ষণ। টেনেলক-৫০ খাই। প্রেসারের সমস্যা শুরু হইছে সম্প্রতি।
দুই দিন পর টেনেলক-১০০ কেতে হপে
কত কিছুই বলার থাকে কিন্তু চাপার বেশী জোর নাই বলে শুধুই দেখে যাই কাপুরুষের মত।
আপনে আছিলেন কই সারাদিন? কত লড়াই হলো, ঢাল-তলোয়ারের ঝনঝনানিতে চারদিক প্রকম্পিত হলো- আপনারে শুধু দেখলাম না।
মীর কই ইফতারী কর্তেছেন? জয়িতা মনেয় ইফতারী বানানো নিয়া বিজি ছিল
রোজার প্রথম দিন কেউ দাওয়াত দিলো না 
কি বলেন? কেউ দাওয়াত দেয় নাই? আপনে কই ইফতারী করতেসেন বলেন।
মীর, কেউ দাওয়াত দেয় নাই
আমি আর কই ইফতারী করুম, গরীবের কুড়ের ঘরে 

@জয়িতা, তুই সরল থাক, বক্র দেখলে ভুই পাই
কুঁড়ে ঘরে চলে গেছেন? তাহলে আর বলে কোনো লাভ আছে? আমি তো মনে করলাম আজকে আপনাকে দাওয়াত দেবো। অবশ্য কিভাবে মানুষকে দাওয়াত দিতে হয়, সে সম্পর্কে আমার জ্ঞান কিছুটা কম।
আমি আজ ফোন হারাই ফেলছিলাম তাই নিয়া এক্টু দৌড়াইলাম। আর ব্লগে এসে ডাল তলোয়ারের ঝনঝনানি দেখে কি লাভ? ব্লগ আমার মতো সাধারণ মানুষের জন্য না যারা সরল জিনিসকে সরলভাবে দেখে। ব্লগ হইলো তাদের জন্য যারা সরলরে টেনেটুনে বক্ররেখা বানায়।
আরে না, মারপিট-মারপিট খেলা আমরা বন্ধু-বান্ধবরাই খেলসি। এইখানে অন্য কেউ ছিলো না যারা, সরলরে টেনেটুনে বক্ররেখা বানায়। ব্লগেও তো এরকম খুব একটা দেখি না। আপনের ফোন কি পাইসেন এখন?
শুনেন মীর, আমি ভাই সরল সাধারণ মানুষ। আমি যেমন, আমি সবজায়গাতেই একরকম। ব্যক্তিজীবনে একরকম আর অন্যকোথাও বাণী দিয়া নিজেরে অন্যরকম প্রমাণের কোন চেষ্টা নাই। নিজে যা বুঝি তাই বলি, তাই করি। বন্ধু কউক আর যে ই হোক সবার সব কিছু তো সবসময় ভালো লাগে না, না! আর ব্লগে হুদাই ক্যাচালের জন্য আমার মত সাধারণ ব্লগার আসে না।
লীনাপা, আমি তো সবসময়ই একরকম। তাই হয়তো কখনো কেউ ভুল বুঝে।
আপনে এই কথাগুলা কারে কৈলেন, সেইটা কন। আমারে যদি কৈয়া থাকেন, তাইলে খপর আচে জাইনা যান।
আপনেরে কেন কমু? আপনেরে তো ভালু পাই।
ক্যাচাল দেইখা কইলাম মনের দুঃখে। ব্লগটাকে ভালোবাসি তো তাই।
ইফতার করবেন? খিচুড়ী আর মুরগী ভুনা।
মেজাজটা খিচড়ে গেছে আপু। আমিও আপনাকে ভালো পাই। কিন্তু আশ্চর্য লাগতেসে, মানুষের মনোভাব দেখে।
আজ এমনেই এক্টা বেড়াছেড়া দিন গেছে। এসবে মেজাজটা খুব খারাপ হইছে। মনটাও। কোথায় আছে একটু নিশ্বাস ফেলার জায়গা কে জানে!
মীর, যুক্তির ফ্যালাসী হৈলে আপ্নার মতো যুক্তিশীল মানুষের তো মেজাজ খিঁচড়াবেই। বাদ দ্যান।
মীর, বন্ধু হিসেবে, একটা অনুরোধ করবো, আপনি ওখানে আর কথা বলেন না, প্লিজ। কুযুক্তির পিঠে যুক্তি দিতে দিতে সারারাত বসে থাকতে হবে, শেষ হবে না।
মীরকে আমি চুপ থাকতেও বলতে পারছি না আবার কি বলবো সেটাও বুঝতে পারছি না। লজ্জা লাগছে নিজের কাছেই যে বন্ধুর সম্মান রাখতে পারছি না। ধিক নিজেকে।
হাহ হা। ঘটনা কিন্তু সত্য। ইন্টারভিও বোর্ডে সারা দুনিয়ায় মেয়েরাই সুবিধা পায়
এটা সবাই জানেন কিন্তু মানেন না। ।
মন্তব্য করুন