শওকত মাসুম'এর ব্লগ
মুভি ব্লগ: ২০ বছর আগের দেখা পাঁচ ক্লাসিক
সময়টা ছিল ভিসিআর বা ভিসিপির যুগ। এক হাজার টাকা দিয়ে রোজ ভ্যালির সদস্য হয়েছিলাম। একটা ছবির ভাড়া ছিল ৩০ টাকা। ইব্রাহিমপুর থেকে সাইকেল চালিয়ে যেতাম ছবি আনতে। তখনও আনার্স পরীা দেইনি। নেশা ছিল ছবি দেখার। কোনটা ভাল ছবি আর কোনটা ভাল নয়, জানার উপায় ছিল কম। পত্রিকা ঘেটে ঘেটে খুঁজে বের করতে চেষ্টা করতাম ভাল ছবির কিছু নাম। আমি আজ থেকে ২০ বছর আগের কথা বলছি।
কেমন গেল বছরটা?
লেখাটা শুরু করতে হয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাকে নিয়ে। ২০০৯ সাল কেমন গেল জানতে হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বছরটায় সবাইকে কেমন রেখেছে সেটা জানাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ইন্টারনেট যে কেউ ঘাটাঘাটি করলে জানতে পারবেন প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি কৌতুক গল্প তৈরি হয় মার্কিন প্রেসিডেন্টকে নিয়ে। জর্জ ডব্লিউ বুশকে নিয়ে যত গল্প আছে তা লিখলে মহাকাব্য হয়ে যাবে। কিন্তু ২০০৯ সাল তো বারাক ওবামার সময়।
শীতের সময় কী কেউ প্যারিস যায়?
ট্রেনে করে ইউরোপ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা আমার মূলত সিনেমায়। দিলওয়ালা দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে ছবিতে শাহরুখ খান হাত বাড়িয়ে আছে আর ট্রেন ধরতে ছুটছে কাজল। লন্ডন থেকে শুরু হয়ে জুরিখে যেতে যেতে প্রেম। এরচেয়েও বেশি লোভনীয় ছিল জুলি ডিপলি ও ইথান হকের বিফোর সানরাইজ। দুজনের ট্রেনে পরিচয়, তারপর ভিয়েনা এক রাতের জন্য নেমে যাওয়া এবং রাত কাটানো। ছবি হিসেবে অসাধারণ।
প্যারিসের আগে: সুইজারল্যান্ড পর্ব
সুইজারল্যান্ড দেশটা একটু অদ্ভুত। জুরিখে নামলে সব জায়গায় দেখা যায় জার্মান ভাষা। মানুষ বলেও এই ভাষায়, দোকানে সাইনবোর্ডেও এই ভাষা। দক্ষিনে দাভোসের দিকে গেলে মানুষ বলে ইতালীর ভাষায়। আর যদি উল্টো দিকে জেনেভায় আসি সবাই বলে ফরাসী ভাষায়, দোকানের সাইনবোর্ড বা রাস্তার সাইনও তাই। কেউ যদি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে চান তাহলে চলে যান জুরিখ কিংবা আরও দক্ষিণে। সে তুলনায় জেনেভা অনেক নিরস। অনেকটা ওয়াশিংটনের মতো। ওয়া
ছবি কেমনে দেয়?
ছবি কেমনে দেয়? কে শিখাইবো আমারে । আমার কম্পিউটার থেকে ছবি দিতে চাই।
প্যারিসে আমি (পর্ব-১)
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) মন্ত্রী পর্যায়ের ৭ম সম্মেলন জেনেভায় হবে শুনে মনটা একটু খারাপই হয়েছিল। কারণ এর আগে আমি সুইজারল্যান্ড গেছি, এবং জেনেভা, জুরিখ ও দাভোসের অনেকখানি আমার দেখা হয়েছে। নিজের পয়শায় দেশ-বিদেশ ঘোরার সামর্থ্য আমার নাই, আমন্ত্রণে অথবা অফিসের অর্থে যেতে হয়। ভেবেছিলাম এবার সম্মেলন হবে নতুন কোনো দেশে, কাজের ছলে নতুন একটা দেশও দেখা হবে।
কয়খান স্বপ্নপূরণের ব্যাপার ছিল
আমি এখনো ছুড। মাসুম আরকি। যখন আরো ছুড ছিলাম, তখন কতগুলা স্বপ্ন ছিল। ছুড বেলা ভাল সময়, ফ্রি স্বপ্ন দেথা যায়। বড় হইলে নানা যন্ত্রনা, স্বপ্ন পূরণের দায়িত্ব চইলা আসে। (বড় বেলার স্বপ্ন নিয়া কেউ আবার বাজে কথা কইয়েন না)।