ইউজার লগইন

বাস্তবের দিনলিপি: সিনেমা, গান আর স্বপ্নের কথা

১.
এই লেখাটা শুরু হবে সিনেমা বিষয়ক আলোচনা দিয়ে। তারপর গানের ব্যপারে নিজস্ব ধারণাগুলোকে একটু ঝালাই করে নেয়া হবে। শেষ দিকে কি থাকবে- তা আগেই ঠিক করে দিচ্ছি না। লেখার গতিপথকে সেই স্বাধীনতা দেয়া থাকলো।

সিনেমা বিষয়ক আলোচনার মূল কারণ অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড। যেটি ২০১৬ থেকে বছরের একটি অন্যতম এক্সাইটিং ইভেন্ট হিসেবে জীবনে সংযুক্ত হয়েছে। অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডে আমার অনুমান কতটুকু মিললো আর কতটুকু মিললো না তার হিসেবের মধ্যেই উত্তেজনার বীজগুলো বুনে রাখা হয়েছে। মার্চের ৪ তারিখে সেগুলো ফলবতী হবে। অনুমান এখনই ঘোষণা করছি না অবশ্য। এই পোস্টে শুধু প্রারম্ভিক আলোচনাই হবে। মার্চের কাছাকাছি সময়ে অনুমান তালিকা আকারে ঘোষণা করা হবে। পুরস্কার বিতরণের আগে অবশ্যই।

অন্যদিকে গানের আলোচনার মূল কারণ গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড। আগামী পরশু যেটার পর্দা উঠছে। গত বছরের প্রায় পুরোটাই কেটেছে অনেক রকমের গান শুনে। এখন শুধু অপেক্ষা কে কোন পুরস্কারটা পায়, সেটা দেখর।

২.
এবারের অ্যাকাডেমী অ্যাওয়ার্ডের নোমিনেশনে দি শেইপ অফ ওয়াটার-এর জয়জয়কার দেখছে বিশ্ব। জিয়ের্মো দেল টোরো আবারও স্বরূপে আবির্ভূত হয়েছেন। প্যানস্ ল্যাব্রিন্থ-এর পর অনেকদিন এমন কোয়ালিটি ফ্যান্টাসী মুভি তার কাছ থেকে বের হয় নি। যদিও প্রমিজিং ছিলেন বরাবরই। প্যাসিফিক রিম, ক্রিমসন পিক ইত্যাদিতে নিজের জাত চিনিয়েছেন যথাযথই। কিন্তু ব্যাটে-বলে হওয়ার যে ব্যাপারটা- সেটা ঘটছিল না। এবার হয়ে গেছে।

গতকাল রাতে বসেছিলাম দি শেইপ অফ ওয়াটার নিয়ে। কয়েকটি জনরার এক সুররিয়ালিস্টিক মিশেল। সেই সাথে রয়েছে আপাতদৃষ্টিতে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনার অনন্য-সাধারণ জাক্সটাপোজিং। ঘটনাগুলোকে কোনো দিক থেকেই এক সুতোয় গেঁথে ফেলা সম্ভব মনে হয় না, অথচ তারা প্রত্যেকে একে অপরের সাথে জড়িয়ে-পেঁচিয়ে এগিয়ে নিয়ে গেছে সিনেমার কাহিনী। সবশেষে একটা কবিতা দিয়ে তার পরিসমাপ্তি,

"আমি আমার চারপাশে তোমার পরিসীমার কোনো আকার পাই নি,
যেন পানির মতো ঘিরে রেখেছো তুমি চারপাশ থেকে।"

বেস্ট পিকচারের নোমিনেশনে অন্য যেগুলো আছে তাদের মধ্যে 'থ্রি বিলবোর্ডস্ আউটসাইড এবিং, মিসৌরি' দুর্দান্ত। খুব শক্তিশালী কম্পিটিটর যেকোন মুভির জন্য। ফ্রান্সিস ম্যাকডরম্যান্ড অভিনয় করে ফাটিয়ে দিয়েছেন। সাধারণত 'ফাটিয়ে দিয়েছেন' টাইপের ফ্রেইজ লেখায় কিংবা কথায়- কোথাও ব্যাবহার করতে ইচ্ছে হয় না। কিন্তু এই সিনেমায় ফ্রান্সিস ম্যাকডরম্যান্ড এত বেশি স্ক্রীন টাইম পেয়েছেন, এবং তা কাজেও লাগিয়েছেন এত ভালভাবে যে, ব্যালেন্স করার জন্য স্ল্যাং-টা ব্যবহার করতেই হলো। নাহলে প্রশংসাটা লাগামছাড়া হয়ে যেতে পারতো।

অপরদিকে মা-মেয়ের সম্পর্কে নিয়ে গড়ে ওঠা আরেক সিনেমা লেডি বার্ড-ও আছে একই দৌড়ে। সার্শা রোনানের অনবদ্য অভিনয় এবং তার মায়ের চরিত্রে লরি মেটকাফের কড়া কিন্তু দায়িত্বশীল চরিত্রের প্রায় পারফেক্ট চিত্রায়ন মুভিটিকে ভিন্ন মাত্রা দিয়েছে। হাইস্কুলের ছেলে-মেয়েদের কাহিনী। জনরা হচ্ছে ড্রামা, কমেডি। শেখার বিষয়বস্তু আছে অনেক মুভিটাতে। বিশেষ করে বয়ঃসন্ধিকালের অনুসন্ধানী মনের জন্য অনেক প্রশ্নের উত্তরের একটা ভাল উৎস সিনেমাটি।

বেস্ট পিকচারের নোমিনেশনে থাকা আরেক মুভি গেট আউট একই সাথে হরর এবং সামাজিক সিনেমা। সৌশাল স্যাটায়ার। কালো ছেলে হয়ে সাদা মেয়েদের সাথে ডেটিং করা পর্যন্ত ঠিক আছে, কিন্তু তাদের বাসায় যাওয়া, ফ্যামিলির সাথে কয়েকদিন কাটানোর পরিকল্পনা করা- ইত্যাদির আগে দুইবার ভাবা ভাল। নাহলে গেট আউটের মতো ঘটনা ঘটতে পারে। এই যদি হয় সিনেমার স্যাটায়ারের বার্তা, তাহলে অপরপিঠে সাইকো-সাইকায়াট্রিস্ট মা, এবং নিউরোলজিস্ট বাবার কর্মকান্ড নিঃসন্দেহে আরও বেশি আনএক্সপেকটেড। মুভিটাতে যেভাবে আধুনিক বর্ণবাদকে কটাক্ষ করা হয়েছে, তা বেশ শক্তিশালী ও অর্থবহ। তবে এই জনরার গত বছরের সেরা মুভিগুলোর একটি হচ্ছে মাডবাউন্ড, যেটা বেস্ট পিকচারের নোমিনেশন পায় নি। গেট আউট-এ বরং একটি কাল্পনিক পরিবেশ নিয়ে কাজ করা হয়েছে, যার অস্তিত্ব বাস্তব সমাজে বিরল।

আধুনিক বর্ণবাদকে বোঝার চেষ্টায় আমি গত বছর একটি হাইপোথিসিস দাঁড় করিয়েছিলাম, যার নাম খাল ড্রোগো হাইপোথিসিস। ওটা নিয়ে কাজ করার সময় যে দ্রুত এগিয়ে আসছে, তা বোঝা যায় হলিউডের ইদানীং কালের সিনেমায় আধুনিক বর্ণবাদ চিত্রায়নের জোয়ার দেখলে।

যৌন হয়রানির দায়ে এবারের গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ডে সেরা অভিনেতার পুরস্কার বিজয়ী জেমস্ ফ্র্যাংকো বাদ পড়ে গেছে অ্যাকাডেমী অ্যাওয়ার্ডের নোমিনেশন থেকে। দি ডিজাস্টার আর্টিস্ট মুভিতে তার অভিনয় নিঃসন্দেহে গত বছরের সেরা অভিনয়গুলোর একটি। ভাইয়ের সাথে পাল্লা দিয়ে অভিনয় করেছে ডেভ ফ্র্যাংকোও। দেখার মতো মুভি বটে।

তবে যৌন হয়রানি, ক্ষমতার অপব্যবহার, এবং নারীকে পণ্য হিসেবেই শুধু গণ্য করার মতো বিষয়গুলো যে এবারের অ্যাকাডেমী অ্যাওয়ার্ডকে যে এক ভিন্ন মাত্রা দিতে যাচ্ছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মনে আছে, আজ থেকে ১০ বছর আগেও এই বিষয়গুলো নিয়ে কথা হতো, এবং আজও হয়। তবে আজ অনেক বেশি জোরের সাথে হয়। মানুষ সত্যিকার অর্থে তাদের বিশ্বাস থেকে দৃপ্তভাবে উচ্চারণ করে- নারীর প্রতি সহিংসতা ও নির্যাতন বন্ধ করতে হবে। গোল্ডেন গ্লোবে যারা 'আমিও স্বীকার হয়েছিলাম নির্যাতনের (#metoo)' আন্দোলনের অনুসারী, তাদের সবার কালো পোশাক পড়ে যাওয়াটাকে এক্ষেত্রে একটা মাইলফলক বলা যায়। তবে অবশ্যই এই হ্যাশট্যাগের প্রবক্তা থেকে শুরু করে এ ধারণাটার ফলাও প্রচার ও বিস্তারে যারা সক্রিয় অংশ নিয়েছেন, তারা সবাই প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।

৩.
সিনেমার আলোচনাটা গানে কিভাবে নিয়ে যাওয়া যায় সেটাই ভাবছি। গানের পুরস্কার 'গ্র্যামি' এবার কারা কোন ক্যাটেগরিতে জিতবে তা নিয়ে তর্কের জোয়ার বইছে চারিদিকে। ২৮ জানুয়ারি, অর্থাৎ পরশুদিন পর্দা উঠবে ৬০তম গ্র্যামি আসরের। জেসন করডনের সঞ্চালনায় মঞ্চ মাতাবে বিয়ন্সে, এডেল, এড শিরানের মতো তারাকারা। থাকবে জেইজি, কেনড্রিক ল্যামার, কানিয়ে'সহ বছরজুড়ে যারা সুরের জাদুতে বিশ্বের কোনায় কোনায় মানুষকে জাত-ধর্ম-ভাষা-বর্ণ নির্বিশেষে মাতিয়ে রেখেছিল- তাদের অনেকেই। পরশু সন্ধ্যাটার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে এখন থেকেই।

সঙ্গীতের কিন্তু নব্বুইয়ের মাঝামাঝি থেকে শূন্য দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত এক বিশাল খরা গিয়েছিল, যখন পাইরেসি আর এমপিথ্রি ফর্মেটের দাপটে শিল্পীর আয়-রোজগারের সম্ভাবনা প্রায় তলানিতে ঠেকেছিল। সেখান থেকে সঙ্গীতকে উঠিয়ে আবার তার যথাযথ স্থানে ফিরিয়ে এনেছেন আধুনিক মিউজিক এগ্রিগেটররা। সেই সঙ্গে পথপ্রর্দশক হিসেবে ছিল ইউটিউব। আর ইউটিউবের অনুসরণকারী হিসেবে সাউন্ডক্লাউড, স্পটিফাই এবং অন্যান্য মিউজিক স্ট্রিমিং সার্ভিসগুলো রেখেছিল যথযোগ্য ভূমিকা। যার ফলাফল আজ বিশ্ববাসীর হাতের মুঠোয়। সঙ্গীতকে বেঁধে রাখা যায় নি। কখনও যাবে বলে মনেও হয় নি। অল্প কিছুটা তমসাচ্ছন্ন সময় পাড়ি দিয়ে সঙ্গীত আবার সুরের পাল তুলেছে কসমিক মহাসাগরে।

নাটকীয়তা ও ইংরেজি শব্দ ব্যবহারের জন্য দুঃখিত। কিছু কিছু টার্মের বাংলা আমি জানিই না, যেমন এগ্রিগেটর কিংবা স্ট্রিমিং সার্ভিস। আর নাটকীয়তার কারণ মূলত সঙ্গীতের সাথে আমার যোগাযোগ। সঙ্গীতকে আমি বলি আত্মার খাদ্য কিংবা সৌল-ফুড। সকালের ঘুম ভাঙ্গার পর থেকে রাত্রে ঘুমিয়ে পড়ার আগ পর্যন্ত, শুধু কাজের সময়টুকু বাদে বিভিন্ন রকমের গান আমার স্পীকারে অনবরত চলে। আত্মাকে জ্বালানি সরবরাহ করে।

সকালের দিকে আহির ভৈরব কিংবা মর্ণিং জ্যাজ দিয়ে শুরু, তারপর বেলা যত বাড়তে থাকে তত বাড়তে থাকে গানের স্মুদনেস্। বিয়ন্সে, এড শিরান, পিংক, সিয়া, জায়ান, দি চেইনস্মোকার্স, ইমাজিক ড্রাগনস্, ক্ষেত্রবিশেষে এডেল, এবং অন্যান্য পপ লিজেন্ডদের গানের সাথে সাথেই পাড়ি দেয়া হয় বেশিরভাগ দিন। যখন কাজ না থাকে।

অবশ্য আমার পেশাও গান শোনা। জার্মান রেডিও চ্যানেল আন্টেনে ঠুরিংগেন-এ। পাশাপাশি রেডিও চ্যানেলটির অন্যান্য অনুষ্ঠানগুলোও শুনতে হয়। শুনে শুনে প্রতিটি ইউনিট (গান, খবর, জিঙ্গেল, বিজ্ঞাপন ইত্যাদি) আলাদা আলাদা করে কোড করতে হয়। এই কোডিং-এর মাধ্যমে তৈরি হচ্ছে এক ডেটাসেট। যেটা বিশ্লেষণ করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে মধ্য জার্মানীর রেডিও স্টেশনগুলো সরকারি নিয়মনীতি কতটুকু মানছে, আর কতটুকু মানছে না।

বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নামলে পর, হিপহপের মায়াবী জাদুময়তা দখল করে নেয় পরিবেশ। কেনড্রিক, জেইজি, কানিয়ে কিংবা লিজেন্ডারি উইজ খালিফা, ড্রেক, আইসকিউব'রাতো আছেই, আছে মিগোস, লি'ল উজি, নিকি মিনাজ কিংবা হালআমলের কার্ডি বি'দেরও আমার প্লে-লিস্টগুলোতে প্রচুর এয়ারটাইম পাওয়ার নজির।

তারপর যখন নিশুতি রাতের জোনাক পোকারা জানালার বাইরে একটা-দু'টো করে দেখা দিতে শুরু করে, তখন চলে যাই জ্যাজ কিংবা ইন্সট্রুমেন্টালের সুরের বুননে গড়া কল্পনার জগতে। সেখান থেকে অল্প একটু হাঁটাপথের দুরত্বে হাতছানি দেয় ঘুমের রাজ্য।

কাল রাতে দি শেইপ অফ ওয়াটার দেখা শেষ করে ওটার সাউন্ডট্র্যাক চালিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। প্রচুর ইন্সট্রুমেন্টাল আর জ্যাজ গান দিয়ে সাজানো হয়েছে সাউন্ডট্যাকটা। আগেই অনুমান করেছিলাম যদিও। শুনতে শুনতে যখন প্রায় ঘুমিয়ে পড়েছি, তখন মাথার ভেতরে শেষ যে লাইনগুলো ঢুকছিল, সেগুলো ছিল-

You'll never know just how much I miss you
You'll never know just how much I care...

৪.
ব্যাস্ এই তো। তারপর ঘুম থেকে উঠে কফির মগ আর সিগারেটের ফিল্টার, পেপার, তামাক ইত্যাদি নিয়ে বসা। দ্রুতই কিছু একটা করতে হবে- এই তাড়নায় আরও একটি দিনকে আমার জীবনটা একটু সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে দেয়া।

জানি একটু একটু করে একদিন পৌঁছে যাবো সাগরপাড়ের সেই সাজানো ছিমছাম কুটিরটাতে। যে কুটিরের বারান্দার কয়েক মিটার নিচের পাথুরে খাঁজে সাদা রংয়ের ফেনায় মোড়ানো নীলরঙা ঢেউয়েরা সকাল-সন্ধ্যা আছড়ে পড়ে। জেটিতে বাঁধা থাকে মাছ ধরার বোট, একটা ছোট্ট ইয়ট। ভরা বর্ষায় সেই কুটির ভরে থাকে টুকরো হাসি-কান্না, আনন্দ-বেদনা, পাওয়া আর না-পাওয়ার সুষম স্রোতে। শীতের ভোরে আমরা গরম কাপড়ে সারা শরীর মুড়ে চায়ের কাপ হাতে বারান্দায় বসে রোদ পোহাই। আবার গ্রীষ্মের গরম থেকে বাঁচার জন্য শুধু বিকিনি কিংবা শর্টস্ পড়ে মাছ ধরতে যাই।

ভিশনগুলো পরিস্কার। শুধু একটু একটু করে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। জীবনে যা পেয়েছি তার জন্য আমি অবশ্যই কৃতজ্ঞ। যা পাইনি তার জন্য আক্ষেপ নেই। এখন শুধুই দেয়ার সুযোগ খোঁজার পালা।
---

পোস্টটি ২০ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

আরাফাত শান্ত's picture


শেপ অফ দ্যা ওয়াটার দেখলাম খুব ভালো লাগে নাই। ভালো লেগেছে কম মি ইউর নেম। ডিজাস্টার আর্টিস্ট ইঞ্জয় করেছি, সব চেয়ে ভালো গেছে গেট আউট। জর্ডান সাহেব দারুণ বানিয়েছেন।

মীর's picture


কল মী বাই ইয়োর নেম এখনও দেখা হয় নাই। মিডিয়ায় এই সিনেমাটা নিয়েই হাইপ সবচেয়ে বেশি মনে হচ্ছে। দেখে বলতে হবে কি অবস্থা আসলে। দেখাগুলোর মধ্যে এ পর্যন্ত আমার কাছে দি শেইপ অফ ওয়াটার, থ্রি বিলবোর্ডস্ আউটসাইড এবিইং, মিসৌরি, এবং গেট আউটকে দৌঁড়ে সবচেয়ে এগিয়ে আছে বলে মনে হয়েছে। দেখা যাক কি হয়। শেষ পর্যন্ত কোনটা অস্কার পুরস্কার জেতে!

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

মীর's picture

নিজের সম্পর্কে

স্বাগতম। আমার নাম মীর রাকীব-উন-নবী। জীবিকার তাগিদে পরবাসী। মাঝে মাঝে টুকটাক গল্প-কবিতা-আত্মজীবনী ইত্যাদি লিখি। সেসব প্রধানত এই ব্লগেই প্রকাশ করে থাকি। এই ব্লগে আমার সব লেখার কপিরাইট আমার নিজেরই। অনুগ্রহ করে সূ্ত্র উল্লেখ না করে লেখাগুলো কেউ ব্যবহার করবেন না। যেকোন যোগাযোগের জন্য ই-মেইল করুন: bd.mir13@gmail.com.
ধন্যবাদ। হ্যাপি রিডিং!