ইউজার লগইন

ইউরোপ কেন থাকবে না , মূল: জেরি বাওয়ার

সহস্রাব্দের ইতিহাসে ইউরোপ দুইটি জিনিসকে ভয়াবহভাবে টের পেয়েছে। একটি হচ্ছে - খ্রিস্টানবাদ আরেকটি হল স্বাধীনতা। এখন আমরা আমেরিকা বা এশিয়া নয় র‍্যালির কান্নার সুরে ভেসে উঠছে আমরা ভাল থাকতে চাই।

ইউরোপকে মোটাদাগে কয়েকটি বিষয় দিয়ে পরিষ্কার করা যায়। যেমন সরকারি মদদপুষ্ট ধনিক শ্রেণী, ফরাসি সংস্কৃতির আধিপত্য, বৃহত জাতীয়তাবাদী ধণিকশ্রেণীর বিপরীতে ক্ষুধার্ত - নিরন্ন মানুষের আর্তনাদ।

মূলত প্রকৃত ইউরোপের চেহারা ভেসে উঠে রোমান ক্যাথলিক চার্চের দিকে তাকালে। তারা একটি উচ্চমার্গীয় সংস্কৃতি নির্মাণ করেছে, যেখানে শিল্প ও শিক্ষার সাথে গড়ে উঠেছে একটি শ্রদ্ধার সম্পর্ক। এই বিষয়টি নজরে আনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সহস্র বছর পরে এই ইউরোপের খ্রিষ্টানবাদের চেহারা পাল্টে গেছে অনেক। খ্রিস্টান বিভক্তি ঘটেছে। একটি অসম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ ঘটেছে।

অনেকক্ষেত্রেই খ্রিস্টান গণতান্ত্রিক পার্টি ডিম-রুটির ব্যবস্থা করেছে। এরা একটি মুক্ত বাণিজ্য গঠন করতে পেরেছে।

তারা একটি বড় ধরণের চুক্তির দিকেও এগুচ্ছে। এখন মৌলিক অধিকার জাতীয় কিছু বিষয় উঠে এসেছে। জাতীয় সীমা অতিক্রম করে জিনিস-পত্র বেচার অধিকার, সীমা অতিক্রম করে বিনিয়োগ করা, সীমা অতিক্রম করে মুক্ত স্থানান্তর করার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।

কিন্ত এই বিষয়গুলো বাদে জাতি সমূহের মধ্যে মুক্ত প্রতিযোগিতার বিষয়টি উঠে আসে নি। কেউ কেউ ইউরোপকে সুপার স্টেট হিসেবে ভাবছে। তারা বলছে হিটলারের মত রক্তপাতের ভিতর দিয়ে দখল করা নয়, রক্তপাতহীন একটি বুদ্ধিবৃত্তিক ওয়েলফেয়ার রাষ্ট্র গঠনের দিকেই তারা এগুচ্ছে। এরাই রোম সাম্রাজ্যের এই বিষয় সমূহকে এগিয়ে নিতে চাচ্ছে ক্ল্যাসিকেল লিবারেল একটা মোড়কের ভিতর দিয়ে। এরাই বিজয়ী হবে। মানে আমাদের দেখা এই সাম্রাজ্যবাদী চেহারা পাল্টে যাবে। মানে এই ইউরোপ থাকবে না। রোম সাম্রাজ্যের খ্রিস্টানদের বুদ্ধিবৃত্তিক দাস হতে হবে। তারা বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পরাজিত করে রাখবে আমাদের। এই যদি হয় ইউরোপের পরিণতি তখন আমাদের কলাম লেখার বিষয় কি হতে পারে? (সংক্ষেপিত)

পোস্টটি ৫ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

তানবীরা's picture


কিছুই যদিও বুঝলাম না .........। Smile

নরাধম's picture


অনেক বড়বড় কথা পড়লাম, কাহিনী যদিও কিছুই বুঝলাম না!

টুটুল's picture


এত ছোট লেখা দিছেন ক্যান? Sad ... আর একটু বিস্তারিত আশা করছি..

কেউ কেউ ইউরোপকে সুপার স্টেট হিসেবে ভাবছে। তারা বলছে হিটলারের মত রক্তপাতের ভিতর দিয়ে দখল করা নয়, রক্তপাতহীন একটি বুদ্ধিবৃত্তিক ওয়েলফেয়ার রাষ্ট্র গঠনের দিকেই তারা এগুচ্ছে। এরাই রোম সাম্রাজ্যের এই বিষয় সমূহকে এগিয়ে নিতে চাচ্ছে ক্ল্যাসিকেল লিবারেল একটা মোড়কের ভিতর দিয়ে। এরাই বিজয়ী হবে। মানে আমাদের দেখা এই সাম্রাজ্যবাদী চেহারা পাল্টে যাবে। মানে এই ইউরোপ থাকবে না। রোম সাম্রাজ্যের খ্রিস্টানদের বুদ্ধিবৃত্তিক দাস হতে হবে। তারা বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পরাজিত করে রাখবে আমাদের।

সেই দিকেই এগোচ্ছে

নিশ্চুপ প্রকৃতি's picture


পড়লাম, কিছুই বুঝলাম না.

মীর's picture


জি-২০ সম্মেলনে কেবল বিশ্বনেতাদের আপ্যায়নের জন্যই ব্যয় করা হয়েছে এক মিলিয়ন ইউরো। অথচ অরা নাকি বসছে অর্থনৈতিক মন্দা কেমনে মোকাবেলা করা যায় সেইটা ফিক্স করতে। বিষয়-আশয় দেখলে হাসি পায়।

প্রিয়'s picture


বড়লোক দেশের বড়লোকি হালচাল।

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.