মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা
আজ ১৬ই ডিসেম্বর, মহান বিজয় দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামের একটি স্বাধীন রাষ্ট্র ভূমিষ্ট হয়। বাংলাদেশের এই বিজয় ছিনিয়ে আনতে দীর্ঘ নয় মাস পাক হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে রক্তাক্ত যুদ্ধ করেছে এ দেশের দামাল ছেলেরা। এ যুদ্ধ ছিলো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের জন্য যুদ্ধ, পরাধীনতার বিরুদ্ধে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ, মায়ের ভাষায় কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য যুদ্ধ। মাতৃভুমির কপালে বিজয়ের লাল টিপ পড়াতে লাখো শহীদ তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছে, হাজারো মা বোন সম্ভ্রম হারিয়েছেন। আমরা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি লাখ লাখ বীর শহীদের যারা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে আমাদের জন্য এনে দিয়েছে স্বাধীনতা।
অনেক ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয়েছে যে স্বাধীনতা, আমরা পেয়েছি যে বিজয়... সেই বিজয় অর্জনের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলো এদেশেরই কিছু মানুষরূপী নরপশু। বিজয়ের ৩৯ বছর পরও সেই নরপশুদের বিচার হয়নি। লাখো শহীদের রক্তে আর মা বোনদের সম্ভ্রমের বিনিময়ে কেনা আমাদের মাতৃভুমি বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীরা আজও বসবাস করে। এ লজ্জা আমাদের, এ অপমান আমাদের মায়ের মতো দেশের।
আসুন আজ আমরা শপথ নেই, মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।
আমরা বন্ধু ব্লগের ব্লগার, পাঠক এবং এর শুভানুধ্যায়ীদের জানাই বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না।
মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না।
মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না
মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না।
"আসুন আজ আমরা শপথ নেই, মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।"
মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে।
মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।
বাংলা মায়ের বুকে যুদ্ধাপরাধী কিটগুলোর পাথর পদাঘাত না থাকুক !
"বিজয় অর্জনের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিলো এদেশেরই কিছু মানুষরূপী নরপশু।" এদেরকে পশুর সাথে তুলনা করলে পশুদের অপমান করা হয় । এসকল যুদ্ধাপরাধী ঘৃণা জাগায়, এদের জায়গা এ দেশের মাটিতে হবে না ।
আজকে মহান রাজাকার সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ধরা পরেছেন। এই তথ্যটা থাকুক এই পোষ্টে।
মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না।
মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা লাল-সবুজের বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধীর জায়গা হবে না।
প্রিয় মডু, আপনে নিশ্চই এখন ফার্স্ট পেইজের একটা পোস্ট সরাবেন। কোন পোস্টটা সরাবেন সেটাও নিশ্চই জানি। বাট য়ু শুড নট। আপনাকে যে কথাটা পূর্বে বলা হয় নাই, আপনে অত্যন্ত বেরসিক একটা লোক। ধন্যবাদ।
বেরসিক কাজ কর্ম দেইখা মেজাজ খারাপ হৈল।
থাক মডুদেরকে একটু বেরসিক হইতেই হয়। তবে এখন পোস্টকারী একটা ব্যাখ্যা চাইসে। আমি ওয়েট কর্তেসি সেই ব্যাখ্যাটার জন্য। দেখা যাক কি হয়!
আপনারে সকালবেলা একটা কুশ্চেন জিজ্ঞেস করছিলাম।
জায়গা আর সময়মত উত্তর দিবো
যে উত্তর দিছে দেইখা পুলকিত হলাম। বহুদিন আগের সামুর মডুর আচরণের কথা মনে পড়লো। হুদাই মেজাজ খারাপ করতে আজ ব্লগে ঢুকলাম। এই কি আমাদের ভালোবাসার ব্লগ? বিজ্ঞ মডুদের জন্যই শুধু ব্লগ থাকা উচিত।
সহমত।
আমাদের ভালোবাসায় কেনা আমরাবন্ধুতে কোন বেরসিক মডুর জায়গা হবে না।

পেসিবাদী মডুকে কুলবালিশ দিয়ে ফিডানো হউক
এই পোষ্ট যে পেছন থেকে তুলে এনেছে তাকে অনেক ধন্যবাদ। কারন পোষ্টে বীরশ্রেষ্ঠদের পরিচয়ে ভুল আছে। নীচের ছবি দেখেন, এইখানে সঠিক পরিচয় দেয়া আছে।

অর্থ্যাৎ
ছবির বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন হবেন বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান
ছবির বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ হবেন বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ শেখ
ছবির বীরশ্রেষ্ঠ নুর মোহাম্মদ শেখ হবেন বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন
ছবির বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল হবেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ
ছবির বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান হবেন বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
দুর্ভাগ্যজনক ভাবে অনলাইনে এই ভুল পরিচয় সম্বলিত বীরশ্রেষ্ঠদের ছবি সয়লাব, কিভাবে শুরু হলো কে জানে, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক অনেক ওয়েবসাইটও এই ভুলকে বহন করে চলেছে।
মডু সাব, পারলে ছবিটা দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ঠিক করে দিয়েন।
মন্তব্য করুন