ইউজার লগইন

মুক্ত বয়ান'এর ব্লগ

চলো হাতে হাত রেখে..

এবারের নির্বাচনে বিজয়ী-বিজিত নির্ধারণে একটা বড় নিয়ামক ছিল যুদ্ধাপরাধ এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি হিসেবে পরিচিত আওয়ামী লীগ এই ব্যাপারটাকে পুঁজি করে তরুণ প্রজন্মের অধিকাংশের ভোটে নির্বাচিত হয়। কিন্তু, এখন অবস্থাদৃষ্টে যা দেখা যাচ্ছে, তাতে সরকার নিজের ঘর সামলাতে ব্যস্ত। আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠনকে সামলাতে গিয়েই নিজেদের হিমসিম খাওয়ার মত অবস্থা। তার উপর বিরোধী দলের সরকার বিরো

বুয়েটিয়ান বলে সহানুভূতি চাই না। কেবল গালি না দেবার প্রতিশ্রুতি চাই।

কারো কাছে কেউ সহানুভূতি চাইতে আসে নাই। বুয়েটের ছেলে বলে তার প্রতি বাইরের কাউকে নাকি কান্নাও করতে বলে নাই। যারা কান্না করতেছে, দিন-রাত সারাবেলা ঐছেলেটার পেছনে দৌড়াইছে, বা তার লাশ নিয়ে গ্রামের বাড়িতে গিয়ে তার মা-বাবার হাতে তুলে দিছে তারাও কিন্তু ঐ ছেলেটার বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছেলে।

খাইতে দেওয়ায় বইতে চাই.. [আমরা বন্ধুতে আরও চাহিদামূলক পোস্ট!!]

লেখাটা কি শুদ্ধ ভাষায় দিব? নাকি ভুগিচুগি টাইপস কইরা দিব?? ভাবতেছি... ভাবতেছিই.... যাই হোক... ভাবাভাবিতে ক্ষান্ত দেই, এখন বরং নববর্ষের উৎসব পালন করি। তাই, বাংলার প্রতি একটু সম্মানপ্রদর্শনপূর্বক মোটামুটি শুদ্ধ ভাষায় লেখার চেষ্টা করি..

মামণিয়া

আজ পরীক্ষা ছিল। সারা বছর ফাঁকিবাজি। পরীক্ষার দু'দিন আগে তাই চোখে ঘুম নেই। তার উপর এই পরীক্ষা হল ব্যবসায় শিক্ষা সম্পর্কিত। গণিত সংশ্লিষ্ট হওয়া উচিত, গণিতের দেখা নেই, আছে কেবল মুখস্থ বিদ্যার চর্চা। যে যত মুখস্থ করতে পারবে, তারই জয়জয়কার। মুখস্থ করে গামলা ভর্তি কর, পরীক্ষা হলে গিয়ে সেটা উপুর করে ঢেলে দিয়ে আসো। গামলায় ফুটো, তো তোমার মাথায় বারি!

জ্ঞানী পোস্ট!! - ১

জানার কোন শেষ নাই, জানার চেষ্টা বৃথা তাই।
কাজেই জানার কোন দরকার নাই, খালি দরকারি জিনিসপত্র হাতের কাছে রাখবেন!! সরকার সব দোকানপাটের খোলা-বন্ধের দিন বদলায়ে দিছে। হিসাবে উল্টাপাল্টা হইতারে। তাই, এই নতুন ছুটির দিনের লিস্টিটা দিয়া দিলাম।

অঞ্চল-১,

শুক্রবার পূর্ণশনিবার অর্ধদিবস বন্ধ:
এই অঞ্চলে অন্তর্ভুক্ত এলাকাগুলো হচ্ছে:

শৈশবজুড়ে বর্ণমালা

আমাদের লেখাপড়ায় হাতেখড়ি হয় বর্ণমালা দিয়েই, যদিও অক্ষরগুলোর সাথে ঘনিষ্ঠতা দূরে থাক, পরিচয় হওয়ার অনেক আগেই আমরা শিখে যাই পাগলা ঘোড়ায় চড়ে তেড়ে আসতে আসতে বুবুকে ধমকে দিতে, কিংবা চাঁদকে নিজের কপালে টিপ দিতে অনুরোধ করতে করতে অজ্ঞাতসারেই মামা ডেকে বসা অথবা, শিখে ফেলি Humpty Dumpty জুটির গল্প। তারপরও আমাদের মোটামুটি সবার পড়াশুনাটা বাংলা বর্ণমালা দিয়ে শুরু হয়ে ইংরেজিতে নোঙর ফেলে অংকের বন্দরের দিকে নতুন করে

২১শে ফেব্রুয়ারি উৎসবের মা ভৈ, মা ভৈ, মা ভৈ আর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে অন্তরায়

#১.

দুই দশ ১

“মামণি, মামণি”।

মিনার কথন [কবিতা]

কতদিন আমি ঘুমাতে পারিনি
আমার ঘুম আসছে, ঘুম।
দু'চোখ ভেঙে আমার কেবল ঘুম আসছে।
আর কত কাল আমি জেগে থাকবো?
আর কতকাল এভাবে দাঁড়িয়ে থাকা?
একা একা।

তবু কি আমি ঘুমাতে পারি?
শহীদদের রক্তে যে প্রদীপ জ্বালা
আমারই হাতে ধরা,
আমি ঘুমালে যদি নিভে যায়?
কি জবাব দেবো আমি পরবর্তী প্রজন্মকে?
আমি পারবো না,
না, আমি পারবো না এখন ঘুমাতে

নাই নাই নাই, সেদিন আর নাই, জামাই বৌ সবই আছে, সেই খেলা নাই!!

মাত্র কয়দিন আগে আমার সবচাইতে প্রিয় দিদির বিয়ে হইল। এমন না যে কেবল এই বিয়ে নিয়ে ঘটনা, সেই কুট্টিকালে যখন আমার হাফপ্যান্ট পরা বয়স ছিল, তখন পর্যন্ত ঠিকই ছিল। কিন্তু, সেই যে আমার ফুলপ্যান্ট পরা সময় কিংবা বলা ভাল, যখন থেকে আমার সমবয়সী গ্রামের ছেলে-পিলেরা বিয়ে করা শুরু করে তখন থেকেই সমস্যার শুরু!!

তার আগে কিছু ব্যাপার ভাইঙ্গা নেই। আমাদের বিয়েতে কিছু আচার আছে।

আইসা পড়লাম!!

বাহ বাহ! মজা তো!

টুটুল  ভাই'র ফেস্বুক লিংক থেকে এই সাইটের খোঁজ পাওয়া, প্রথমে ভাবলাম ফোরাম টাইপস কিছু একটা। পরে পিকনিক নিয়ে হুজুগে দেখি, না, পরিচিত বেশ কয়েকজনই আছেন এইখানে।

আর নুশেরা আপু'র বইয়ের প্রকাশনা উপলক্ষ্যে এইখানে পোস্টানো পোস্ট পড়ে অনেককেই খুঁজে পাওয়া।

তাই, রেজিস্ট্রেশন করে ফেললাম। Smile