ফেলে আসা দুরন্ত সময়গুলো
কখনও কি মুছে দেয়া যাবে
সেই সব দিনগুলো......
যখন ছোট ছোট সব স্বপ্নগুলো ঘুরে বেড়াতো বিশাল খেলার মাঠে
বা সদ্য সম্পদে ভরে ওঠা নিষিদ্ধ আম গাছে
কিংবা হাবিজাবি সব খবর আর ঘটনা নিয়ে
মুখর আলোচনায়।।
কখনও কি মুছে দেয়া যাবে
সেই সব দিনগুলো......
যখন খেলার ছলে স্কুল ড্রেস এর উপর নির্মম অত্যাচার
আর পাঠ্য বইয়ের দুর্গম এলাকাগুলো আবিষ্কারের
দুর্দান্ত প্রচেষ্টায় মেতে রইতো
সীমাবদ্ধ ইচ্ছাগুলো।।
কখনও কি মুছে দেয়া যাবে
সেই সব দিনগুলো......
যখন শিক্ষক-ছাত্র একে অপরকে উপাধী দেয়ার হাস্যকর চ্যালেঞ্জ
কিংবা মেয়েদের স্কুলের সামনে বিশেষ কাউকে
এক ঝলক দেখতে পাওয়ার সাহস সঞ্চয় করতে করতেই
কেটে যেত স্বল্প বরাদ্দের টিফিন।।
কখনও কি মুছে দেয়া যাবে
সেই সব দিনগুলো......
যখন পাটিগনিতের তৈলাক্ত বাঁশ বেয়ে বানরের উঠতে পারার
অংক নিয়ে মেতে থাকা অথবা
কখনই না করা এসো নিজে করি'র কর্মগুলো কিংবা
মাইক্রোস্কোপের নিচে ব্যাকটেরিয়ার দৌড়াদৌড়ি দেখতে দেখতেই
পেরিয়ে যেত দুরন্ত সময়গুলো।।
কখনই কি মুছে দেয়া যাবে....................সেই সব দিনগুলো ।।
কবিতা পছন্দ হয়ছে।
থ্যাঙ্কু
কখনও কি মুছে দেয়া যাবে লেখার প্রতি আপনার আলসেমীকে?
সেই সম্ভাবনা কম

কখনও কি মুছে দেয়া যাবে লেখার প্রতি আপনার আলসেমীকে?
অসাধারণ কবিতা
দ্রুন!!!!
কখনো মুছে দেওয়া যাবে না, নাহীদ ভাইয়া। কখনও মুছে না।
হুমম্। যদিও ভদ্র ছেলেদের খাতায়ই আমার নাম ছিল। তবুও দুরন্তপনার এইসব হাল-হকিকত কে না এঞ্জয় করতো
অনেক ধন্যবাদ নাজনীন আপা
প্রবাহমানতা আছে লেখায়। লেখা চলুক। শুভ কামনা থাকলো।
লেখা পাঠাইছেন???
মন্তব্য করুন