নিঃসঙ্গ শালিখ
কোন একদিন ঠিকই খুঁজে পাবো আকাশের ভাঁজে লুকানো রং পেন্সিলের গোপন পকেট।
জানা যাবে বাতাসের মীড়ে মীড়ে মিশে থাকা শিতিগন্ধা সুরের রহস্য।
আনন্দেবিষাদে প্রতিটি বিকেল পান করি দ্রাক্ষারসের মতো।
অবকাশে দস্যিবালকের ক্রিকেটের ভেন্যু হয়ে যাওয়া গলি,
কার্নিশে ঝগড়াটে কাকের সালিশ,
বাঘের ভাবগরিমায় ঘাপটি মেরে বসা বেড়াল,
বৈকালিন চায়ের পেয়ালা এবং স্মৃতিমেদুরতা;
পায়ের পাতায় এখনো সর্ষে ফুলের ঘ্রাণ।
চলন্ত ট্রেনের জানালা দিয়ে দেখা দৃশ্যের মতো;
দেখা না দেখার দ্বিধা-দ্বন্ধে ফেলে আসা দিন।
কী যে তীব্র জীবনের গতি!
অজানা দুঃখের সংকেত দিয়ে করমচার ডাল থেকে একটি নিঃসঙ্গ শালিখ উড়ে গেলে
সবুজ পাতায় ফিকে রোদের মতো এক টুকরো বিষাদ লেপ্টে থাকে সারাটা বিকেল।
এই বিকেলটা হতে পারতো অন্যরকম;আকাশ দোলের আবীর মেখেছিল।
আকাশ দোলের আবীর মেখেছিল
মেঘ ভিজিয়ে চাদ খেয়েছিল
তানবীরাকে নক্ষত্রের ফুল দিয়েছিল।
কেমন আছেন আপু?
এইতো আছি। তুমি কেমন?
অদ্ভুত সুন্দর কবিতা..
মন্তব্য করুন