দুই তারে
দুটোই।
লোহার শেকল অথবা সুক্ষতম রেশমি সুতো।
অবাক সময় দোল খায় চিকন তারের টানে!
হালখাতায় লিখে রাখছি নগদবকেয়া হিসাব-নিকাশ
আবার হুট করে ঢুকে যাচ্ছি সমান্তরে ।ছেড়ে দিয়েছি ঘুড়ির সুতো ;
নাটাইসুদ্ধ।
কৃষ্ণভৃঙ্গের হুলের ভেতর ঢুকে পড়ছে বেহিসেবী দোদুল্যমানতা ।
ভাসানের প্রতিমা হয়ে কতবার ভেসে গেছি
আবার ভাটিতে ফেরা অবিকল নয় ; অবয়বে স্রোতের আঁচড়চিহ্ন ।
জল টেনে নিয়েছে অশ্রুর মতো মুক্তোদানাগুলো ।
হাতগুলো পাথরপাথর ;
কিছুই ধরতে পারেনা
না ফুল
না অমৃতপেয়ালা।
নোনাজলে ক্ষয়ে গেছে পা।
শৈত্যপ্রবাহের চূড়ায় আঁকার কথা ছিল যুগল পদচিহ্নের ছবি ।
ভিন্ন ছবি !
ভিন্ন পদচিহ্ন !
মেলাদিন পরে ব্লগে আপুর কবিতা দেখে ভাল্লাগছে
ভাসানের প্রতিমা হয়ে কতবার ভেসে গেছি
আবার ভাটিতে ফেরা অবিকল নয় ; অবয়বে স্রোতের আঁচড়চিহ্ন ।
জল টেনে নিয়েছে অশ্রুর মতো মুক্তোদানাগুলো ।
অশ্রুর মতো মুক্তোদানা.... পছন্দ হইছে
অনেকদিন পরে ভাল লাগলো
কেমন আছেন আপু?
....ভালো লাগলো।
মন্তব্য করুন