অনুসন্ধান

ইউজার লগইন

অনলাইনে

এখন জন অতিথি অনলাইন

চলে এসো

বৈশাখী ঝড়ো হাওয়া, চমকে উঠে অন্তরাত্মা, চমকে উঠা মেঘে। চারদিক ভেসে যায়, যত ধুলা। ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা অহংকারী গাছেরা ভালবেসে অবনত হয়। ছুঁয়ে দিতে চায় মাটি। নিরাপদ বদ্ধ ঘরে জানালার কাচ ভেদ করে বৃষ্টির ঝাঁপটা চোখে লাগে না। তাও চোখ ভেসে যায়। বদ্ধ ঘরে তুমি ভিজে যাচ্ছ, একাকী । তোমার কি ভিজতে ভাল লাগছে? নাকি খুব অনিচ্ছায় নিজেকে ভাসিয়ে দিচ্ছ জলে। জলে ভিজে বাড়ি ফিরতে ইচ্ছে হচ্ছে না তোমার? দরজায় দাঁড়িয়ে গামছা হাতে আমরা। নাকি ছাতা পাথিয়ে দেব, ঐ যে বড় সাত রঙা ফ্যামিলি ছাতা কিনেছিলাম আমরা ওটা দিব পাঠিয়ে? অনেক দিন হয়ে গেল যোগাযোগ হীন। কেমন আছ? কি করছ? আমাদের মনে পড়ে? আসতে ইচ্ছে করে না? আনন্দি প্রতি রাতে তোমার কথা শুনতে চায়, তোমার গল্প শুনতে শুনতে ঘুমায়। এমন ঝড়ো রাতে বাইরে আছো একা, তাও আসছনা।

অন্য সব অসুখী শিরোনামদের মতো এটাকেও একটা যাচ্ছেতাই বানালাম

সকাল বেলায় ক্লাসটা করেই হাঁটা দিলাম সেন্ট জোসেফ হাসপাতালের পথে। গিয়ে দেখি সেখানেও স্বাভাবিক চলাচল বন্ধ। মেইনগেইট বন্ধ করে দিয়ে লিখে রেখেছে, কলিংবেল চাপুন। কলিং বেলের লাউডস্পিকার থেকে কথা ভেসে এলো, আমি বললাম, আমার পায়ে সমস্যা, ডাক্তারের কাছে যেতে চাই। আমি কেন জানি হাসপাতালে গেলেই ওরা বলে হাউস ডাক্তারের কাছে যেতে। আমি বল্লাম, আমার হাউস ডাক্তার নাই, দয়া করে কোনো একজন ডাক্তারের সাথে কথা বলতে দিন। মহিলা বললেন, বিকাল চারটায় ইমারজেন্সি গেটে আসবেন।

আমি বাসায় ফিরে কফি আর মিউজিক সহকারে আরও একটু লেখাপড়া, দুপুর বেলায় লাঞ্চ এবং আরও একটি অনলাইন লেকচার অ্যাটেন্ড করে বৈকাল বেলায় আবার সেই পথে। আমার মুখে মাস্ক নেই দেখে ইমারজেন্সি গেটের মহিলা শুরুতেই আমাকে একটা মাস্ক বাড়িয়ে দিয়ে আমার কানের ভিতর তাপমাত্রা মাপার যন্ত্রটার সুচালো আগাটা ঢুকিয়ে দিলো।

কালো কার্বন ফাইবার ফ্রেমের চশমা

কালো কার্বন ফাইবার ফ্রেমের চশমাটার গায়ে আলো পড়ে না সহজে। কালো গায়ে ঘুটঘুটে অন্ধকার চেপে থাকে কখনো, কখনো এক চিলতে আলো ছুঁয়ে যায় ধুলো জমা কাঁচে। কখনো মানে যখন যেখানে চশমাটার বাস- ড্রয়ারটা খোলে।

নিজে থেকে তো আর হয় না- কেউ খোলে যখন, তখন। আলো আসে, ধুলোজমা কাঁচে আবছা প্রতিচ্ছবি ভাসে। কখনো কোন হাত, কখনো কপাল, কখনো দুটো চোখ- কখনো কাছাকাছি আসতে থাকা হাত।

শেষবারের হাতের স্পর্শে চশমাটা সরে গেছিল একটু, ওর নিয়মের জায়গা থেকে। মাঝারি আকারের খাতা একটা, বাঁধাই করা, পেপারব্যাক বাঁধাই- অত শক্ত কিছু না, আবার চট করে ছিঁড়ে যায় অমনও না।

উপরে সুন্দর করে লেখা- “লেখার খাতা”। সেটা লেখা না অবশ্য- ছাপা। কিন্তু ছাপাটা আবার লেখার মত দেখতে, কী একটা ঝঞ্ঝাট, বোঝানোও তো মুশকিল।

Excerpts from the memoir of an unforgiving moron

Don't know why but all along these long and wasted years of my life, I was trying to avoid it with all the forecs: growing up. 'Grow up or die' - it took me longer than usual to write that down on a piece of paper, which did not happen until I was almost 30. Although not sure if all is being done in proper manner, cause I still stare out the window while and write things like this while I should be doing something else on the desk, here's something I wanted all of you young suckers out there to know: growing up is hard and it sucks.

চলতে চলতে ......

ট্রেন চলছে, সমতল ভূমি ছেড়ে দিগন্ত রেখায় উঁচু পাহাড়ের সারি। সাদা কালো মেঘে ঢেকে আকাশ। একবার মেঘ ধরে ফেললে ই ঐ পাহাড়ে চলে যাওয়া যাবে। দূরে বলে ই পাহাড় এর উচ্চতা আনুমান করা যাচ্ছে না। যখন ই পাহাড়ের কাছ ঘেঁষে যাচ্ছি, তখন ও বুঝা যাচ্ছে না। চলতে চলতে কখন যে ঘুমায়ে পড়েছিলাম। কত সময় ঘুমিয়েছি বুঝতে পারছি না। এখন কোথাও আছি তাও ঠাহর করতে পারছি না। চোখ খুলে দেখি, পাশের কাঁধে বেশ আয়েশ করে ই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম, তার চেহারায় বিরক্তি, স্নেহ, প্রেম বা আদর কোন টা ই প্রকাশ্য না।

ইদানীং ছোট হয়ে এসেছে জীবনের গণ্ডিটা

আজকাল খুব সীমিত পরিসরে জীবন যাপন করছি। সবসময় চেষ্টা করছি যতো কম শ্রম ও সময়ে একটা কাজ সম্পন্ন করা যায়। জীবনের এমন একটা পরিসর যখন শুধুই বেঁচে থাকাটা দরকারি হয়ে দাঁড়ায়, আর কিছু না। চুপচাপ মটকা মেরে পড়ে থাকা, যাতে করে নিজের এবং আর সবার বাঁচার পথে সাহায্য করা। এমনকি ঘুমের পরিমাণও এখন বেড়ে গেছে আগের চেয়ে অন্তত ৪৯ ভাগ। আর গান শোনা হচ্ছে প্রচুর।

কোনো অভিযোগ করছি না মোটেও। খুব ভাল আছি বলতে গেলে। অনেকটা ভাল কপাল থাকলে এই প্রখর সময়ে আঁকড়ে ধরার মতো একটা জায়গা মেলে। সেটাকে মনে-প্রাণে আকড়ে ধরে বসে আছি। শুধু এই সময়টার পার হয়ে যাওয়ার আশায়। তারপরও হয়তো সবকিছু আগের মতোই রয়ে যাবে। শুধু এই সময়টা পার করতে পারার অভিজ্ঞতা মনের ভেতর একটা চিরস্থায়ী ছাপ রেখে যাবে। সেই ছাপ নির্ধারণ করবে অনেককিছুর পথপরিক্রমা। কোনো একটা কাজ আমরা ছয় মাস আগে যেভাবে করতাম, সেভাবে আর কখনও করবো না।

চলতে চলতে

কোথাও কোন শব্দ হবে না, চারপাশের হৈ চৈ ছাপিয়ে যাবে, ট্রেনের কু ঝিক ঝিক শব্দ। কেবিন পাইনি তো কি হয়েছে, একটা সিট জানালার পাশে হলে ই হয়, তার পাশে ই আরেকটা সিট।

জানালা কিন্তু তোমার জন্য না, আমার পাশে ই তুমি থাকবে, বই এ নিমগ্ন। চলতে চলতে পড়তে যে আমার বারণ। কত কি হারিয়ে যায় চোখের পলকে। সব অদেখা থেকে যায়। নিজের চোখে দেখার সুযোগ কি আর হেলায় ছেড়ে দেয়া যায়?

চির আগোছাল চুল নাকে মুখে ঝাপটা দিয়ে বিরক্ত করবে
অনিচ্ছাকৃত
মাঝে দুই কাপ চা, আর ট্রেনের সেই কাটলেট এর অর্ডার শুনে
এই প্রথম মুখ তুলে একটুকরো হাসি। খট খটে এই কাটলেট এ যে কি পাও, সব ই এই গল্প উপন্যাসের দোষ। তারা তো আর কাটলেট এর বর্ণনা দেয় না। উপন্যাসের নায়ক ট্রেন এ কাটলেট খেত

আমরা

চাওয়া পাওয়ার বালাই নেই, রঙিন ঘরের স্বপ্ন নেই, স্বপ্ন বাস্তবায়নের তাড়া নেই, ব্যাক্তিগত আলাদা কোন সময় নেই। যুথবদ্ধতায় একাকী সময় কাটানো, যার যার বইয়ের পাতায় বা সিনেমার পর্দায় নিমগ্ন। তুমি ফেসবুক এ, আমি আমার মতো খোমা খাতায়। মাঝে মাঝে মতের আদান প্রদান সমসাময়িক বিষয়ে। অবাক বিষয়, তোমার আমার পড়ার রুচি, দেখার ভঙ্গি, প্রকাশ সব ই ভিন্ন। তুমি ইতিহাস হলে আমি ইতিহাস নির্ভর উপন্যাস। তুমি মানুষ দেখ নির্লিপ্ত ভাবে, আমি মানুষ এর মনসতত্ত্ব খুঁজি। তুমি চার দেয়ালে আকাশ সৃষ্টি কর, আমি আকাশে মিশে গিয়ে আকাশ ধন্য করি। কখন ও হাতে হাত রেখে হেঁটেছি মনে পড়ে না। পাশা পাশি রিক্সা চড়া তাও কোন মিছিল, মিটিং, আড্ডা বা বইয়ের দোকান এ যাওয়া, খুব বেশি জোড়া জোরিতে বাজারে যাওয়া। তুমি রক হলে আমি রবীন্দ্র বা লালন।মিল যে ছিল না এমন ও না, চা বা কফি, কোন দ্বিমত নেই। আদর্শের জায়গায় অমত নেই। আমাদের কোন টানা টানি নেই নিজেদের পৃথিবীতে বদ্

রেড প্ল্যানেটের পথে কিছু সুন্দর স্মৃতি

আমি স্টেশনের ধারে কাছেই ছিলাম। একটা ট্রেনের শেষের কামরাটায় বুলুকে দেখতে পেলাম, সাথে আরও দুটো ছেলে এবং কিছু ব্যাগ বোকচা সমেত ওরা বসে আছে। দেখেই বুঝতে পারলাম ওরা কোথায় যাচ্ছে।

আমি নিজে যে দুই এক বার ওখানে গিয়েছিলাম তার প্রতিটি অভিজ্ঞতাই বেশ চমকপ্রদ ছিল। খুব কম মানুষ সেখানে আর একগাদা বিশাল ফাঁকা ফাঁকা জায়গা। আর রেডিও টিভি ইলেক্ট্রনিক্স কিচ্ছু নেই। মানুষ কিভাবে টোস্ট বানায় সেখানে তাও বুঝতে পারলাম না।

আমার আগের জার্নিটায় একটা ছেলেকে বেশ ভালো লেগেছিল, ওর সাথে কথা বলতে বলতে ট্রেনের দরজায় ঝুলে পড়লাম। আরও কিছু শহুরে লোকও ছিল সে যাত্রায়। আমরা নিজেদের আবিষ্কার করলাম একটা রাস্তার ধারে, কিছু বাড়ী ঘর টাইপের স্ট্রাকচার যদিও ছিল, আমরা রাস্তার ধারেই সময় কাটাতে লাগলাম। মনে পড়ে আমি একটা ভাঙ্গা রেডিও নিয়ে ব্যস্ত হয়ে উঠেছিলাম কিন্তু ঠিক মতো কাজ করছিলো না কিছুই। আমি কিছুদিন পরেই ফিরে আসি।

আয়নিত জীবন

রেল লাইনের পাশটি ঘেঁষে একটা দেয়াল আমাদের। সেখানে রাত কি দিন, প্রায়ই আমি গিযে থাকি। সেদিন বিকাল কি দুপুর ঠিক খেযাল করিনি। জনা পাঁচ কি ছয়জনায় বসে ছিল সেখানে। এক কোনায় বসে আরেক কোনায় বসে থাকা রসিকতায় ব্যস্ত ধ্রুব দাদার গোঁফগুলোও দেখতে পাচ্ছিলাম।

আমার যা কপাল, বসলাম একটা মেয়ের পাশেই, বুঝতে পারছিলাম ঠিক কোন মেয়েটা, কিন্তু কথা বলা হয় নাই। সেদিনও আমি খুব একটা কারো দিকে না তাকিয়ে সামনের রেল লাইন বা আশে পাশের দৃশ্য দেখছিলাম। খানিক বাদে মেয়েটা একটু আমার দিকে ঘেঁষে বসার জন্য নড়ে উঠলে আমিও ডান দিকে সরে গেলাম। যাতে ও ওর দরকারি জাযগা নিতে পারে। মেয়েটা আমার দিকে পা দিয়ে ওর বাম পাশের ছেলেটার কোলে মাথা দিয়ে আধশোয়া অবস্থানে চলে গেলো।

ওর এই ফন্দি আমি বুঝতে না পারার কারণে ওর স্যান্ডেল পরা পা দুটো আমার জামায় আর আমিও ভাবলেশহীন ভাবে সেখানেই, এক চুলও নড়লাম না।

Aim In Life

এই পঞ্চাশ এ এসে এভাবে সব গুবলেট হয়ে যাবে? সে আজ কি বল্লাম ছাত্রদের। অংক বুঝাতে বুঝাতে কি যে হল, অঙ্কের সাথে মিলিয়ে গল্প শুরু করে দিলাম। মনে হচ্ছিল এই কথা গুলো অঙ্কের সমাধানে খুব গুরুত্বপূর্ণ। ছাত্ররা ও কিছু বলল না।কেন এমন হল? অঙ্কের শিক্ষক আমি, আমাকে তো কার্যকরণ জানতে হয়, ঘটনার পিছনের ঘটনা জানতে। নাকি এই কথা গুলো জমে জমে চাপ তৈরি করছিল। পথ খুঁজছিল বের হয়ে আসার। তাই বলে এই ছোট ছোট কিশোর দের কাছে কেন এই বিষণ্ণতা ঢেলে দিয়ে আসলাম। যা বলেছি ঠিক বলেছি কি?

প্রিয় জিল্লুর স্যার আর জাকারিয়া স্যারের জন্য ভালবাসা

বগুড়া পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের নাম শুনে প্রথমে যতোটা মুষড়ে পড়েছিলাম, ভর্তি পরীক্ষা দিতে গিয়ে ওই স্কুলে আমার প্রথম বন্ধু ধ্রুব-র সাথে পরিচিত হয়ে আবার ততোটাই উৎফুল্লতা ঘিরে ধরেছিল আমায়। চট্টগ্রামের মতো বড় আর সুন্দর শহর ছেড়ে, ক্লাস ওয়ান থেকে সেভেন পর্যন্ত যে স্কুলে পড়েছি সেটিকে এবং সেখানকার সব বন্ধু-বান্ধবদেরকে পেছনে ফেলে বাবার বদলীর সুবাদে বগুড়া চলে যেতে হবে, সেটাই ছিল যথেষ্ট হৃদয়বিদারক। সাথে যখন যোগ হলো জিলা স্কুল নয়, ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক নয়, এমনকি ব্যাটেলিয়ন স্কুলও নয়- শেষমেষ গিয়ে ঠাঁই মিললো কিনা পুলিশ লাইনে- তখন আমার আসলেই কাঁদো কাঁদো অবস্থা।

ফিস্টারভেল্ট

একটা কুকুর খুব প্রেম করছিলো আমার সাথে। খালি গা বেয়ে উঠছিলো আল্লাদে। আমি বলি ছাড় ছাড়, এসব করিস নে। ওমা! ও ঠিক মানুষের মত গলা করে কইলো, এ্যামন বেরসিকের মত করছো ক্যানো? আমি খালি একটু আমার পা টা দিয়ে তোমার গায় পরশ বুলিয়ে দেখতে চাই ক্যামন লাগে। বলেই জিভ ঝুলিয়ে দিয়ে হাসতে লাগলো। আমি আর কী করবো। জবুথবু হয়ে বসে রইলাম। ও আমার ঘাড় থেকে পাছা অব্দি ওর নখশুদ্ধু পা টা ঘসে দিয়ে খুব শান্তি পেয়েছে এ্যামন ভাব করতে লাগলো। আমি আর কী করবো। বসেই রইলাম। এই কুকুর, তাও মদ্দা না মায়া কিছুই জানি না। ক্যানই বা আমার সাথে পিরিতি করতে এলো, কোথা থেকেই বা এলো কিছুই জানতে পারলাম না। যতই মানুষের মত কথা বলুক, কুকুরই তো। আর আমি হলাম গিয়ে দুপেয়ে মানুষ, সরীসৃপও তো নই। হলে হয়তো ওর সাথে একটা ফন্দিফিকির করার কথা ভাবতাম। আমি হলাম মানুষ, আমার এই ঝামেলা, সেই ঝামেলা। এইতো সেদিনই ম্যাথ এক্সাম দিতে গিয়ে কী ঝক্কিঝামেলাটাই না পোহালাম!

নিজেদের

আমাদের অনাদায়ি কোন কথা নেই
আমাদের বলার মতো কথা ছিল না
কোন কথা দেয়া নেয়া হয়নি কখনও

কোন পথ ধরে হেঁটে যাবার স্বপ্ন তৈরি হয়নি
কারো কোন নির্দিষ্ট পথ ও ছিল না
তবু ও কিভাবে যেন এতোটা সময় এক ই পথে হেটেছি

পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি
একই সাথে হেঁটেছি, একই পথ ধরে
এই পথ আমাদের কারো ই ছিল না

কোথাও হোঁচট এর চিহ্ন নেই, নেই সঙ্কোচ
কোন বন্ধন নেই, দেখার এক ই রকম চোখ নেই
চরম অবিশ্বাস ও বিশ্বাস এর শক্ত ভিত গড়তে পারে

অভিমানী মন আমাদের, ভালবাসি বলে নি
নির্ভরতা আড়ালে তুচ্ছ সব

আমাদের গল্প গুলো

এমন সময়ে তোমার লিখা তো থাকত ই, প্রায় প্রতি দিন ই কিছু না কিছু লিখতে। আমরা আলোচনা করতাম। সরকার ভুল করছে টেস্ট না করে বা সঠিক পরিসংখ্যান না দিয়ে। এতে সরকার বিপদে পড়বে না পড়বে সাধারন মানুষ। তাঁরা অনির্দিষ্ট কাল ঘরে বসে থাকবে না, সরকারী নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নিলে ই মানুষ বের হয়ে যাবে। ঘরে রাখা যাবে না। যত নিয়ম কানুন ই শিখিয়ে দেন না কেন ২০-৩০% মানুষ এই নিয়ম মেনে চলবে না। যেহেতু তথ্য ই ভুল, মানুষ কনফিডেন্টলি বিপদে পড়বে। তুমি কিছু মেনে নিতে কিছু নতুন যোগ করতে। অনেক পরিসংখ্যান দিতে, যা আমি মনে রাখতে পারি না। আমরা শুধু ই কথা বলতাম। কিন্তু তুমি লিখতে। প্রতিটা লাইন কে আরও অনেক তথ্য সমৃধ্য করে কয়েক পাতা লিখে ফেলতে। এখন সাধারন অসুখ এ ও চিকিৎসা নেয়া যাবে না। এই কথা গুলো বলার মানুষ টা ও নাই। কথা গুলো মাথায় বন্দী হয়ে একটা চাল তৈরি করছে। গলার কাছে এসে আটকে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে গলায় কিছু লেগে আছে। বেশি আটকানো ভাব হ

ব্যানার

আমরা বন্ধু ব্লগের জন্য যে কেউ ব্যানার করতে পারেন। ব্যানার প্রদর্শনের ব্যাপারে নির্বাচকমণ্ডলীর সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত। আকার ১০০০ x ১৫০ পিক্সেল। ইমেইল করে দিন zogazog এট আমরাবন্ধু ডট com এবং সেই সাথে ফ্লিকার থ্রেডে আপলোড করুন ফ্লিকার থ্রেড

● আজকের ব্যানার শিল্পী : নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক

ব্যানারালোচনা

সপ্তাহের সেরা পাঁচ