হাতুড়ে মুক্তগদ্য (শরীরের গান)
*
আমি দুরে বসে সিগারেটের সাথে কুয়াশার মিল খুঁজে ফিরি| আর টুপটাপ করে ক্লান্ত শিশির ঝরতে থাকে রাতের মসৃন সমভূমি বেয়ে| গানওয়ালারা সকল সুর ভুলে হামাগুড়ি দিয়ে চলে গেছে বহুদূরের বিছানায়| লেপের ওম|
বিন্দু বিন্দু ঘাম জমা করে শরীরের কানাগলিতে| কাগজের নৌকায় ভেসে আসা শব্দগুলো... চিরে চিরে ফেলে নিস্তব্ধতার জমাট বরফ|
**
দুই শরীরজাত গান হয়তো দারুন শ্রুতিমধুর| তা নাহলে নারী ও পুরুষ কেন সারাক্ষণ এই গানে আরো বেশি পারফেকশন আনবার চেষ্টা চালিয়ে যায়?
***
ঠোঁটের আর্দ্রতায় ভিজে আসে ঠোঁট| প্রত্যেকেরই জোড় বাঁধবার প্রবণতা| সকালের রোদ যেমন তোমার আলতো গালে ছুঁয়ে যায়| অশ্রুরা উথলে ওঠে নেশাতুর দু'চোখের ভিতর| চেপে রাখার চেষ্টায় ফুলে ফুলে ওঠে এলোমেলো পিঠ| থরথর কাঁপতে থাকে পুষে রাখা পায়রা দু'টো| অদম্য ভালোলাগার তাল তাল রঙ ছড়িয়ে যায় মনের আনাচে কানাচে...
****
সর্ষে তেলের পিদিম জ্বলে ঘরের কোণে| কাজলদানীতে জমা হতে থাকে কালো রক্তের কাজল| ঘুম ঘুম দুপুর বেড়ালদের নিঃশব্দ পায়ের শব্দে মুখর হয়ে ওঠে| আর কার্নিশ থেকে ডানা ঝাপটে উড়ে যায় নিঃসঙ্গ শালিক...
মাশাল্লাহ, লেখা উত্তম হৈছে। পিলাস
ধৈন্যা ইয়াযাদ ভাই...
মারহাবা মারহাবা। উমদা গদ্য।
কিছু বুঝিনাই যদিও।
হেডিং পইড়াও যদি না বুঝেন :(
বাহ!!! দারুন লাগলো
ধন্যবাদ কাজী...
ভাল লাগল।
ধন্যবাদ ধন্যবাদ...
বাহ বাহ উমদা লেখা ।
খুশি হইলাম....
ধইন্যা...
বড়ই সৌন্দর্য্য লেখা !!
ধন্যবাদ... ধন্যবাদ...
দুপুরের ফেরীওয়ালা হাঁক দিয়ে বলে,
আরাইহাপ্পানদুবিনুতিহাকাপ্পর!!!!
খুব ছেলেবেলার সেই হাঁকটা আজো কানে বাজে।
আমারেও এরম একটা হাঁকের কথা মনে করে দিলেন...
কেরোসিন বেচতো ফেরিওয়ালাটা
কেরাসিন
আসীন তারাতারি...
দারুনয
ধন্যবাদ...
সৌন্দর্য্য
ধৈন্যাপত্র আন্টি...
আহা... কতদিন পর তোমার জোশ একখান লেখা পর্লাম :)
মুগ্ধ
থেংকু টুটুলভাই...
humm
humao ken???
মন্তব্য করুন