ন'টা সতেরোর বাসে
একটা ভীড় ভীড় সকাল ছড়িয়ে ছিলো সারাটা বাস জুড়ে।
দেরী হয়ে যাচ্ছে বলে হালকা খিটিমিটি,
দু' টাকার পত্রিকায় পাতা ওল্টানোর খসখস,
পায়ে পাড়া পড়ায় বিরক্তি,
সবকিছুই ছিলো ঠিকঠাক,
অন্য দিনের মতোই।
আলতোভাবে চোখে লেগে থাকা ঘুমের গন্ধটাও যাবো যাবো করছিলো।
তুমি নেমে গেলে বাস থেকে,
একটানে সবটা সকাল কেড়ে নিয়ে ভীড় থেকে
ন'টা সতেরোর বাসে
অকাল দুপুর ছুটে এলো হুড়মুড়,
হঠাৎই বড় বেশী রোবটিক সবকিছু।
এক স্টপেজ পরেই নামতে হবে প্রতিদিনের অফিস।
শুধু ন'টা সতেরোর বাস,
একটা সকালকে আলাদা করে দিলো অনেকগুলো বছর থেকে...
কবিতাটা একটা আবেশ লাগানি মূহুর্ত নিয়ে আসছে। প্রথম লাইন কয়েকবার পড়লাম, বাকিটাও। সময়টা ভিজুয়ালাইজ করতে গিয়ে কি যে মায়া লাগলো।
পছন্দ হইছে রে শুভ মিয়া!
যাক... আবেশটা বুঝাইতে পারছি এইটাতেই অনেক খুশী হইছি...
আবেশীত বিচ্ছীরি হইসে
আহা... কতদিন পর বিচ্ছিরী শব্দটা শুনলাম... আহা...
ভাইজান অক্কন যাই, পরে আবার আমু নে। কামের মাঝে মাঝে ফাকি মারতাচি
এই কবিতাটা সবাই বুঝবো
জোশ
থ্যাংকু...
অনেক দিনের পর
কোন কবিতা একবার পড়তেই
তাতে মুগ্ধ হতে বাধ্য হলাম।
চমত্কার লিখছেন। প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম। ভাল থাকেন।
ওরে খাইছে। পুরাই ফর্মাল টাইপের কমেন্ট... থ্যাংকু থ্যাংকু...
শুধু একদিন সকালেই দেখা হলো? নাকি মাঝেমাঝেই হয়? মানে একি বাসতো, তাই জিগগেস করলাম আর কি
একই বাস না তো, একই রুটে একাধিক বাস আছে যখন যেইটা পাই সেইটাতেই যাইতে হয়
একই সময়েতো একই বাস ছাড়বে নাকি?
এইটা দারুণ, পছন্দ হইছে।
থ্যাংকু মাসুম ভাই...
কবিতা পছন্দ হইছে ভাইজান
মন্তব্য করুন