ছবি ব্লগ: বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
ছবি তোলা শিখছি। তাই প্রায়ই দলবেধে কোথাও যাই ছবি তুলতে। সেদিন গেলাম মানিকগঞ্জের বলিহাটি জমিদার বাড়িতে। বিশাল জমিদার বাড়ি। সেই বাড়ির কয়েকটা ছবি।
এই ছবিটা জাহাঙ্গির নগর বিশ্বিদ্যালয়ের সামনের ফুট ওভার-ব্রীজ থেকে তোলা।
ছবি তোলা ভালো করে এখনো শিখে উঠতে পারি নাই। নিজের তোলা ছবি বেশির ভাগই পছন্দ হয় না। তারপরেও ছবি পোস্ট দেই। আমার কাছের বন্ধুদের উৎসাহে। সব চেয়ে উৎসাহ পাই ব্লাগার , লেখক আহমাদ মোস্তফা কামাল ভাইয়ের কাছে। ছবি তে ছবির চেয়ে অনেক সুন্দর কমেন্ট করেন। সামনা সামনিও ছবি দেয়ার জন্য বলেন। এই পোস্ট টাও তার বলার জন্যই দেয়া। পোস্ট টা তাই উৎসর্গ করলাম আহমাদ মোস্তফা কামাল ভাইকে।
ওহ, আজকে তো কামাল ভাইয়ের জন্মদিন। শুভ জন্মদিন। ভালো থাইকেন আরো অনেক বছর।
আরে! আজকে ব্লাগার লীনা দিলরুবারও জন্মদিন। শুভ জন্মদি লীনা। সুখে থাইকেন আজীবন।
খুব সুন্দর| পুরনো জমিদার বাড়ির আমেজই আলাদা|
ধন্যবাদ আপনাকেও।
চমৎকার সব ছবির আয়োজন... মুগ্ধ হইলাম
আজ শুভ জন্মদিন আমরা বন্ধুর দুইজন বিখ্যাত বন্ধুর
আহমাদ মোস্তফা কামাল মানে আমাদের সকলের প্রিয় কামাল ভাই ও প্রিয় লিনা আপা
অনেক অনেক শুভ কামনা আপনাদের ...
এমনি থাইকেন সব সময়
জমিদার বাড়টি খুবই সুনদর। কিনতু দশাতো খারাপ। কেউ থাকে ওখানে?
চমৎকার সব ছবির আয়োজন... মুগ্ধ হইলাম
এটা এখন প্রত্নতত্ব বিভাগের আনডারে।
ধন্যবাদ।
আর ছবি নাই?
আমি একা একাই গেছিলাম প্রায় দুই বছর আগে, পোস্টও দিছিলাম সেইটার একটু মার্কেটিং কইরা যাই চামে
http://www.amrabondhu.com/oshuvo/1216
সুন্দর। অনেক আগে গিেয়ছিলা।ম ।
আমাকে নিয়ে গেলেন না! ছবিগুলা অনেক সুন্দর। আসলে জাগাটা সুন্দর।
কামাল ভাই, লীনা আপকে জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।
রাতে ভাবলাম একটা পোষ্ট দিব জন্মদিনের। পরে মনে হলো গতবছর আপনি সুন্দর ছবি পোষ্ট দিলেন এই দিনে। আজও নিশ্চয়ই দিবেন!
বাহ, সুন্দর।
অতিথি জালাল ভাইয়ের শুভেচ্ছা।
দারুন ।
সারাদিনে ব্লগে আসার সময় পাই নাই। তাই বইলা পোস্ট উৎসর্গ করলেন আর সারাদিনে আমি জানলামও না এইটা কোনো কথা হৈল? হিংসুটে বন্ধুরা কেউ কিছু কইলো না! ধিক্কার... তীব্র ধিক্কার...
রায়হান ভাই, আপনার এই কথাটা একটু লজ্জায় ফেলে দিয়েছে আমাকে -
ছবির চেয়ে সুন্দর কমেন্ট আবার কিভাবে করে? আপনার ছবিগুলো দেখে অনেক কথা মনে আসে, তার কিছু বলি আর কি!
আপনার ছবিগুলোতে, আমার মনে হয়েছে, দুটো বিষয় খুব গুরুত্ব পায় - নিঃসঙ্গতা আর নির্জনতা। যেমন এই ছবিগুলোর মধ্যে প্রথম ছবিটা একজন দর্শক হিসেবেই দেখেন। একটা রাজবাড়ি, তার সামনে একটা ট্রাক দাঁড়িয়ে। এই বৈপরীত্যই বলে দেয় - রাজবাড়িতে আর রাজা-রাণী-রাজপুত্র-রাজকন্যারা থাকে না এখন। বাড়ির পুকুরে কয়েকজন গ্রামবাসী গোসল করছে - এটিও সেই একই ভাষ্য রচনা করছে। রাজারা থাকলে কি আর রাজবাড়ির পুকুরে গ্রামবাসীরা প্রবেশাধিকার পায়? ছবিটি পূর্ণতা পেয়েছে ৬ আর ৭ নম্বর ছবিদুটোতে। এই দুটো সম্ভবত বাড়ির ভেতর দিকের পুকুর। শান বাঁধানো পুকুর, সিঁড়িতে ফাটল, স্থির হয়ে থাকা পানি, কোথাও এমনকি এতটুকু আলোড়ন নেই। সবই যেন এক হাহাকারময় শূন্যতার প্রতীক। যে বা এই পুকুরে কখনো কেউ নামে না, যেন একটি জলজ প্রাণীও নেই, এমনকি একটুখানি হাওয়া এসেও এতটুকু কাঁপিয়ে দিয়ে যায় না...। এক ভয়াবহ শূন্যতা, আর বিপুল নৈঃশব্দ্য-নির্জনতা যেন কথা বলে উঠছে ছবিগুলোতে। আপনি যখন বিষয় হিসেবে এইরকম নির্জনতা আর নৈঃশব্দ্যকে বেছে নেন, নিঃসঙ্গতাকে বেছে নেন - তখন মনে হয়, আপনার ভেতরেও এক অতলপ্রবাহী নিঃসঙ্গতা আছে, আছে গভীর এক নির্জনতার বোধ।
শুধু এই তিনটে ছবিই নয়, অন্যগুলোও কি একই কথা বলছে না?
মনে হচ্ছে, এত কথা বলেও বোঝাণো গেল না - ছবিগুলো কতোটা সুন্দর! তারচেয়ে বরং দেখতেই থাকি।
আর হ্যাঁ, উৎসর্গের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ রায়হান ভাই।
পুকুর ঘাটে বইসা থাকতে ইচ্ছা করতেছে।
কামাল ভাই ভালো থাইকেন, অনেক ভালো।
লীনা আপু সুখে থাইকেন।
রায়হান ভাই ভালোও থাইকেন, সুখেও থাইকেন।
ছবিগুলো খুব সুন্দর যদিও ছবির অন্তর্নিহিত অর্থ আমি বুঝিনা
জন্মদিনে মনে করেছেন, শুভকামনার জন্য অনেক ধন্যবাদ রায়হান ভাই
বন্ধুদেরকে-ও ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা অফুরান...
চমৎকার।
দেরি হইলেও দেখলাম
মন্তব্য করুন