শাতিল'এর ব্লগ
র্যানসমওয়্যার ও সচেতনতা শর্টকাটে
কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার হল দুনিয়ার সবচেয়ে বোকা জিনিষ। আপনি যেইভাবে বলবেন ঠিক সেইভাবে কাজ করবে।
হাল আমলের নতুন সাড়া জাগানো কম্পিউটার থ্রেট হল র্যানসমওয়্যার। ভাইরাস, ওয়ার্ম, এ্যাডওয়্যার, ম্যালওয়্যার, রূটকিট ফেলে এখন আমরা র্যানসমওয়্যারের যুগে। আগে মানুষ বিনোদনের জন্য ভাইরাস লিখে ছেড়ে দিত এরপর মজা দেখত। কিছু হ্যাকার টাকা পয়সার ছোট বড় চুরি চামারী করে। আর কিছু হ্যাকার ডিফেন্স ইনফরমেশন সংগ্রহ করে। এটা হয় বিভিন্ন দেশের সরকারী যোগসাজসে। মানুষ বাড়ার সাথে সাথে এখন মানুষের চাহিদা বেড়ে গেছে অনেক গুন সেই সাথে বেড়েছে টেকনোলজির পরিধি। ব্যাঙ্ক একাউন্ট হ্যাক করা এখন বেশ কষ্ট সাধ্য আর ধরা পড়ার সুযোগ অনেক বেশী। তাই আবিষ্কার হয়েছে র্যানসমওয়্যারের।
এখন প্রশ্ন হল এটা কি জিনিষ আর কাজ করে কিভাবে?
সীসার রাজ্যে পৃথিবী নুডলসময়
বিগত বেশ কয়দিন যাবৎ নুডলসে সীসা পাওয়া গেছে শুনতে শুনতে ভাবলাম সীসার উপস্থিতি নিজে নিজে সনাক্ত করা যায় কিনা। আর করা গেলে সেটা কেমন কঠিন আর ব্যায়বহুল হতে পারে তা জানার চেষ্টা করলাম। উন্নত দেশ গুলোতে "লেড ডিটেকশন কিট" কিনতে পাওয়া যায় আর তা দিয়ে ১৫ মিনিটের মধ্যেই সীসার উপস্থিতি নিশ্চিত করা যায়। আমাদের দেশে খোঁজ করে দেখলাম এমন কিছু পাওয়া যায় না (হয়তোবা আমার সোর্স ভালো না, অন্যরা খুঁজে দেখতে পারেন)। যাই হোক কাজের কথায় আসি। এখানে আমার এক বন্ধুর কাছে জানতে পারলাম সেই লেড ডিটেকশন কিট চাইলে নিজেই বাসায় বানানো যায়। তার কাছে যা শুনলাম তা হুবহু তুলে ধরলাম।
কি কি লাগবে
১) কটন সোয়াব / কান পরিষ্কার করার জন্য তুলা যুক্ত কাঠি
২) পরিষ্কার ডিসপোজেবল প্লাস্টিক কাপ
৩) সাদা রংয়ের পরিষ্কার ডিসপোজেবল প্লেট / থালা
৪) রাবিং এ্যালকোহল (ইথানল) বা নেইল পলিশ রিমুভার (এসিটোন)
খেরোখাতা (২)
ঈদের ছুটির ৯ দিন কিভাবে কেটে গেলো টেরই পেলাম না । রবিবার থেকে আবার কাজ শুরু। ভাবতেই একটা বিরক্তি বোধ হয় । ২০১০ এর পর সবাই চারিদিকে ছড়িয়ে পরার পর প্রায় সব ঈদ ছিলো ছন্ন ছাড়ার মত। এবারের ঈদে একরকম সবাই একসাথে হলাম অনেক দিন পর শুধু একজন বন্ধু ছাড়া। আমাদের কাছে শুনে সেও খোমাখাতায় দুঃখ প্রকাশ করে গেলো। ঈদের পর দিন আবার যে যার জায়গায় ফেরত। আমি একলা বসে বসে ভাবলাম আর এইভাবে হয়ত একসাথে ঈদ করা হবে না। জীবিকা মানুষকে আমৃত্যু তাড়া করে বেড়াবে। হয়ত মাঝে মাঝে এইভাবে ২/৩ জনের সাথে দেখা হবে কথা হবে। সবাই একসাথে সম্ভাবনা খুব কম। এখন মনে হয় ছাত্র জীবন অনেক ভালো ছিলো । খুব মিস করি।
খেরোখাতা
কিছু ব্যক্তিগত সমস্যার কারনে অনেক দিন ব্লগে লেখা লেখি করা হয় না। শুক্রবার মনে হল কিছু সমস্যার সমাধান হয়ে গেল একেবারে। এখন ব্লগে আগের মত সময় দেওয়া যাবে :)। শনিবার সকালে আলফ্রেড হসপিটালে গেলাম মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে দেখা করতে। ছোটখাটো একটা পরীক্ষা দেওয়ার পর শুনলাম কোন সমস্যা নেই। ডাক্তার বাবুকে বললাম ঘটনাটা তোমাকে আগেই বলেছি তাহলে অবসেশন এর কি হবে?
ক্যানবেরা সফর - পর্ব ৫ (ইন ক্যানবেরা)
ঘুমাতে যাওয়ার দশ পনের মিনিট পর মুজা কাকু একত্রিশ দাঁত বের করে (একটা পড়ে গেছে ) মামুরে বলে কালকে তো আমাদের কোন ঝামেলা নাই শুধু ঘুরাঘুরি আর দাওয়াতে যাওয়া। আমার দিকে ইশারা করে বলে এই দুই নম্বরের কালকে অনেক কাজ। আমাদের কে সব যায়গায় নিয়ে যাবে হে হে হে। এরপর কাকু আর মামু তাদের সুখ দুঃখের আলাপ জোড়া দিলো। কে কবে কখন কিভাবে ছেঁকা গলাধঃকরণ করছে, কোথায় আর একটু পরিশ্রমী হলেই ..........
ক্যানবেরা সফর - পর্ব ৪
হলব্রুক ছাড়িয়ে তখন আমরা বেশ দূরে মূরুমবিযি নদীর কূল ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা আদিবাসীদের শহর গুন্ডাগাইয়ের পাশ দিয়ে ছুটে চলছি। অষ্ট্রেলীয়ার পুরানো শহর গুলোর মধ্যে অন্যতম এটি। শহরটির গঠন শৈলী অদ্ভুত সুন্দর। নদীর পার ধরে উপরে উঠে যাওয়া শহর কোথাও তিনশত মিটারের কাছাকাছি উঁচু। হাইওয়ে দিয়ে যাওয়ার সময় পাহাড়ের ঢাল বেয়ে গড়ে ওঠা ঘর বাড়ি আর রাস্তাগুলো দেখলে মনে হয় যেন দেশ থেকে দেখা জাফলংয়ের পাশ থেকে পাহাড়ের ঢালে গড়ে
ক্যানবেরা সফর - পর্ব ৩
হলব্রুকে বিশ্রাম নিতে নিতে মামুরে বললাম এইখানে একটা সাবমেরিন মিউজিয়াম আছে। চাইলে ঘুরে আসতে পারবি। আর হ্যাঁ একটা মিনিয়েচার ট্রেন আছে, কিন্তু কপাল খারাপ ঐটায় আজকে চড়তে পারবি না তবে দেখতে পারবি। ততক্ষনে আমি দুইটা কফি আর ফোনে কিছু বাতচিৎ শেষ করি। মামু দৌড় দিয়ে গেলো দেখতে পিছে পিছে মুজা কাকু।
ক্যানবেরা সফর - পর্ব ২
সেই সার্ভো থেকে বের হয়ে ইউরোয়া শহর বাইপাস করা নতুন ফ্রীওয়ে ধরে সামনে এগিয়ে গেলাম। মুজা কাকুরে খেপানোর জন্য বললাম নেক্সট ব্রেক মিনিমাম ৩০০ কিলোমিটার যাওয়ার পর, এর মধ্যে কোন থামাথামি নাই। কারো ১/২ নম্বর কিছু পাইলে যেন হাসি খুশি মুখ কইরা চাইপা রাখে। আর হ্যাঁ যেহেতু শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ তাই বিড়ি খাওয়া নিষেধ। এইটা শুনার পর কাকু তার সেই জগৎ বিখ্যাত ডায়ালগ "হায়রে........" দিলো। মামুরে বললাম অন বোর্ড
ক্যানবেরা সফর - পর্ব ১
অবশেষে সবার কাজের সময় ক্লাসের সময় হিসাব করে আমাদের ক্যানবেরা যাওয়ার দিন ঠিক হল ২৮শে ফেব্রুয়ারী। প্রথমে আমি আর মামু (মাহবুব রব) যাওয়ার কথা ছিলো। পরিকল্পনার শেষ মুহুর্তে মুজা কাকুর (সৈয়দ এনায়েত হোসাইন মুজাফ্ফার) ফোন
"মুজা কাকুঃ তোমরা কখন রওয়ানা হবে?
আমিঃ কেনো? সকাল ১০ টায়।
মুজা কাকুঃ আমার কাজ শেষ হবে সকাল ৯ টায়। যদি ৩০ মিনিট পরে যাও তাহলে আমিও আসবো।
আমাদের ভাষা আন্দোলন :: এক নজরে
দেশ বিভাগের পর ১৯৪৭ সালে গঠিত পাকিস্তান সরকারে পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনীতিবিদরাই প্রায় সব জায়গা দখল করে রাখে আর এর ফলশ্রুতিতে তারা ঠিক করে উর্দুই হবে পাকিস্তানের জাতীয় ভাষা।
ছবি ব্লগ :: বৃষ্টি
এবারের সামারটা একটু অন্যরকম মনে হল। অন্যবারের চেয়ে বৃষ্টির পরিমান তুলনা মূলক ভাবে বেশী। প্রায়ই হালকা পাতলা বৃষ্টি হয় আর মাঝে মধ্যে তুফান ( আমার কাছে নিতান্তই জোরে বাতাস বই কিছু না )। বৃষ্টির সাথে মনে হয় আমার একটু আলাদা যোগসুত্র আছে। এখানে বৃষ্টি শুরু হলে দেশের বৃষ্টিকে মিস করা শুরু করি আর মনটা একটু নস্টালজিক হয়ে যায়। মনে পরে দেশে বৃষ্টি শুরু হলে আমাকে আর ঘরে আটকে রাখা যেত না। ছোট বেলায় বাসার পাশের
একুশে বই মেলা :: কিছু বইয়ের তথ্য
শিশুর অটিজম: তথ্য ও ব্যবহারিক সহায়তা
লেখক: নুশেরা তাজরীন
প্রকাশন: তাম্রলিপি প্রকাশন
প্রচ্ছদশিল্পী: আলমগীর ও অপনা
নিবন্ধ/নির্দেশনা, ১২৮ পৃষ্ঠা
মূল্য ১৬০ টাকা
আমরা বন্ধু ব্লগ টিউটোরিয়াল - পর্ব ৪
পোস্টে মন্ত্যব্য বা মন্ত্যব্যের জবাব দিবেন কিভাবে?
আমরা বন্ধু ব্লগ টিউটোরিয়াল - পর্ব ৩
নতুন পোস্ট কিভাবে লিখবেন?
আমরা বন্ধু ব্লগ টিউটোরিয়াল - পর্ব ২
আপনার একাউন্টের বিবরণ এডিট (সম্পাদনা) করবেন কিভাবে?
এই কাজটি ইচ্ছে করলে আপনি আপনার ব্লগে প্রথম লগইনের সময় বা পরে অন্য যেকোন সময় করতে পারেন। তবে ব্লগ লেখার শুরুতেই কাজটি করে নেওয়া উচিত।