ধন্য হে মোস্তফা জব্বার ধন্য তোমার ফাঁদ
পেটেন্ট, কিবোর্ড লেআউট, কপিরাইট নিয়ে আমরা যারা মুখে ফেনা তুলে ফেলেছি, কিংবা কিবোর্ডে ঝড় তুলেছি এবার মনে হয় তাদের বাস্তবের দিকে ফেরা উচিত। মোস্তফা জব্বার যে ফাঁদ পেতে বসে আছেন সেই ফাঁদকে অনুধাবন করে সেদিকে দৃষ্টি দেয়া উচিত। আমাদের অনুধাবন করা উচিত যে, ৫ কোটি টাকার বেদনা থেকে মোস্তফা জব্বার হাদুম পাদুম করছেন না, বড়ং ভবিষ্যতে এর কয়েক গুন টাকা হাতানোই তার উদ্দেশ্য।
সংক্ষেপে বলি, বিজয় কিবোর্ড প্রোগ্রাম করে বা করিয়ে বিগত ২৩ বছর ধরে অত্যন্ত দক্ষতার সহিত মোস্তফা জব্বার ব্যবসা করে আসছেন এবং আশ্চর্য হলেও সত্যি যেখানে ব্যবসাই উদ্দেশ্য ছিল সেখানে বিভিন্ন রাষ্ট্রিয় পুরষ্কারও পেয়েছেন। সুতরাং একাধারে পয়সা ও সন্মান কামানোর জন্য যতটুকু ধূর্ততার প্রয়োজন হয় তা মোস্তফা জব্বারের ভালো করেই আছে। সম্প্রতি তিনি অভ্র কিবোর্ডের বিরুদ্ধে উঠে পড়ে লেগেছেন যার প্রতিক্রিয়া স্বরূপ তার সন্মান প্রায় ধুলোয় লুটেছে বললেই চলে, কিন্তু এখনো তিনি তার দাবিতে অবিচল এবং উনি ভালো করেই জানেন এ জন্য তাকে আরো তিরস্কারের সম্মুখীন হতে হবে।
এখন কথা হচ্ছে যেই লোক বিগত ২৩ বছর সন্মান সমুন্নত রেখে কোটি টাকা কামিয়েছেন সেই লোক হঠাৎ করে করে এমনতর আচরণ করছে কেন? মোস্তফা জব্বারের কি তবে মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটেছে? না তেমনটা মোটেই না। তিনি গতকাল ২৫শে এপ্রিল দৈনিক জনকন্ঠে দেয়া আর্টিকেলেই সেটা পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন । মোস্তফা জব্বার স্পষ্ট করেই বলেছে, "বিজয় কিবোর্ড ডেভেলপ করার পেছনে ব্যবসা করা ব্যতিত অন্য কোন মহৎ উদ্দেশ্য ছিল না।" এখন অভ্রের আগমন ও সেটাতে ইউনিজয়ের সংযোজনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কোন প্রতিষ্ঠানেই তার বিজয় আর ব্যবহৃত হচ্ছেনা, নির্বাচন কমিশন থেকে শুরু করে সরকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে অভ্র নামক বিনামূল্যের সফটওয়ার ব্যবহার হচ্ছে।
লক্ষ করবেন, মোস্তফা জব্বার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে একটা কথাই বলছেন তা হল অভ্র থেকে "ইউনিজয়" লে আউট বাদ দিতে, যা প্রায় বিজয় ব্যবহারকারী বান্ধব।
এখন অভ্র থেকে ইউনিজয় বাদ দিলে কি হবে?
বিভিন্ন রাষ্ট্রিয় প্রতিষ্ঠানও নির্বাচন কমিশন সহ দেশের যত ইউনিজয় ব্যবহারকারী আছে তারা টেকনিক্যাল ঝামেলায় পড়বে। অনেক দিনের অভ্যাস বসত বিজয়কে বাদ দিয়ে নতুন কোন লে-আউট শেখাও তাদের জন্য কঠিন ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে।
মোদ্দা কথা দেশে বিজয় ব্যবহারকারী সবার জন্য অনলাইনে কাজ করা দুরূহ হয়ে যাবে আর এই সুযোগটাই নিবে মোস্তফা জব্বার।
সৃষ্ট শুন্যস্থান পূরনে সে বিরাট হা করে এগিয়ে আসবে তার নতুন ব্যাবসা নিয়ে।
সে তখন হাজির হবে তার নতুন বিজয় ইউনিকোড নিয়ে। আমি হলফ করে বলতে পারি ইতিমধ্যেই হয়তো বিজয় ইউনিকোড নির্মান শেষ হয়ে গেছে কিন্তু সেটা অভ্রের জন্য বাজারজাত করতে পারছে না এই বণিক মোস্তফা জব্বার।
মোস্তফা জব্বার তার নতুন ইউনিকোডের ফিরিস্তি দিয়ে সকল সরকারী অফিস, আদালত, নির্বাচন কমিশন ও কম্পুটারাইজ সকল প্রতিষ্ঠান গ্রাস করবে নব উদ্যমে। গত ইলেকশনে হাত ফসকে যাওয়া ৫ কোটি টাকা কয়েক গুন বৃদ্ধি পেয়ে রিটার্ণ আসবে। (আর মাত্র সাড়ে তিন বছর পরই নির্বাচন, তখন আবার ভোটার লিস্ট হাল নাগাদ করার প্রকৃয়া শুরু হবে এবং অবসম্ভাবী ভাবে বিজয় অভ্যস্তদের বিজয় ইউনিকোড প্রয়োজন পড়বে।)
যেহেতু সে বর্তমান সরকারের স্লোগান তথা ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রণেতা সেহেতু সরকারকে প্রভাবিত করা তার জন্য কঠিন কিছু হবে হবে না, আর লবিং করাটা মোস্তফা জব্বারের জন্য নতুন কিছু না।
অভ্রকে অপবাদ দিয়ে সেখান থেকে ইউনিজয় বাদ দিতে পারলেই কেবল এই প্রপাগান্ডা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।
যারা এই পোষ্ট পড়বেন তারা রেফারেন্স নিয়ে নিতে পারেন যে, ইউনিজয় ইস্যু নিয়ে মোস্তফা জব্বার আদালতে যাবে, কারণ তার মতো বণিকদের কাছে টাকাই সব।
অপর দিকে, মেহেদী হাসান খাঁন ও অভ্র টিমের কারীগররা "অভ্র সফটওয়ার" বিক্রি করে চলেন না, জীবন যাপনের জন্য তাদের নিজস্ব পরিমন্ডলে দৌড়াতে হয়।
তারা কেন নিজেদের কাজের ক্ষতিসাধন করে আদালতে দৌড়াদৌড়ি করবেন? তারা কেন নিজের পকেটের পয়সা খরচ করে আইনজীবীর খরচ বহন করবেন? তারা কেন আদালতে চুরির আসামী হয়ে হাজিরা দেবেন? নিশ্চই তারা কারো কাছে দায় বদ্ধ নন।
হয়তো মোস্তফা জব্বারের বিভিন্ন অপবাদে, বিভিন্ন মহলে বিবৃতিতে ও আদালতের হয়রানিতে এক সময় বিরক্ত হয়ে তারা অভ্র থেকে ইউনিজয় বাদ দিবেন। যার ফায়দা লুটে জব্বারের মত স্বার্থলোভী হাতিয়ে নেবে দেশের বেশ কয়েক কোটি টাকা।
তাই বলতে হয়, ধন্য হে জব্বার ধন্য তোমার ফাঁদ।
এদিকে আমাদের হুলুদ সাংবাদিকেরা গাঁয়ে হলুদ মেখে হলুদ শাড়ি পড়ে এখনো আঙ্গুল চুষছেন, এখনো কোন প্রপাগান্ডা বা বক্তব্যের বিরুদ্ধে কোন বক্তব্য রাখেন নি।
কিসের এতো ভয় তাদের?
রক্তের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের বাংলা ভাষাকে মোস্তফা জব্বারের মতো অক্টোপাসের ঘেরাটোপ মুক্ত করতে আমাদের কি কোন দায়বদ্ধতা নেই?
আমরা কি লিখতে পারিনা সমস্ত কিবোর্ড লে-আউট বাতিলের বিরুদ্ধে?
বাংলা লিখতে হলে মোস্তফাকে কেন টাকা দিতে হবে?
আমরা কি মিডিয়ায় মোস্তফা জব্বারের প্রপাগান্ডার বিরুদ্ধে আঙ্গুল তুলতে পারিনা?
হয়তো পারিনা, কারণ এগুলোর জন্য মেরুদণ্ডের প্রয়োজন হয় যেটা জাতিগত ভাবেই আমাদের অনুপস্থিত। আমরা যারা অন্তর্জালে প্রতিবাদ করছি তারা হয়তো জানিই না যে, জনজীবনে এগুলো পুরাই ভেলু লেস। মিডিয়ার অ্যাক্টিভিটিজ ছাড়া এই ধরণের প্রপাগান্ডা রোধ করা সম্ভব না।
তাই কবি হতাশার সাথে আবৃত্তি করেন,
"বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজি মেরুদন্ডী মিডিয়া কর্মী"
প্রস্তাবনাঃ ইউনিজয় কিবোর্ড লে-আউট পেটেন্ট করে ফেলতে পারলে মনে হয়, মোস্তফা জব্বারের কোন প্রোপাগান্ডা কাজে আসবে না।
জনকন্ঠে জব্বারের নতুন লেখাটা পড়ে মেজাজ চরম খারাপ হইছে আজকে। মানুষ কতটা নির্লজ্জ হলে এভাবে বলতে পারে .....
বণিকদের কোন লজ্জা নাই।
সে এখন পাবলিক সিম্পেথি পেতে চাইছে।
তার মা, সে তার বউ, তার বাচ্চা কাচ্চা সবাই ঔষুধের উপর বেঁচে আছে এমনটা বলার চেষ্ঠা করছে।
এই নির্লজ্জকে বাংলা ছাড়া করা উচিত।
একদম খাটি কথা!
ধন্যবাদ উদরাজী
তাই কবি হতাশার সাথে আবৃত্তি করেন,
"বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজি মেরুদন্ডী মিডিয়া কর্মী"
তানবীরাফু, এইটাতো কবির কথা

পাইরেসি আইনে মামলা দিতারে
এদিকে আমাদের হুলুদ সাংবাদিকেরা গাঁয়ে হলুদ মেখে হলুদ শাড়ি পড়ে এখনো আঙ্গুল চুষছেন।
"বিশ্ব সংসার তন্ন তন্ন করে খুঁজি মেরুদন্ডী মিডিয়া কর্মী"
জয়িবু, আপনে পাইরেসি আইন ভংগ করছেন
হি হি। মামলা করেন দেখি!আপনেরে কাগুর রোগে পাইছে।
আমরা সবাই কাগু আমাদেরই কাগুর রাজত্বে
লেজে হোমে এরশাদের পরে এইবার কাগুনাম স্বর্ণাক্ষরে খোদিত হইবে।
সেই খোদাইটা কাগুর ওইখানে করার দাবী জানাই

ভোরের কাগজে এইটা আসছে...
দেখতে পারেন
পড়ছি, জনকন্ঠের বক্তব্যের সেম।
আফসোস সেই সব সাংবাদিকদের উপর।
একটা কিবোর্ডে কোন বোতামটা কোন জায়গায় বসবে সেটা ঠিক করে উনি মেধা সম্পদ বলে চিৎকার করছেন। তখন ফনেটিক থাকলে কেউ বিজয় শিখত বলে মনে হয় না।
আচ্ছা, অল্পপ্রাণ ধ্বনী থেকে মহা প্রান ধ্বনী সিরিয়াল করে বাংলা অক্ষরকে প্রথম সাজাইছেন ইশ্বর চন্দ্র বিদ্যা সাগর। উনি কি সেইটার কোন ফায়দা লইছিলেন?
সুশীল স্টাইলে কাগুর কি হবে? পানিতে চুবাইতে হবে....
কাগুকে বাংলাদেশ থেকে নির্বাসন দিতাম ক্ষমতা থাকলে
অভ্র টিমের উচিৎ ব্যপারটা আইন গত ভাবে আগানো। মোস্তফা জব্বার আদালতে গেলে ও রায় অভ্র - ইউনিজয়ের বিরুদ্ধে গেলে ব্যপারটা অন্য রকমই হবে বলে মনে করছি। প্যাটেন্ট ও কপিরাইটের ব্যপারে মোস্তফা জব্বারের অবস্থান অনেকটুকুই শক্ত।
হুম! সেজন্যই ইউনিজয়ের পেটার্ণ করা উচিত। যেহেতু কিবোর্ড পেটার্ণের জন্য দুনিয়ার অন্যান্য দেশে দুয়েকটা কি অদলবদলই যথেষ্ট হয় সেহেতু এটা তেমন কঠিন হবার কথা না।
আর অভ্রটিম কেন খামাখা নিজের পয়সা খরচ করে আদালতে দৌড়াবে সেটাও আমাদের ভাবা উচিত। তাদের কন্ট্রিবিউশন কি অপরাধ হয়ে গেছে
এই ব্যাপারে ৩য় পক্ষ বা মিডিয়া ভালো ভুমিকা রাখতে পারে। পেটার্ণের ব্যাপারেও কারো এগোতে হবে।
মাহবুব সুমন খাঁটি কথা বলেছে সম্ভবত। প্যাটেন্টতো তার তাই এ বিষয়ে তার অবস্থান শক্ত হবার কথা।
বোর্ডের পেটেন্ট আরেকজনের নামে করতে দুয়েকটা কি এদিক সেদিক হলেই যথেষ্ট, সো ইউনিজয় প্যাটেন্ট করে ফেলি যুক্তিযুক্ত
পেটেন্ট করা অনেক ব্যয়সাপেক্ষ
পত্রিকাওয়ালারা বিজয় আর ইউনিবিজয়কে সমান কথা বলার সুযোগ দিলে এসব কিছুই দরকার হয়না, সচেতনতাটা গড়ে উঠলে এমনিতেই জব্বার সাহেব চুপ হতে বাধ্য
অলরেডী উনার টোন ডাউন লক্ষণীয় ... তাঁর আগের হুংকার ইদানিং ফরিয়াদের মতো শোনায়
আমার মনে হয়না পেটেন্ট আছে বলেই জব্বার সাহেবের অবস্থান শক্ত ... কারণ উনার কী-বোর্ড লে আউটের পেটেন্টে যে ক্লেইম, ওগুলো খুবই মামুলি
এ ধরনের লেআউট সাধারণতঃ স্ট্যান্ডার্ডাইজেশনের মাধ্যমে প্রযুক্তির সার্বিক ব্যবহারে কাজে লাগে ... যেমন গাড়ীর স্টিয়ারিং, ব্রেইক, চাবি, গীয়ার, মিটার, ড্যাশবোর্ডের জিনিসপাতির লেআউট -- এসবের বিন্যাস নিয়ে কেউ পেটেন্ট করে ক্যাচাল করেনা, সব মেকাররা মিলে স্ট্যান্ডার্ডাইজ করে ... পেটেন্ট হয় এসবের ফাংশনালিটি নিয়ে (যেমন ধরুন আপনি কহুব স্মুথ একটা ব্রেইকের মেকানিজম পেটেন্ট করে ফেললেন), সেটা কার্যকর হয়
এইটা পইড়া হাসি আসলো কিছু মনে কইরো না ম্যান।
আজকা টাইম নাই কালকা কিছু কথা কওয়ার ইরাদা রাখি যদি মন মানসিকতা থাকে।
এইটা নিয়াও কিছু চিন্তা ভাবনা করি।
ওকে বস, আপনার আলোচনার প্রতিক্ষায় রইলাম।
গুড পয়েন্ট আউট। পুরষ্কার পাওয়া একটা বিজনেজ স্ট্র্যেটেজি, মার্কেটিং পলিসি।
সর্ব শক্তি দিয়া ঠেকাইবো কাগু এখন অভ্র কে ।
কাগু তার বিজয় ইউনিকোডরে মার্কেটে ছাড়তে নিত্য নতুন নাটক করবে।
কাগু এখন মেধা মেধা বইলা চিল্লাইতেছে
ভালো পয়েন্ট ধরছেন ...
পড়তে পড়তে একটা বড় চিকেন-এগ সমস্যা আছে বলে মনে হচ্ছিলো
ধরুন, সব কর্তারা তো আর নির্বাচন কমিশনের ঐ ভদ্রলোকদের মতো নয় যারা দেশের ৫ কোটি টাকা সাশ্রয় করেছেন। বাংলাদেশের সরকারী অফিসের কর্তারা নিজেদের গাঁটে কিছু না ঢুকলে প্রজেক্টে উৎসাহী হবেনা। অর্থাৎ, বিজয়কে যদি জব্বার সাহেব সরকারী নানান প্রজেক্টে ইনক্লুড করে ব্যবসা করতে চান তাহলে তাঁকে কিছুটা উপরিজনিত ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
আর সেটা করলে ইউনিবিজয় টিকে থাকুক বা না থাকুক, সরাকরী কর্তা কিন্তু বিজয়কেই প্রজেক্টে নেবেন।
মন্তব্যটা লিখতে লিখতে এটার জবাব পেয়ে গেলাম
ইউনিবিজয়কে পাইরেটেড দেখাতে পারলে সরকারী কর্মকর্তাকে "বিনা খরচের ইউনিবিজয় রেখে কেন বিজয় বেছেছেন?" -- এমন প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবেনা
১ নং মুশকিল হলো শতকরা ৯০ ভাগ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার ধারনা মোস্তফা জব্বার বাংলাদেশের বিল গেটস বা স্টিভ জবস।
২নং মুশকিল সেই সব কর্মকর্তাদের প্রধান প্রবণতা হলো, যে কোন নতুনের আগমন ঠেকিয়ে রাখো। সেটা প্রযুক্তি হোক বা আর্ট হোক। ওল্ড ইজ গোল্ড। অন্য কথায় 'পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে', এই প্রবাদ কম্পিউটারেও চালিয়ে দেয়া।
৩ নং মুশকিল হলো তাদের বদ্ধমূল ধারনা, আজকালকার পোলাপান সব বেয়াদব, সুতরাং বুড়ো অথর্বদের যতদিন সম্ভব টিকিয়ে রাখা।
সর্বশেষ এবং প্রধান মুশকিল হলো আমাদের অথর্ব মিডিয়া। এরা রাজনীতির হোগামারামারি কিংবা ভন্ডপীরের প্রতি যতটা আগ্রহী কম্পিউটারের প্রতি ততটা আগ্রহী নয়। ওল্ড ইজ গোল্ড থেকে বেরুতে পারেনি এরাও। নইলে বানচোত পত্রিকাগুলো মোস্তফা জব্বারের মিথ্যাচার প্রচারের যন্ত্র হয় কি করে?
আপনার চারটা পয়েন্টই ধ্রুব সত্য, মোস্তফা জব্বারের মিথ্যাচারের জবাব একটাই হবে সেটা হচ্ছে যেকোন উপায়ে উনিজয়কে বৈধতা দেয়া। সেটার জন্য লে আউট পেটেন্ট করা জরুরী।
বাংলাদেশের পেটেন্ট আইন স্বমন্ধে একদমই জানি না।
হাসান রায়হান ভাই সম্ভবত কিছু বলবেন এটা নিয়ে।
একেবারে 'দম মারা' কথা!
টাকাটাই মূল কথা...বাকি সব বাতুলতা
হুম, মোস্তফা জব্বারের কাছে টাকাই আসল।
প্রস্তাবনাঃ ইউনিজয় কিবোর্ড লে-আউট পেটেন্ট করে ফেলতে পারলে মনে হয়, মোস্তফা জব্বারের কোন প্রোপাগান্ডা কাজে আসবে না।
ধন্যবাদ।
হাসান রায়হান ভাই এটা মনে হয় প্রসেসটা আরেকটু ক্লিয়ার করবেন।
রায়হান ভাইয়ের কথা শুনতে আগ্রহ জানায়ে গেলাম। তারপর কমু
ভালো লিখেছেন।
দেখি রায়হান ভাই কি বলে।
মোস্তফা জব্বার লোকটার শরম নাই?
আত্মহত্যা করা উচিত
'লজ্জা-ঘৃণা- ভয়, তিন থাকতে নয় ।' এইডা জব্বর কাগু খুবসে আয়ত্ত করছেন ...তাই আম্রা আম্রা গলা ফাটাইলাইলেও তার কিছু হবে বলে মনে কয় না । কেমন আছেন ভাইডি? ভালো থাকবেন । শুভেচ্ছা নিরন্তর ।
এইতো ভাইডী ভালৈ আছি, অনেক দিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগছে।
অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।
রায়হান ভাই মুনয় ভুইল্যা গেছে, ঝাতি আজো অপেক্ষা করে
মন্তব্য করুন