আমরা বন্ধু ব্লগের বন্ধুগো "সতর্ক" হওনের আহ্বান জানাই!!
ব্লগার রাসেলের গত ২৩শে জানুয়ারী রোজ শনিবারে লেখা "মেহেরজান বিতর্ক" শিরোনামের পোষ্টটা এইমাত্র পড়লাম। পোস্টে সুক্ষ ভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিরোধী বেশ কিছু কথাবার্তা লেখা আছে!!! এবং একই সাথে ৭১-এ পাকি সামরিক বাহিনীর বর্বরতার কথাকে অস্বীকার করা হইছে!!! শুধু তাই না, ততকালীন বাংলাদেশের মুক্তির সংগ্রাম ও বাংলাদেশের মানুষের প্রতি ৭১ এ পাকি সামরিক বাহিনীর সহমর্মিতা ছিল এমন ধারণা দেয়া হইছে!!!! অথচ এই বিষয়গুলি সবার নজর এড়ায়া গেছে দেইখ্যা যারপরনাই টাসখিত হইলাম!!!
যাই হোক রাসেল-এর লেখা পোস্টের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেই অসঙ্গতিগুলো নিচে পয়েন্ট আকারে তুলে ধরলাম।
১) রাসেল তার উক্ত পোষ্টে লেখছেঃ
মাত্র ৪ মাসে ৫০ লক্ষ মানুষ বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত অতিক্রম করে সীমান্ত সংলগ্ন বিভিন্ন রাজ্যে শরনার্থী হিসেবে আশ্রয় গ্রহন করে, মুক্তিযুদ্ধের মাঝপর্যায়ে ভারতের অন্যান্য রাজ্যে কয়েক হাজার শরনার্থী স্থানান্তর করলেও মূলত শরনার্থীর চাপ ছিলো ত্রিপুরা, আসাম আর পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে।]
এইখানে "লেকক" সাফ কইল ৭১সালে যুদ্ধে ৪মাসে ৫০লাখ বাংলাদেশী ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে অবস্থান করে!!! পোস্ট "লেকক" নয় মাসের যুদ্ধের মইধ্যে মাত্র চাইর মাসের হিসাব দিয়াই একটা সমীকরণ খাড়া করাইয়া ফালাইছে! মাগার "মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়"এর অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে লেখা আছেঃ
পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও তাদের সহযোগী রাজাকারদের অত্যাচারে প্রায় এক কোটি বাঙালি দেশ ত্যাগ করে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র ভারতে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।
পাকি সেনাবাহিনীর অত্যাচারে "এক কোটি" বাংলাদেশী নিজের ভিটা-মাটি জমিন জিরাত সব ফালাইয়া জান নিয়া ভারতে আশ্রয় গ্রহন করছে, এইটা স্বীকার করতে রাসেল সাপের এত অনিহা কেন? ৫০ লাখের অঙ্ক দিয়া উনি কি প্রমান করতে চান?
২) এর পরেই রাসেল লেখছেঃ
৭৩ হাজার নিয়মিত সৈন্য, ২০ থেকে ২২ হাজার অনিয়মিত সৈন্য ও রাজাকার বাহিনীর হাতে সাড়ে ছয় কোটি মানুষ অবরুদ্ধ হয়ে থাকা এবং অনিশ্চিত জীবনযাপনের ইতিহাস শুধুমাত্র নিষ্পেষণের ইতিহাস এমনটা বিশ্বাস করা শক্ত।
হে গেনের ওরস্যালাইনের একচ্ছত্র দাবিদার! তুমি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়া তোমার বিশ্বাস ফলাইতে আইছ! তুমি কি জানো ৭১ এর ২৫শে মার্চ ও ২৬শে মার্চ এই দুই রাইতে শুধু মাত্র ঢাকায় কতো লক্ষ বাংলাদেশীকে নির্বিচারে হত্যা করা হইছে?!! তুমি কি জানো শুধু এই দুই রাইতে কতোজন বাংলাদেশী নারীকে ধর্ষন করা হইছে? ১০ লক্ষ মানুষের বসত পুরান ঢাকায় ঝিঞ্ঝি এলাকাগুলোর কয়টা বাড়ি কেরোসিন ট্যাঙ্ক দিয়া জালাইয়া দেয়া হইছে? দুই রাইতে কতো বাংলাদেশী নারীকে ধর্ষণ করার পর যোনী দিয়া বেয়োনেট ঢুকাইয়া হত্যা করা হইছে? দুই রাইতে কতজন বাংলাদেশী নারীর স্তন স্বজোরে টেনে ছিঁড়ে ফেলা হইছে? কতজন বাংলাদেশী নারীর পাছার মাংস কেটে নিয়ে কাটাস্থান আগুনে ঝলসে দিয়ে হত্যা করা হইছে? আর এইখানে আইছ তুমি তোমার বিশ্বাস মারাইতে???? নাকি তুমি কি মনে করছ পাকি সোলজাররা তোমার ঘরের লোকেদের মতই ৯ মাস বাইন্ধা সারা বাংলাদেশের মানুষেরেই চুমাইছে? (ইউ নো হোয়াট আই মিন!)
৩) এর পরেই রাসেল লেখছেঃ
অধিকৃত পূর্ব পাকিস্তানের জনজীবন স্বাভাবিক দেখানোর জন্য পাকিস্তানী সামরিক শাসকদের প্রচেষ্টার কমতি ছিলো না। ট্রিগারহ্যাপি, নিষ্ঠুর এবং নৃশংস সেনাকর্মকর্তাদের নৃশংসতার গল্পের বদলে বিবেচক মানুষদের কোনো উপস্থিতি ছিলো না সেনাবাহিনীতে এমনটা মেনে নেওয়া কঠিন।
ওহে গেনের কলসী, পাকিরা কি দেখাইতে চেষ্টা করছে সেইটা সত্য ইতিহাস নাকি তারা বাস্তবে এই বাংলাদেশে যেসব অত্যাচার করছে সেইটা সত্য?!! পাকিরা যেইটা দেখানির চেষ্টা নিছিল সেইটারে সত্য বানানীর লেইগ্যা তুমার এতো খাউজানি কে????
পাকি সেন + রাজাকার গং কুড়াল দিয়া গাছ চেরার মত মানুষ ফাইড়া ফেলাইছে এইটা তোমার জানা আছে? নাকি বাড়িঘর ও বাজার লুট কইরা আগুনে পোড়াইয়া দেয়া হইছে সেইখানে-ই তুমি "বিবেচক মানুষের" দর্শণ পাও?!!!!!!
৪) এর পরেই রাসেল লেখছেঃ
মুক্তিযুদ্ধের ট্রাজেডী হলো বাংলাদেশে যখন স্বাধীনতার লড়াই চলছে তখন প্রায় ১০০০ সেনা কর্মকর্তা এবং ৩০ হাজার সৈনিক পশ্চিম রণাঙ্গনে ভারতের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যা এবং বর্বরতার বিষয়গুলো মেনে নিয়েও তারা অবলীলায় বিশ্বাস করেছে কাফির ভারতের চক্রান্তে পাকিস্তান ভঙ্গের একটা আওয়ামী ষড়যন্ত্র এই কথিত গৃহযুদ্ধ এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে যে বর্বর আচরণ করছে তা যথার্থ।
একবার তুমিই কও পাকি হানাদার বাহিনী "বিবেচক লোকে" পরিপূর্ণ ছিল, আরেকবার তুমিই কও "পাকিস্তান সেনাবাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে যে বর্বর আচরণ করছে তা যথার্থ"। তুমি কি যেইখান দিয়া খাও সেইখান দিয়াই ত্যাগ করো? নাকি যেইখান দিয়া ত্যাগ করো সেইখান দিয়াই খাও!? কুন্টা সইত্য? তয় ভারতের উদাহরণ টাইন্যা অন্তরালে তুমি যে বুঝাইতে চাইলা পাকি আর্মিরা বিবেকের কাছে একদম কিলিয়ার আছিল!! আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা নির্বিচারে হত্যা করা খুবই সোয়াবের কাম সেইটা কইলাম কিলিয়ার বুঝা যায়!! খিয়াল কইরা!!!
৫) এর পরেই রাসেল লেখছেঃ
এই ১০০০ থেকে ১২০০ সেনাকর্মকর্তা এবং ৩০ হাজার সৈনিকের ভেতরেও কি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বাধীকারে বিশ্বাসী মানুষ ছিলো না?
তা তোমার সেই ১২শত ভাই কি "বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও স্বাধীকারে" উজ্জিবিত হইয়া বিদ্রোহ ঘোষণা করছিল!? নাকি তুমি কইতে চাও তারা আইসা মুক্তিযুদ্ধ কইরা বাংলাদেশ স্বাধীন কইরা দিয়া গেছে?!!!
৬) এর পরেই রাসেল লেখছেঃ
এরা সমাজবিচ্ছিন্ন কেউ নয়,, বরং জীবিকার প্রয়োজনে তারা এমন একটি সেনাবাহিনীতে যোগদান করেছিলো যে সেনাবাহিনীর পেছনেই ৭০ শতাংশ রাজস্ব ব্যায় করা হতো। পাকিস্তানের মোট ব্যায়ের ৫০ শতাংশই সেনাবাহিনীর জন্য বরাদ্দ ছিলো দীর্ষ সময় পর্যন্ত, এছাড়াও বিভিন্ন শত্রু সম্পত্তি ক্রয় করবার অগ্রাধিকারও ছিলো তাদের। সুতরাং যারা সেনাবাহিনীতে যোগদান করেছেন তারা নেহায়েত দেশপ্রেমের বদলে এইসব অর্থনৈতিক বিবেচনাকেও আমলে নিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানেো পূর্ব বাংলার জাতীয়তাবাদী চেতনার উপস্থিতি সম্ভবপর।
তুমার এই সামাজিক পাকি আর্মি ভাইদের "বাংলার জাতীয়তাবাদী চেতনার উপস্থিতি"র আলামত কুতায় কুতায় পাওয়া গেছে??? ইদানিং কি ওহিটুহি পাও নাকি?!!!
৬) এর পরেই রাসেল লেখছেঃ
পাকিস্তানের অখন্ডতার প্রতি আস্থাশীল উচ্চপদস্থ নাগরিক, সেনাসদস্য এবং রাজনীতিবিদদের ভাবনার পরিসর থেকে স্বেচ্ছায় মুছে দেওয়া হয়তো সম্ভব তবে যারা মানবিকতাবোধে পূর্ব পাকিস্তান কিংবা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রতি আস্থাশীল এবং এই মুক্তিসংগ্রামকে নৈতিক ভাবে সমর্থন করেছেন তাদের প্রতি অভক্তি কিংবা ঘৃণা হয়তো তাদের আচরণকে কলুষিত করে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে নৈতিক ভাবে সমর্থণ কইরা কয়টা সরকার(সামরিক) পতন আন্দোলন হইছিল!!? কয়জন পাকিস্তানী বাংলার স্বাধীনতার জন্য বুক পাইত্তা বুলেট নিছে? মানবতাবাদী আন্দোলনের হেচুড় কদ্দুর আছিল সেইটা কওতো চান্দু?
৭) এর পরেই রাসেল লেখছেঃ
পাকিস্তান সচিবালয়ের একজন কর্মকর্তা ৭১ থেকে ৭৩ পর্যন্ত বেসামরিক বাঙ্গালী কর্মকর্তাদের পশ্চিম পাকিস্তান থেকে কাবুল হয়ে ভারতে পৌঁছে দেওয়ার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি অখন্ড পাকিস্তানের প্রতি তার আস্থা রাখলেও পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তিনি মেনে নিয়েছিলেন বিদ্যমান অবিচার ও অনাচারের কারণে পূর্ব পাকিস্তান এবং পশ্চিম পাকিস্তান আদালা আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে থাকলেই সেটা সকলের জন্য মঙ্গলজনক হবে।
স্বাধীনতা পরবর্তি একজন পাকি শৌচালয়ের কর্মকর্তার দরদ-কে পুঁজি কইরা পুরা পাকি জাতির প্রতি ভালুবাসা ডাইভার্সির যেই প্রয়াস তুমি নিতেছ তাহা দেখিয়া বেফক পুলকিত হইতেছি!!!
যাউজ্ঞা, বন্ধুদের প্রতি অনুরোধ, এইসব সুশীল মানবতাবাদীর ভেক ধরা বিশাক্ত লোকদের আন্তর্জালিক পাকি-প্রচারণা রুখতে আরো একটু সচেতন হোন। নয়তো এই বিস্মৃত জাতির ভবিষ্যত প্রজন্ম হয়তো মানবতার মোড়কে লুকানো ভুল ইতিহাস জেনে বেড়ে উঠতে পারে!!! সুতরাং সিদ্ধান্তটা আপনাকেই নিতে হবে!!
আপনার লেখার টোন ভালো লাগলো না, স্যরি। যুক্তির বদলে ব্যক্তি আক্রমন সম্বল পোস্ট।
যুক্তির বদলে ??
আমিতো দেখলাম উনি লাইন ধরে ধরে যুক্তি দিলেন।
সোহেল কাজী ভাই, আপনার পোস্টটার দরকার ছিল খুব। চোখে আঙ্গুল দিয়ে ভ্রান্ত যুক্তিগুলি তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
"আমরা বন্ধু" ব্লগের নীতিমালার প্রথম দিকেই আছে-
কাজেই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ব্যাপারে কোন আপোস নয়।
তবে একটা বিনীত অনুরোধ জানাই- হে গেনের ওরস্যালাইনের একচ্ছত্র দাবিদার! চান্দু এই ধরনের বাক্যবন্ধ আপনার পোস্টের ওজন কমিয়ে দিচ্ছে।আপনার ক্ষোভ স্বাভাবিক। কিন্তু তীক্ষ্ণ যুক্তিগুলো চাপা পড়ে যেতে পারে ব্যঙ্গোক্তির জন্য। এটা আপনার বন্ধুরা কেউ চায় না।
শুভেচ্ছা।
কাজীদা, আপনার ক্ষোভ বোধগম্য। তবে রাসেলের পোস্টেই মন্তব্য আকারে দিতে পারতেন।
নিজেকে সেলিব্রিটি মনে হচ্ছে
যৌক্তিক এবং অযৌক্তিক ক্ষোভের রাজনৈতিক বয়ান আমার ভালো লাগে, এটাও ভালো লাগলো তবে সমস্যা হইলো আপনি 'ভিলেন'কে ভিলেনের বাইরে অন্য কিছু হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন না, সুতরাং আমার নিজের ধারণা বিষয়টার আকর্ষণ আপনার কাছে যতটুকু আমার কাছে ঠিক ততটুকু নয়,
আমার পূর্বপুরুষের পরিচয় নিয়ে আপনার অযথার্থ জ্ঞানটুকু জাহির না করে যদি নিজের ভেতরে রেখে দিতেন তবে এটার হাস্যরস খানিকটা কমতো কিন্তু ক্ষোভটার উপস্থাপন এবং আঙ্গুলিনির্দেশনা দিকদর্শী হতো না।তারপরও আপনার ক্ষণিক উত্তেজনা এবং কিছু করে যাওয়ার বাসনাটুকুকে সম্মান করি।
প্রথম থেকেই লেকক , গেনের কলসী, গেনের ওরস্যালাইনের একচ্ছত্র দাবিদার ইঙ্গিত করে বুঝাইলেন লেখার চাইতে লেখকের সাথেই সমস্যা বেশি আপনার।
অবস্থা যখন এরকম, আমরা বন্ধু কথাটা ব্যানারে দেইখা কেমন যেন হাসি পাইতাছে।
বস, আপনার পোস্ট পইড়া পুরা মুগ্ধ হয়া গেলাম.. এতই মুগ্ধ হইছি যে অহন আপনেরে চুমাইয়া মুড়ি খাইতে ইচ্ছা করতাছে... খেক খেক খেক
এই রাসেল ফুটা রাসেল আষ্টডটু রাসেল কিনা কে জানে! তার ভাবনা-চিন্তা সব সময় পাকিপ্রেমে থকথক করে!
মনে হয় পোস্ট ১ম পাতা থেকে সরিয়ে দিয়েছেন।
অফটপিক। আমার একটা ধারণা হলো, আমাদের অনেকেই মনে হয় ৭১ নিয়ে লজ্জিত।
সেই শৈশবকাল থেকেই দেখছি কি যেন একটা লুকানোর চেষ্টা, হানাদার বাহিনী নামক শব্দবন্ধটাতো অনেকদিন গেলানো হৈসে। পাকিসতানের সাধারণ মানুষ, আর্মি, বুদ্ধিজীবি সমাজ সবার ভূমিকাকেই একটু যেন সহানুভূতি নিয়ে দেখার চেষ্টা কারো কারো। এটা যে শুধু জামাত (বা মুসলিম লীগ) নেতা-সমর্থকরা করেন তা না। অনেকেই করেন। কেউ আওয়ামী লীগ, কেউ বিএনপি, কেউ জাপা, কেউ বা অন্য কোন দলের সমর্থক। কোন তথ্য প্রমাণ দিতে পারছি না। শুধু অবসারভেশন।
এখানে কমেন্ট মোছার উপায় আছে কি না জানিনা, থাকলে কমেন্ট পড়া হলে মুছে দিবেন। না থাকলে কি মডারেটরকে অনুরোধ করবেন মুছে দেবার জন্য?
কাজীদা' কিরাম আছেন? জয়িতা'পু কৈসে আপনে নাকি সন্নাস নিছেন? শুইনা তো খুশি হয়া গেছি। আমি সন্নাসীদের বিয়াপুক পাই।
এইতো আছি ভালই মাঝে মাঝে সন্যাস নিতে ভালই লাগে দুইন্যাটারে সরাইখানা মনে হয়
আপ্নে কিরাম আছেন কইলেন্নাতো
আছি গো ভালোই। বড়ভাইএর লাইনে ছোটভাই, এরুম কৈতারেন।
মন্তব্য করুন