শুরু হলো "আমার ফাউন্ডেশন"এর অগ্রযাত্রা। চলুন নতুন ইতিহাস গড়ি
সুপ্রিয় সহব্লগারগন।
অত্যন্ত আনন্দের সাথে জানানো যাচ্ছে যে "আমার ফাউন্ডেশন" চ্যারিটির সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। কয়েকজন ব্লগারের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমার ফাউন্ডেশন তার সকল প্রকার রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করে এগিয়ে যাবার জন্য প্রস্তুত হয়েছে।
আমার ফাউন্ডেশন প্রথমেই "(সিসিফাস)"এর পোস্টে বর্ণিত জয়নাল ও লালবানু'র স্বপ্নের প্রজেক্ট দিয়ে তার প্রথম কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে। সেই সাথে মুরুব্বির পোস্টে বর্ণিত দক্ষ কিন্তু দরিদ্র লোকদের বর্তমান অবস্থার উন্নতির সুজুগ সৃষ্টি করার প্রজেক্টটিও একই সময়ে চালিয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে আমার ফাউন্ডেশন। প্রজেক্ট দুটি সম্বন্ধে বিস্তারিত জানতে নিচের লিঙ্ক ফলো করুনঃ
ব্লগার সিসিফাসের পোস্টঃ "জয়নাল ও লালবানু'র স্বপ্নযাত্রায় আমাদের নির্মম নির্লিপ্ততা"
ব্লগার মুরুব্বির পোস্টঃ "আসেন কিছু লোকের জীবনকে সুন্দরতর করি।(এটেনশন অল ব্লগারস এন্ড এডমিনস)"
প্রস্তাবিত দুইটি পোস্ট হতে "আমার ফাউন্ডেশন" প্রাথমিক পর্যায়ে তিনটি কার্য্যক্রম বাস্তবায়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছ যা নিন্মে পর্যায়ক্রমে উল্লেখ করা হলোঃ
১) জয়নুল ও লালবানু'র স্বপ্নের হাসপাতালটিকে আমর ফাউন্ডেশন প্রাতিষ্ঠানিক রুপ দেয়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেছে। এই চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান শুধু মাত্র দুস্থ ও দরিদ্র লোকদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দিয়েই সাহায্য করবে না সেই সাথে বিনামূল্যে প্রয়োজনিয় ঔষধের ব্যবস্থাও করবে।
২) জয়নুল ও লালবানু'র স্বপ্নের কোচিং সেন্টারটিকে স্কুলটিকে রূপদান করবে আমার ফাউন্ডেশন। এই স্কুল দরিদ্র ও দুঃস্থ শিশুদের অবৈতনিক শিক্ষা প্রদান করবে সেই সাথে ছাত্রদের প্রয়োজনীয় বই-খাতা-কলম ইত্যাদির ব্যাবস্থা করবে। দরিদ্রতার কারণে পড়ালেখা বাদ দিয়ে মজুরী করছে কিংবা সংসারের জন্য রোজগার করতে বাধ্য হচ্ছে এমন ছাত্রদের নির্দ্বিধায় পড়াশুনা চালিয়ে যেতে তাদের জন্য একটা মাসিক ভাতার ব্যাবস্থা করবে আমার ফাউন্ডেশন চ্যারিটি।
৩) সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজ পেশায় কোন মতে টিকে আছে কিন্তু স্বল্প মূলধনের অভাবে পরিবারের ব্যয়ভার নির্বাহ করতে পারছে না, এমন লোকদের স্বল্প পুঁজি দান করে তাদের অবস্থার উন্নতির জন্য আমার ফাউন্ডেশন কাজ করে যাবে। বিস্তারিত করণীয় এই পোস্টে বর্ণিত আছে। আমি বিশ্বাস করি ব্লগারদের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এই মানব উন্নয়ন প্রজেক্ট-টি একসময় একটি প্রতিষ্ঠানে রুপ নেবে, যেখান থেকে সম্পূর্ণ বিনাসুদে দরিদ্র লোকদের পুঁজি দিয়ে দেশের একটা বিরাট অংশের দারিদ্রতা দুর করায় ভুমিকা রাখবে আমার ফাউন্ডেশন।
[ব্লগার "ফারুক" এই প্রজেক্টে দুই লক্ষ টাকা দান করে নতুন ইতিহাস গড়তে প্রথম ইটা'টি গাঁথার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, এবং ব্লগার "মনসওদাগর" দুই হাজার টাকা দানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।]
একজন ব্লগার হিসেবে এখন আমাদের দায়িত্ব সারা দেশকে দেখিয়ে দেয়া যে আমরা ব্লগাররা কোন ধরণের রাজনৈতিক হতাশায় নিমজ্জিত নই। আমরা একটি দারিদ্রমুক্ত সুখী দেশের স্বপ্ন দেখি। আমরা চাইনা দেশের একটি লোকও দারিদ্রতার কারণে বিনা চিকিৎসায় কষ্ট পায়। একটি শিশুও দারিদ্রতার ছোবলে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হোক। আমরা অন্তর্জালের সব ব্লগাররা একত্রিত হয়ে নিজের যায়গা থেকে এই লড়াইয়ে যোগ দিয়ে এই স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করব।
"আমার ফাউন্ডেশন" চ্যারিটি শিঘ্রই একটি "চ্যারিটি প্রোফাইল" তৈরী করবে যেখানে আমার ফাউন্ডেশনের সকল কর্ম বিধি ও লক্ষমাত্রা উল্লেখ থাকবে।
এই মুহুর্তে ব্লগারদের অনুরোধ করছি তারা যেন নিজেদের আশেপাশের ব্যাক্তিগত পরিমণ্ডল হতে ও আশেপাশের বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাক্তিগত ভাবে প্রচারণা চালিয়ে আমার ফাউন্ডেশন এর জন্য ফান্ড গঠনে এগিয়ে আসেন। এবং ব্লগাররা পারলে নিজ সামর্থ অনুযায়ি দান করে আমার ফাউন্ডেশনকে দাড়া করাতে নিজেদের ইটা'টি স্থাপন করেন।
বাংলাদেশে সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত ব্লগাররা এই মহৎ কার্যের পদক্ষেপ সমূহ জানিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান হতে চ্যারিটির ব্যাবস্থা করে দেশের গরীব-দুঃখী দুঃস্থ লোকেদের পাশে এগিয়ে আসবেন বলেই একজন ব্লগার হিসেবে আমার বদ্ধমূল বিশ্বাস।
মধ্যপ্রাচ্যে অবস্থানরত ব্লগারদের বিশেষ দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, সেখানে প্রতিটি বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান-ই বাৎসরিক একটা যাকাত প্রদান করে। আপনাদের প্রচারণার মাধমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে চ্যারিটি এনে এদেশের ভাগ্যবিড়ম্বিত লোকদের পাশে দাঁড়ানো সম্ভব। তাছাড়া অনেক দানশীল ধনী আমির-শেখ'রাও ব্যাক্তিগত ভাবে বিভিন্ন দেশে যাকাত প্রদান করে থাকে। মধ্যপ্রাচ্য অবস্থানরত ব্লগাররা একটু চেষ্টা চালালেই দেশের দরিদ্র মানুষের পাশে বন্ধুর মত পিঠে হাত রেখে দাঁড়িয়ে সুদিনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারেন।
চ্যারিটির অর্থ পাঠানোর উপায়গুলো নিম্নে দেয়া হলোঃ
১) অনলাইনে প্যে-পালের মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোন প্রান্ত হতে admin@amarfoundation.org.uk ঠিকানায় চ্যারিটির অর্থ পাঠানো যাবে।
২) নিম্নোক্ত একাউন্টে ব্যাংকের মাধ্যমে পৃথিবীর যে কোন দেশ হতে চ্যারিটির অর্থ পাঠানো যাবেঃ
Account Name: Amar Foundation Limited
Account Number: 02248549
Sort Code: 40-05-16
HSBC Bank
Branch Name: HCBC
PO BOX 1EZ
196 Oxford Street
London W1D 1NT
United Kingdom
আমার ফাউন্ডেশন এর কনস্টিটিউশন যোগ করা হলো, ডাউনলোড করার জন্য এই লিঙ্কে রাইট ক্লিক করে "Save Target as" করুন।
আসুন আমরা ব্লগাররা পৃথিবীকে দেখিয়ে দেই ব্লগাররা অনলাইনে দেশ গঠনের বড় বড় বুলি ছেড়ে না। তারা দেশের দুঃস্থ মানুষের পাশে পরম মমতা নিয়ে দাঁড়াতে পারে।
শুরু হোক নতুন দিনের সূচনা …………………
[পোস্টটি বিভিন্ন ব্লগে একযোগে প্রকাশ করা হচ্ছে, আশাকরি ব্লগ সঞ্চালক জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় পোস্টটিকে ব্লগ আইন লঙ্ঘনের আওতায় না এনে বাধিত করবেন]
কাজীদা' কিরাম আছেন?
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
স্টাডি কৈরা আসলাম। আপ্নারে ধইন্যাপাতা চমৎকার একটা উদ্যোগ নেয়ার লিগা।
থ্যাংকস,আমি ভালো আছি। আপ্নে কিরাম আছেন ভাইডী?
এই ফাউন্ডেশন সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেন , কর্পোরেট প্রোফাইল জাতীয় আর কি।
কি করা হবে বা কি করা হচ্ছে তার জন্য এর সাথে কারা কারা জড়িত তার নাম সুস্পস্ট ভাবে উল্লেখ করা অবশই প্রকাশ করা উচিৎ। কারা কারা আছে উদ্যোক্তা ও পেছনে সেটা না জেনে হাওয়ার উপরে টাকা দেয়া যায় না।
বোর্ড অফ ট্রাস্টির নামগুলা দেন।
কোথায় হতে রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছে সেটাও জানান।
----------
এই পোস্ট আমার কাছে "এড" হিসেবে নীতিমালা ভাঙছে বলে মনে করি।
পোস্টে কনস্টিটিউশন এড করা করা আছে। আবারো লিঙ্ক দিচ্ছি ক্লিক করুন।
আমার ফাউন্ডেশন সমস্ত রুলজ এন্ড রেগুলেশন পুরা কইরা সদ্য http://www.charity-commission.gov.uk/ তে অফিসিয়াল্লি রেজিস্টার্ড হইছে। মৃদু হাওয়া কিংবা ঝড়ো হাওয়ার প্রাবাহে এইটিকে অটোমেটিক রেজিস্ট্রি করে নাই। বিশেষ করে বর্তমান বোর্ড অফ ট্রাস্টির চেয়ারম্যান "জনাব সুশান্ত দাস গুপ্ত" ও বিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় অবস্থান করা কতিপয় ব্লগারের অক্লান্ত পরিশ্রমে আমার ফাউন্ডেশন তার ইনিশিয়াল ডকুমেনশনের কাজ শেষ করে একটি ইন্টারন্যাশনাল চ্যারিটি প্রতিষ্ঠানে রূপ নিয়েছে। http://www.charity-commission.gov.uk/ এর কিছু ডোনারের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে যেখান থেকে পজিটিভ রেজাল্ট আশা করা যাচ্ছে।
এই মুহুর্তে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আছেন জনাব সুশান্ত দাস গুপ্ত। শিঘ্রই বাকি ট্রাস্টিদের সিলেক্ট নাম ডিক্লার দেয়া হবে।
আমরা প্রাথমিক পর্য্যায়ে জয়নুল ও ফুলবানুর বিনামুল্যে চিকিৎসা ও শিক্ষা প্রদানের প্রতিষ্ঠান দুটিকে পরিপূর্ণ রূপদান করতে চাই, অনেক বেকুব ইতিমধ্যে ডোনেশন করে ফেলছে। চিন্তা করেন কত্তো বড় বেকুব এরা। হাওয়ার মধ্যেই টেকা দেয় এরা। এই টেকায় ভাওতাবাজী কইরা ট্রাস্টি বোর্ডের ট্রাস্টিরা ফেন্সিড্রিল কিন্যা খাইব এই ব্যাপারে বেকুবগো কোন আইডিয়াই নাই। দেখেন অবস্থা।
জ্বি অবশ্যই। এই পোস্ট "শান্ডার তেল" এর বিজ্ঞাপন। লক্ষ করে দেখুন পোস্টে উল্লেখ আছে এই শান্ডার তেল মাখলে পুরুষত্ব হীনতা ও ধ্বজভঙ্গ রোগ সহ সমস্ত গোপন রোগের গেরান্টি সহকারে প্রতিকার হয়। এই শান্ডার তেল জাতিয় পর্যায়ে নপুংশকতার মহামারিকে রোধ করবে বলে ধারনা করা হইতেছে। আর কোন বিজ্ঞাপনী লাইন আপাতত মনে আইতাছে না।
আপনার উপরোক্ত কমেন্ট ব্যক্তিগত ভাবে আপত্তিকর । মডারেটরের দৃস্টি আকষন করছি।
সোহেল কাজী:
আমরা বন্ধু ব্লগে কোন ভাবেই কোন সদস্যর প্রতি ব্যক্তি আক্রমণ গ্রহণযোগ্য নয়। আপনার মন্তব্যটি আমরা বন্ধুর বন্ধুসুলভ আচরনের পরিপন্থী বিধায় আপনাকে সতর্ক হওয়ার অনুরোধ করা হলো। আমরা বন্ধু আশা করে তার সদস্যরা অবশ্যই নীতিমালার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকবে।
মাহবুব সুমন :
আপনার জানার আগ্রহের সাথে এই লাইনটি যায় না। আশা করছি সদস্যদের সাথে ইন্টারএকশনে আর একটু সতর্কতা অবলম্বন করবেন।
ওকে মাই ব্যাড।
মানবতার জন্য কাজ করাকে কেউ বিজ্ঞাপন মূলক মনে করলেও আসলে আমার প্রতিক্রিয়া দেখানো ঠিক হয় নাই। কারণ আমি জানি এর পেছনে কারা কি কি শ্রম দিয়েছে এবং অদ্যাবধি দিচ্ছে।
হাউএভার, পোস্টে আলোচিত প্রজেক্টগুলান নিয়া কিছু করণ যায় কিনা তা কি একটু দয়া করে দেখবেন? এই ব্লগে অনেক জ্ঞানীগুনি ও স্বজ্জন লোক নিয়মিত ব্লগিং করেন। আমার বিশ্বাস উনারা সাথে একটু হাত লাগালেই প্রজেক্টগুলো দ্রুত বাস্তবের মুখ দেখতে পারবে।
আর ট্রান্সপারেন্সির সিকিউরিটি অবশ্যই ১০০% , সকল চ্যারিটি প্রজেক্টেরই আলাদা গোল থাকবে এবং নিদৃষ্ট বাজেট থাকবে। ট্রাস্টিদের কিংবা অন্য কারো ব্যাক্তিগত ফায়দা লাভের বিন্দুমাত্র সুজোগ নাই যেহেতু নিয়মিত ট্রাস্টিবোর্ডের মিনিটস অফ মিটিং প্রকাশিত হবে, সেই সাথে নিসেব নিকেশও থাকবে স্বচ্ছ।
দেখেন কিছু করণ যায় কিন। কিছু দরিদ্র মানুষ অন্তত উপকৃত হোক।
বিজ্ঞাপন জনকল্যানে হতে পারে বা আপনার ভাষ্যমতে মান্ডার তেল নিয়েও হতে পারে। বিজ্ঞাপনের প্রকারভেদ আমি করি নাই, শুধু মাত্র আমার ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করেছি। তার প্রতিক্রিয়ায় আপনি যে ভাবে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলেন তাতে অবশ্য বিশাল অবাক হচ্ছি না।
যাই হোক... মূল কথায় আসি। আপনারা একটা ভালো উদ্যোগ গ্রহন করেছেন জেনে সেটা সম্পর্কে জানতে চেয়ে কারা এই উদ্যোগের পেছনে আছেন সেটা জানার আগ্রহ থেকেই আমার মন্তব্যটি ছিলো।
আপনি বলেছেন,
আমি ঐ সাইটে গিয়ে 'আমার ফাউন্ডেশন নামে' কোনো নাম খুঁজে পাইনি।
--------------------
একটা উদ্যোগে সারা পেতে হলে "স্বচ্ছতা" থাকতে হবে। যে দাতা সে অবশ্যই জানতে চাইবে কি উদ্দেশ্যে টাকা সে দিচ্ছে এবং কারা এর সাথে জড়িত। এটা না জেনে নিশ্চয়ই সে টাকা দিতে চাইবে না। আমি সেভ দ্য চিল্ড্রেন এর আওতায় একটা বাংলাদেশী ছেলেকে স্পন্সর করি, আমি জানি কোথায় টাকা যাচ্ছে, কি খাতে ব্যয় হচ্ছে, কে পাচ্ছে , কাদের মাধ্যমে টাকাটা ব্যয় হচ্ছে আর কারা সেভ দ্য চিন্ড্রেন এর সাথে যুক্ত। সকল কিছু জেনে, বুঝে ও তাদের স্বচ্ছতায় বিশ্বাস এনেই আমি টাকা দেই। তারাও প্রতি বছর আমাকে সব কিছু বিস্তারিত জানায়। আর এই "স্বচ্ছতার" জন্যই কর্পোরেট প্রফাইল জাতিয় কিছু চাওয়া , ট্রাস্টি বোর্ডে কারা আছে সেটা জানতে চাওয়া। দেশে বিদেশে প্রচুর ভুয়া ও প্রতারক চ্যরিটি আছে , যার জন্য মানুষ সাবধান থাকত চায়। এর চাওয়ায় আপনি যে ভাবে ক্ষেপে উঠলেন তাতে এখন জানবার আগ্রহ নস্ট হয়ে গিয়েছে আমার। আমি দূঃখিত আপনাকে বিরক্ত করবার জন্য।
আপনি জানালেন জনাব সুশান্ত দাশ গুপ্ত ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান। আশা করি, অন্য সদস্য হলে সেটাও সময়ে জানা যাবে।
---
আমার ব্লগে আপনার পোস্ট পড়লাম। সেই পোস্ট পড়লে আমার অনেক প্রশ্ব করার দরকার হতো না। সেখানে যেভাবে বিস্তারিত দিয়েছেন এখানেই সেভাবে দিলে খুব ভালো হতো। ওখানে একটা লিংক দিয়েছেন যেখানে গিয়ে দেখলাম ব্যবসা প্রতিস্ঠান নাম নিবন্ধনের সরকারী সংস্থায় আমার ফাউন্ডেশন নিবেন্ধিত হয়েছে। চ্যারিটি প্রতিস্ঠান হতে বেশ কিছু স্টেপ পার হতে হবে, যার প্রস্তুতি আপনার নিচ্ছেন। এই প্রস্তুতিকে
বলাটা কেমন যেনো লাগছে।
যাই হোক, শুভ কামনা রইলো।
জ্বী জ্বী ব্যাক্তিগত মত প্রকাশ করা ভালো। হাঃহাঃহাঃ
পোস্টে কিছু ব্যাক লিঙ্ক আছে, লিঙ্ক ফলো করলেই কারা কারা পিছনে আছে আর কারা কারা সামনে আছে সব কিলিয়ার বুঝনের কথা। সিম্পলি জানতে চাওয়া আর খুঁচাখুচির ভিত্রে পার্থক্য আছে! জানতে চাওয়ার টোন আগে ঠিক করা উচিৎ।
তাদের অফিসে গিয়া খোজ করে দেখতারেন। সাইট ডাটাবেস আপডেটেড করতে মনয় আরো সময় নিব।
আমার ব্লগে ইয়মিত পোস্ট আপডেট করা হইছে, এইখানে আইলসামির জন্য আপডেট করার সময় পাই নাই
আপ্নের জন্যও শুভ কামনা
হুমম
এইটুকু স্ট্রেস নিয়া চ্যারিটি চালাইবেন?
ভালো উদ্যোগ। শুভকামনা সবসময়।
মন্তব্য করুন