ইউজার লগইন

হোয়াইট সান্টা আর ব্ল্যাক পিটের গল্পটি

উত্তর আমেরিকার সান্টা ক্লজের ওলন্দাজ রূপটি হলো ‘সিন্ট নিকোলাস’ বা ‘সিন্টারক্লাশ’। যদিও আজকাল আমেরিকার দখলে সান্টা ক্লজ কিন্তু সান্টা ক্লজের আদি দাবিদার কিন্তু ওলন্দাজরা। বলা হয়ে থাকে, আমেরিকার স্বাধীনতা যুদ্ধের সমসাময়িক কাল থেকে, নিউ ইয়র্কের ওলন্দাজ কলোনিতে (নিউ আমর্স্টাডামে) বসবাসকারী অভিবাসী ওলন্দাজ নাগরিকরা সেখানে এই রীতিটির পালন পুনরায় শুরু করেছিলেন। আজকের এই আনন্দময় রীতিটির পেছনের গল্পটিই এখানে বলব। কেমন করে সান্টা সব বাচ্চাদের আপন হলো।

প্রতি বছর শীতের শুরুতে নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে বাচ্চাদের আর দোকানীদের মধ্যে হুল্লোড় পড়ে যায় সিন্ট নিকোলাসের উপহার আর বড়দিনের উপহার কেনাবেচা নিয়ে। আমিও তখন ভাবি এবার ওলন্দাজ এই রীতিটি নিয়ে কিছু লিখেই ফেলব। তারপর আলসেমি আর নানাবিধ অন্যান্য ব্যস্ততায় দিনটি চলে যায় আর আমিও ভুলে যাই। আবার কখনো ভাবি, ঠিক আছে; সামনের বছর ঠিকই লিখে ফেলব। এই ভাবতে ভাবতেই নিজের মেয়ে বড় হয়ে গেল আর জেনে গেল, সিন্ট নিকোলাস নামের কেউ আসলে ঘোড়ায় চড়ে স্পেন থেকে উপহার নিয়ে আসে না, বাবা-মাই বাচ্চাদের জুতোয় ঢুকিয়ে রাখা ‘উইশ লিস্ট’ পড়ে বেছে তার থেকে উপহার কিনে দেয় ছেলেমেয়েদের। মাঝখানে ক’দিন সিন্ট নিকোলাস থেকে ‘দ্য ভেরি বেস্ট’ উপহার পাবে আশায় বাচ্চারা তাদের মারামারি, দুষ্টুমি, মিথ্যে বলা, ঝগড়া করা কমিয়ে দেয় বা বন্ধ করে রাখে।

পাঁচ ডিসেম্বরের সন্ধ্যা নেদারল্যান্ডসের জাতীয় জীবনে খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেদিন দূর দূরান্ত থেকে পরিবারের সবাই একসাথ হয়, খাওয়াদাওয়া সেরে তারপর সবাই নিজেদের মধ্যে উপহার বিনিময় করে। এই দিনটিকে ঘিরে বেশ পূর্ব প্রস্তুতি থাকে। সাধারণত যেসব বাড়িতে বাচ্চা থাকে অন্যান্য উৎসবের মতো এই উৎসবটিও সে বাড়িতে বেশি প্রাণ পায়। তবে বাচ্চা বড় হয়ে গেলেও ঐতিহ্য বজায় থাকে। বাচ্চারা প্রি-স্কুলে যাওয়ার সময় থেকে, নভেম্বরের এই সময়ে তাদের স্কুলে পড়ানো ছড়া, গল্প, টিভিতে দেখা কার্টুন থেকে এ-সম্বন্ধে ধারণা পেতে থাকে। ধরতে গেলে, প্রাইমারি স্কুলে যাওয়া সব বাচ্চা নভেম্বরের এগার তারিখ থেকে শুরু করে ডিসেম্বরের চার তারিখ অবধি সিঁড়ির ওপরে জুতো রেখে দেয়। বাড়ির চিমনি দিয়ে সিন্ট নিকোলাস বাড়িতে ঢুকে কিছু উপহার রেখে যাবে সেই আশায়। জুতোর পাশে থাকে নিকোলাসকে লেখা তাদের আধো আধো হাতের চিঠি, ছড়া, গাজর আর চিনির কিউব। নিকোলাসের ঘোড়া চিনি আর গাজর খেতে ভালোবাসে।

বাবা মায়েদের সে ক’দিন একটু বেশি সর্তক থাকতে হয়। বাচ্চারা ঘুমোলেই গাজর, চিনি, চিঠি সব সরিয়ে রাখতে হয় যাতে বাচ্চারা বুঝতে না পারে। আর জুতোর মধ্যে উপহার রেখে দিতে হয় যাতে সকালে উঠেই উপহার হাতে পায়। এই ক’দিন বাচ্চাদের ঘুম থেকে ওঠাতে বেশি কষ্ট করতে হয় না। নিকোলাসের কথা বললে ঘুম থেকে উঠেই প্রথমে দৌড় দেয় সিঁড়ির কাছে। কী পেল আজ রাতে নিকোলাসের কাছ থেকে। বেশিরভাগ সময় হতাশ হয় সেই একই কুকিস কিংবা চকোলেট পেয়েছে বলে। সপ্তাহ জুড়ে কেন একই জিনিস? কেন নতুন কিছু নেই! নিকোলাসের দেয়া অন্যতম উপহারগুলো হলো, চকোলেটের বর্ণ (সাধারণত বাচ্চার নামের আদ্যক্ষর) পেপারনোটেন (pepernoten), ক্রাউডেননোটেন (kruidennoten), স্পেকুলাস (speculas), কমলা, চকোলেট কয়েন্স, ইত্যাদি। সপ্তাহান্তে অবশ্য একটি ছোট খেলনা কিংবা ছবি আঁকার বই, রঙ পেন্সিল ইত্যাদি কিছু পাওয়া যায়। এভাবে করে পাঁচ ডিসেম্বর চলে এলে, বাচ্চাদের উইশ লিস্ট তো আগেই দেওয়া থাকে নিকোলাসকে, সেখান থেকে দেখে নানা-নানী, দাদা-দাদী, চাচা, খালা, বাবা-মা সবাই উপহার কিনে আনে আর তা দিয়ে উদযাপিত হয় ‘উপহার সন্ধ্যা’ তথা ‘গিফট ইভনিং’।

এরা ক্রিসমাসে নয়, পাঁচ ডিসেম্বেরই উপহার বিনিময় করে, ক্রিসমাসকে ওলন্দাজরা ‘সিন্টারক্লাশ’ দিয়ে প্রতিস্থাপন করেছে। সন্ধ্যায় প্রথমে বাচ্চাদের পর্ব। সেটা শেষ হয়ে গেলে তারপর বড়রা করে। বাচ্চাদের উপহার পাওয়ার পর্বটা আকর্ষণীয় করার চূড়ান্ত চেষ্টা থাকে বড়দের মধ্যে। সাধারণত দেখা যায় বাসার কোথাও ব্ল্যাক পিট একটা চিঠি রেখে যায়, যেখানে লেখা থাকে উপহার কোথায় রাখা আছে। আসলে আগেই উপহারটি সেভাবে লুকিয়ে রাখা হয়। বাচ্চারা সেখানে গিয়ে খুঁজবে সেই আনন্দে। সন্ধ্যা থেকে বাচ্চারা পিটের অপেক্ষায় তার জন্যে চকোলেট দুধ গরম করে তাতে ক্রিম মিশিয়ে রাখে, গরম কফি বানিয়ে বসে থাকে এবং আরো কত কী! আবার অনেক বাসায় সন্ধে বেলায় প্রতিবেশি পিট সেজে এসে বেল বাজিয়ে উপহারের বস্তাখানি দরজার সামনে সাজিয়ে রেখে যায়। সবার চেষ্টা থাকে নতুন কোনোভাবে উপহার আদান প্রদানের ব্যাপারটিকে উপস্থাপন করার। উপহারগুলো সাজানোতে অভিনবত্ব আনার চেষ্টা করা হয়। উপহারের সাথে প্রায়ই একটা কবিতা কিংবা গান থাকে। সাধারণত যার জন্যে উপহার তাকে নিয়ে মজা করে কিছু লেখা হয়ে থাকে, তাকে খ্যাপানোর চেষ্টা থাকে।

শুধু বাড়িতে নয় স্কুলেও বাচ্চারা উপহার পায়। সুপারমার্কেটে জুতা রেখে আসতে পারে। সেখানেও ছবি আঁকা, রং করা ইত্যাদি প্রতিযোগিতার মাধ্যমে বাচ্চাদের উপহার দেওয়া হয়। অনেক কোম্পানি এই দিনটিকে কেন্দ্র করে একটি পারিবারিক মিলন মেলার আয়োজন করে। কোম্পানিতে কাজ করা সব মানুষকে নিয়ে কিছু ইভেন্ট হয় তারপর খাওয়া দাওয়ার পার্ট চুকিয়ে উপহার পাওয়ার পালা। পাঁচ ডিসেম্বের অনেক শহরে সন্ধ্যায় দোকানপাট বন্ধ থাকে। অনেক সময় কিছু রেস্তোরাঁও বন্ধ থাকে কারণ ‘পাকইয়েজ আভোন্ড (pakjes avond)—দ্যা গিফট ইভনিং’। কুসংস্কারও আছে ওলন্দাজদের মধ্যে; সিন্টারক্লাশের আগে ক্রিসমাস ট্রি বাসায় সাজাতে হয় না, তাতে অমঙ্গল হয়।

এবার একটু ইতিহাসের দিকে তাকাই; কোথা থেকে এলো ‘সিন্টারক্লাশ’ আর ‘ব্ল্যাক পিট’? এটি একটি কাল্পনিক ঐতিহাসিক চরিত্র, লোকগাঁথা থেকে উঠে আসা বলা যায়। রোমান ক্যাথলিকদের মতে পাঁচ ডিসেম্বর রাতে নেদারল্যান্ডসে উপহার বিতরণ করে ছয় তারিখ সকালে বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ হয়ে ফ্রান্সের দিকে যায়। তবে আরুবা, বোনার, কুরাসাও ইত্যাদি ডাচ কলোনিগুলোতেও ‘সিন্টারক্লাশ’ জনপ্রিয় আর পরিচিত চরিত্র। তাকে জনপ্রিয় ক্রিসমাস আইকনও বলা যায়। জার্মানি, অস্ট্রিয়া, ইটালি, সুইটজারল্যান্ড, হাঙ্গেরি, বসনিয়া, ক্রোয়েশিয়া, সার্বিয়া, গ্রিস-সহ আরো অনেক দেশের বেশ কিছু অংশে ‘সিন্টারক্লাশ’ উদযাপিত হয়ে থাকে।

সিন্টারক্লাশ একজন গুরুগম্ভীর মহিমান্বিত বৃদ্ধ যাঁর বেশ লম্বা সাদা দাঁড়ি আছে, মাথার সব চুলও সাদা। তিনি মাথায় একটি খুব দীর্ঘ লম্বা লাল টুপি পরেন, গায়ে থাকে ঐতিহ্যবাহী বিশপের কাপড়। সাথে কখনো কখনো লাল স্টোল, আঙ্গুলে লাল রুবীর আংটি আর সোনালি রঙের বিশপের দণ্ড থাকে তাঁর হাতে। ঐতিহ্যগতভাবে তিনি ঘোড়ায় চেপে আসেন, ঘুরেন, বেড়ান। নেদারল্যান্ডসে উনার ঘোড়ার নাম—‘এমেরিগো’ আর বেলজিয়ামে ঘোড়ার নাম—‘স্লেক্ট উইয়ার ভানডাগ’। সিন্টারক্লাশের হাতে একটি বিশাল বড় খাতা থাকে। কথিত আছে, সেই খাতায় প্রত্যেকটি শিশুর নাম লেখা আছে আর সাথে লেখা আছে, শিশুটি কি সে বছর বেশি দুষ্টুমি করেছে নাকি বেশি লক্ষ্মী ছিল—তার হিসাব।

সিন্টারক্লাশের চিরন্তন সহকারী হলো ব্ল্যাক পিট। যার কালো কোঁকড়ানো চুল, গলায় লেস বসানো পোশাক, মাথার টুপিতে পালক গোঁজা ঠিক যেমনটা সতেরশ’ শতাব্দীর পোশাকগুলো হতো। ১৮৫০ সালে আমস্টার্ডামের স্কুল শিক্ষক ইয়ান স্ক্যাঙ্কারমান প্রথমে ব্ল্যাকপিটের চরিত্রটিকে ঐতিহাসিকভাবে আঁকেন, যদিও তখন ব্ল্যাক পিট নাম তার ছিল না। জনৈক দাস হিসেবে চরিত্রটি প্রথমে আঁকা হয়। ঊনিশ শতকের দিকে ব্ল্যাক পিট নামের চরিত্রটি সিন্টারক্লাশের সহকারী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।

হেলেন এডেলিন গার্বার (Hélène Adeline Guerber) এবং অন্যান্য আরো অনেকের মতে সিন্টারক্লাশ আর তার সহকারীদের এই গল্পটি কোনো না কোনোভাবে ‘ওয়াইল্ড হান্ট ও উডেন’-এর গল্পটির সাথে জড়িত। ওয়াইল্ড হান্টের গল্পের ‘স্লেপনির’ চরিত্রটি সাদা ঘোড়ায় চড়ে বাতাসের বেগে চলাফেরা করত আর তারও দুটো কালো বর্ণের কোঁকড়া চুলের সহচারী ছিল; হাগিন এবং মুনিন। তারা ব্ল্যাক পিটের মতো বাড়ির ছাদের কাছের চিমনিতে বসে থাকত আর তাদেরও কাজ ছিল ‘উডেন’কে পৃথিবীর মানুষের ভালো আর মন্দ কাজ নিয়ে অভিহিত করা। তবে এগুলো সবই কল্পনার চরিত্র। ইতিহাসের পাতা কিংবা ধর্মগ্রন্থে এদের কোনো অস্তিত্ব নেই। সিন্টারক্লাশ আর ব্ল্যাক পিটের কাজ হলো লক্ষ্মী বাচ্চাদের জন্য বস্তা ভর্তি করে চকলেট নিয়ে আসা আর মুঠো মুঠো করে সেই চকোলেট তাদের বিলানো। আর দুষ্ট বাচ্চাদের পেছনে উইলো গাছের শাখা দিয়ে তৈরি বেত দিয়ে মারা। কথিত আছে লক্ষ্মী বাচ্চাদের চকোলেট বিলানো শেষ হলে সেই বস্তায় ভরেই দুষ্ট বাচ্চাদের স্পেনে নিয়ে যাওয়া হতো।

পিট কেন ব্ল্যাক? হ্যাঁ আধুনিক কালে এই নিয়ে সম্পাদকীয়, প্রবন্ধ, টকশো, বিতর্ক, ডকুমেন্টারি, বিক্ষোভ ও উৎসবে এমনকি সহিংস সংঘাতের ঘটনাও ঘটেছে। যদিও আধুনিক কালে বলা হয় চিলেকোঠার চিমনি দিয়ে পিট বারবার উপহার নিয়ে ওঠানামা করতে গিয়ে পুড়ে কালো হয়ে গেছে, কিন্তু সত্যি হয়ত সেটা নয়। পিটকে স্পেনের একজন নিগ্রো ক্রীতদাস ভেবে নিয়েই সেই সময়ে চরিত্রটি আঁকা হয়েছিল। নেদারল্যান্ডসে ছুটি এবং পিট দুটোই সমান জনপ্রিয়। ২০১৩ সালের এক জনমত জরিপে দেখা যায় বিরানব্বই ভাগ ওলন্দাজরা ব্ল্যাক পিটকে দাস কিংবা বর্ণ বৈষম্যের স্বীকার বলে মনে করেন না আর একানব্বই ভাগ ওলন্দাজ পিটের বর্ণ পরিবর্তনের বিপক্ষে। কিন্তু কালো অভিবাসীদের চরম আপত্তির মুখে জাতিসংঘ বলেছে, “নেদারল্যান্ডসে এখন ব্ল্যাক পিটের আসর বন্ধ করা উচিত।” একবিংশ শতাব্দীতে দাস প্রথা নিয়ে উৎসব প্রার্থিত নয়। ওলন্দাজরা এর ঘোর বিরোধিতা করে যাচ্ছে। তাঁদের মতে, হাজার বছর ধরে চলে আসা এই উৎসবের সাথে বর্ণ বৈষম্যকে মেলানো ঠিক না, বিদেশিরা তাদের সংস্কৃতির মর্ম বোঝে না। এখনো এই দ্বন্দ্ব চলছে; ভবিষ্যতে পিটের রঙ কী হবে? কালো হবে নাকি সাদা? ভবিষ্যতই সেটা ঠিক করবে।

ঐতিহ্যগতভাবে প্রতি বছর সিন্টারক্লাশ এগারো নভেম্বরের পরের শনিবারে স্পেন থেকে বাষ্পচালিত জাহাজে চড়ে নেদারল্যান্ডসের নদী বা সমুদ্র নিকটবর্তী কোনো শহরে অবতরণ করেন। সিন্টারক্লাশ কোন শহর দিয়ে সে বছর নেদারল্যান্ডসে প্রবেশ করবে সেটা রাষ্ট্রীয়ভাবে ঠিক করে দেওয়া হয় বছরের শুরুর দিকে এবং সে অনুযায়ী শহরের মেয়ব আর জনগণেরা সারা বছর প্রস্তুতি নেয়। সাজানো গোছানো শহরে, উৎসব মুখর পরিবেশে ঘোড়ায় চড়ে সিন্টারক্লাশ প্যারেড করে এগিয়ে চলেন। সব বাচ্চারা সিন্টারক্লাশের গান গেয়ে তাকে উৎফুল্ল চিত্তে বরণ করে নেয়। ব্ল্যাক পিট পাশ থেকে সবার মাঝে মুঠো মুঠো চকোলেট, পেপারনোটেন, ক্রাউডেননোটেন ছিটিয়ে দেয়। পুরো অনুষ্ঠানটি নেদারল্যান্ডস ও বেলজিয়ামের সরকারি টেলিভিশন চ্যানেল সরাসরি সম্প্রচার করে থাকে। যে শহরে সিন্টকে জাতীয়ভাবে বরণ করা হয় সে শহর ছাড়া অন্য শহরগুলোতেও স্থানীয়ভাবে নিজেরা সিন্ট উৎসব পালন করে থাকে। শনিবারে পৌঁছানোর পর রোববারে অনেক সময় সিন্ট ট্রেনে করে, ঘোড়ায় চড়ে কিংবা ঘোড়ায় টানা গাড়িতে চড়ে পাশের শহরগুলোতে বাচ্চাদের সাথে দেখা করতে যায়। আর এভাবেই জিঙ্গেল বেল জিঙ্গেল বেল বাজতে বাজতে এসে পরে ক্রিসমাস—নিউইয়ার উৎসব… ঘুরে যায়, বদলে যায় ক্যালেন্ডারের পাতা।

পোস্টটি ১৮ জন ব্লগার পছন্দ করেছেন

রশীদা আফরোজ's picture


তাতাপু! কেমন আছো?

মন্তব্য করুন

(আপনার প্রদান কৃত তথ্য কখনোই প্রকাশ করা হবেনা অথবা অন্য কোন মাধ্যমে শেয়ার করা হবেনা।)
ইমোটিকন
:):D:bigsmile:;):p:O:|:(:~:((8):steve:J):glasses::party::love:
  • Web page addresses and e-mail addresses turn into links automatically.
  • Allowed HTML tags: <a> <em> <strong> <cite> <code> <ul> <ol> <li> <dl> <dt> <dd> <img> <b> <u> <i> <br /> <p> <blockquote>
  • Lines and paragraphs break automatically.
  • Textual smileys will be replaced with graphical ones.

পোস্ট সাজাতে বাড়তি সুবিধাদি - ফর্মেটিং অপশন।

CAPTCHA
This question is for testing whether you are a human visitor and to prevent automated spam submissions.

বন্ধুর কথা

তানবীরা's picture

নিজের সম্পর্কে

It is not the cloth I’m wearing …………it is the style I’m carrying

http://ratjagapakhi.blogspot.com/