টুটুল'এর ব্লগ
শুভ জন্মদিন বাবা :)
১.
লিফটে ওঠার সময় যদি সাথে ঋহান থাকে তাহলে লিফটের বাঁটন প্রেস করার সুযোগ আর কেউ পায় না। ঋহান কখনো অফিসে আসলে... লিফটে অন্য কেউ থাকলে সে যদি কাঙ্খিত বাঁটন প্রেস করে ফেলে... ঋহানের চেহারা দেখলে মনে হয় সারাদিন লিফটেই ঘুরি । একটা সময় সে শুধু GF প্রেস করতে পারত... এখন সে 5 প্রেস করতে পারে। বিষয়টা আসলে কিছু না... ঋহান ধীরে ধীরে বড় হয়ে যাচ্ছে...
২.
পার্থিব এই জগতে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের নির্ধারিত জন্ম মৃত্যু চিরন্তন সত্য। সময়ের পরিক্রমায় আমরা ছোট হতে হতে নিঃশেষ হতে থাকবো... শিশুরা বড় হতে থাকবে... প্রকৃতির অমোঘ নিয়মতো এটাই। আকাশের সাথে প্রতিযোগিতায় ঋহান... আমরা ফিরবো মাটির কাছে... মানতে না চাইলেও এটাই সত্যি।
৩.
বাংলাদেশের দর্শককুল...
একটা সময় ছিল যখন ঢাকা স্টেডিয়ামে মোহামেডান আবাহনীর জাম্পেস খেলা হইতো... গ্যালারী টিকেট পাওয়া যেত না। খেলার দিন মাঠের কাউন্টারে বিশাল লাইনে টিকেট কেনা... সদলবলে খেলা দেখা... প্রতিটা মহল্লায় দুই দলের সমর্থকদের পতাকা টাঙ্গানোর প্রতিযোগীতা... আসলে সে এক উত্তাল সময় ছিল।
মোহামেডানের বিশাল একটা সমর্থকগোষ্টি ছিল ঠাটারী বাজার টু নয়াবাজারের কসাই সম্প্রদায়। শোনা যেত সেই সময় মোহামেডান বিজয়ীর দিন মাংসের দাম কমাইয়া দেয়া হইতো।
ঢাকা স্টেডিয়ামের শেষের দিনগুলোতে মাঠের দর্শকদের অশ্রাব্য ভাষায় গালাগালির সাথে তখন থেকেই পরিচিত। মাঝে মাঝে মনে হইতো কানে তুলা দিয়া খেলা দেখতে যাই। খেলা চলাকালীন সময়ে ঢাকা স্টেডিয়ামের নিচ দিয়ে হেটে যাওয়া পথচারীদের বৃষ্টিছাড়াই ভিজে যাওয়ার কথা নাই বা বলি
এসএসসি নিয়ে কিছু ভাবনা... এবং বাস্তবতা
দু দিন আগেই এসএসসির পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। পত্রিকায় পড়লাম পরীক্ষায় পাশ করা এক ছাত্রীর মা বলছে "সাফল্যের পেছনে কৃতিত্ব স্কুলের নয়, আমাদের"। বিষয়টা অনেকেই কিন্তু গুরুত্ব দিয়ে দেখে নাই। হাজার হাজার এপ্লাসের ভীড়ে এই সংবাদটা অনেকেরই চোখে পরে নাই।
আমার বাচ্চাটা (ঋহান) মাত্র স্কুলে যাওয়া শুরু করছে। এই শুরুতেই কিছু বিষয় আমি দেখেছি। সামনে হয়তো আরো অনেক কিছু দেখতে হবে। সে মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই ঋহানকে নিয়ে আমরা মাঠে নেমেছি। স্কুল শুরুর এই সময়টাতেই আমরা যা দেখেছি...
১. ভালো স্কুলে ভর্তির জন্য দুই বছরের কোচিং করতে হবে (ওই স্কুলের নির্ধারিত কোচিং সেন্টারে);
২. ভর্তি পরীক্ষায় না টিকলে পরের বছর বয়স কমিয়ে আবার পরীক্ষা দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে;
৩. পরীক্ষায় যদি চান্সও পায় ভর্তির সময় ডোনেশন নামের এককালীন টাকা দিতে হবে;
মুক্তিযুদ্ধের প্রতিদিন মার্চ-ডিসেম্বর ১৯৭১
সেই অনেক দিন ধরে... একটা দীর্ঘ সময় আমরা ব্লগের পেছনে ব্যয় করেছি। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, মুক্তিযুদ্ধ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ব্লগাররা লিখে গেছে নিরলস ভাবে। প্রতি বছর ফেব্রুয়ারীতে শুরু হওয়া বাঙালীর প্রাণের মেলা "একুশের বই মেলা"য় ব্লগারদের পদচারণায় মুখরিত থাকে বই মেলা চত্বর।
নুরুজ্জামান মানিক... যাকে আসলে আলাদা করে পরিচয় করিয়ে দেয়ার প্রয়েজন হয়তো নেই... তবুও একটু বলি। মানিক ভাই দীর্ঘ দিন ধরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস লিখে গেছেন নতুন প্রজন্মের জন্য। সেই লেখালেখি গুলো নিয়েই আপনাদের জন্য একটি মোড়কে হাজির করেছেন আমাদেরই অনুরোধে।
মানিক ভাইয়ের কথা:
ছবি ব্লগ: হঠাৎ বান্দরবনে একদিন :)
ইটকাঠ ঘেরা এই পাথরের শহরেতে হৃদয়ের কারবার? লোকসান বারবার। বাট... আমরাতো হৃদয়ের কথা বলিতে ব্যাকুল... তাহলে? উপায় একটাই... আমরা সবুজে বাঁচি... সবুজে থাকি... সবুজ করি আমাদের এই মন... চির সবুজ এই দেশের সবুজ গালিচায় গড়াগড়ি করে সবুজ হয়ে আবার কর্মোদ্দিপনার সংগ্রহ নিয়ে ফেরা।
হুটহাট আয়োজন ছাড়া আসলে কিছু হয় না... তারপরেও ঋহানের কথা মাথায় রেখে কিছুটা হিসাব নিকাশ... রবিবার জন্মাষ্টমীর ছুটি হওয়াতে প্রায় ৩ দিনের একটা লম্বা অবসর। অনেক দিন ঢাকার বাইরে বের হওয়া হয় না... কিছুটা হাঁসফাঁস ছিলোই ... এমন সুযোগ কি কখনো হাতছাড়া করা যায়? এবারের ট্রিপ বান্দরবন এবং তার আশপাশ...
কৃষ্ণচুড়ায় রাঙানো জীবন...
কৃষ্ণচূড়ার সাথে আমাদের সখ্যতা বলা যায় শুরু থেকেই। বাংলার আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে কৃষ্ণচূড়ার বৃক্ষরাজী। অন্য সময়টাতে এই গাছ তেমন একটা লক্ষণীয় নয়। গ্রীষ্মের এই সময়টাতে গাছগুলো হঠাৎ করেই আমাদের সামনে উপস্থিত হয়া তার রূপ নিয়ে।
ষড়ঋতুর এই দেশে মুর্হুমুহু পাল্টায় সময়ের রূপ, গন্ধ। কাল বৈশাখীর ছোঁয়ায় গ্রীষ্মের এই তাপদাহে আমাদের মনের আগুনকে আরেকটু বাড়িয়ে আমাদের সামনে হাজির হয় রক্ত রাঙা কৃষ্ণচূড়া। কৃষ্ণচূড়াকে দেখলে মনে হয় যেন কোনো আগুনের জ্বলন্ত শিখা।
ইটকাঠের এই ঢাকার শহরে যেখানে বৃক্ষের দেখা পাওয়াই মুশকিল সেখানে কৃষ্ণচুড়া দেখাটা হয়তো শহরবাসীর কাছে বিশাল পাওয়া। এক সময়ের ক্রিসেন্ট লেক (চন্দ্রিমা উদ্যান/জিয়া উদ্যান) এর দুপাশেই এই সময়টা লালাভ রঙে ঢাকাবাসীকে আকৃষ্টকরে বিপুল ভাবে।
ফটোগ্রাফী এবং গবেষণা
একটা অসাধারণ ছবির পেছনে অনেক কষ্টের গল্প থাকে... যা আমরা জানি না। জানতে চাইও না। আমরা কখনো ভাবতে চাইনা ফটোগ্রাফারের ভিউটা। আমরা বই এবং ম্যাগাজিনে দূর্দান্ত সব ছবি দেখি... কিন্তু এইসব ছবিটা দেখেই ওয়াও বলেই আমাদের কাজ শেষ ... কিন্তু কখনো খুজি না যে, ছবিটা তোলার পেছনে একজন ফটোগ্রাফারকে কতদুর যেতে হইছে? কত সময় ব্যায় করতে হইছে? কতটা অর্থ ব্যয় করতে হইছে?
বিখ্যাত সব ফটোগ্রাফারদের কার্যক্রম পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, ছবির বিষয় নিয়ে গবেষণায় তার অনেক সময় চলে যায়। যেটা আমরা কখনোই করি না ... আমরা যেই কাজটা করছি... এক দঙ্গল লোক বিশাল বিশাল ক্যামেরা নিয়া বের হইলাম... যাইয়া ধুমাইয়া কোপাইয়া চাইলা আসলাম। এভাবে এক্সিডেন্টালী ভালো ছবি আসে না তা না। অবশ্যই আসে... সেটা উল্লেখ করার মত নয়।
ব্লগর ব্লগর
দেশের অগ্রগতী নিয়া বিস্তর আলোচনা শুনি বিভিন্ন ফোরামে... পত্রিকায়... রিপোর্টে... বৈদেশিক গবেষণায়। দেখে পুলকিত হই। ভালোলাগায় বুকটা ৩ ফুট উচা হইয়া যায়। আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি।
বাস্তবতা আসলে কি?
৮৯'এ ডিফরেন্টাচ নামের একটা ব্যান্ডের প্রথম এলবাম বের হয়। সুপার হিট সেই এলবামে তখনকার রাজনীতি নিয়ে একটা গান ছিলো। আজ ২০১৪ থেকে মাত্র সপ্তাহ খানেক আগে দাড়াইয়া অবস্থার কোন পরিবর্তন পেলামনা
জনগণের ভোটাধিকার এবং গণতন্ত্র রক্ষায় দুই নেত্রীতো বলতে বলতে মুখে ফ্যানা তুইলা ফেলতেছে। সেই ফেনিল বুদ্বুবুদে আমাদের নি:শ্বাস যে বন্ধ হওয়ার উপক্রম হইছে... সেদিকে খেয়াল নেই কারোই।
আজ হাটে মাঠে ঘাটে সর্বত্রই আলোচ্য বিষয় হচ্ছে নির্বাচনী প্রার্থীদের সম্পদের বিবরণী। হয়তো এটাই আমাদের একমাত্র বিনোদন। আরতো কিছু করার নাই আমাদের। শুধু দেখেই যাব। আর হিসাব করবো কোন দল কার চাইতে কত বেশীতে জিতল।
======================
একটু দেখেন ৮৯এ ডিফরেন্টাচের সেই গানটা এখনো কতটা ঠিক
===========
হাল জামানার রাজনীতি ভাই, করতাছি যে আমরা সবাই
পেছন পকেট সদাই গরম , গলা বাজির আছে যে সায়।।
এ মন হায়,
প্রিয় জাফর ইকবাল স্যার স্মরণে....
আমি জানি সব কিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে।
নষ্টদের দানবমুঠোতে ধরা পড়বে মানবিক
সব সংঘ-পরিষদ; চলে যাবে, অত্যন্ত উল্লাসে
চ’লে যাবে এই সমাজ-সভ্যতা-সমস্ত দলিল
নষ্টদের অধিকারে ধুয়েমুছে, যে-রকম রাষ্ট্র
আর রাষ্ট্রযন্ত্র দিকে দিকে চলে গেছে নষ্টদের
অধিকারে। চ’লে যাবে শহর বন্দর ধানক্ষেত
কালো মেঘ লাল শাড়ি শাদা চাঁদ পাখির পালক
মন্দির মসজিদ গির্জা সিনেগগ পবিত্র প্যাগোডা।
অস্ত্র আর গণতন্ত্র চ’লে গেছে, জনতাও যাবে;
চাষার সমস্ত স্বপ্ন আস্তাকুড়ে ছুঁড়ে একদিন
সাধের সমাজতন্ত্রও নষ্টদের অধিকারে যাবে।
অনেক আগে লিখিত এই কবিতাটা কতটা সত্যি হয়ে ফিরে আসলো আমাদের মাঝে। সময় বদলায়... দুনিয়া এগিয়ে যায়... আমরা থেমে থাকি সেই আগের জায়গায়... বরং পেছনে হাটা আমাদের অনেক পছন্দের। আমরা ধুয়ে ফেলি মেয়রেকে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে... কিন্তু কথা বলতে শরমিন্দ হই শিক্ষামন্ত্রী এবং অর্থমন্ত্রীকে নিয়ে... দলান্ধ এই সময় আমার হাসফাস লাগে... নি:শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। সব কিছু সত্যি নষ্টদের অধিকারে আজ...
আলোক উৎসব
সরকারের ১০ হাজার মেগাওয়াট বিদুৎ উৎপাদনের সাফল্য উপলক্ষ্যে হাতির ঝিলে আলোক উৎসব
লেজার শো : ০১
লেজার শো : ০২
লেজার শো : ০৩
লেজার শো : ০৪
আতশবাজী : ০৫
আতশবাজী : ০৬
লেজার শো এবং আতশবাজী দেখার পর মানুষের ফিরে যাওয়া: ০৭
আমি কখনো স্বৈরশাসক এরশাদকে পছন্দ করতে পারি না...
আমি কখনো স্বৈরশাসক এরশাদকে পছন্দ করতে পারি না...
কারণ
তখন বুঝতে শিখেছিলাম দেশের মানুষের হাহাকার...
তখন নুর হোসেনের পরিবারের কান্না আমাকে স্পর্শ করেছিলো....
তখন দেখেছি একটা দেশকে কীভাবে বিপর্যস্ত করে ধ্বংসের শেষ সীমায় নেয়া যায়...
আমি আস্থা রেখেছিলাম দুই নেত্রীর উপর
কারণ
তারা স্বৈরাচার এরশাদ হটানোর আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিল
জেল জুলুম অত্যাচার সয়ে দেশের মঙ্গলে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছিল
আর আমি এখন দেখছি
দুই নেত্রী এরশাদকে আসলে ত্যাগ করতে পারে নাই
যখন যার প্রয়োজন হয় সেই ডেকে নেয়
.......................................... আমি স্বাধীনতা যুদ্ধ দেখিনি... আমি নব্বই দেখেছি... আমি এরশাদের পুনর্বাসন দেখে বুঝতে পারছি রাজাকারের পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া...
আমি কাউকে দোষ দেই না... "যখন কেউ বলে ৪২ বছর আগের গণ্ডগোল নিয়ে এত লাফানির কি আছে" তখন মনে হয় দোষ অন্যের না দোষ আমার রক্তে...
শুভ জন্মদিন এবি...
আজ এবি'র জন্মদিন... ধুলায় মলীন কত স্মৃতী... আহা সেই সোনালী দিন... কত আড্ডা... হৈচৈ... খুনোসুটি... জীবন আসলেই রঙীন হয়ে শুরু হয়... তারপর... তারপর ধীরে ধীরে মলিন হতে হতে জীর্ণশীর্ণ হতে থাকে... আর আমি...
"অক্লান্ত আমায় ক্লান্ত কর, ভুল করে হে ভুলে যাওয়া
অফুরন্ত সময় নেই এক জীবনে
না হয় সময় দিলাম কিছুটা তোমায়।।"
সময়ের পেছনে দৌড়াতে দৌড়াতে দেখি...
"ছেঁড়া গেঞ্জি, ফেলে দেওয়া একপাটি জুতো, রঙজ্বলা নাইলনের মশারি,
দেয়ালের কোনে ঝুল, দেখে শুনে বিষণ্ণ পায়ে -
চলে যাচ্ছে সময়।
দুঃখের রোদে কিংবা সুখের আমেজে
সিগারেটে শেষ টান.... দিতে দিতে
উড়ে যাচ্ছে সময়"
হায়! সময়... উড়েই যাচ্ছে... জ্যামে বসে বসে শুধুই ভাবনা... কীবোর্ডবাজী... বিরহ... উদাস... কত কাজ এখনো করা হয়ে উঠলো না... কত কাজ করার কথা ছিলো... না পাওয়া...
শুভ জন্মদিন এবি... অনেক ভালবাসার এই জায়গাটা আজীবন থাকবে... আজীন থাকুক...
ভ্রমণ: নোয়াকোট, ছাতক, সিলেট
বর্ষা... আবহমান বাংলার আরেক রূপ। বৃষ্টির টাপুর টুপুর শব্দে, ঘন মেঘের ঘোর বরষায় বাঙালির মন উচাটন করে না এমন ঘটনা আসলেই বিরল। বৃষ্টির শব্দের মাঝে, বৃষ্টির ঘ্রাণের মাঝেই রয়েছে মাদকতা। বাঙালির জীবনে বর্ষার প্রভাব অনেক। আমাদের জীবনের সাথে জড়িয়ে রয়েছে বর্ষা (জলিল ভাইয়ের বর্ষা না আবার । আষাঢ়ে-শ্রাবণে ঘন ঘোর বরষায় বাঙালির মন উতলা হয়। মানুষের মন নেচে ওঠে। বিরহে কাতর হয়। কারণ বর্ষা এলেই আমাদের মনের মাঝে মেঘ গুড়গুড় করে ওঠে। আমাদের মনের সেই গুড়গুড় মেঘের কথাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন―
‘এমন দিনে তারে বলা যায়
এমন ঘন ঘোর বরিষায়।’
কখনো উদাস... কখনো আলেসেমি.. কখনোবা মুগ্ধতা... ভিন্ন ভিন্ন রূপে বর্ষার উপস্থিতি প্রতিয়মান বাঙলার ঘরে ঘরে... 'মানুষ কি জানে ক্যান মোচড়ায় মানুষের মন?' সৈয়দ শামসুল হকের এই প্রশ্নটার কি কোন উত্তর হয়?
ছবি ব্লগ: ঘুরন্তিস সিলেট - ২
এ মাসের শুরুতে (জুলাই ২০১৩) একটা ঘুরাঘুরি.com গ্রুপের মাধ্যমে চক্কর দিয়ে আসলাম সিলেট থেকে। লালাখাল, পাংথুমায় প্রথম দিন ঘুরলাম। পরের দিন লোভাছড়া এবং শেষের দিন ঘুরলাম ছাতক Smile... এবারের ঘুরন্তিসটা সিরাম হইছে।
আজকে কিছু ছবি দিচ্ছি লোভাছড়ার। লোভাছড়া হচ্ছে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলায় অবস্থিত। ওকে ... আর কথা না বাড়াই
০১ যাত্রা শুরু
০২
০৩
০৪
বেড়ানো: সিলেট
এ মাসের শুরুতে (জুলাই ২০১৩) একটা ঘুরাঘুরি.com গ্রুপের মাধ্যমে চক্কর দিয়ে আসলাম সিলেট থেকে। লালাখাল, পাংথুমায় প্রথম দিন ঘুরলাম। পরের দিন লোভাছড়া এবং শেষের দিন ঘুরলাম ছাতক ... এবারের ঘুরন্তিসটা সিরাম হইছে।
কিছু ছবি দেই পাংথুমায়, গোয়ানঘাট, সিলেটের।
০১:
০২:
০৩:
০৪:
০৫: